গল্প/::::: #ছদ্মবেশী ছেলে বনাম মেজরের মেয়ে পর্ব ১



 ভাই আমার ভুল হয়ে গেছে। আমি আর জীবনে কোনো মেয়ের সাথে খারাপ কাজ করবো না। এবারের মতো আমাকে ছেড়ে দেন। আমি আপনাকে চিনতে পারি নাই। ( নয়ন)


আমি/: তোদের মতো কিছু ছেলের কারনে মেয়েরা রাস্তা দিয়ে বের হতে পারে না। তোদের মতো ছেলেদের মেরে ফেলা উচিত। 


নয়ন/: ভাই এবারের মতো ছেড়ে দেন। আমি আর এখানে থাকবো না। আমি বাহিরে কোথাও চলে যাবো।


আমি/: তোকে তো আমি ভুলেও ছেড়ে দিবো না। তোকে অনেক বার মানা করছি, মেয়েদের ডিস্টাব না করতি। কিন্তু তুই আমার কথা শুনিস নাই। আজকে তোর এমন অবস্থা করবো, যাতে তোর মতো বাকি গুলো এমন কাজ করতে দশবার ভাবে। 


এই বলে আমার লোকদের বললাম। ওকে উলঙ্গ করে চেয়ারে বেঁধে ফেলতে , আমার কথামতো তারা তাই করলো। 


আমি বক্স থেকে একটা ব্লেট বের করে নয়নের শরীরে জায়গায় জায়গায় কেটে দিলাম। তার পর লবন মরিচ লাগিয়ে দিলাম। 


ছুরিটা বের করে তার ভবিষ্যৎ কেটে দিলাম। ( আপনারা বুঝে নিয়েন) নয়ন চিৎকার করে কান্না করতে লাগলো। কিন্তু তার কান্না কেউ শুনতে পাবে না। কারন তার মুখে কাপড় ঢুকিয়ে রেখেছি। এবার আমি নয়ন কে বললাম।


আমি/: এবার তোকে ছেড়ে দিলাম। ভবিষ্যতে আর কোনো মেয়ের সাথে খারাপ কিছু করতে পারবি না। যদি আমার কোনো ক্ষতি করতে আসিস। তখন তোকে দুনিয়া থেকে বিদায় করে দিবো। কথাটা মনে রাখিস। 


তার পর আমার লোকদের বললাম। নয়ন কে রাস্তার পাশে ফেলে দিয়ে আসতে। নয়ন গেন হারিয়ে ফেলছে। তার শরীরের একটা কাগজের ওপর লিখে দিছি। মেয়েদের সাথে খারাপ কাজ করার কারণে, তাকে এই শাস্তি দেওয়া হয়েছে। 


আমার লোক নয়ন কে নিয়ে গোডাউন থেকে বেরিয়ে গেছে। আমার লোক বলতে আমরা চার বন্ধু। রাফি, রনি, জীবন, এবং আলাউদ্দিন। 


আমার ডান হাত বাম হাত হচ্ছে, আলাউদ্দিন এবং রাফি। আর আমি কে সেটা গল্পের সাথে থাকেন সবকিছু জানতে পারবেন। 


চলুন বাসায় যেতে যেতে পরিচয় টা দিয়ে দেই। আমি রাসেল, এবার অনার্স প্রথম বর্ষে উঠছি। দুই দিন পর থেকে কলেজে যাবো। আলাউদ্দিন আর রাফি তারা আমার সাথেই পড়ে। 


আমার আব্বু কে , তা গল্পের সাথে থাকেন সবকিছু জানতে পারবেন। এখন এসব অজানা থাকুক। পরিবারে আব্বু আম্মু আমি এবং একটা ছোট বোন আছে। তার না রাইসা , রাইসা এবার ইন্টার প্রথম বর্ষে ভর্তি হয়েছে। 


আর কিছু জানা লাগবে না, আস্তে আস্তে সব জানতে পারবেন। 


আমার গল্প নিয়মিত পড়তে চাইলে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়ে ইনবক্সে মেসেজ দিবেন তা না হলে ঝুলে থাকবেন।


