
ভাবির_বোনের_অপবাদ
পর্ব_৪_প্রি_ফিনিশড_পর্ব
writer_sinno (কপি করা একদম নিষেধ)
আমি ক্যান্টিনে প্রবেশ করে দেখি,সিনথিয়া একটা ছেলের সাথে হাত ধরে, খাবার খাচ্ছিলো। আমি আর ওই দিকে তোয়াক্কা না করে সামান্য কিছু খাবার খেয়ে ক্লাসে চলে যাই।
একটুপর দেখি সিনথিয়া আর ওই ছেলেটি একসাথে ক্লাসে আসলো।দেখে মনে হচ্ছে, খুবই ভালো আছে। আমি যদিও ভাবছি ও যার সাথে যা খুশি তাই করুক, তাতে আমার কি।আসলে আমার ও যে বুকটা পুরে যাচ্ছে তা আমি বলে বুঝাতে পারব না।হয়তো এটাকেই বলে ভালোবাসা অসহায়।
এরপর বাকি ক্লাস করে,বাড়িতে চলে গেলাম। যাওয়ার সময়ও দেখি সিনথিয়া ওই ছেলেটার হাত ধরে রিকশা ওঠে হাসতে হাসতে হয়ে যাচ্ছে। আমি হাটা শুরু করলাম বাসার উদ্দেশ্য।
পরেরদিন দিন আবার ও কলেজে গেলাম। আজও সিনথিয়া কয়েকটা ছেলের সাথে কথা বলছে। কিছুক্ষণ পর পর দেখি সিনথিয়া ছেলেদের গায়ে পড়ছে।এটা দেখে আমার জিদ চরম মাত্রায় উঠে গেল।তাই সোজা বাসায় চলে গেলাম। বাসা থেকে চাচার দোকানে চলে গেলাম। সেখানে গিয়ে কাজ শুরু করলাম।আর সিনথিয়ার কথা ভাবছি।আমি হয়তো ওকে না বলে দিয়েছি তাই বলে ও আমার সামনে অন্য ছেলেদের সাথে এমন করবে।
আমি আর এরকম সহ্য করতে পারব না। তাই চাচাকে কোন ভাবে বুঝিয়ে তার বাসা থেকে বেড়িয়ে আসার একটা ব্যবস্হা করতে হবে।সিনথিয়ার অবহেলা যে আর সহ্য করতে পারছি না।
তাই চাচাকে বললাম," চাচা, আমি কিছুদিনের জন্য মেছে থাকতে চাই। তারপর আবার আপনার বাসায় যাব।
চাচাঃ আচ্ছা বাবা, তোমার যা খুশি।
এরপর আমি সিনথিয়া বাসায় ফেরার আগেই সবকিছু নিয়েই চাচি কে বলে মেসে চলে গিয়ে উঠলাম। এখন আমি আর কলেজে যাই না।দোকানে কাজ করি আর লেখাপড়ায় সময় দেই।
এভাবে এক মাস চলে গেল।কিছুদিনের মধ্যেই আমার ফাইনাল পরীক্ষা শুরু হবে। তাই চাচার কাছে কয়েক দিনের জন্য ছুটি নিয়েছি। এখন শুধু লেখাপড়া চালিয়ে যাচ্ছি। কারও কথা মনে আনার চেষ্টা করি না।
আমি ওতোটা ভেংগে পড়া ছেলে নয় যে,আমাকে অবহেলা করলে আমি আমার লক্ষ্য থেকে সরে যাব।এখন একটাই লক্ষ্য পরীক্ষায় যেভাবে হোক ভালো একটা ফলাফল করা।
বলতে বলতে পরীক্ষা শুরু হয়ে গেল।
আজকের পরীক্ষা টাই শেষ। পরীক্ষা শেষে কলেজের বাহিরে আসবো।তখনই একটা মেয়ে নেহাল বলে ডাকলো।আমি পিছনে তাকিয়ে দেখি রিমা।রিমা বলতে শুরু করল, " পরীক্ষা কেমন হলো,নেহাল?
