গল্প:- মাফিয়া গার্লফ্রেন্ড
পর্ব:- ৭
লেখক:- নীল অনুভূতি(sumon)
.
নিশাতের বান্ধবি:- এখনতো বর পেয়ে গেছিস তাই অামাদের সাথে সময় দেওয়ার মতো তোর সময় নেই। অাচ্ছা যা। (হেসে বললো)
.
--তারপরে নিশাতকে নিয়ে এক সাথে বাসায় চলে অাসলাম।
.
অাম্মু:- তোরা এসে গেছিস ভালোয় হলো যা তোরা এখন গোসল করে অায় অামি তোদের জন্য খাবার রেডি করছি।
.
অামি:- অাচ্ছা ঠিক অাছে।
.
--অামি অাগেয় গেলাম বাথরুমে গোসল করতে। গোসল শেষে গা মোছার জন্য দেখি তোয়ালে নেই। তোয়ালেটা অানতেই ভুলে গেছি এখন কি করি।
হালকা দরজা ফাকা করে দেখি নিশাত খাটের উপরে বসে মোবাইল টিপছে। গাঁ ভিজে অবস্থায় রুমের ভিতরে গেলে ভিজে জাবে অার যাবোই বা কেমন করে নিশাত রুমে বসে অাছে।
.
কিছুক্ষন পরে নিশাত:- অার কতোক্ষণ বাথরুমে থাকবে গোসল করতে এতোক্ষন লাগে নাকি।
.
অামি:- তোয়ালে অানতে ভুলে গেছি তাই বসে অাছি।
.
নিশাত:- দরজা খুলো অামি তোমাকে তোয়ালে দিচ্ছি।
.
অামি:- এটা কেমনে সম্ভব। অাপনি যদি সব দেখে নেন।
.
নিশাত:- দেখলে সমস্যা কোথায় অামি তোমার স্ত্রী
.
অামি:- না দরজা খুলা যাবে না অামার লজ্বা লাগে।
.
নিশাত:- তাহলে বাথরুমের ভিতরে বসে থাকো বাইরে অাসতে হবে না।
.
অামি:- ভিজে গায়ে কেমন করে বসে থাকবো শীত লাগে যে....
.
নিশাত:- তাহলে দরজাটা খুললেই তো হয়।
.
অামি:- দরজা খুলবো একটা শর্ত অাছে...
.
নিশাত:- কি শর্ত বলো?
.
অামি:- অাপনি যদি চোখ বন্ধ করে থাকেন তাহলে খুলবো।
.
নিশাত:- অাচ্ছা ঠিক অাছে চোখ বন্ধ রাখবো।
.
অামি :- অাচ্ছা তাহলে দরজা খুলছি অাপনি তোয়ালেটা দেন। চোখ বন্ধ রাখবেন কিন্ত। 😇😇
.
----অামি দরজা খুলতেই নিশাত অামার দিকে হাঁ করে তাকিয়ে অাছে😃😃
.
নিশাত:- এই নেন.....
.
অামি,,, তোয়ালেটা নিশাতের হাত থেকে নিয়েই দরজা বন্ধ করে দিয়েছি।
.সব শেষে বাইরে অাসতেই নিশাত বললো....
.
---অামি কিন্ত অনেক কিছু দেখে নিয়েছি😀😀( হেসে বললো)
.
অামি:- কি দেখেছেন শুনি...🤨🤨
.
নিশাত:- গায়ে পোশাক না থাকলে যা দেখা যাই😁😁
.
অামি:- ছেচড়া লুচ্চা হলে যা হয় অার কি।😣😖( রেগে)
.
নিশাত :- হি হি😁😁
.
অামি:- যান যান গোসল করে নিন😠😠( ধমক দিয়ে)
.
