✍লেখক✍কালো ভূত
🌺২৩তম পর্ব
❣
❣
সকালে শিখার আগেই রাসেলের ঘুম ভেঙে যায়,
রাসেল বিছানা থেকে ঘুম ঘুম চোখে উঠতে যাবে কিন্তু উঠতে পারেনা,
কেনো উঠতে পারতেছেনা সেটা দেখার জন্য তাকাতেই অবাক হয়ে যায় রাসেল, কেননা শিখা ওর বুকে মাথা রেখে আসটে পিসটে জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে আছে, এমন ভাবে জড়িয়ে ধরেছে যেনো ছেড়ে দিলেই হারি যাবে, খুব মায়াবী লাগছে শিখাকে, ঘুমান্ত অবস্থায় একটা মেয়েকে যে এতোটা সুন্দর লাগে সেটা রাসেল আজ প্রথম দেখলো,
রাসেল আস্তে করে শিখার কপালে একটা ভালোবাসার পশর একে দেয় এমন ভাবে যেনো বুঝতে না পারে, রাসেল ওকে আস্তে করে বুকথেকে সরিয়ে বালিশে সুয়ে দিয়ে উঠে ওয়াশ রুমে চলে যায়, এইদিকে শিখার ঘুমটাও ভেঙ্গে যায়,
শিখা:-রাতে কি অবস্থায় ছিলাম কে জানে,
যাক তাও তো ওর মুখ দেখে ঘুমাতে পারবো এটাই আমার কাছে অনেক বড় পাওয়া,
এইসব ভাবতে ভাবতে শিখা উঠে ওয়াশরুমে জেতে নিলেই রাসেল ও বের হয়ে আসতে নিছে ঠিক তখনি ধুম,
কি ভাবছেন আপনেরা শিখা পরে গেছে আরে না জামাই থাকতে কি বউ কে পরেযেতে দিবে নাকি,
রাসেল সিনেমার মতো স্টাইলে শিখা কে বাহুডোরে আকরে ধরেছে,শিখার যেনো সারা শরীরে শিহরিত হয়ে যাচ্ছে,এই প্রথম কোনো পুরুষের ছোঁয়া তার শরীর কে স্পর্শ করেছে,এইদিকে রাসেলের তো খুসি ও লাগছে আবার রাগকে ও কন্ট্রোল করতে পারছে না তাই শিখাকে ছেড়ে দিয়ে ঠাসসসস ঠাসসসস করে লাগিয়ে দেয়,
রাসেল:-চোখ কি ফ্রিজে রেখে চলাফেরা করস নাকি, আর আমার ওয়াশরুমে কেনো যাচ্ছিস,
রুমে জায়গা দিয়েছি দেখে ভেবে নিস না যে আমার হৃদয়ে জায়গা পেয়েছিস,
ভুলে ও কখনো আমার ব্যবহার করার কোনো জিনিস ধরার সাহস করবিনা কথাটা যেনো মনে থাকে,
শিখা:-তুমি আমার সাথে কেন এমন করো,আমি সত্যি তোমাকে অনেক বেশি ভালোবাসি,আমাকে কি ক্ষমা করা যায় না,কি করলে ক্ষমা পাবো তোমার থেকে কেদেঁ কেদেঁ বললাম,
রাসেল:-পুরনো হাসিখুশি সব ফিরিয়ে দে,
ফিরিয়ে দে আমার বাবা মা বোনের আদর ভালোবাসা, দিতে পারবি আমার হারানো সম্মান,
রাসেলের চোখে পানি আর শিখাতো কেদেঁ যাচ্ছে,
দুজনেই চুপ কারো মুখে কোনো কথা নেই,
শিখা:-সেটা হয়তো পারবো না,
তবে তুমি যদি চাও তাহলে আমার জীবন দিয়ে আমার ভালোবাসার প্রমাণ দিতে পারি,
রাসেল কোনো কথা না শুনেই নিচে চলে যায়,
এইদিকে শিখা থাই একয় জায়গা দাঁড়িয়ে কান্না করেই যাচ্ছে,
এইদিকে রাসেল ছোফায় বসে ভাবতাছে না আজকে শিখার সাথে একটু বেশি করে ফেললাম,