আমিঃ আলহামদুলিল্লাহ ভালো। তোমার?
রিমাঃ হুম, আমারও ভালো হয়েছে। আচ্ছা, চল আজ আমার সাথে যাবে?
আমিঃ সমস্যা নেই। আমি একা যেতে পারব।
রিমাঃ আমি তো তোমার ক্লাসমেট। তাতে সমস্যা আছে কি কোন, হুম?
আমিঃ না,এমনিতেই।
রিমাঃ আর কোন কথা নেই। চল আমার সাথে।
এরপর রিমা একটা রিকশা ডেকে আমাকে নিয়ে রিকশায় উঠল।রিকশা ও চলতে শুরু করল। রিমা আমার সাথে খুব হাসিখুশি ভাবে কথা বলছে।হঠাৎ আমাদের সামনে দিয়ে সিনথিয়া একটা রিকশা দিয়ে যাচ্ছিল।তখন আমাকে আর রিমাকে কে এক রিকশায় দেখে কিছুটা বিস্মিত হলো।
সিনথিয়া আমার দিকে রাগি দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। পারলে এখনই গাড়ি থেকে নেমে আমাদের গিলে খায়।এটা রিমা লক্ষ্য করেনি।আমি চাচার দোকানে চলে গেলাম। গিয়ে দেখি সিনথিয়া আগেই দোকানে বসে আছে।
এবার সিনথিয়া আমাকে উদ্দেশ্য করে বললো," নেহাল,আমাকে একটু এগিয়ে দিয়ে আসো প্লিজ ।"
আমি আর কিছু না বলে ওর সাথে যেতে লাগলাম। ও বাড়ির দিকে না গিয়ে অন্য পথে হাটা শুরু করলো।তাই আমি বলতে লাগলাম," আপনি ওদিকে কই যাচ্ছেন?"
সিনথিয়াঃ বেশি কথা না বলে আমার সাথে এসো তো।
আমিও চুপ করে আছি।এবার সিনথিয়া একটা রিকশা ডেকে ও উঠে আমাকে উঠতে বললো।
আমিঃ আমি রিকশায় উঠবো কেন?
সিনথিয়াঃ এতো কথা বলো কেন? উঠতে বলছি উঠো।
আমি আর কোন কথা না বলে ওর পাশে উঠে বসলাম। কেউ কোন কথা বলছি না।কিছুক্ষণ পর রিকশা একটা পার্কে এনে থামালো।সিনথিয়া আমাকে ভিতরে নিয়ে একটা নির্জন জায়গায় নিয়ে গেল।
এবার হঠাৎ ও আমাকে গলায় টিপ দিয়ে বলতে লাগলো," কিরে অন্য মেয়ের সাথে ঘুরতে ভালো লাগে না?ওদের গায়ের সাথে লেগে বসতে অনেক মজা লাগে না।ওই তুই আমার বান্ধবীর সাথে এক রিকশায় গেলি কেন হুম?আমাকে তোর ভালো লাগে না? যে ওই ডাইনির সাথে যেতে হলো।
এবার গলা থেকে হাত সরিয়ে বললো, " সব প্রশ্নর উত্তর দিবি নয়তো তোকে আজ এখানেই বারটা বাজাবো।"
আমিঃ রিমা আমাকে জোর করে নিয়ে তখন রিকশায় ওঠেছিল। তাতে আমি কি করব?
সিনথিয়াঃ তুই কি করবি মানে? ও বললেই তোর উঠতে হবে নাকি?
আমিঃ তাতে কি হয়েছে? ও আমাকে বলতেই পারে ওর সাথে যেতে যেমনটা আপনি নিয়ে যেতেন।
সিনথিয়াঃ রিমা আর আমি কি এক নাকি?
আমিঃ কেন আপনাকে আমি যেমন চোখে দেখি রিমা কে ও সেই চোখে দেখি।
সিনথিয়াঃ কি? তুই রিমাকে আমার চোখে দেখিস? ওই তোর কয়টা লাগে রে? একটাতে হয় না?
আমিঃ এক টাতে হয় না মানে?
