# বোরকাওয়ালি পতিতা
লেখক ----------->> [#Ariyan Aran] পার্ট: 6,,,,,,,,,,,,,
★★★
মেয়েটির কাছে থেকে বিদায় নেয়া র আগে মাথায় একটা দুষ্টু বুদ্ধি খেলে গেল কিন্তু কি আর করার জানি সে প্রশ্রয় দেবে না তাই হসপিটাল থেকে বাসার উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়লাম ।
বাসে.. উঠে বসলাম । মনের মধ্যে এই দুই দিনে মেয়েটিকে নিয়ে অনেক স্বপ্ন একে ফেলছি । যে করেই হোক এই স্বপ্ন গুলো কে আমার পূরন করতেই হবে ।
মেয়েটিকে ছাড়া যে আমি এক মূহুত ভাবতে পারছি না । সারাদিন শুধু ওর কথাই মনে পড়ে ।
এটাই হয়তো সত্যি কারের ভালো বাসার টান ।
বেশ বুজতে পারছি.. মেয়েটার মন এখনও খারাপ । কারন চলে আসার সময় ওর মুখ টা কেমন কালো হয়ে গিয়েছিলো ।
আর এদিকে বাড়িতে গিয়ে প্রথমেই বাবা কে সব কিছু খুলে.. বলবো ভাবছি ।..
ভাবতে ভাবতে গাড়ি থেকে নেমে বাসার সামনে আসলাম।
তারপর গেটে টুকা দিতেই দারোয়ান কাকা গেট খুলে দিলো..
__আলোক বাবা তুমি কালকে সারারাত কোথায় ছিলা । জানো বড় সাহেব কত চিন্তা করছিলো তোমার জন্য।(দারোয়ান কাকা)
__ বন্ধুদের সাথে ছিলাম কাকা.. কিন্ত এতে চিন্তা করার কি আছে আমি ত বাবাকে বলেই গিয়েছিলাম । যে আমি রাতে বাড়িতে না ওফিরতে পারি ।(আমি)
__ এই নাও বড় সাহেব এগুলো তোমাকে দিতে বলেছিলো ।(দারোয়ান কাকা)
__ এগুলো কি আর বাবা কোথায়..?? (আলোক)
__বড় সাহেব কয়েকদিনের জন্য দেশের বাইরে গেছেন । যাওয়ার আগে এই কাগজ আর চাবিটা দিয়ে গেছেন ।
আমি আর কিছু বললাম না । নরমালি ভাবে বিহিভ করলাম।
তারপর চাবিটা আর কাগজ টা হাতে নিয়ে বাড়ির ভিতের চলে গেলাম।
ঘরে গিয়ে ডুকতেই কেমন যেনো ফাকা ফাকা লাগছে । চারিদিকে নিস্তব্দতা কাজ করছে ।
তারপর ঘরের জানালা খুলে দিলাম বাইরের একটু ঠান্ডা বাসাত বইসে।
এর পর আমি আমার রুমে গেলাম টেবিলের ওপর কাগজ আর চাবিটা রেখে ফ্রেশ হতে চলে গেলাম ফ্রেশ হয়ে বেরিয়ে এসে একটু বিছানা হেলান দিতেই চোখ পড়লো সেই কাগজ টার ওপরে. ...
তাই আর দেরি না করে তারাতারি কাগজ টা হাতে নিয়ে খুলে পরতে শুরু করলাম।
পড়তে পড়তে হঠাৎ করে বুকের ভিতর টা কেমন যেনো ধুমরেমুচরে গেলো..
চলুন দেখা যাক কি লেখা আছে কাগজটিতে........??
ডিয়ার আলোক....
