গল্পঃ ডেঞ্জারাস মামাতো বোন পর্ব ৪০ | Dangerous Mamato Bon Part 40

 

#ডেঞ্জারাস_মামাতো_বোন
(৪০তম পার্ট)
Writer:- SA Shaheen Alam
.
.
আমি আর কিছু না বলে রিমির হাত ধরে ওকে টানতে টানতে ঘরে নিয়ে যেতে লাগলাম। আত্মীয়-স্বজন'সহ বিয়ে বাড়ির সবাই আমাদের দিকে হা করে তাকিয়ে আছে। আমি সেদিকে ভ্রু-ক্ষেপ না দিয়ে জোর করে রিমিকে ঘরে নিয়ে এলাম। তারপর ধাক্কা দিয়ে রিমিকে বিছানায় ছুড়ে মারলাম।
.
রিমি বিছানার উপর ধপাস করে পড়ে গেলো। অল্পের জন্য মাথাটা খাটের সাথে লাগে নি। নয়তো মাথা ফেটে যেতো। আমি রাগে গজগজ করে রিমির কাছে গেলাম। রিমি কিছু বুঝে উঠার আগেই শরীরের সমস্ত শক্তি দিয়ে ওকে চড় মারলাম। এমন মনে হলো চড় খেয়ে রিমির গাল ফেটে গেছে। সে গালে হাত দিয়ে বিলাপ করে কাঁদতে লাগলো। মায়া মায়া কন্ঠে বললো,
.
-- আমাকে মারতে খুব ভালো লাগে তাই না.? কি করেছি আমি.? (রিমি)
.
-- কি করেছিস সেটা জানিস না.? তরী'কে আমার নামে ওসব বলেছিস কেন.? আমি নাকি তোকে ভালবাসি, তোর সাথে অনেকবার ফিজিক্যাল রিলেশন করেছি, বিয়ে করবো আরো অনেককিছু। (আমি)
.
আমার কথা শুনে রিমি মাথা নিচু করে ফেললো। কিছু বলছে না সে। ভয়ে জড়সড় হয়ে কুঁকড়ে গেছে। আমি রিমির থুতনিতে হাত দিয়ে মুখটা উচু করে বললাম,
.
-- কথা বলছিস না কেন.? গতকাল রাতে তুই আমার সাথে অন্তরঙ্গ অবস্থায় ফটো তুলে তরীর কাছে পাঠিয়েছিস। আবার আমার নামে উল্টাপাল্টা কথা বলেছিস। এসব করার মানে কি.? (আমি)
.
রিমি এবারও চুপ করে রইলো। মনে মনে কি যেনো ভাবছে। হয়তো আবার অন্যকিছু করার প্ল্যান করছে। আমি ভিতরে ভিতরে রাগে ফুসছি। ইচ্ছে করছে আরো কয়েকটা চড় লাগিয়ে দেই। কিন্তু এই অবস্থায় রাগান্বিত হওয়া যাবে না। ঠান্ডা মাথায় সামাল দিতে হবে। আমি রাগ কন্ট্রোল করে বললাম,
.
-- কিছু বলবি নাকি আবার চড় খাবি.? (আমি)
.
-- আমি বলতে বাধ্য নই। (রিমি)
.
-- অবশ্যই বাধ্য। তোর জন্য তরী আমাকে ভুল বুঝেছে। আমাকে নাকি বিয়ে করবে না। (আমি)
.
-- সেটা তোর সমস্যা। আমি কিছু জানি না। (রিমি)
.
-- ঠিক আছে, কিছু বলতে হবে না। তুই শুধু তরী'কে ফোন করে বল কাল রাতে তোর সাথে আমার যা যা হয়েছে সব তোর দোষ। আমি এসবের কিছুই জানি না আর তোর সাথে আমার কোন অবৈধ সম্পর্ক নেই। (আমি)
.
-- আমি বলতে পারবো না। (রিমি)
.
-- দেখ রিমি আমাকে রাগাস না। বিয়ে বাড়িতে আমি কোনো ঝামেলা চাচ্ছি না তাই ভালোভাবে বলছি। তরী'কে ফোন করে সব দোষ স্বীকার কর। (আমি)
.
-- বললাম তো আমি পারবো না। কিছু করার থাকলে
করে নে। (রিমি)
.
-- এটাই তোর শেষ কথা.? (আমি)
.
-- হুমম। (রিমি)
.