যাকে নিজের চাইতে বেশি ভালোবাসি তাকে এমন কষ্ট কিভাবে দিতে পারলাম,
না ওকে আর এইভাবে কষ্ট দেওয়া যাবেনা, যদি নিজের কোনো ক্ষতি করে ফেলে,এখন তো অনেক ঘটনা ঘটে যে স্বামীর অবহেলা অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে বউ নিজের ক্ষতি করে ফেলে,
না ওকে আপন করে নিতে হবে
এইভাবে কেটে যায় একটি মাস,
আব্বু:-বাবা নীল একটা সমস্যা হয়েছে,
যা তুমি পারো শুধু সমাধান করতে,
নীল:-বাবা বলে কি এমন কাজ যা আমি ছাড়া সমাধা হবে না,
আব্বু:-আমি একটা বড় প্রজেক্ট পেতে চলেছি,
যেটা Rk কোম্পানির মালিক না বললে পাবোনা,আর তার সাথে নাকি তোমার অনেক মিল আছে,
রাসেলের বাবার কথা শুনে নীল পাগলের মতো হাসতে শুরু করে,
আম্মু:-এই নীল বাবা তুমি পাগল হলে নাকি,
এই ভাবে হাসতাছো কেনো হুম,
নীল:-আম্মু এই কোম্পানি তো আমার বন্ধু রাসেলের,সেই জন্য হাসতাছি,
আব্বু:-আমার ছেলে Rk কোম্পানির মালিক আর আমি জানি না,
ছেলে কথাটা শুনে নীল সহ নীলার স্বামী অবাক হয়ে যায়, নীলাতো আগে থেকেই জানে,
নীল:-বাবা রাসেল আপনার ছেলে মানে কি,
আমি তো কিছু বুঝতে পারতাছিনা,
আব্বু:-বাবা রাসেল আমার ছেলে,
তারপর সবকিছু খুলে বলে,
নীল:-এতো কিছু হলো আর রাসেল আমাক একটুও জানালোনা,ওর সাথে কথা নেই,
তখনই রাসেল সিড়ি দিয়ে নিচে নামতে ছালো,
রাসেল:-কে কার সাথে কথা বলবে না শুনি একটু,
নীল:-তুই জুঁই এর ভাই সেটা আমাক বলস নাই কেনো সেটা আগে বল,
রাসেল:-এইরে পাগলা খেপেছে,
তোকে বলি নাই কারণ তুই কষ্ট পাবি বলে,
নীল:-রাসেল বাবা কি বলে দেখ তোর কোম্পানি থেকে একটা প্রজেক্ট নিবে কিন্তু তার জন্য Rk বলতে হবে,
রাসেল:-হাহাহাহা আব্বু এইটা আমার কোম্পানি,
সো নো চিন্তা,
এইভাবে রাগ অভিমান ভুলে সবাই বসে গল্প করে,
জুঁই:-ভাইয়া অনেক দিন হলো কোথাও যাওয়া হয়না, প্লিজ চলনা কোথাও লান্চ করে আসি,
নীল:-জুঁই কিন্তু কথাটা মন্দ বলে নাই হুম চল সবাই একটু ঘুরে আসি,
রাসেল :-হুম তাহলে সবাই রেডি হয়ে আসুক,
আমরা ও রেডি হয়, তবে সবাই এক পোশাক পরতে হবে,
নীলা:-এক পোশাক পরবে ঠিক আছে তবে আমার ও একটা আবদার আছে,
নীল:-কি আবদার তোর শুনি
নীলা:-আমি চাই তুই আর ভাবি এক পোশাক, আমি আর রাফি এক পোশাক, শিখা আর রাসেল এক পোশাক, পরব খুবই সুন্দর লাগবে,
নীল:-তোর আইডিয়া টা কিন্তু অনেক ভালো,
এটা করলে মন্দ হবে না,
শিখা তো শুধু সবার কথা শুনেই যাচ্ছে কিছু বলছেনা,কি বা বলবে নিজের স্বামীর কাছেই তার কথার কোনো দাম নাই সেখানে এখন কথা বললে দাম দিবে কে,