হঠাৎ করে একটা জরুরি মিটিং এর জন্য এক মাসের জন্য আমাকে দেশের বাইরে যেতে হচ্ছে ।
তোমাকে কথাটা কাল রাতেই বলবো ভাবসিলাম । কিন্ত তুমি সারারাত বাড়িতে ফিরোনি । খুব ভোরে আমাকে দেশ ছেরে যেতে হবে । তাই রাতে তোমাকে ফোন
করেছিলাম কথা বলার জন্য কিন্ত তোমার ফোন ওফ ছিলো । জানি না এভাবে আর কতদিন চলবে ।
যাই হোক বাবা নিজের খেয়াল রাখবে । সময় হলেই আমি তোমাকে ফোন করবো ।বেশি রাত করে বাইরে থাকবে না । আর নিজের প্রতি একটু যত্ন নিবে কেমন ।
আর হে তোমার হাত খরচের জন্য আলমারিতে কিছু টাকা রাখা আছে । সেখান থেকে যা খুশি খরচ করো । কিন্ত নিজের দিকে একটু খেয়াল রেখো কেমন।
আসি ভালো থাকবে...... বায়..
এই লেখা ছিলো.. সত্যি আমি বাবার অবাধ্য সন্তান কোনোদিন ও তার একটা কথাও শুনিনি । অনেক বার বলেছিলো তার সাথে ব্যবসার কাজে হাত লাগাতে । কিন্ত আমি তা শুনিনি ।
কারন আমার কাজ করতে ভালো লাগতো না । সত্যি খুব খারাপ লাগছে । মা মারা যাওয়ার পর থেকে বাবা বিয়ে করেনি এই ভয়ে যদি সৎ মায়ের মতন আমাকে কষ্ট দেয় । ছোট বেলা থেকে অনেক আদরে মানুষ করছে । তাই আজ আমি এই রকম ।.
মনে মনে নিজেকে গালি দিতে লাগলাম ।. চিঠিটা টেবিলে রেখে দিলাম তারপর বিছানায় গিয়ে হেলান দিয়ে শুয়ে পরলাম । কখন যে চোখের পাতা দুটো এক হয়ে গেলো বুজতেই পারলাম না ।
অনেকক্ষন পর মনে হলো খুব গরম পরছে । শরির ভেজা ভেজা মনে হচ্ছে ।
না আর সহ্য করা যাচ্ছে । ঘুম.. কে পরাজিত করলাম । চোখ খুলেই বুজতে পারলাম কারেন্ট চলে গেসে । ঘরির দিকে তাকিয়ে দেখি দুপুর তিনটা বেজে গেছে ।
সাথে সাথে আমার মাথায় হাত । এত বেলা হয়ে গেছে । আর ওদিকে না জানি মেয়েটির কি অবস্তা । দুপুরে কিছু খেয়েছে কিনা তাও জানি না । আর কিছু না ভেবে তারাতারি ফ্রেশ হয়ে গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পরলাম হসপিটালের ঊদ্দেশ্যে।
পৌছতে পৌছতে 3:30 বেজে গেলো ।
হসপিটালের ভিতের গিয়ে দেখি মেয়েটি এখনো তার ভাই এর পাশে বসে মাথা হাত বুলিয়ে দিচ্ছে ।
আমি সামনে গিয়ে একটু গলা ছেরে কাশি দিলাম । মেয়েটা আমার দিকে ঘুরে তাকায় । কিন্ত কোনো রিয়েকশেন নেই।.
আমি: ও ঘুমিয়ে পড়ছে...!!
(বাচ্চাটিকে উদ্দেশ্য করে)
মেয়েটা : হমমমম
আমি: দুপুরে খাবার খাইসে..??