আপনাদের সাথে কথা বলতে বলতে বাসায় চলে আসলাম। বাইক টা রেখে আমি বাসার ভিতরে ঢুকে গেলাম। কলিং বেল চাপ দেওয়ার পর রাইসা এসে দরজা খুলে দিল।


রাইসা/: ভাইয়া আমার ফুচকা কোথায়।


আমি/: এই নেয়। 


রাইসা/: তুই আমার লক্ষী ভাইয়া। 


আমি রাইসা কে ফুচকা দিয়ে ভিতরে ঢুকে নিজের রুমে চলে আসলাম। আসলে বাসায় আসার সময় রাইসার জন্য ফুচকা নিয়ে আসলাম। বোনটা আমার ফুচকা খেতে অনেক পছন্দ করে। 


ফ্রেশ হয়ে রাতে খাবার খাওয়ার জন্য নিচে গেলাম। নিচে গিয়ে দেখি আম্মু আর রাইসা টেবিলে বসে আছে। আমি একটা চেয়ার টেনে বসলাম। 


আম্মু/: সারাদিন কোথায় ঘুরে বেড়াস। তোকে তো বাসায় ঠিক মতো দেখা যায় না। 


আমি/: আম্মু এখন তো কলেজ নেই। তাই বন্ধুদের সাথে কিছুক্ষণ আড্ডা দি। দুই দিন পর তো কলেজ খোলা, তার পর তো আর বেশি আড্ডা দিতে পারবো না। 


আম্মু/: ঠিক আছে। এখন খাবার খা। 


আমি আর কোনো কথা না বলে খাবার খেয়ে রুমে চলে আসলাম। আব্বু মনে হয় বাহিরে কাজে আছে। তাই আব্বুকে দেখলাম না। 


আজ পাঁচ দিন পর কলেজে যাচ্ছি। কলেজ খোলা হয়েছে তিন দিন হয়ে গেছে। কিন্তু আমি এই তিন দিন কলেজে যাই নাই। এখানে একটা কারন আছে। সবকিছু পরে জানতে পারবেন। 


পুরোনো একটা জামা একটা প্যান্ট এবং জুতা পড়ে নিচে আসলাম। তখন আম্মু আব্বু আমাকে দেখে বললো।


আব্বু/: তুই কি আমার মান সম্মান কিছুই রাখবি না। 


আমি/: আব্বু এ কথা বললে কেনো।


আব্বু/: আমি এ কথা কেনো বলছি, তুই ভালো করে বুঝতে পারছিস।


আমি/: আব্বু আমি তোমার এসব ধন দোলত টাকা পয়সা নিয়ে চলতে চাইনা। আমি সাধারন মানুষ এর মতো চলতে চাই। 


আব্বু/: তুই জানিস , বাহিরের মানুষ কানাকানি করে। আমার এতো কিছু থাকতে , তুই এভাবে চলাফেরা করিস কেন। 


আমি/: আমার বাহিরের মানুষের কথায় কিছু আসে যায় না। 


আব্বু/: তুই কি আমার কথা একবারের জন্য চিন্তা করবি না।


আমি/: আব্বু সময় হলে , আমি তোমার কথা মতো চলবো। এখন এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করো না।


আব্বু/: তুই যা করার কর। আমি তোকে কিছুই বলবো না। 


তার পর আমি আর কোনো কথা না বলে নাস্তা করে বাসার বাহিরে এসে একটা রিকশা নিয়ে কলেজে চলে গেলাম। 


গেট দিয়ে ঢুকে ভিতরে গিয়ে, সব গুলো হারামি কে খুঁজতে লাগলাম। দেখি সব হারামি কলেজ মাঠের এক কোনায় বসে আড্ডা দিচ্ছে। আমি তাদের মাঝ খানে গিয়ে বসে পড়লাম। 