সিনথিয়াঃ কেন তুই বুঝিস না? তুই আমার কতোটা কাছের? (করুণ দৃষ্টিতে)
আমিঃ (একটু হেসে) হাসালেন আমাকে।আমি আপনার কাছের কেউ ? ভালো একটা জোক শুনালেন,আপনি?
সিনথিমাঃ মানে, তুই কি বলতে চাইছিস?
আমিঃ যে মেয়ে একটা ছেলের হাত ধরে ক্যান্টিনে খাবার খায়,এক রিকশায় দুজন হাত ধরে যায়,আবার নানান ছেলের সাথে শরীর লাগায়। সে আবার আমার কাছের কেউ?
সিনথিয়াঃ দেখ,ওগুলো আমি যা করেছি।তা তোমাকে জ্বালানোর জন্য। তুমি জানো, তুমি আমাকে না করার পর আমি কতোটা কষ্ট পেয়েছি।আর আমি এটাও জানি যে,তুমি আমার জন্য বাসা থেকে আবারও চলে এসেছো। সত্যি তোমাকে অনেক ভালোবাসি, নেহাল।এইসব করেছি শুধু তোমাকে পাওয়ার জন্য। (কান্না করে কথা গুলো বলছিল)
আমিঃ দেখুন, আমি আবারও এক কথা বলছি,আপনার বাবা আমাদের সম্পর্ক কোনদিনও মেনে নিবে না।আর একজন মেয়ে আপনার একটা ভবিষ্যৎ আছে।আমার এই অনিশ্চিত জীবনে আপনাকে জড়াতে চাই না।আপনি কেন বুঝেন না?
সিনথিয়াঃ প্লিজ, আমি প্রয়োজনে তোমার জন্য আমার জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করব।তারপরও তুমি আমাকে একটু ভালোবাসা দাও।
আমি কি করব কিছুই বুঝতে পারছি না।আমি ওকে কি বলে আশা দিয়ে রাখব এইমাত্র পরীক্ষা শেষ হলো।২ মাসপর ফলাফল দিবে।তারপর হয়তো কোন চাকরির জন্য আবেদন করব।আবার আমাদের দেশের চাকরির যে অবস্থা, ঘুষ ছাড়া কোন চাকরিই তো আজ বাজারে পাওয়া যায় না।কপাল ভালো থাকলে ২/১ টা হওয়ার সম্ভাবনা আছে। তাই শুধু শুধু মেয়েটাকে কষ্ট দিতে পারবো না।ভালোবাসলে যে কাউকে নিজের করেই পেতে হবে এমন তো কোন কথা নেই। বরং ভালোবাসার মানুষটা সুখে থাকুক এটা চাওয়াই ভালোবাসা। আমি যেটা মনে করি।
এখন ওর কাছে নিজেকে ঘৃনার পাত্র পরিনত করার জন্য ওকে এমন কিছু বলতে হবে।যাতে ওর ভালোবাসা আমার ওপর থেকে নিমেষ হয়ে যায়।তাই আমি বললাম," দেখুন সিনথিয়া, আমি আপনার মতো মেয়ে কে আমার জীবন সংগি হিসেবে মেনে নিতে পারব না।
সিনথিয়াঃ (করুন দৃষ্টিতে) কেন? আমি কি অপরাধ করেছি?
