গল্পের নাম ঃ #বস্তির_ছেলে_যখন_মাফিয়া_কিং
...........................................
লেখক ঃ রবিন রাব্বি
----------------------
পার্ট ঃ ১
...............
সকালে ঘুম থেকে উঠে রেডি হয়ে নিলাম কলেজে যাওয়ার জন্য, এই কলেজে আজ আমার পথম দিন তাই একটু তারা তারি করতেছি যাওয়ার জন্য, আগে অন্য কলেজে ছিলাম, হঠাৎ কনো এক কারণে ঐই কলেজ থেকে এখানে এসেছি।
যাই হোক এখন আমার পরিচয় দিয়ে নেই, আমি রবিন রাব্বি, বাবা মায়ের দুই সন্তান এর বিতর আমি বড় ছিলাম, আমার ছোট একটা ভাই ছিলো আমরা অনেক সুখেই ছিলাম, কিন্তুু সেই সুখ বেশি দিন রইল না আমার, হটাৎ কোনো এক কারণে আমার সবাই কে হারাতে হয়েছে, আপনাদের সাথে কথা বলতে বলতে কলেজে ছলে এসেছি,
কলেজে এসে বাইক টা পার্ক করে মাঠে ছলে আসলাম, এখন সমস্যা হলো আমি আমার ক্লাস ছিনতে পারতেছি না তাই একজন কে জিজ্ঞেসা করে ক্লাসে ছলে আসলাম,
যেই আমি ছিটে বসতে যাবো তখন একটা ছেলে আসল
ছেলে : হাই তুমি কি এই কলেজে নতুন
আমি : হুম, আজকে পথম
ছেলে : ওহ, আমি শিহাব আমরা কি বন্ধু হতে পারি হাত বারিয়ে দিয়ে
আমি : হুম হওয়া যায়, আমি রবিন আমিও হাত বারিয়ে দিলাম, তো আমরা তো এখন বন্ধু তাহলে এখন থেকে তুই করে কথা হবে
শিহাব : হুম ঠিক আছে, এখন চল ক্যাম্পাসে যাবো
তার পর ক্যাম্পাসে কিছু সময় কাটিয়ে মাঠের দিকে যায় ওখানে শিহাব এর আরো কিছু বন্ধুদের সাথে কথা বলতে ছি তখন দেখি কিছু ছেলে একটা মেয়েকে খারাপ ভাবে টাচ করতেছে মেয়ে টার শরীরের বিভিন্ন যাগায়, আর বাকি স্টুডেন্ট রা তা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতেছে কেও কিছু বলতে ছে না,
রাকিব : (শিহাব এর বন্ধু) দেক আজকে আরেকটা মেয়ের জীবন টা শেষ করতে ছায় এই জানোয়ার গুলো
শিহাব : ওদের কে কেও কিছু বলার সাহস নেই, যে কিছু বলবে সেই মারা পরবে
আমি : কেরে ওই শিহাব, আর মেয়েটা কে
শিহাব : ওই ছেলে হলো এই এলাকার এম পির ছেলে আরিয়ান খান যতো খারাপ কাজে লিপ্ত থাকে কত মেয়ের জীবন নষ্ট করেছে এই ছেলে তা সেও জানে না, আর ওই মেয়ের নাম সানজিদা, পুলিশ অফিসার রায়হান রাফির এক মাত্র বোন।
আমি : ও এই হলো তাহলে এম পির ছেলে (যাক আমার কাজটা একটু সহজ হলো এখন)মনে মনে
শিহাব : হুম এখানে না থাকাই ভালো, আমি এসব দেখতে পারব না আমার খারাপ লাগে আয় এখান থেকে ছল
আমি : দারা তোরা আমি একটু আসতেছি
রাজ : (শিহাব এর বন্ধু) আরে তুই কি পাগল নাকি কি বলছ তোর যাওয়া লাগবে না ছল এখান থেকে
আমি : না আমি ওখান থেকে আসতে ছি তোরা দারা
এই বলে আমি ওদের কাছে যাইতে ছি আমাকে আমার বন্ধুরা আটকাইতে ছেয়েছে কিন্তুু পারে না, আমি ওখানে গিয়ে
আমি : ভাই কি সমস্যা আপনাদের কেনো ওকে বিরক্ত করতে ছেন
আরিয়ান : ওই তুই করে আমাদের কাজে বাদা দেছ, তোর সাহস তো কম না
আমি : সাহস এর দেখছেন কি, এখন এখান থেকে থেকে যান ভালোয় ভালোয় না হলে কিন্তুু অনেক কিছু হয়ে যাবে এখানে
