গল্পঃ ধর্ষণের মিথ্যা অপবাদ ২২ তম পর্ব

 
গল্পঃ ধর্ষণের মিথ্যা অপবাদ ২২ তম পর্ব

#ধর্ষণের_মিথ্যা_অপবাদ
✍লেখক✍কালো ভূত
🌺২২তম পর্ব
দুইজন কথা বলছে আর সবাই এদের দিকে তাকিয়ে আছে,তখনি পিছন থেকে কেউ একজন বলে ওঠে,,,,,

আব্বু:-রাসেল বাবা তুই নীল কে চিনিস নাকি আগে থেকেই,

রাসেল:-হুম আমার বন্ধু,

নীল:-বাবা ও আমার বন্ধু বললে ভুল হবে ও আমার ভাই,

মিস্টি খাওয়ানোর জন্য বসার ব্যবস্থা করে,
সেখানে আবার খেলার ব্যবস্থা করেছে,
রহিম চাচা বাড়ির দারোয়ান,

রহিম:-বাবা এই ডিসে পানি রাখা আছে,
এখন কথা হলো ডিস থেকে পানি স্পর্শ না কে শুকিয়ে ফেলতে হবে, যদি না পারো টাকা দিতে হবে বিশ হাজার,

সবাই তো অবাক বেটা বলে কি হাত দিয়ে ধরা যাবেনা, পাইপ দিয়ে চুসে খাওয়া জাবেনা,
এখন কি ভাবে করবে,

নীল:-বন্ধু কেউ পারবেনা যদি পিরিস সেইটা তুই, নাহলে টাকা দিয়ে দে,

রাসেল:- দাঁড়া এতো তাড়া কিসের এটা একটা সাধারণ গেইম, বুদ্ধি খাটালেই পারা যাবে,

রহিম:-তো তোমাদের বুদ্ধির ভান্ডার খুলে খেলাটা শেষ করো,

রাসেল:-হুম ঠিক আছে,
আপনে আমাক কাঁথা বা ফম এনে দেন,

সবাই অবাক বেটা বলে কি,
তারপর কাঁথা এনে দেয়, আর সেই কাঁথা রাসেল ডিসের মধ্যে রাখে একটু পরেই দেখে ডিসে পানি নেই কাঁথা সবটুকু পানি চুসে নিয়েছে,
এটা দেখে সবাই অবাক,আর রহিম চাচা টাকা না নিয়েই চলে যেতে নিতেই,

রাসেল:-চাচা টাকা টা নিয়ে যান,
এটা একটা মজা তাছাড়া কিছুইনা,

রহিম:-বাবা দিতেই যখন চাচ্ছ তখন দশ হাজার দাও পুরো না কারণ আমি তো হেরেই গেছি,

এইভাবে অনেক কথা বলে সকল কাজ শেষ করে ভিতরে চলে আসে,
খাবার পর্ব শুরু হয়, সবাই এক জায়গায় বসতে দিয়েছে, কিন্তু নীল কে আলাদা তাকে নাকি বাড়ির মেয়েরা খাওয়াবে কিন্তু নীল রাসেল কে ছাড়া বসবে না,

রাসেল:-কি জ্বালারে ভাই নিজের আপন বোনের বিয়েতে বন্ধুর কোলদার(গাম্যভাষাই বরের বোন জামাই বা বন্ধুদের কোলদারা বলে) হয়ে থাকতে হচ্ছে মনে মনে

তারপর রাসেল গিয়ে নীলের সাথে বসে পরে,
খাবারের মেইন দায়িত্বে আছে শিখা,
যাক ভালোই মানাবে জামাই বর যাত্রী,আর বউ কন্যার পক্ষে জমবে খেলা,
সব খাবার এনে সাজিয়ে রাখে,

শিখা:-নিন এইবার আপনেরা খাবার পর্ব শুরু করেন,

রাসেল:-না একটু মজা করা যাক,
বিয়াইন বলে ভাগে পাইছি,হাহাহাহা,
খাবো তো আগে বলেন আপনার ড্রেস আমার ড্রেস এক হলো কিভাবে,

শিখা:-টিকটিকি খবিস খাট্টাস বেডা সবার সামনে মজা নিবা তাইনা তোমার মজা আমি বের করছি দাঁড়াও মনে মনে,
বিয়াইন বিয়াইয়ের মনের একটা টান আছে না,

রাসেল:-ওহহহ তাই বুজি,
না বাবা বেশি কথা বলা যাবেনা তাহলে বিপদ আমারই হবে,

আর কিছু না বলেই খাওয়া শুরু করে রাসেল একটু খাচ্ছে বেছে বেছে কারণ নানান রকমের কাহিনী করেছে খাবারের সাথে,
যেমন ধরে ডিম সাজিয়েছে আলু, বর্তা সাজিয়েছে মরিচে গুরো দিয়ে এইভাবে আরো অনেক আছে সাথে ভালো ও আচে কিন্তু যে না বুঝবে তার ও কপাল পুরলো বলে,