মেয়েটা : হমমম খাবার খায়িয়ে ঔসধ খায়িয়ে ঘুম পাড়িয়ে দিলাম।
আমি: আর তুমি কিছু খাইসো ।
মেয়েটা কিছুটা ভ্রুকুচকে গেলো...।
মেয়েটা : না মানে হে খেয়েছি আর আপনি।
আমি: না এখনো খায়নি.. চলো এখন খাবো ।
মেয়েটা : তো যান খেয়ে আসেন আমি এখানেই আছি ।
আমি: তুমি কিছু খাবে না আমি জানি তুমি ও না খেয়ে আছো ।
মেয়েটা : না আমি খেয়েছি আপনি যান খেয়ে আসেন ।
জানি মেয়েটার মনের অবস্তা ভালো নেই । কিন্ত না খেয়ে থাকলে তার ও শরির খারাপ করতে পারে ।
আমি: দেখো মিথ্যা বলে লাভ নেই আমি জানি তুমি কিছু খাওনি ।
( মেয়েটা হয়তো মনে মনে ভাবছে যে আমি কিভাবে জানলাম যে না খেয়ে আছি)
মেয়েটা : না মানে আসলে পরে খেয়ে নিবো । আপনি খেয়ে আসুন ।
আমি: না তুমি না খেলে আমি ও খাবো না আর জানো আমি খুদা সহ্য করতে পারি না । কিন্ত তুমি ত খাবে না তাইনা তাহলে আমি ও খাবো না এতে আমার মরন হয় হোক । বলেই একটা চেয়ারে বসে পরলাম । মেয়েটা বসা থেকে উঠে আমার সামনে এসে দাড়ালো...!!
মেয়েটা: দেখুন জেদ করবেন না প্লিজ । আমার ভাই কে রেখে এখন আপনার সাথে কিভাবে যাবো বলুন । হঠাৎ যদি উঠে পড়ে আমাকে দেখতে না পেলে কান্নাকাটি শুরু করবে..!!
আমি জানি মেয়েটার ও খিদা লাগছে কিন্ত মুখ ফুটে কিছু বলতে পারছে । সব মেয়েরা এমন ই হয় মনের ভিতরের লুকানো কথা কোনোদিন ও মুখ ফুটে বলবে না । (মনে মনে)
আমি: কিন্ত তোমার ভাইতো এখন ঘুমাচ্ছে । চিন্তা করো না ওর ওঠে পরার আগে আমরা চলে আসবো । আর উঠে পরলে ওর নাস আন্টিতো আছেই দেখে রাখার জন্য তাইনা
। তাই প্লিজ চলো আমার সাথে ।
অনেক জোড়া জুরি করার পড় রাজি করালাম । একজন নাস কে বাচ্চাটার সামনে রেখে দুজনে বেরিয়ে পরলাম ।
হসপিটালের সিড়ি দিয়ে নামছিলাম দুজনে । হঠাৎ করে মেয়েটা পায়ে হচোট খেয়ে প্রায় পড়ে যাওয়ার মতো অবস্তা হয় । আমি তারাতারি করে ধরে ফেলি । এতে মেয়েটা কিছু টা লজ্জাবোধ করে।
আর পায়ে একটু আঘাত পায় । হাটতে পারছে না মেয়েটা । হয়তো পায়ে একটু বেশিই ব্যথা পাইসে ।
আমার কাধে হাত রেখে হাটা শুরু করলো । কিন্ত এমন করে খুড়িয়ে হাটলে সন্ধ্যা হয়ে যাবে । আর এদিকে আমার ক্ষিদেয় প্রান যায় যায় ।..
ধুর ছাই কি করবো বুজতে পারছি না
হঠাৎ করে মাথায় একটা শয়তানি বুদ্ধি এলো । মেয়েটার দিকে তাকিয়ে একটু হাসি দিয়ে মেয়েটাকে কোলে তুলে ফেললাম ।
ওরে বাবারে কি ভারি রে.. দেখে বুজা যায় না কিন্ত পুরাই ময়দার বস্তা ।
আমি এমন কিছু একটা করবো তা মেয়েটা কখনো ভাবেনি । লজ্জায় সে তার চোখ বন্ধ করে ফেলে ।আমি আস্তে আস্তে করে মেয়েটাকে নিয়ে নামছি ।
কি রোমানটিক সিন দেখলে
আপনাদের ও হিংসে হবে যেমন হিংসে হয়েছিলো হাসপাতালের মানুষ গুলোর ।. হ্যা.... হসপিটালের সবাই আমার দিকে ডেপ ডেপ করে তাকিয়ে ছিলো ।
তাকিয়ে থাক তাতে আমার কি আমিতো আমার হবু বউকে কোলে নিয়েছি ।
অবশেষে মেয়েটাকে গাড়িতে বসিয়ে দিলাম । তারপর গাড়ি চালানো আরাম্ভ করলাম ।
গাড়ি চালানোর সময় মেয়েটার দিকে একবার তাকিয়ে দেখি লজ্জায় মেয়েটার মুখখানি লাল হয়ে গেসে । আর আমার ত হাসতে হাসতে দম যায় যায় । কিন্ত তাও নিজের হাসি কে কন্টোল করলাম। কারন এখন যদি হাসি তাহলে কপালে দুঃখ আছে ।
মেয়েটা চুপচাপ বসে আছে । আর আমি গাড়ি চালাচ্ছি ।.