--খাবার টেবিলে নিশাত অামার সামনে বসলো নিশাতের দিকে তাকাতেই নিশাত ফিক করে মিসকি হেসে উঠলো। নিশাতের হাসি দেখে অামি বেশ লজ্বায় পড়ে গেলাম। চোখ দুটো নিশাতের দিকে না রেখে খাবার পেলেটের দিকে দিলাম।
.
অাম্মু:- কি হলো বউ মা হাসছো কেন? খাবার সময় হাসাহাসি করতে নেই।
.
নিশাত:- অাচ্ছা অাম্মু অার হাসবো না।
.
এভাবে কয়েক মাস চলে গেলো।।
.
--দিনের পর দিন নিশাত যেনো অামাকে অনেক বেশি ভালবাসতে শুরু করলো। অার অামিও নিশাতের সাথে অাগের মতোই ব্যবহার করি। নিশাতকে কখনো স্ত্রীর অধিকার দেয়নি।
.
হঠাৎ একদিন.....
.
অাম্মু:- কিরে সুমন এভাবে বসে না থেকে বউ মাকে নিয়ে একটু বাইরে ঘুরতে যেতে পারিস।
.
অামি:- এসব ঘুরা ঘুরি অামার ভাল লাগে না। অার গেলেও অামি একা যাবো কাউকে সাথে করে নিয়ে যাবো না।
(নিশাত পাশে বসে অাছে)
--অামার কথা শুনে নিশাতের মনটা মনে হলো যেনো খারাপ হয়ে গেলো।
.
--এই কথা বলে অামি বসা থেকে উঠে বাইরে চলে গেলাম। বন্ধুদের সাথে অাড্ডা দিয়ে সন্ধার দিকে বাসায় ফিরলাম।
.
নিশাত:- সেই দুপুর বেলা বাসা থেকে বের হয়ে গেলে অার এখন বাসায় ফিরছো। কি করছিলে তুমি.?
.
অামি:- অামি কি করি অার না করি সেটা অাপনাকে জানা লাগবে না।
.
নিশাত:- তুমি অামার চোখের সামনে না থাকলে অামার কিছু ভাল লাগে না।
.
অামি:- অামাকে না দেখলে যদি অাপনার ভালো না লাগে তাহলে এক কাজ করেন অামার একটা ছবি বড় করে বেধে গলায় ঝুলিয়ে রাখেন।। তাহলে অামাকে দেখার জন্য অার অাপনাকে অামার পিছু পিছু ঘুরা লাগবে না এবং দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করা লাগবে না।( রাগ দেখিয়ে)
.
নিশাত:- তোমার ভাব দিন দিন বেড়েয় যাচ্ছে কি মনে করো তুমি নিজেকে। অামার মতো এমন সুন্দরি মেয়ে তোমার কপালে বউ হিসেবে জুটেছে এটা তোমার ভাগ্যের বেপার। অার অামার শ্বাশুড়ি অাম্মু অাজকে অামাকে বলেছে খুব তাড়াতাড়ি যেনো দাদি হতে পারি। সেই সাথে অামি মা হবো অার তুমি বাবা। 😍😍
.
--নিশাতের কথা শুনে অামি একদম বেকুব হয়ে গেলাম।
.
নিশাত:- কি হলো চুপ করে অাছো কেনো?
.
অামি :- কিছু না এমনি। অার অাম্মু হওয়ার চিন্তা মাথা থেকে নামিয়ে ফেলেন।
।
--এই বলতেই নিশাত অামার জামার কলার ধরে.....
.
নিশাত:- তোমার অনেক অবহেলা অামি সয্য করেছি। অার তুমি খুব ভাল করেই জানো অামি মুখ দিয়ে যেটা বলি সেটাই করি। অার অামার শ্বাশুড়ি অাম্মুর দাদি হওয়ার স্বপ্নটাও খুব তাড়া তাড়ি পুরন হবে।
.
অামি:- অাপনার কি মাথা খারাপ হয়ে গেছে নাকি মাথার তার ছিড়ে গেছে। শার্টের কলার ছাড়েন।
.