শিখা:-কিগো বিয়াই সাহেব কথা বলছেন না যে,
বোবা হয়ে গেলেন নাকি,
সবাই হাহাহা শুরু করলো,

রাসেল কিছু বলতে যাবে অমনি,

রাফি:-পানি পানি মাগো মুখ পুরে গেলো গো,
মুখ পুরে গেলো,

রাসেল:-দুলাভাই এইনিন পানি আর মানসম্মান শেষ করবেন নাকি হুম,

এইভাবে নানান কাহিনির মাধ্যমে খাবার পর্ব শেষ করে,
এখন নাকি টাকা দিতে হবে তাও আবার লটারি সিস্টেম,

শিখা:-এখন এখান থেকে একটা কাগজ তোলেন,
যা লেখা থাকবে সেটাই দিতে হবে,

রাসেল:-কি বলেন এখন কাগজে যদি লেখা থাকে আমাকে চান তাহলে কি সেইটা দেওয়া সম্ভব নাকি,

শিখা:-খতচোর বেটা তোরে তো আমি তেলাপোকার জুস ইদুরের সুফ খাওয়াই ছাড়বো,
মনে মনে হুম দিতেই হবে ফ্রি ফ্রি এতো সুন্দর সুন্দর মেয়ে জীবন সঙ্গী হিসেবে পাবেন,

রাসেল:-না এই শাকচুন্নির লোগে কথায় পারা যাবেনা,
একটা তুলে দেখি,

তখন রাসেল একটা কাগজ তুলতে দুটি তোলে যেইটা কেউ বুঝতে পারেনা,
লুকিয়ে কাগজ খুলে দেখে একটাই শূন্য টাকা আরেক টাই পঞ্চাশ হাজার টাকা,
তো রাসেল পঞ্চাশ হাজারের টা খেয়ে ফেলে,

রাসেল:-বিয়াইন সাহেবা এই নিন আপনেরা খুলে দেখেন কি লেখা আছে,

তখন শিখা হাতে নিয়ে খুলে দেখে শূন্য টাকা মাথায় যেনো আকাশ ভেঙ্গে পরে,

শিখা:-এটা কি ভাবে হলো,

রাসেল:- সুন্দরী কাউট বিয়াইন সাহেবা এই নিন পাঁচ টাকা,আপনেরা তো কোনো টাকায় পান না তাও আমি দিচ্ছি লোলিপপ কিনে খাইয়েন,

শিখাতো রাগে কটমট কটমট করতে থাকে,
রাগে সেখান থেকে চলে যেতে নিলেই রাসেল আবার ডাকে,

রাসেল:-ম্যাডাম এটা রাখেন,
আমরা মজা করলাম,
বউটাকে এতো কষ্ট দেওয়া কি ঠিক হবে বলেন, হতে পারে এই টাকা দিয়ে সপিং করবে হাহাহা মনে মনে

শিখা টাকা না নিয়েই চলে যায় কিছুই বলতে পারতেছে না রাসেল আজকে যেনো সবার সামনে বেশি করেছে সব কিছুরই একটা সিমা থাকে,
কিন্তু রাসেল সেইটা ভুলে গেছে,

নীল:-দেখ রাসেল ভাবির সাথে তুই লাগতে গেলি কেনো এমনি তেই ভাবির মনে অনেক কষ্ট,
আমার সমুন্দি বাড়ি ছেড়ে চলে গেছে,

রাসেল:-তোর ভাবি শুরু করেছে আমার কি দোষ,
গাধা তুই তো আর জানস না তোর সমুন্দি টা কে,
মনে মনে

নীল:-তাও তুই একটু বেশি করেছিস,
টাকা দিলে কি হতো তোর কি কম আছে নাকি,

এইভাবে নানান কথা বার্তার মাঝে দিয়ে বিয়ের সকল কার্য শেষ হয়ে যায়, নীল রাও চলে গেছে,
এখন বাড়িতে মেহমান খুব একটা নেই বললেই চলে,

রাত দশটা 
রাসেল শুয়ে আছে একটু খুদাও লেগেছে কিন্তু এই বাড়ির খাবার তো খাবেনা,
তখন তাও অনেক কষ্টে খেয়েছিলো,
এইসব ভাবনা মধ্যেই বুঝতে পারে কেউ তার রুমে আসতেছে,একটু পরে দেখে তার বাবা মা এসেছে হাতে খাবার নিয়ে,