রাসেল:-আমি পরতে পারবো না,
জুঁই:-ভাইয়া প্লিজ পর,আমার জন্য হলেও অনেক মজা হবে প্লিজ ভাইয়া প্লিজ,
কেনো যানি আদরের বোনের কথা রাসেল ফেলতে পারলো না,
রাজি হয়ে গেলো,তারপর সবাই যার মতো রেডি হয়ে নিচে আসে, অসম্ভব সুন্দর লাগতেছে সবাইকে কেউ কারো থেকে চোখ সরাতে পারতেছে না,
আম্মু:-আমার ছেলে মেয়ের উপরে যেনো কারো নজর না লাগে
তারপর সবাই গাড়ি নিয়ে প্রথমেই একটা পার্কে চলে আসে,
নীল আর জুঁই, নীলা আর রাফি আলাদা আলাদা ব্রেঞ্চে বসে এইদিকে রাসেল আর শিখা একে অন্যের দিকে তাকিয়ে কিছু একটা ভাবতেছে কেউ কিছু বলছে না আর বসে ও না,
জুঁই:-ভাইয়া তোদের কি বসার জন্য আলাদা কার্ড দিয়ে বসতে বলতে হবে নাকি,
তারপর মন না চাইতেও রাসেল আর শিখা বসে পরে, তার অনেক সময় গল্প করে একটা রেস্টুরেন্টে চলে আসে,সবাই একটা টেবিলে বসে,
রাসেল যখনি খাবার অর্ডার করতে নিবে তখন পিছনে থেকে কেউ বলে ওঠে,
আদনান:-আরে রাসেল তুমি এখানে,
তখনই সবাই আদনানের দিকে তাকাই আর নীল নীলা তো অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে,
রাসেল:-আরে আংকেল যে এইতো একটু ঘুরতে বেড় হয়ে ছিলাম,
কেমন আছেন,
আদনান:-ভালো তোমরা কেন আছো আর,
রাসেল:-ভালো আছি,
আর আংকেল আসেন পরিচিত হয়নেই,
এ হচ্ছে নীল আমার বন্ধু ভাই,আর এটা আমার বোন নীলের স্ত্রী,
স্ত্রী কথাটা শুনে আদনান অবাক হয়ে যায়,
ছেলে বিয়ে করেছে আর একটি বারের জন্য ও বাবা কে বলল না,
রাসেল:-এ হলো নীলা নীলের বোন আর এ হলো রাফি নীলার স্বামী,
আর এ হলো,,
আদনান:-বলতে হবেনা ওকে, আমি জানি ও তোমার বউ মানে গল্পের সেই মেয়ে,
নীল:-রাসেল তুই এনাকে আগে থেকেই চিনিস কখনো বলিস নিতো,
রাসেল:-হুম চিনিতো সেই জেলার সাহেব,
কিন্তু তুই চিনিস নাকি,
নীল:-হুম কোনো বেঈমান কে কি করে ভুল তে পারি,
রাসেল:-বেঈমান মানে কি এসব বুঝলাম না তো,
আদনান:-আমি বলছি শোনো,
নীল আর নীলা আমার ছেলে মেয়ে,
এটা শুনে তো সবাই অবাক হয়ে যায়,
কি বলছে এইসব,
রাসেল:-কিহহহহ নীল আর নীলাই তাহলে অপনার সেই ছেড়ে মেয়ে,
নীল:-হ্যা রাসেল কিন্তু এনাকে আমরা বাবা বলে মানি না, এনি টাকার জন্য সব করতে পারে,
রাসেল:-টাকার জন্য আবার বেঈমান ঘটনা কি আমি কিন্তু কিছুই বুঝতেছি না, একটু বুঝিয়ে বললেই তো সব ক্লিয়ার হয়ে যায়,
আদনান:-রাসেল আমি আজকে একটা সত্য ঘটনা বলবো তোমাদের যেটা তোমরা কেউ যানো না,
রাসেল:-কি কথা,