আরিয়ান : এই তুই কাকে ভয় দেখাছ তুই যানছ আমি কে
আমি : হুম যানি তুই কে, কিন্তুু তুই জানছ না আমি কে
আরিয়ান : তুই এখান থেকে ছলে যা না হলে কিন্তুু মেরে একবারে বালি চাপা দিয়ে দিবো
আমি : আমি এখান থেকে যাবো না খালি হাতে, সানজিদা (মেয়ে টির নাম) আপনি আমার সাথে আসুন
আরিয়ান আমাকে তখন একটা থাপ্পড় মারে আমি কিছু না বলে মুচকি হেসে চলে আসা দরি, তখন আরিয়ান আবার আমাকে মারতে আসে আমি পিছনে গুরে আরিয়ান কে দিলাম লাগিয়ে কয়েকটা থাপ্পড়
আমি : দেক তোকে ভালো করে বলতে ছি তুই আমার সাথে লাগতে আসিছ না
আরিয়ান : তুই কাকে মারছোত তুই যানছ না, ওই দর সবাই সালারে আজকে এখানে মারে পেলবো
যেই আরিয়ান এর বন্ধুরা আমাকে মারতে আসবে তখন আমি আমার পায়ের বিতর থেকে একটা ছোট সাইযের চুরি বের করে, তাতেই কাম হইছে সবাই ভয়ে সরে গেছে
[ চুরি টা হলো আমার সেপটির জন্য রাখা, আরো কিছু জিনিস আছে যা আমার খুব কমওই বার করা লাগে সবার সামনে ]
আরিয়ান : এই তুই কেরে
আমি : কেনো আমি সবার মত রক্ত মাংস গরা মানুষ, এখন এখান থেকে ছলে যা ভাই 😀😀
আরিয়ান : তোকে তো দেকে নিবো ছলি, কিন্তুু খুব তারা তারি আবার দেখা হবে তোর সাথে
এটা বলে আরিয়ান ছলে গেছে, ঠিক তখন ওই সানজিদা আমাকে জরিয়ে দরে কান্না করে দিলো, আমি পুরা নির্বাক হয়ে আছি, ঠিক তখননি
[ আগামী পার্ট এর জন্য অপেক্ষা করুন ]
গল্পের নাম ঃ #বস্তির_ছেলে_যখন_মাফিয়া_কিং
...........................................
লেখক ঃ রবিন রাব্বি
----------------------
পার্ট ঃ ২
...............
এটা বলে আরিয়ান চলে গেছে, ঠিক তখন ওই সানজিদা আমাকে জরিয়ে দরে কান্না করে দিলো, আমি পুরা নির্বাক হয়ে আছি সানজিদার এমন কাজ করা দেখে।
ঠিক তখন ওই আমার একটা কল আসে তাই আমি সানজিদাকে ছারিয়ে নেই নিজের কাছ থেকে, একটু দুরে যেয়ে তারপর কলটা দরি কলটা দরার সাথে সাথে পনের ওপাশ থেকে আমার খুব কাছের এক বন্ধ জাহিদ বলে
জাহিদ : কিরে কেমন আচছ
আমি : ভালো, তুই কেমন আচছ
জাহিদ : ভালো, কি করছ এখন
আমি : আছি কলেজে, বন্ধু একটা হেল্প লাগবে
জাহিদ : বন্ধু তোর কি লাগবে একবার বল তর লাইগা আমি সব করতে পারি
আমি : আরে তেমন কিছু না আমার এখানে রকি আর মুনাপ কে পাঠায়া দিবি কিন্তুু কেও যেন না যানে
জাহিদ : কি হইছে আমি আসি তুই যদি বলছ তাহলে আমি আসতে পারি
আমি : না তোর এখন আসা লাগবে না, তুই তো যানছ তোকে ছাড়া আমি কিছু করি না তোকে আমি সময় মতো ডেকে নিবো
জাহিদ : হুম ঠিক আছে আমি ওদের পাঠিয়ে দিব, তুই ওদের কে কাজ বুঝিয়ে দিবি ঠিক ভাবে
আমি : ওকে এখন রাখি পরে আমি কল দিয়ে সব বুঝিয়ে দিবো।
এই বলে কল কেটে দিলাম, তার পর সানজিদার কাছে এসে তাকে বল্লাম, আপনি এখন কথাই যাবেন বাসায় নাকি এখানে থাকবেন