আম্মু:-বাবা তুই খেয়ে নে,

রাসেল:-আমি তো বলেইদাছি এই বাড়ির খাবার আমি খাবোনা, তাহলে কেন এসেছেন খাবার নিয়ে,

আম্মু:-বাবা তুই নিজেকে আর কতো কষ্ট দিবি,
আমাদের কি কষ্ট হয় না বল,
নাকি তুই মনে করিস কষ্ট শুধু তোর একাই হয় আমরা সবাই পাথরের তৈরি কোনটা,

রাসেল:-যদি কষ্ট পেতে তাহলে আর সেইদিন অমনটা করতে পারতেনা,
বলতে পারতিনা আমি তোমাদের সন্তান না,

আব্বু:-বাবা দেখ আমরা মানছি আমরা ভুল করেছি সত্য টা না জেনেই তাই বলে কি তুই এইভাবে আমাদের কষ্ট দিবি, আমাদের ক্ষমা করে দে না জানি কখন মরে পরে থাকবো তখন তোর থেকে ক্ষমা টাও চাইতে পারবোনা,

রাসেলের বাবার চোখে জল,আসলেই ছেলেরা সহজে কান্না করেনা,কিন্তু খুব বেশি কষ্ট পেলে চোখের জলকে বাধা মানাতে পারেনা,রাসেল শুধু শুনেই যাচ্ছে এখন তার চোখেও পানি,

আম্মু:-বাবা বল কি করলে আমাদের ক্ষমা করে বুকে টনে নিবি, তোর পায়ে ধরে ক্ষমা চাইতে হবে,
বলেই ওর পায়ে পরতে নিছি অমনি,

রাসেল:-ছি আম্মু তুমি আমার পা ধরতেছো,
এতোটা অমানুষ আমি নৈ যে নিজের মা কে দিয়ে ক্ষমা চাওয়ার জন্য পা ধরাবো,
তোমাদের আমি সেই কবেই ক্ষমা করে দিয়েছি,
কিন্তু আগের কথা গুলো মনে পরলেই রাগকে সামলাতে পারিনা,

রাসেল ওর বাবা মাকে বুকে জড়িয়ে ধরে বলল,
আজকে ওর বাবা মার মনে আনন্দের যেনো কোনো কমতি নেই নিজের ছেলের রাগ অভিমান ভাঙাতে পেরেছে,
এইদিকে বাইরে থেকে শিখা এই দৃশ্য দেখছে আর খুসিতে চোখের জল মুছতেছে,

আম্মু:-বাবা হা কর আজ কতো বছর হলো তোকে নিজের হাতে খাওয়াতে পারিনা,

রাসেল:-হুম আম্মু আমিও খুব মিস করি তোমার হাতে খাবার খাওয়া,
তোমার হাতে যেই জাদু আছে সেইটা কোথাও পাইনা,

আম্মু:-বাবা তুই ঘুমা আমি তোর মাথায় হাত বুলিয়ে দেই,

রাসেল:-না মা তোমার অনেক কষ্ট হচ্ছে জুঁই এর জন্য আমি সেইটা যানি এখন তোমরা গিয়ে সুয়ে পরো,

আব্বু:-বাবা দেখ আমাদের তো ক্ষমা করলি, 
এখন কি শিখা কে ক্ষমা করা যায় না, মেয়েটা অনেক কষ্ট সহ্য করেছে, যেদিন তোর সাথে বিয়ে হয়েছে,সেইদিন থেকে এক সেকেন্ডের জন্য আমাদের রেখে একা কোথাও জাইনি,
তাহলে ওর সাথে এমন করা কি ঠিক হবে বল,
ওকে ক্ষমা করে দেনা বাবা,

আম্মু:-হা বাবা ওকে ক্ষমা করে দে ভুল তো মানুষই করে ও না হয় একটা ভুল করেছে,

রাসেল:-তোমরা ওর কথা বললে আমি কিন্তু আবার বাড়ি থেকে চলে যাব 
তখন আমাকে আর চাইলেও খুজে পাবেনা,

আব্বু:-না বাবা আমরা বলবো না তোর যা ভালো মনে কর তবে পরে আবার আফসোস করিস না মেয়েটাকে এইভাবে কষ্ট দিয়ে,

বলেই তারা চলে গেলে,
এইদিকে শিখা দৌড়ে রুমে গিয়ে ধুম করে খাটে সুয়ে বালিশ বিজিয়ে ফেলে কান্না করে,

শিখা:-রাসেল তুমি কেনো বোঝনা আমি তোমার দেওয়া কষ্ট গুলো আর সহ্য করতে পারতেছিনা
আমাকে কি ক্ষমা করা যায় না,

চোখে ঘুম নেই,
আছে শুধু পানি কেদেঁ কেদেঁ চোখ ফুলে গেছে,
এইদিকে রাসেল ভিবর ঘুমে আচ্ছন্ন,
হটাৎ চিৎকার চেচামেচি শুনে রাসেলের ঘুম ভেঙ্গে যায়, উঠে গিয়ে দেখতে পায় শিখা ভয়ে কান্না করতেছে ওর আম্মুর গলা ধরে,