আমি/: কিরে তোরা সবাই কেমন আছিস। 


রাফি/: আমরা সবাই ভালো আছি। তুই কেমন আছিস। 


আমি/: আমি আছি বিন্দাস। তো সবাই একসাথে বসে কি কথা বলছিস। 


আলাউদ্দিন/: আর বলিস না। আজকে কলেজে একটা নতুন মেয়ে ভর্তি হয়েছে। দেখতে একদম মাশাআল্লাহ , তুই যদি একবার দেখিস। তাহলে তার প্রেমে পড়ে যাবি। 


আমি/: তাই না কি। তাহলে তো মেয়েটাকে দেখতে হয়।


রাফি/: ঠিক আছে, তোকে কলেজ ছুটি হওয়ার পর দেখাবো। 


আলাউদ্দিন/: তবে মেয়েটার সাথে সবসময় সবসময় সেনাবাহিনী থাকে। তুই বাহিরে দেখিস নাই। একটা সেনাবাহিনীর গাড়ি।


আমি/: আমি খেয়াল করি নাই। 


রাফি/: আমার মনে হয়, মেয়েটার বাবা সেনাবাহিনীর কোনো বড় পদে আছে। তা না হলে তার সাথে সেনাবাহিনী থাকবে কেনো। 


আলাউদ্দিন/: হুম রাসেল। রাফি ঠিক কথা বলেছে। মনে হয় মেয়েটার নিরাপত্তার জন্য সেনাবাহিনী সাথে পাঠিয়েছে। যাতে কোনো ছেলে তাকে ডিস্টাব করতে না পারে। 


আমি/: আগে মেয়েটাকে একবার দেখি। যদি পছন্দ হয়। তার সাথে প্রেম করে , তোদের সবাইকে দেখাবো।


আলাউদ্দিন/: আমার মনে হয় না তুই পারবি। মেয়েটাকে দেখে বুঝা যাচ্ছে। অনেক দেমাগ মেয়েটার, কারো সাথে কথা বলে না। 


আমি/: আচ্ছা এসব বিষয় নিয়ে পরে ভাবা যাবে। এখন ওদিকের খবর বল। 


রাফি/: নয়ন কে জারা মেরেছে। পুলিশ তাদের খুঁজছে। কিন্তু এখনো কাউকে ধরতে পারে নাই।


আলাউদ্দিন/: ধরবে কাকে, যারা মেরেছে, তারা সবাই তো এখন কলেজ মাঠের এক কোনে বসে আড্ডা দিচ্ছে। 


আলাউদ্দিন এর কথা শুনে সবার মুখে হাসির ঢল পড়ে গেল। এবার আপনাদের বলি, আমি যে তিন কলেজে আসি নাই, কারন এই তিন দিনে নয়নের লোক আমাদের মারতে এসেছে, 


তার পর নয়নের সব গুলো লোক কে মেরে নদীতে ভাসিয়ে দিছি, পরে চিন্তা করলাম,নয়ন কে বাচিয়ে রাখবো না, তাকেও শেষ করে দিবো। 


তার পর আর কি নয়ন কে হাসপাতালে ছদ্মবেশে ঢুকে মেরে দিলাম। এই ছিলো তিন দিনের কাজ। আর আমি কে এটা একমাত্র রাফি আর আলাউদ্দিন জানে। আর বাকিরা কেউ জানে না। 


তার পর সবাই ক্লাসে চলে গেলাম। ক্লাসের ভিতরে বসে সবাই কথা বলছি। হঠাৎ স্যার ক্লাসে ঢুকলো। সাথে একটা মেয়ে। 


মেয়েটার দিকে তাকিয়ে আমি তো গেন হারিয়ে ফেলবো। এতো সুন্দর মেয়ে আমি কখনো দেখিনি। দেখতে একদম মাশাআল্লাহ। হঠাৎ রাফি বললো।


রাফি/: এভাবে তাকিয়ে কি দেখছিস। এটাই সে মেয়ে। তোকে জার কথা বলছি। 


আমি/: মামা আমি তো প্রেমে পড়ে গেলাম। 


আলাউদ্দিন/: প্রেমে পড়লে কি হবে। ওই মেয়েতো তোর সাথে প্রেম করবে না। 


আমি/: কেনো মামা। 


আলাউদ্দিন/: তুই একবার তোর নিজের দিকে তাকিয়ে দেখ। এই পোষাকে কোনো মেয়ে তোর সাথে প্রেম করবে না। 