আমিঃ আপনি অন্য ছেলেদের সাথে মেলামেশা করেন।ওদের নিয়ে ঘুরাফেরা করেন।
এবার সিনথিয়া আমাকে ঠাস! ঠাস! দুইটা গালে বসিয়ে বললো," একদম চুপ,তোকে ভালোবাসি বলে যে আমাকে নিয়ে এই সব খারাপ কথা বলবি। আর আমি তা মেনে নিব ভাবছিস। কখনো না।আরে আমি তো আজ পর্যন্ত কোন ছেলে কে ছুয়ে দেখিনি। শুধু তোর জন্য ওই ছেলেদের হাত ধরতে হয়েছিল আর তুই আমাকে এটা বলতে পারলি।চলে গেলাম তোর জীবন থেকে। আর তোকে বিরক্ত করব না।( এ কথা গুলো বলে সিনথিয়া কান্না করতে করতে চলে গেল)
আমার চোখ দিয়েও যে, চোখের জলের জোয়ার বয়ে চলছে। আজও যে স্রোতধীনী তার অপঃ ঠেলে পাঠিয়ে দিচ্ছে। আমি সত্যি তোমাকে এটা বলতে চাইনি সিনথিয়া। আমি যে তোমাকে অনেক ভালোবাসি। আমার জীবনের শেষ অবলম্বন যেন তুমিই ছিলে।আমার হাত পা যে বাধা তোমাকে কিভাবে আমি বুঝাবো।তা আমি নিজেও জানি না। শুধু তোমার ভালোর জন্য তোমাকে ওই কথা গুলো বলতে হয়েছিল। প্লিজ, আমাকে ক্ষমা করে দিও।( একা একা পার্কে বসে কাদছি আর কথা গুলো বলছি)
কিছুক্ষন পর মেসে চলে গেলাম। এভাবে আরও ২ মাস কেটে গেল।চাচা আমাকে বলেছিল এখন সিনথিয়া রুম থেকে বের হয় না।আগের মতো খাওয়া দাওয়া ও ভালো ভাবে করে না।সারাদিন শুয়ে শুয়ে কান্না করে।কাউকে কিছু বলে না। হয়তো ওকে ওই দিন ও কথা গুলো বলায় এমনটা করেছে।ওর কাছে গিয়ে মাফ চেয়ে আসব।আজ আমাদের ফলাফল বের হয়েছে। সিনথিয়ার থেকে আমার রেজাল্ট ভালো হয়েছে।
আমি চাচির সাথে দেখা করতে গেলাম। চাচি আমাকে দেখে অনেক খুশি হলো।পরে সিনথিয়া সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে,তিনি ওর কথা বললেন।
আমিঃ চাচি,আমি একবার সিনথিয়ার রুমে যাব?
চাচিঃ অনুমতি নেওয়ার কি আছে, বাবা? যাও গিয়ে দেখো, তুমি কিছু জানতে পার কিনা?
আমিঃ (সিনথিয়ার দরজার সামন গিয়ে) রুমে আসতে পারি?
সিনথিয়াঃ আসুন।
আমিঃ কেমন আছেন?
সিনথিয়াঃ যেমন টা কেউ রেখেছে?
আমিঃপ্লিজ,ওই দিনের কথার জন্য আমি সত্যি দুঃখিত।আসলে তখন মাথা টা কি যেন হয়েছিল।আর কি বলতে গিয়ে কি বলে ফেলেছি? সত্যি আমি আপনার কাছে ক্ষমা চাইতে এসেছি।
সিনথিয়াঃ না,আপনি যা বলেছেন তা সবই ঠিকাছে।আমি তো বাজে মেয়ে ই।নয়তো অন্য ছেলেদের সাথে মেলামেশা করি?