আমি চোখ বাঁকা করে রিমির দিকে কিছু সময় তাকিয়ে রইলাম। রিমি দুষ্টু হাসি দিলো। আমি আর রাগ সামলাতে পারলাম না। রিমিকে পরপর ৩-৪ টা চড় মারলাম। চড় খেয়ে রিমি গগনবিদারী চিৎকার দিলো। আমি রিমির মুখ চেপে ধরলাম। কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। রিমির চিৎকার শুনে বাইরে থেকে মা-বাবা, মামা-মামি সহ সব আত্মীয় স্বজন ঘরে চলে এসেছে।
.
বড় মামা রিমিকে আমার থেকে ছাড়ালো। সবাইকে দেখে রিমি আরো জোরে জোরে কাঁদতে লাগলো। চড় খেয়ে রিমির ঠোঁট কেটে গেছে। সেখান থেকে রক্ত বের হচ্ছে। গাল দু'টো টকটকে লাল হয়ে গেছে। বড় মামা আমার সামনে দাঁড়িয়ে বাজখাঁই গলায় বললো,
.
-- রিমিকে মারছিস কেন.? (বড় মামা)
.
-- তোমার মেয়েকে কোনো শিক্ষাদীক্ষা দাও নি নাকি.? এমন নির্লজ্জ মেয়ে আমি জীবনে দেখি নি। (আমি)
.
-- কেন.? কি করেছে রিমি.? (বড় মামা)
.
মামার কথা শুনে কি বলবো ভাবতে লাগলাম। সবাই উৎসুক হয়ে আমার দিকে চেয়ে আছে। ভাবছি এখন যদি সবাইকে সত্যিটা বলে দেই তাহলে রিমির মানসম্মান তো যাবেই সেই সাথে আমারটাও চলে যাবে। এসব কথা সবাইকে বলা ঠিক হবে না। সবাই হয়তো তরীর মতো আমাকে ভুল বুঝবে। আমার চুপ থাকা দেখে মামা রাগান্বিত স্বরে বললো,
.
-- চুপ করে আছিস যে.? বল রিমি কি করেছে.? (বড় মামা)
.
-- আমি বলতে পারবো না। তোমার মেয়ের মত আমি অতটা নির্লজ্জ নই। (আমি)
.
-- আব্বু, সত্যি কথা হচ্ছে আমি কিছুই করি নি। শাহিন কোনো কারণ ছাড়াই আমাকে মারছে। (রিমি)
.
রিমির কথা শুনে আবার রাগ উঠলো। সব করেও না জানার ভান করছে। আমি রিমিকে মারার জন্য তেড়ে গেলাম। আমার বন্ধুরা এসে আমাকে আটকালো। সবাই জোর করে আমাকে বাইরে নিয়ে এলো। আশিক বললো,
.
-- বিয়ে বাড়িতে হুদাই ঝামেলা করছিস কেন.?
সবাই কি ভাববে বল তো.? (আশিক)
.
-- আরে ওই পেত্নীটা এসবের জন্য দায়ী। ওকে আমি কি করবো ভেবে পাচ্ছি না। (আমি)
.
-- আচ্ছা বাদ দে এখন। চল তোর গা'য়ে হলুদের ব্যবস্থা করি। ওদিকে সবাই আয়োজন করে বসে আছে। (পলক)
.
বন্ধুরা আমাকে জোর হলুদ অনুষ্ঠানে নিয়ে গেলো। ভাবিরা আমাকে হলুদ মাথালো। তারপর গোসল করালো।
.
রাত প্রায় ১২ টা বাজে। আমি বেলকনিতে দাঁড়িয়ে রিমির কথা ভাবছি। কালকে আমার বিয়ে সেদিকে আমার কোনো ভ্রু-ক্ষেপ নেই। তাছাড়া কাল আমার বিয়ে আদৌ হবে কি-না জানি না। রিমি যে প্যাচ লাগিয়েছে, কাল কি হবে আল্লাহ জানে.! সবকিছু কেমন জানি পানসে লাগছে।
.
আরেকটা বিষয় খেয়াল করলাম গত ২ দিন ধরে শোভনকে দেখছি না। যে ছেলেটা এক মূহুর্ত রিমির পিছু ছাড়ে না হটাৎ করেই সে উধাও। রিমিও শোভনকে নিয়ে আর মাতামাতি করছে না। এই ২ দিনে রিমি একবার ও শোভনের নাম মুখে আনে নি। আমি বেলকনিতে দাঁড়িয়ে এসব কথা চিন্তা করছিলাম হটাৎ দরজায় কে যেনো নক করলো। আমি দরজা খুললাম। দেখি রিমি চা'য়ের কাপ হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। আমাকে দেখে প্রসন্ন হাসি হাসলো। আমি কপাল ভাজ করে বললাম,
.