আমি: কি হলো কিছু বলছো না যে..
মেয়েটা : আপনি আমাকে ওইভাবে কোলে নিলেন কেনো ।...
আমি: তুমিইতো হাটতে পারছিলে না তাই.. ।
মেয়েটা : এরপর থেকে আমার পারমিশন ছারা আমাকে ওই ভাবে কোলে নিবেন না বুজসেন ।
আমি: ওকে
আমি মনে মনে বলছি দারাও না একবার শুধু বিয়ে টা করেনি তারপর তোমাকে দেখাবো কে কার পারমিশন নিয়ে কি করবে । এমন টাইট দিমু জিবনেই ছুটতে পারবা না ।
আমি: আচ্ছা তোমার পায়ে কি খুব ব্যথা করছে ।
মেয়েটি : না
আর কোনো কথা বললাম না ।
গাড়িটা একটা বড় রেস্টুরেন্ট এর সামনে পাক করলাম । তারপর দুজনে ভিতরে গিয়ে বসলাম । আমি তার দিকে মেনু কাড এগিয়ে দিয়ে বললাম কি খাবে তা অডার করতে । কিন্ত সে বললো আপনার যা খুশি অডার করুন ।
তাই আমি নিজেই অডার করলাম.
(খাবারের নাম গুলা অজানা থাক বললে আবার আপনাদের লোভ লাগবে)
ওয়েটার খাবার পরিবেশন করে দিয়ে গেলো ।.
কিন্ত মেয়েটা কিছু খাচ্ছে না শুধু আড়চোখে খাবার এর দিকে তাকাছে ।
আমি: কি হলো খাচ্ছো না যে । নাওখাওয়া শুরু করো ।
মেয়েটা : না মানে এত ভালো ভালো খাবার আগে কখনো খায়নি ত তাই জানি না কি রকম খেতে । আর আমার ভাই ওএসব কোনোদিন দেখেনি । ওকে ছারা আমি এত ভালো ভালো খাবার কিভাবে খাবো বলুন ।
আমি: ও আচ্ছা এইকথা চিন্তা করো না তোমার ভাই এর জন্য নিয়ে যাবো । আর এই খাবার গুলো খুবই ভালো আর সুস্বাধু ।. বিস্বাস না হলে খেয়ে দেখো একটু ।
তারপর মেয়েটা খাওয়া শুরু করলো ।
কিন্ত কেন. জানি মনে হচ্ছে ওর খেতে খুব কষ্ট হচ্ছে । মূহুতেই মনে পরলো ওর তো হাতে ছেকা খাইসে । হয়তো এই জন্য খেতে কষ্ট হচ্ছে ।
আমার মনে কুবুদ্ধি ধরা দিলো । মেয়েটাকে নিজের হাতিয়ে খায়িয়ে দিবার ।
ভাবতে দেরি কিন্ত করতে দেরি করি নি.. সঙ্গে সঙ্গে উঠে মেয়েটার পাশে গিয়ে বসলাম।.