সানজিদা : না আমার একটা ক্লাস আছে ওটা করা লাগবে, আর একটু পর আমার ভাইয়া আসবে তার সাথে বাসায় যাব, আর আপনাকে অনেক দন্যবাদ
আমি : শুধু দন্যবাদ দিবেন, আমি ভাবছি আমরা বন্ধু
হবো
সানজিদা : সত্যি আমার সাথে বন্ধু হবেন আপনি
আমি : যদি আপনি ছান তাহলে হবো
সানজিদা : ওকে এখন ক্লাস করবেন না ছলেন
আমি : তাহলে এখন থেকে আর আপনি বলা যাবে না, শুধু তুই অথবা তুমি করে বলতে হবে
সানজিদা : হুম ঠিক আছে
তার পর সানজিদা কে আমি শিহাব, রাজ, রাকিব ওদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিলাম, যদিও তারা আগে থেকে চিনে সানজিদা কে কিন্তুু কথা হয় না, সানজিদার ও কোন বন্ধু নাই, সানজিদা নাকি সব সময় একা থাকা পছন্দ করত।
আমরা সবায় এক সাথে ক্লাস করতে চলে গেলাম, যেহতো আমরা সবায় এক সাথে পরালেখা করি তাই আমরা এক সাথে ক্লাসে ডুকে পরলাম, তার পর ক্লাস শুরু হলো আমরা ভালো করে ক্লাস করতে থাকলাম
ক্লাস শেষ হলে সবাই ক্যাম্পাসে গিয়ে কিছু সময় আড্ডা দিয়ে বাড়িতে আসব তাই ক্যাম্পাস থেকে বের হয়ে যাই সবাই মাঠে আসার সাথে সাথে সানজিদা দর দিয়ে যেয়ে একজন পুলিশ অফিসার কে দরে কান্না করে দিলো
আমিও সেখানে গেলাম গেয়ে দেখি সানজিদা তার ভাই রায়হান রাফি কে দরে কান্না করতেছে আর বলতেছে
সানজিদা : ভাইয়া আমি এখানে থাকবো না আমার ভয় করে
রায়হান রাফি : কি হইছে বোন আমার বলো আমার কাছে
তার পর সানজিদা তার ভাইকে সব খুলে বলে, বলার পর সানজিদার ভাই আমাকে দেখার জন্য সানজিদা কে জিজ্ঞেস করে
রায়হান রাফি : বোন যে তোমাকে ওদের হাত থেকে বাছিয়েছে সে কথায়
সানজিদা আমাকে দেখিয়ে দিলো, রায়হান রাফি আমাকে দেখি তো ছিনে পেলেছে, রায়হান রাফি যানে আমি কে, তাই রায়হান রাফি আমার কাছে এসে বলে
রায়হান রাফি : স্যার আপনি এখানে আসবেন আগে বলেন নি কেন
আমি : আমি এখানে একটা কাজে এসেছি, কাজ শেষ হলে ছলে যাবো, কিন্তুু আপনি সানজিদাকে এখান থেকে নেওয়ার দরকার নেই, সানজিদা এখানে থাকবে তাহলে আমার কাজের জন্য ভালো হবে
রায়হান রাফি : স্যার আপনার কাজে আমার বোনকে দিয়ে কি উপকার হবে তা আমি জানি না, কিন্তুু এটা যানে আপনি আমার বোনের কিছু হতে দিবেন না,
এটা বলে রায়হান রাফি সানজিদার কাছে যায় ওখানে যেয়ে
রায়হান রাফি : সানজিদা তোমাকে কথাও যেতে হবে না তুমি এখানে পরবে, আমি পতিদিন তোমাকে নামিয়ে দিয়ে যাব তার পর কলেজে রবিন এর সাথে থাকবে তোমার কিছু হবে না
সানজিদা : না ভাইয়া আমি এখানে পরবো না আমার ভয় হয় আমাকে যদি আরিয়ানরা কিছু করি
রায়হান রাফি : সানজিদা আমি রবিন কে অনেক আগে থেকে ছিনে ওই তোকে কিছু হতে দিবে না এটা আমি যানি
[ রায়হান রাফি আমার বেপারে সব যানে, এমনকি আমাকে ওনেক কাজে সাহায্য করে, আমাকে ওনি ওনেক বরসা করে ]
আমি আমার বাসায় ছলে এসেছি আর সানজিদারা তাদের বাড়ি ছলে গেছে, হঠাৎ আমার মোবাইলে একটা কল আসে
আগামী পার্ট এর জন্য অপেক্ষা করুন