এবার আর চোখে পানি আটকিয়ে রাখতে না পেরে ওর রুম থেকে বেড়িয়ে গেলাম।
চাচির থেকে বিদায় নিয়ে মেসে চলে আসলাম। রাতে ফেসবুক দেখছি হঠাৎ একটা নিউজফিডে চোখ গেল,সেখানে দেখলাম ওআইসি পদের নিয়োগ সার্কুলার।তারপর নিউজ টাতে ডুকে বিস্তারিত জানতে পেরে যাচাই করার জন্য ওয়েব সাইটে চলে গেলাম। গিয়ে দেখি নিউজটি সত্যি।
পরেরদিন একটা কম্পিউটার দোকানে গিয়ে আবেদন করে আসলাম।যদিও জানি, চাকরিটা হওয়ার চান্স খুবই কম।তবে ভাগ্যের ওপর ছেড়ে দিলাম।আর পরীক্ষার জন্য সকল প্রস্তুতি গ্রহন করতে লাগলাম। চেষ্টা করলে তো সৃষ্টিকর্তা কোন ভাবে এখানে না হোক কোন এক জায়গায় মিলিয়ে দেন।
আরও একমাস পর,
পরীক্ষাগুলো হয়ে গেল।ভালোই হয়েছে এখন ফলাফলের অপেক্ষায়।যদিও মনে হচ্ছে হয়তো ঘুষের জন্য চাকরি টা হবে না।একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে, মোবাইল টা চেক করতে যাব তখনই মোবাইলের স্কিনে দেখে আমার চোখ উপরে।
তাড়াতাড়ি মেসেজ টা সিন করলাম দেখলাম আমার জব টা কনফার্ম করা হয়েছে। আমি তো মহাখুশি। তাড়াতাড়ি ফ্রেশ হয়ে গিয়ে,চাচার কাছে চলে গেলাম সুসংবাদ টা দিতে।
চাচা তো অনেক খুশি। কিছুটা বেলা হলে মিষ্টি নিয়ে চাচির কাছে গিয়ে তাকে সংবাদ টা দিয়ে মিষ্টি খাইয়ে দিলাম।তারপর সিনথিয়ার রুমে চলে গেলাম। যেই ওর রুমে প্রবেশ করলাম, সিনথিয়া আমার গালে আরও ২টা পাপি বসিয়ে দিল।আমি একহাতে মিষ্টি আর অন্যহাত দিয়ে গাল ধরে আছি।সারপ্রাইজ দিতে এসে নিজেই সারপ্রাইজ হয়ে গেলাম।
সিনথিয়াঃ তোর সাহস হয় কিভাবে? আমার রুমে অনুমতি ছাড়া প্রবেশ করতে। বের হ আমার রুম থেকে তোর মুখ আমি দেখতে চাইনা।
আমি ওখানে মিষ্টি গুলো ফেলে বাহিরে চলে আসলাম। বুঝতে পারছি আমার প্রতি ও খুব রেগে আছে। ১৫ দিন পর আমার জয়েন। তাই সব কিছুর প্রস্তুতি নিতে শুরু করছি।
সাত দিন পর,
চাচা হঠাৎ একদিন সিনথিয়া কে বললো, " মা আমি তোর জন্য একটা ছেলে দেখেছি। আর ও অনেক ভালো ছেলে। তোকে নিয়ে অনেক দুরে চলে যাবে। আজ রাতে তোদের আংগেজমেন্ট।এক বছর পর তোকে নিয়ে যাবে।এখন শুধু আংটি পড়িয়ে রাখবে।
সিনথিয়াঃ বাবা,তুমি এটা কি বলছো।আমার মতামত না নিয়ে তুমি এটা করতে পারো না।আমি......
চাচাঃ তোমার আর একটা কথাও আমি শুনতে চাচ্ছি না।তুমি যদি আমার কথা না শুনো তাহলে আমার মরা মুখ দেখবে।
সিনথিয়া আর কিছু না বলে রুমে গিয়ে কান্না করতে লাগলো। কিছুক্ষণ পর সিনথিয়া আমাকে খুজতে মেছে চলে গেল। কিন্তু আমার মেছেও যে তালা মারা।আসলে তখন আমি জয়েনিংয়ের জন্য মার্কেট করতে গিয়েছিলাম।
সিনথিয়া আমাকে না পেয়ে কান্না করতে করতে বাড়ি ফিরে আসল।রাতে সবাই চলে আসলো সিনথিয়াও আর কিছু করতে না পেরে নিচে আসলো।সবাই ছেলের জন্য অপেক্ষা করতে লাগলো। কিছুক্ষণ পর...........
আগামীকাল শেষ করার চেষ্টা করব।
"গল্প পড়তে আগ্রহী "এটা না ইনবক্স করলে রিকুয়েস্ট এক্সেপ্ট করি না।আমি চাই আমার ফ্রেন্ড লিস্টে সবাই গল্প পড়ুয়া থাকুক।
Vhai karo jebone ei rokom hoile tar jonno dukko prokash kori
ReplyDelete❤️❤️❤️
Delete