আদনান:-তাহলে শোনো
একদিন আমি আর নীলের আম্মু মাঝারে গেছি,
তখন নীল আর নীলা ছোট,ওদের রেখে গেছি,
আশার সময় আমার ফোনে একটা কল আসে রিসিভ করলেই বলে,
****এই জায়গায় একটা দূর ঘটনা ঘটেছে,
আদনান:-আচ্ছা নীলের আম্মু তুমি একাই ড্রাইভারের সাথে চলে যাও আমি ঐখান থেকে ঘুরে আসি,ফোন করে কেউ দূর ঘটনা ঘটেছে বলল,
নীলের আম্মু:-আচ্ছা সাবধানে যেয়ো,
আদনান:-তারপর আমি সেখানে চলে যাওয়ার জন্য অন্য একটা গাড়ি তে উঠছি তখনই নীলের আম্মু চিৎকার করে ওঠে,
আমি পিছনে ফিরেই দেখি একটা গাড়ি নীলের আম্মুর গাড়ি কে পিসে দিয়ে চলে গেলো,
কাছে গিয়ে দেখি কেউ জীবিত নেই,
সেদিন থেকেই নীল আর নীলা আমাকে দেখতে পারেনা তাদের ধারনা আমি টাকার লোভে তার আম্মু কে একা রেখে চলে গেছি,
আমি পরে জানতে পেরেছি এ্যাক্সিডেন্টা কেউ ইচ্ছা করে করেছে আমার সাথে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য,
রাসেল:-কে ছিলো সেই লোকটা আপনে কি তাকে চিনতে পেরেছেন,
একটা সস্তির নিশ্বাস ফেলে বলল,
আদনান:-সেই লোকটা আর কেউ না,
সে হোলো আমার একমাত্র শত্রু বলতে গেলে শিখার বাবার ও শত্রু,
সে হলো তোমাদের কলেজের প্রিন্সিপাল,
এটা শুনে সকলেই অবাক,
স্যার কি ভাবে এইসকল কাজ করতে পারে ভাবতেই অবাক লাগে, তাকে দেখে তো এটা বোঝাই জাইনা,
এইসব কথা শুনে নীল ও নীলা কান্নায় ভেঙ্গে পরে আর বাবাকে দৌড়ে গিয়ে জড়িয়ে ধরে কান্না করতেই থাকে,
নীল:-বাবা আমাদের ক্ষমা করে দাও আমরা অনেক বড়ো ভুল করেছি,
প্লিজ ক্ষমা করে দাও,
নীলা:-হা বাবা আমাদের ক্ষমা করে দাও,
আমরা অনেক বড়ো ভুল করে ফেলেছি,
কখনো তোমার মনের অবস্থা বুঝতে চেষ্টা করিনি,
আদনান:-আমি কি তোদের সাথে রাগ করতে পারি বল, আমি জানি তোদের একদিন ঠিকই ভুল ভাঙ্গবে সেদিন ঠিকই বুঝবি,
আজ আমি অনেক খুশি,
এইখানে যেনো সবাই খুশির জোয়ারে বেশে যাচ্ছে,
শুধু শিখার মনেই কোনো আনন্দ নেই যেইটা রাসেল ঠিকই খেয়াল করেছে,
নীলা:-বাবা আজকে তোমাদের একটা সত্য কথা বলব যা তোমরা কেউ জানোনা,
আদনান:-হুম মা বল কি এমন কথা,
নীলা:-রাসেল তোমার মনে আছে কলেজে শিখার সাথে তোমার কখনোই পরতোনা,তুমি ওকে যে থাপ্পড় মেরেছিলা তার জন্য
শিখা তোমার থেকে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য আমাকে দিয়ে তোমাকে খালি রুমটাই যেতে বলে,
আমি ওকে অনেক বুঝানো পরে শিখা বুঝতে পারে তোমার সাথে ওসব করা ঠিক হবে না,
কিন্তু তখনই স্যার এসে,