আমি/: যদি সত্যি কারের কেউ ভালোবাসে। তাহলে সে কখনো পোষাক এবং টাকা পয়সার দিকে তাকাবে না। সে চাইবে সুন্দর একটা মন। 


রাফি/: এই যুগে ওই রকম মেয়ে পাওয়া যায় না। সবাই টাকা পয়সার দিকে ছুটে। 


আমি/: ওকে ঠিক আছে। আমি এই মেয়ের সাথে প্রেম করে দেখাবো। 


হঠাৎ স্যার বলে উঠলো। 


স্যার/: তোমরা সবাই কেমন আছো।


সবাই একসাথে/: জি স্যার ভালো। আপনি কেমন আছেন স্যার।


স্যার/: আমি ও ভালো আছি। তোমাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিই। এই হচ্ছে জান্নাতুল ফেরদাউস মিতু। আজ থেকে তোমাদের সাথে পড়বে। এতো দিন বাহিরে ছিলো। আর ওর বাবা একজন মেজর। সবাই তার সাথে বন্ধুর মতো আচরণ করবে। 


হঠাৎ রাফি দাঁড়িয়ে স্যার কে বললো।


রাফি/: স্যার একটা কথা বলি রাগ করবেন না। একজন মেজরের মেয়ে হয়ে আমাদের সাথে কি বন্ধুত্ব করবে। 


স্যার/: তোমাদের সাথে না করলেও চলবে। ও শুধু মেয়েদের সাথে বন্ধুত্ব করবে। 


রাফি/: স্যার মেয়েরা কি ছেলেদের সাথে বন্ধুত্ব করতে পারে না। 


হঠাৎ জান্নাত বলে উঠলো। 


জান্নাত/: আমি ছেলেদের সাথে বন্ধুত্ব করি না। আমি মেয়েদের সাথে বন্ধুত্ব করতে পছন্দ করি। 


রাফি/: কেনো ছেলেদের সাথে বন্ধুত্ব করলে , সমস্যা কোথায়। 


স্যার/: ওই ও বলছে না, ছেলেদের সাথে বন্ধুত্ব করবে না। তার পরেও এতো কথা জিজ্ঞেস করছিস কেন।বস। আর জান্নাত মামুনি , তুমি গিয়ে সিটে বসো।


রাফি আর কোনো কথা না বলে বসে গেলো। জান্নাত একটা মেয়ের সাথে সামনের সিটে বসলো। জান্নাত দেখতে যেমন, তার নামটাও অনেক সুন্দর। কিন্তু দেখতে বুঝা যাচ্ছে অনেক দেমাগ।


আমি এতোক্ষণ জান্নাত এর দিকে তাকিয়ে ছিলাম। তার পর সব ক্লাস শেষ করে জান্নাতের পিছন দিয়ে বেরিয়ে আসলাম। আমি জান্নাত কে ডাক দিলাম।


আমি/: এই যে মিস জান্নাত। আপনার সাথে কিছু কথা আছে। 


জান্নাত/: তো বলুন, কি কথা বলবেন।


আমি/: তোমার এতো দেমাগ কেনো। ছেলেদের সাথে রেগে কথা বলেন কেনো। 


জান্নাত/: সেটা কি তোকে বলতে হবে। 


আমি/: বারে , একসাথে পড়ি , তাই জিগ্গেস করতেই পারি।


জান্নাত/: তোর সাহস কি করে হয়, আমার সাথে কথা বলার, নিজের দিকে একবার তাকিয়ে দেখ। দেখতে তো ফকিন্নির মতো লাগে। যা ভাগ আমার সামনে থেকে। তুই আর কখনো আমার সামনে আসবি না। 


আমি/: ফকিন্নি হয়েছি তো কি হয়েছে। আমরা কি মানুষ না। 


জান্নাত/: আমি তোদের মতো গরীবদের দেখতে পারি না, তোদের গা থেকে দুর্গন্ধ বের হয়। তোদের মতো ছেলেদের কেনো যে এতো বড় কলেজে ভর্তি করায়, আমার মাথায় আসেনা। 