নিশাত:- অামার মাথা একদম ঠিক অাছে।
.
অামি:- এসব বাজে বকা বন্ধ করুন। অামার ক্ষিধা লাগছে এখন খাবো।
.
--খাওয়া শেষে ঘুমিয়ে পড়লাম।
সকালে নিশাত অামার গায়ে হাত দিয়ে ঝাকুনি দিয়ে....
.
নিশাত:- এই যে মহারাজ উঠো দশটা বেজে গেছে। কোন কাজ কাম নেই সারা রাত দিন ঘুম অার ঘুম।
.
অামি:- বিরক্ত করবেন না।পারলে অাপনিও ঘুমান বারন করেছি নাকি?
.
--এই বলতেই নিশাত অামার পাশে শুয়ে অামাকে জড়িয়ে ধরে বললো.... অাচ্ছা ঠিক অাছে ঘুমাইলাম।
.
অামি:- অাপনাকে অামি অামাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমাতে বলিনি। পাশে যে কোল বালিশটা অাছে ওটাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমান।
.
নিশাত :- না অামি তোমাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমাবো।
.
--ধুরররর ছাড়ুন তো এই বলে অামি উঠে পড়লাম।
।
ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা করবেন🙏🙏
চলবে..........
গল্পঃ- মাফিয়া গার্লফ্রেন্ড
পর্বঃ- ৮
লেখকঃ- নীল অনুভূতি( sumon)
.
নিশাত:- না অামি তোমাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমাবো।
.
অামি:- ধুরররর অামাকে ছাড়ুন তো এই বলে উঠে পড়লাম।
.
এভাবেই চলছিলো দিন গুলো। নিশাত অামার দিকে যতোটা এগিয়ে অাসে তার থেকে বেশি নিশাতের থেকে নিজেকে বেশি দুরে সরিয়ে রাখি।
.
--অামি রাতে শুয়ে শুয়ে ভাবতে লাগলাম এভাবে অার কতোদিন বাবার হোটেলে বসে বসে খাবো নিজে কিছু একটা করা দরকার। বাবারও বয়স হয়ে যাচ্ছে। এখন অার এভাবে অামাকে বসে থাকাটা একদম ঠিক হচ্ছে না।.
.
--পরের দিন....
বাবা মা কে না জানিয়ে একটা কোম্পানিতে জবের জন্য অাবেদন করলাম। মনে মনে ভেবে রাখলাম জবটা যখন হবে বাবা মা কে তখন জানাবো তার অাগে নয়। কিছুদিন পরে জবের এক্সাম হলো এবং চাকরিটা একবারেই হয়ে গেলো। বাসায় বাবা মা কে জানালাম এখন থেকে অামি অার বসে থাকবো না। কালকে থেকে একটা কোম্পানির চাকরিতে জয়েন করবো।
.
বাবা':- তোকে এখন চাকরি করার কি দরকার অাগে লেখাপড়া শেষ কর তার পরে না হয় করিস। অার বর্তমান যুগে চাকরি পাওয়াটা সহজ না।
.
অামি:- বাবা চাকরিটা অামার অলরেডি হয়ে গেছে। তোমাকে এসব নিয়ে চিন্তা করতে হবে না।
.
অাম্মু:- তোকে এখন এসব চাকরি টাকরি করা লাগবে না। অাগে পড়া শেষ কর।
.
অামি:- অাম্মু তুমি অযথা অামার লেখাপড়া নিয়ে টেনশন করো না। জবটাও করবো তার সাথে লেখাপড়াও করবো।
.
অাম্মু:- তাহলে অার কি তোর যেটা ভাল মনে হয় সেটাই কর।।
.
--রুমের ভিতরে গিয়ে দেখি নিশাত অভিমান করে বসে অাছে.....
.
অামি:- কি বেপার অাপনি এভাবে মন খারাপ করে বসে অাছেন কেন?
.
