গল্পঃ রোমান্টিক সিনিয়র বউ
পর্বঃ ৭
লেখকঃ শাওন আহমেদ নীল
দেন আমি আর নিধী কফি খেয়ে গল্প করতে লাগলাম! আমার মোবাইলে রিং বেজে উঠলো,
আমার পকেট থেকে ফোন বাহির করে দেখি!.
রানার আম্মু কল দিছে!
আমিঃ আসসালামু ওয়ালাইকুম আন্টি
আন্টিঃ ফাহাদ রাজু মাইসা ও আসতেছে! আজকে সবাই একসাথে লাঞ্চ করব।
আমিঃ ওকে আন্টি!
আন্টিঃ তাহলে রাখি?
আন্টি কল কেটে দিলো, নিধী বলল কে ফোন দিছিলো,?
আমিঃ রানার আম্মু
নিধীঃ ওহ
আমিঃ রেডি হয়ে নাও এখনি বের হবো!
নিধীঃ এখন কি করে বের হবো?
আমিঃ এখন বের হতে কি প্রবলেম?
নিধীঃ আব্বু আম্মু বসে আছে, একসাথে নাস্তা করে বের হবো।।
আমিঃ ওকে
আমি আর নিধী নাস্তা করতে চলে গেলাম! আমরা একসাথে বসে নাস্তা করে নিলাম!
আমিঃ আম্মু আজকে রানার বাসায় লাঞ্চ করব।
আমিঃ ওখে!
আব্বুঃ শুনো এখন থেকে পড়াশোনার পাশাপাশি একটু অফিসেও বসবা!!
আমিঃ স্যরি আব্বু এটা পসিবল না!
নিধীঃ আব্বু ও অফিসে যাবে টেনশন করবেন না।
আব্বুঃ হ্য মা তুমিই একমাত্র পারবে এই বাদর টাকে ঠিক করতে।।
আমি ভাবতে লাগলাম কোন দিক দিয়ে আমাকে বাঁদর মনে হয়! এতো ভেবে লাভ নেই, আমি খেয়ে রুমে চলে গেলাম।। রুমে গিয়ে রেডি হয়ে নিলাম,
একটু পড়ে নিধী আসলো রুমে।
আমি আলমারি খুলে একটা শাড়ি বের করে নিধী
আপুর হাতে দিলাম!
আমিঃ এ শাড়ি টা আমি অনেক আগে থেকেই কিনে রেখেছি, !
নিধীঃ কার জন্য?
আমিঃ যে আমার বউ হবে তার জন্য কিনে রেখেছিলাম!!
নিধীঃ আচ্ছা!
নিধী এখানেই শাড়ি চেইন্জ করতে লাগলো, আমি ওদিকে খেয়াল না দিয়ে ফোন টিপতে লাগলাম!!
বাট অবাধ্য চোখ গুলো শুধু নিধীর দিকেই তাকাচ্ছে!!
নিধীঃ নীল একটু এদিকে আসো ত!
আমিঃ কেনো?
নিধীঃ কুঁচিটা একটু ধরো,
আমি গিয়ে নিধীর সামনে দারালাম! নিধী শাড়ির কুচিটা আমার হাতে দিলো, নিধীর পেট স্পষ্ট ভাবে দেখা যাচ্ছে! নিজেকে কন্ট্রোল করতে খোব কষ্ট হচ্ছে। চোখ শুধু নিধী আপুর নাভির দিকেই চলে যাচ্ছে। একটু ছুঁয়ে দিতে খোব ইচ্ছা হচ্ছে।।
নিধীঃ কি ভাবো পেটের দিকে তাকিয়ে?
আমিঃ কিছু না
নিধীঃ এখন কুচি টা গুজে দাও!
আমি কুঁচি টা গুজে দিলাম নিধীর পেটে! আমার হাতের স্পর্শ পেয়ে নিধী কেপে উঠলো,। চোখ বন্ধ করে আছে ও।
আমি নিধীকে টান দিয়ে আমার বোকে নিয়ে আসলাম!
নিধীঃ কি করছ কি?
আমিঃ স্যরি আর কন্ট্রোল করা পসিবল না।
এই বলে আমার ঠোঁট নিধীর ঠোঁটের দিকে এগিয়ে নিতে লাগলাম। নিধী চোখ বন্ধ করে ফেলল।
নিধীর ঠোঁট কাপতেছে, আমি আস্তে করে ঠোঁটে একটা কিস করলাম।
নিধীঃ এভাবে কেউ কিস করে?
আমিঃ তাহলে কিভাবে করে?
নিধীঃ ওয়েট আমি শেখাচ্ছি।
নিধী এবার আমার লিপে ইচ্ছারকম কিস করতে লাগল। এমন ভাবে কিস করতেছে মেয়বি এটা খাওয়ার জিনিস। আমিও রেসপন্স করা শুরু করে দিছি, ভালোই লাগতেছে।। আছতে আছতে নিধীর নিশ্বাস বাড়ি হয়ে আসছে। আমি এবার নিধীকে ছেরে দিলাম, বাট ওনি ছারতে চাচ্ছে না। এক প্রকার জুর করেই নিধীকে ছারিয়ে নিলাম।
আমিঃ নিচে আসেন আমি ওয়েট করতেছি৷।।
নিধীঃ হু।
আমি নিচে চলে গেলাম,, একটু পড়ে নিধী আপু আসলো,! আমরা আম্মুকে বলে বের হলাম!!
নিধীঃ বাইকে যাবো?
আমিঃ ওখে!!
আমি বাইক বের করলাম, নিধী আপু আমার বাইকের পিছনে বসলো! অনেক শক্ত করে জড়িয়ে দরলো৷ ফাস্ট টাইম কেউ আমার বাইকের পিছনে বসলো,। আমি অনেক স্পিডে বাইক চালাতে লাগলাম।
নিধীঃ এই আস্তে চালাও ভয় করেতেছে ত
আমিঃ বরসা নেই?
নিধীঃ তুমি সাথে থাকলে মরতেও ভয় পাবো না।
আমি আর কিছু না বলে, বাইক চালাতে লাগলাম, কিছুক্ষনের মধ্যোই রানার বাসায় চলে গেলাম।
কলিংবেল বাজালাম লিমা এসে দরজা খোলে দিলো, লিমা হলো রানার কাজিন ও গার্লফ্রেন্ড।
এদিকে রানা এসেই আমাকে মারতে শুরু করলো।
#চলবে