স্যার:-কিবেপার কাজ যেটা ভেবেছো সেটা না করেই থেমে যাচ্ছ এটা তো হবে না,
তোমাদের এটা করতেই হবে,
নাহলে তোমাদের পরিবারের ক্ষতি সাথে পরীক্ষায় পাশ করতে পারবেনা আমি থাকতে,
আর শিখা আমার কথায় রাজি না হলে রাসেলের ও ক্ষতি করবো,
শিখা:-স্যার দেখেন আমরা একটা নির্দোষ ছেলের সাথে এটা করতে পারবো না,
স্যার:-ঠিক আছে করতে হবেনা,
তাহলে আমি কাজ টা শুরু করে দেই,
শিখা:-না স্যার আমি রাজি,
নিলা:-আমরা খুব ভয় পেয়ে গেছিলাম,
যার জন্য এমন একটা জঘন্য কাজ করতে বাধ্য হয়েছিলাম,
আমাদের ক্ষমা করে দিয়ো,কথাটা বলে দিলাম কারণ শিখার কষ্ট আমি আর সহ্য করতে পারছি না,
রাসেল:-আমি তো ওকে কখনো ছাড়বো না,
আদনান:-হুম রাসেল ঠিক বলেছো,আমি দেখছি,
শিখা কান্না করেই যাচ্ছে যেন কান্না থামতেই চাচ্ছে না,সবাই অনেক ভাবেই বোঝাচ্ছে তবু কান্না থামছে না,
রাসেল:-ছি আমি সত্য না যেনে একটা মেয়ের সাথে এমন করেছি এতো কষ্ট দিয়েছি,,জানু আর কিছু সময় অপেক্ষা করো,
তোমার কষ্টের অবসান ঘটবে,অনেক কষ্ট দিয়ে ফেলেছি তোমাকে মনে মনে
এইভাবে অনেক কথা বলে সবাই বাসাই চলে আসে, বাসাই এসেই রাসেল দেখতে পায়,,,,,,,,,
❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣
আজকের বারে এখানেই রেখে দিলাম,
।।।।।।।।।।বাই বাই টা টা।।।।।।।।।।।।
ফের দেখা হবে কথা হবে আগামী পর্বে সেই পযর্ন্ত ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন,
।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।
।।।।।।।।।।
।।।।।
..........চলবে........
কারো গল্প কপি করা তাকে না বলে আইনি অপরাধ,সো কেউ গল্প কপি করে নিজের নামে চালাবেন না, গল্প লিখতে লেখকের অনেক কষ্ট করতে হয়,
আর সেই গল্প যদি কপি হয় তাহলে লেখকের গল্প লেখার ইচ্ছেটাই হারিয়ে যায়,,
💝
💝
🌺আমার গল্প যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই বেশি বেশি করে লাইক কমেন্ট আর শেয়ার করবেন,
আর দয়াকরে গল্প লেখার মাঝে যদি কোনো প্রকার ভুল ক্রটি হয় তাহলে অবশ্যই ক্ষমার চোখে দেখবেন,
ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে🌺
🌺পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করুন🌺
🇧🇩বি.দ্র.প্রতিদিন সকাল ৬টা থেকে ৭টার মধ্যেই গল্পের নতুন পর্ব পেয়ে যাবেন 🇧🇩
এখানে এক জায়গায় বলা হয়েছে শিখা এই প্রথম পুরুষের ছোয়া পেলো
ReplyDeleteকিন্তু প্রথম পবর্ে বলা হয়েছে যে রাছেল শিখাকে
একটানা ৫ মিনিট কিস করেছে
তাহলে কোনটা সঠিক
প্লিজ রিপলায়