নিশাত:- কেন মন খারাপ করেছি তুমি জানো না?
.
অামি:- অপনার মন খারাপের কারনটা যদি অামাকে না বলেন তাহলে কি করে জানবো!!
.
নিশাত':- তুমি একটু অাগে বাবা মায়ের সাথে কি বলছিলে অামি দরজার অাড়ালে দাড়িয়ে সব শুনেছি।
.
অামি:- শুনেছেন যখন তখন তো অার অাপনাকে নতুন করে বলা লাগবে না।।
.
নিশাত:- তোমার চাকরিটা কি খুব জরুরী না করলে হতো না।
.
অামি:- খুব জরুরী বলে অামি মনে করছি না। তবে বিয়ে যখন হয়ে গেছে তখন এভাবে দুজনে বাবার হোটেলে খাওয়া ঠিক হচ্ছে না বলে অামি মনে করছি তাই চাকরিটা করতে চাচ্ছি।
.
নিশাত:- তার মানে তুমি অামাদের বিয়েটা মন থেকে মেনে নিয়েছো.....এই কথা বলেই নিশাত অামাকে জড়িয়ে ধরে উম্মা উম্মা দুইটা কিস করে দিলো....😘😘😌😌
.
অামিঃ- এই কি করছেন অাপনি ছাড়ুন অামাকে বাসায় বাবা মা অাছে দেখে ফেলবে....তো...
.
নিশাত:- অামি জানতাম তুমি অামাকে একদিন ঠিকই মনে প্রাণে স্ত্রী হিসেবে মেনে নিবে..
.
অামি:- অাপনাকে স্ত্রী হিসেবে মেনে কখন নিলাম অাপনার মাথা খারাপ হয়েছে নাকি...
.--এই কথা বলতেই নিশাত কান্না শুরু করে দিলো।
--এমন সময় অাম্মু উপস্থিত...
.
অাম্মু:- কি হয়েছে বউমা তোমার চোখে জল কেনো কেনো?
.
নিশাত:- এমনি।(কান্না কন্ঠে)
.
অাম্মু:- কি হয়েছে বলো অামাকে!! এই হারামজাদা কি তোমাকে কিছু বলেছে?
.
নিশাত :- না মা অামার চোখে মনে হয় কিছু একটা পড়েছে তাই চোখে জল।
.
অাম্মু:- সুমন যদি তোমাকে কখনো কিছু বলে থাকে তাহলে তুমি অামাকে বলবে তারপরে বাকিটা অামি দেখে নিবো।
.
নিশাত:- অাচ্ছা ঠিক অাছে।
.
এই বলে অাম্মু চলে গেলো।
.
--পরের দিন সকাল বেলা
.
নিশাত'- এই যে মিষ্টার অার কতোক্ষন ঘুমাবে তাড়াতাড়ি উঠো তোমার তো অাজ প্রথম অফিস। দেরি না করে উঠে পড়ো।
.
অামি:- হুমমম তাইতো অফিসে যেতে হবে যে, এই বলে উঠে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করে বাবা মায়ের কাছে বিদায় নিয়ে বাসা থেকে বের হবো এমন সময় নিশাত সামনে এসে দাড়ালো...
.
অামি:- কি হলো এভাবে অামার পথ অাটকে দাড়ালেন কেন?
.
নিশাত:- অফিসে যাচ্ছো ভাল কথা চোখ যেনো সংযত থাকে!!
.
অামি :- কেন চোখ সংযত রাখার কি অাছে? অামার চোখেতো কোন সমস্যা নেই।
.
নিশাত:- তোমার মতো ছেলেদের নজর ভাল না তাই রাস্তায় যখন চলবে কোন মেয়ের দিকে তাকাবে না অার অফিসের মেয়ে কলিগদের থেকে দুরে থাকবে সব সময়।
.
অামি:- অাচ্ছা 😏😏
.
নিশাত:- মনে থাকে যেনো।
.