আমি/: কেনো গরীব রা কি বড় কলেজে পড়তে পারে না। 


জান্নাত/: না পারে না। আর সবচেয়ে বড় কথা হলো। তুই এতো বড় কলেজে কি ভাবে পড়িস, তুই টাকা কোথায় পাস। 


আমি/: আমি একটা হোটেলে কাজ করি। সেই টাকায় আমার খরচ চালাই। আর কলেজের প্রিন্সিপাল স্যার আমার থেকে একটা টাকাও নেয় না। 


জান্নাত/: তোর ওপর দয়া করে প্রিন্সিপাল স্যার , এই কলেজের একটা টাকাও নেয় না। প্রিন্সিপাল স্যার দয়ার সাগর। কিন্তু আমি তোদের দেখতে পারি না।


আমি/: আরে ওসব কথা বাদ দাও। আমরা কি বন্ধু হতে পারি। 


হাত বাড়িয়ে বললাম। ঠাসসসসস করে দুই টা থাপ্পড় মেরে দিলো। আমার বনধুরা এটা দেখে এগিয়ে আসতে আমি হাতের ইশারায় না করলাম। তার পর জান্নাত বলতে লাগলো।


জান্নাত/; তোকে বলছি না, আমি তোদের মতো ছেলেকে দেখতে পারি না। আবার তুই আমার সাথে বন্ধুত্ব করতে আসছিস। তুই এখনি আমার সামনে থেকে দুর হয়ে যা। 


হঠাৎ জান্নাত এর সাথের সেনাবাহিনী আমাদের সামনে আসলো। একজন সেনাবাহিনী বললো।


সেনাবাহিনী/: ম্যাডাম কি হয়েছে। আপনি রেগে আছেন কেনো। এই ছেলে আপনাকে কিছু করছে। 


জান্নাত/: ও আমার গায়ে হাত দেওয়ার চেষ্টা করছে। ওকে জম্মের শিক্ষা দিয়ে দাও। 


সেনাবাহিনী/: ঠিক আছে ম্যাডাম। আপনি গাড়িতে গিয়ে বসুন। আমরা ওকে দেখছি। 


জান্নাত দাড়িয়ে না থেকে গাড়ির ভিতরে চলে গেল। সেনাবাহিনী আমার হাত ধরে একটু চাইডে নিয়ে আসলো। 


তার পর সেনাবাহিনী যেটা বললো। আমি তো পুরো অবাক হয়ে গেলাম। ওনি কি সেনাবাহিনী , নাকি অন্য কিছু। 


- নিরবতা একদিন তোমাকেও ঘ্রাস করবে,

আর তুমি ছুটে চলবে অতীত এর খুঁজে।।


প্রিয় মানুষগুলোকে বেশি দিন নিজের কাছে রাখা যায় না।


 - হয়তো তারা চলে যায় নয়তো নিয়তি তাদের দূরে ঠেলে দেয়।

*

*

*

* চলবে

*

*

*

*

* তো কেমন হয়েছে জানাবেন। ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। সবাই লাইক এবং কমেন্ট দিয়ে পাশেই থাকবেন। 

*

* ( সাড়া পেলে পরবর্তি পর্ব লিখবো। তা না হলে ঝুলে থাকবে, । এই গল্পে অনেক কাহিনী ঘটবে, আপনাদের কাছে ভালো লাগবে)

*

* গল্প/::::: #ছদ্মবেশী ছেলে বনাম মেজরের মেয়ে

*

* লেখক/::::: #রাসেল চৌধুরী 🌷🌿🌷🌿🌷🌿

*

* পর্ব/::::::::::: ( ১ ) :::::::::::: #এক

*

*

*

*

*

* ধন্যবাদ সবাইকে পরবর্তি পর্বের জন্য অপেক্ষা করুন 🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿 রোমান্টিক গল্প লেখক রাসেল চৌধুরী 🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post