-- এত রাতে এখানে কি.? আবার কোনো ঝামেলা পাকানোর ইচ্ছা আছে নাকি.? (আমি)
.
-- তোর সাথে কিছু কথা আছে। (রিমি)
.
-- আমার কোনো কথা নেই। ভাগ এখান থেকে। (ধমক দিয়ে)
.
রিমি না গিয়ে জোর করে আমার ঘরে ঢুকলো। এরপর বেলকনিতে গিয়ে দাঁড়ালো। রিমির পিছে পিছে আমিও গেলাম। রিমি বললো,
.
-- এখনো রেগে আছিস.? আমি তরীকে ফোন করে সব বলে দিয়েছি। আশা করি বিয়েতে আর কোনো ঝামেলা হবে না। আসলে তুই সেদিন শোভনকে মেরেছিলি তো তাই প্রতিশোধ নিতে এসব করেছি। (রিমি)
.
রিমির কথা শুনে কিছু বললাম না। রিমি আমার দিকে চা'য়ের কাপ বাড়িয়ে দিয়ে বললো,
.
-- নে চা খা। এটাই হয়তো আমার হাতের শেষ চা। এরপর থেকে তো তোর বউ তোকে চা বানিয়ে খাওয়াবে। (রিমি)
.
কথাটা বলে রিমি সামান্য হাসলো। প্রত্ত্যুতরে আমিও মুচকি হাসলাম। তারপর রিমির থেকে চা'য়ের কাপ নিয়ে চুমুক দিতে লাগলাম। চা'য়ে পরপর কয়েকটা চুমুক দিতেই মাথাটা ঝিমঝিম করে উঠলো। চোখ দু'টো ঝাপসা হয়ে এলো। আমি চা'টুকু শেষ করে পাশে তাকাতেই দেখি রিমি নেই। ঘরে এসে দেখি রিমি বিছানায় হাঁটু মুড়ে বসে আছে।
.
রিমিকে দেখে আমার পুরো শরীর শিরশির করে উঠলো। শরীরটা কেমন জানি করছে। রক্তের গতিবেগ বেড়ে গেছে। এমন মনে হচ্ছে পা থেকে মাথা পর্যন্ত হাজার মাইল বেগে রক্ত ছুটে চলেছে। বুকের ঢিপঢিপ আওয়াজ শুনতে পাচ্ছি। জানি না হুট করে আমার কি হলো। আমি আস্তে আস্তে বিছানায় উঠে বসলাম। রিমি আমার দিকে ঘোর লাগা দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে।
.
এভাবে কিছুক্ষণ আমরা একে অপরের দিকে তাকিয়ে রইলাম। একটুপর রিমি আমার কাছে এগিয়ে এলো। আলতো করে আমার কাঁধে হাত রাখলো। রিমির ছোঁয়া পেয়ে আমার সারা শরীর রি-রি করে উঠলো। একটা আলাদা উন্মাদনা কাজ করছে আমার মর্ধ্যে। আমি রিমির দিকে ভালোভাবে তাকালাম। সত্যি বলতে আজ রিমিকে এত সুন্দর লাগছে যে বলে বোঝানো যাবে না। রিমি হুট করে এত সুন্দর হলো কিভাবে.? আমি চোখ কচলে গভীর দৃষ্টি নিয়ে রিমিকে দেখলাম। ওকে একদম পরীর মত লাগছে। মনে হচ্ছে আমি কোনো পরীর সামনে বসে আছি। কি সুন্দর গোলগাল চেহারা, টানা টানা কাজল কালো চোখ, খাড়া নাক, ফর্সা গাল, কমলার কোয়ার মত ঠোঁট। ইস.! আমি মনে হয় পাগল হয়ে যাবো। রিমির কথায় আমার ঘোর কাটলো। রিমি বললো,
.
-- কি দেখিস ওমন করে.? (রিমি)
.
-- তোকে দেখি। তুই এত সুন্দর কেন.? (আমি)
.
আমার কথা শুনে রিমি মুচকি হাসলো। কিছুসময় আমার দিকে তাকিয়ে থেকে মিষ্টি স্বরে বললো,
.
-- এতদিন তুই আমার ভালোবাসা বুঝেও না বোঝার ভান করেছিস। আজ তোকে ভালোবাসা দিয়ে ভরিয়ে দিবো। দেখবো আজকে রাতের কথা তুই কিভাবে ভুলে যাস। (রিমি)
.