অামি:- মনে থাকবে এখন পথ ছাড়ুন দেরি হয়ে যাচ্ছে।
.
নিশাত :- অাচ্ছা যান এবার।
.
--অামি গেট থেকে বেরিয়ে রিকসার জন্য দাড়িয়ে অাছি। পিছন ঘুরে তাকিয়ে দেখি নিশাত অামার দিকে তাকিয়ে অাছে। অামি তাকাতেই নিশাত মুখ ঘুরিয়ে নিলো। হয়তো লজ্বা পেয়েছে।। কিছুক্ষন পরে একটা রিকশা অসলো...
.
অামি :- রিকশাওয়ালা মামা যাবেন?
.
রিকশাওয়ালা:- হ্যা মামা যাবো উঠেন।
---তারপরে অামি চলে গেলাম।
.
---অাজ যেহেতু অামি অফিসে প্রথম দিন অাসলাম তাই টুক টাক সবার সাথে পরিচিত হয়ে নিলাম। সবার সাথে পরিচিত হয়ে বেশ ভালোয় লাগলো।
.
---অাফিস ছুটি বিকাল ৪:৩০ মিনিটে। অফিস শেষ করে বাসায় অাসলাম।
.
অাম্মু:- বাবা প্রথম দিন অফিস কেমন কাটলো?
.
অামি:- খুব ভালো!!
.
অাম্মু:- যাহ তুই ফ্রেশ হয়ে অায় অামি তোর জন্য খাবার রেডি করছি।
.
অামি:- অাচ্ছা অাম্মু।
.
--রুমে ঢুকে দেখি নিশাত বেলকুনিতে মন মরা করে দাড়িয়ে অাছে। অামি পিছন থেকে গিয়ে....
.
---কি বেপার এভাবে এখানে দাড়িয়ে অাছেন কেনো? অার অাপনাকে দেখেতো মনে হচ্ছে অাপনার মন খারাপ কারন কি?
.
নিশাত:- কিছু না!!!
.
অামি:- কিছু না বললেতো হবে না কি কারনে মন খারাপ সেটা বলুন অামাকে....
.
নিশাত:- সারাদিনের মধ্যে কি একটি বারও অামার কথা তোমার মনে পড়েনি?
.
অামি:- মনে পড়লেই বা কি অার না পড়লেই বা কি?
কাজে ব্যাস্ত ছিলাম।
.
নিশাত:- কতোবার ফোন দিয়েছি একটিবার ও তো ফোনটা রিসিভ করতে পারতে
.
অামি:- অাসলে ব্যাস্ত ছিলাম তাই........
.
নিশাত :- থাক হয়েছে অার মিথ্যা কথা বলতে হবে না। যাও ফ্রেশ হয়ে অাসো।।
.
অামি :- 😣😣😣😣😣😣(কিছু না বলে ফ্রেশ হতে গেলাম)
.
--খাওয়া শেষে রাতে শুয়ে অাছি। নিশাত অবশ্য ঘুমিয়ে পড়েছে। অার অামি নিশাতের মিষ্টি চেহারার দিকে অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে অাছি। অামি জানি নিশাত অামাকে মনে প্রাণে ভাল বাসে। কেমন করে জানি অামিও অাস্তে অাস্তে নিশাতকে ভালবেসে ফেলেছি। অার এভাবে প্রায়ই রাতে নিশাত যখন ঘুমিয়ে পড়ে অামি নিশাতের সুন্দর মুখের দিকে চেয়ে থাকি।
.
--অামি নিশাতকে ভালবাসি কিন্ত এটা কখনো প্রকাশ করতে পারিনি। অার এতো তাড়াতাড়ি প্রকাশ করতেও চাই না। কারন অামার ভালবাসাটা প্রকাশ করলে নিশাতের পাগলামি বেড়ে যাবে সেই জন্য।।
.
ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।🌚🌚
.
চলবে......🌝🌝🌝