রাসেল:-আম্মু কি হয়েছে এতো রাতে চিৎকার চেচামেচি কেনো করতেছে,

আম্মু:-ওতো একা থাকতে ভয় পায়,
এতোদিন জুঁই ছিলো সাথে কিন্তু এখন তো একা,
তাই ভয় পেয়েছে,

রাসেল:-কিহ এতো বড় একটা মেয়ে নাকি ভয় পায়,
তুমি সাথে নিয়ে যাও আমার ঘুম ডিস্ট্রাব কেন করতেছে,

আম্মু:-আমাদের সাথে কি ভাবে থাকবে,
আর একাও থাকতে পারবে না বা তোর রুমে নিয়ে যা প্লিজ, তোরি তো বউ নাকি,

রাসেল:-বউ মাই ফুট আমি ওকে আমার রুমে কেনো নিতে যাবো,

আব্বু:-বাবা এমন করিস না,
মেয়েটা একা ভয় পায় যদি রাতে কিছু হয় তখন কি হবে ভেবে দেখেছিস,

রাসেল কি যেনো ভেবে শিখাকে সাথে নেওয়ার জন্য রাজি হয়,

রাসেল:-আচ্ছা ঠিক আছে আসতে বলো,

বলেই রাসেল রুমে চলে যায়,
একটু পরে শিখা এসে বিছানায় সুতে যাবে 
মাত্র বালিস ঠিক করেছে অমনি,

রাসেল:-তোর সাহস কি করে হয় আমার বিছানায় সুতে আসার হুম নাম বিছানা থেকে,
ধমক দিয়ে,

শিখা:-তাহলে আমি শোবো কোথায়,
আর এইখানে থাকার তো আমার অধিকার আছেই তাহলে সুতে পারবো না কেনো,

রাসেল:-এতো কথা না বলে যা ছোফায় গিয়ে সুয়ে পর,
না হলে চলে যা,

শিখা দেখলো এইখাট্টাসের সাথে কথা বলে লাব নাই তাই নিচে বিছানা করে শিখা সুয়ে পরে,

কিছু রাত বাদে আবার চিৎকার শুরু করে,

রাসেল:-এই তুই কি শুরু করলি বলতো একটু শান্তি তে ঘুমাতে দে,

শিখা:-আমি একা ভয় পাই,

রাসেল:-এই রুমে আমি থাকতে তুই একা কি ভাবে,

শিখা:-তুমি তো আমার কাছে নেই 
তাহলে ভুত এসে আমাকে নিয়েযাবে,
এতোদিন তো জুঁই কে জড়িয়ে ধরে ঘুমাইছি,

রাসেল:-কি জ্বালায় পরলাম রে ভাই,
ঘর মানুষ থাকতে ও নাকি ভয় পায়,মনে মনে
এই উপরে এসে ঘুমা কিন্তু এই বডার পার করে এইদিকে আসবি না বলে দিলাম,

তখন শিখা দৌড়ে রাসেলের পাসে এসে সুয়ে পরে 

সকালে শিখার আগেই রাসেলের ঘুম ভেঙে যায়,
রাসেল বিছানা থেকে ঘুম ঘুম চোখে উঠতে যাবে কিন্তু উঠতে পারেনা,
কেনো উঠতে পারতেছেনা সেটা দেখার জন্য তাকাতেই অবাক হয়ে যায় কেননা,,,,,,,,,

❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣
আজকের বারে এখানেই রেখে দিলাম,
।।।।।।।।।।বাই বাই টা টা।।।।।।।।।।।।
ফের দেখা হবে কথা হবে আগামী পর্বে  সেই পযর্ন্ত ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন,
।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।
।।।।।।।।।।
।।।।।
..........চলবে........
কারো গল্প কপি করা তাকে না বলে আইনি অপরাধ,সো কেউ গল্প কপি করে নিজের নামে চালাবেন না, গল্প লিখতে লেখকের অনেক কষ্ট করতে হয়,
আর সেই গল্প যদি কপি হয় তাহলে লেখকের গল্প লেখার ইচ্ছেটাই হারিয়ে যায়,,
💝
💝
🌺আমার গল্প যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই বেশি বেশি করে লাইক কমেন্ট আর শেয়ার করবেন,
আর দয়াকরে গল্প লেখার মাঝে যদি কোনো প্রকার ভুল ক্রটি হয় তাহলে অবশ্যই ক্ষমার চোখে দেখবেন,
ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে🌺
🌺পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করুন🌺
🇧🇩বি.দ্র.প্রতিদিন সকাল ৬টা থেকে ৭টার মধ্যেই গল্পের নতুন পর্ব পেয়ে যাবেন 🇧🇩
Post a Comment (0)
Previous Post Next Post