মেয়েটা কিছুটা চমকে গেলো ।
আমি: কি হলো তোমার খেতে অসুবিধা হচ্ছে তাও আমাকে বলতে পারছো না ।
মেয়েটা : না মানে আসলে হাতে একটু জ্বালা করছে ।
আমি: আচ্ছা তোমার খেতে হবে না আমি খায়িয়ে দিচ্ছি ।
মেয়েটা : না ঠিক আছে আমি খেতে পারবো ।
আমি: হে হে হইসে জানি কেমন খেতে পারবে । চুপচাপ বসো এখানে কোনো কথা বলবে না ।
মেয়েটা আর কোনো কথা বললো না ।
আমি খাবার প্লেট হাতে নিয়ে খায়িয়ে দিতে শুরু করলাম ।
কিছুক্ষন পর খেয়াল করলাম মেয়েটা কাদছে ।কি হলো কাদছে কেন.. কিছুই বুজলাম না । ঝাল লাগলো নি ।
আমি: এই এই কি হলো তোমার কাদছো কেন ।
মেয়েটা : কই কিছু না তো
আমি : তাহলে কাদছো কেন ।
মেয়েটি : কই কোথায় কাদছি ওইএমনি চোখে কি জানি পরলো......??
আমি: আমি কি বোকা নাকি নিজেকে চালাক ভাবো তুমি ।সত্যি করে বলো কি হয়েছে ।
মেয়েটা : আসলে এই ভাবে তুলে আমার মা বাবা খায়িয়ে দিতেন তো তাই আজকে আপনি খায়িয়ে দিতেই ওনাদের কথা মনে পড়ে গেলো।
আমি: ধুর পাগলি খাওয়ার সময় এই ভাবে কেউ কাদে নাকি । একদম কাদবে না ওনারা সব সময় তোমার পাশের আছে । তোমাদের জন্য সব সময় দোয়া করে ।
আর তোমরা যদি এইভাবে ভেঙে পরো তাহলে যে ওনাদের আত্না কষ্ট পাবে ।
মেয়েটা : হমমম
আমি : আচ্ছা এবার লক্ষি মেয়ের মত হা করো আর একদম কাদবে না । পুরো খাবার টাশেষ. করতে হবে । তোমাকে আরো মটু হতে হবে । কারন আমি চিকন চাকন মেয়ে পছন্দ করি না বুজলা ।
কথাটা শুনেই মেয়েটার মুখের হাসির ঝলক দেখতে পেলাম । কি সুন্দর মায়াবি হাসি বার বার এই হাসির ওপরে আমি ক্রাস খাই ।
ওকে খাওয়ানোর. পরে নিজেও খেয়ে নিলাম তারপর বিল.. মিটিয়ে দিলাম।
পরে আবার মন চাচ্ছিলো মেয়েটাকে কোলে নিই । কিন্ত সে তো মানা করে দিছে । তাই নিতে পারলাম না ।কিন্ত তাও আমার কাধে হাত রেখে আস্তে আস্তে হেটে হেটে গাড়ির ভিতরে গিয়ে বসলো।
আমি গাড়ি চালাতে শুরু করলাম । মাজপথেই মেয়েটা..বলল
ওই প্লিজ প্লিজ গাড়িটা থামান... প্লিজ..?
আমি: কেন.. কি হইসে...
মেয়েটা : আহ এত কথা না বলে থামান না
আর কোনো আপত্তি না করে মারলাম ব্রেক......!!
চলবে........
[গল্পটি কেমন লাগলো মন্তব্য করে জানাবেন যদি ভালো লাগে তাহলে খুব তারাতারি পরের পাট পোস্ট করবো]
@______♦♦ ধন্যবাদ ♦♦_____
আমি এত ভালো করে লিখতে পারিনি তাই পাঠকদের কাছে অন্য গল্পের মত ভাল নাও লাগতে পারে ! এ জন্য ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি 🙏🙏
আর যদি ভালো লাগলে অবশ্যই অবশ্যই লাইক 👍কমেন্ট করে জানাবেন আর এড দিয়ে পাশে থাকবেন আশা করি !
আপনিও গল্প পড়েন আপনার ফ্রেন্ডদের গ্রুপে এড দিয়ে তাদেরকেও গল্প পড়ার সুযোগ করে দিন!
নেক্সট পার্ট পড়ার জন্য অপেক্ষা করুন ধন্যবাদ আমার গল্প পড়ার জন্য সবাইকে🌷⚘