কথাটা বলে রিমি একদম আমার কাছাকাছি চলে এলো। তারপর আমাকে জড়িয়ে ধরে গলায় আলতো করে কিস করলো। উত্তেজনায় আমার ফেটে পড়ার মত অবস্থা। আমার শরীরে মনে হয় আগুন জ্বলছে। আমি রিমিকে শক্ত করে আমার বুকের মাঝে চেপে ধরলাম। রিমি আমার গলায় ও থুতনিতে লাগাতার কিস করছে।
.
এভাবে কিছুক্ষণ চলার পর রিমি আমাকে ছেড়ে দিলো। তারপর আমার শরীর থেকে শার্ট'টা খুলে ফেললো। আমাকে ধাক্কা দিয়ে বিছানায় শুইয়ে দিয়ে রিমিও আমার উপর শুয়ে পড়লো। আমি নিচে আর রিমি আমার উপরে। একে অপরকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে আছি। রিমি আমার লোমশ বুকে কিছুক্ষণ হাত বুলালো। এরপর বুকে কিস করতে লাগলো। আস্তে আস্তে আমার উপরে উঠে গলায়, থুতনিতে, গালে, নাকে, কপালে কিস করলো। সবশেষে রিমির ঠোঁট আমার ঠোঁটের কাছে এসে থামলো।
.
রিমি জোরে জোরে শ্বাস নিচ্ছে। চোখে-মুখে আমাকে কাছে পাওয়ার বাসনা। আমারও একই অবস্থা। রিমি আমার ঠোঁটে ঠোঁট ডুবালো। ইচ্ছামত আমার ঠোঁট কামড়াচ্ছে, চুষছে। আমি কিছু করার সুযোগ-ই পাচ্ছি না। একটুপর আমি রিমিকে নিচে ফেলে ওর উপর চড়ে বসলাম। এরপর অজস্র চুমু দিয়ে রিমির সারা মুখ ভরিয়ে দিলাম।
.
এভাবে অনেক্ষণ একে অপরকে আলিঙ্গন করার পর রিমির বুক থেকে শাড়ির আঁচল সরিয়ে দিলাম। রিমি বিন্দুমাত্র বাঁধা দিলো না। আমি রিমির চোখের দিকে তাকালাম। রিমিও এটাই চাইছে। আমি রিমির শাড়ির আঁচল সরিয়ে ওর ব্লাউজের হুক খুললাম। রিমি চোখ বন্ধ করে জোরে জোরে শ্বাস নিচ্ছে। রিমির বুকের ঢিপঢিপ শব্দ আমাকে আহ্বান জানাচ্ছে। আমি থাকতে না পেরে রিমির বুকে মুখ ডুবিয়ে দিলাম। রিমি আমার মাথার চুল শক্ত করে আঁকড়ে ধরে মৃদুস্বরে গোঙাতে লাগলো। আমি একে একে রিমির সব কাপড় খুলে ফেললাম। তারপর দু'জনে হারিয়ে গেলাম দু'জনার মাঝে।
.
সকালবেলা অনেক দেরিতে ঘুম ভাঙলো। মাথাটা অনেক ভারি হয়ে আছে। আমি আড়মোড়া ভেঙে আশেপাশে তাকালাম। বিছানাটা এলোমেলো হয়ে আছে। মনে হচ্ছে গতকাল রাতে এখানে প্রচন্ড ঝড় হয়েছে। কিন্তু গতকাল রাতে আমার ঠিক হয়েছিলো মনে নেই। শুধু এতটুকু মনে আছে গতকাল রাতে রিমি আমার কাছে এসেছিলো। আমি ওর হাতের চা খেলাম। তারপর ঠিক কি হয়েছিলো জানা নেই। আমি ভাবাভাবি বাদ দিয়ে বিছানা থেকে নেমে ফ্রেশ হলাম।
.
এরপর হালকা নাস্তা করে আত্মীয় স্বজনের সাথে গল্পগুজব করতে লাগলাম। আমি গল্প করছি আর একটু পরপর আশেপাশে তাকিয়ে রিমিকে খুঁজছি। সকাল থেকে ওকে কোথাও দেখছি না। কোথায় গেছে কে জানে। জানি না কেন আমার মন শুধু খচখচ করছে। শান্তি পাচ্ছি না।
সারাদিন রিমির কোনো দেখা পেলাম না। আরোহি ভাবিকে জিজ্ঞেস করার পর জানতে পারলাম রিমি সকাল সকাল বেরিয়ে গেছে। কোথায় গেছে ভাবি জানে না।
.
আসরের নামাজের পর বন্ধুরা আমাকে বর সাজানো শুরু করলো। সন্ধ্যাবেলা বরযাত্রী তরীদের বাড়িতে রওনা দিবে। হটাৎ আমার ফোনটা বেঁজে উঠলো। আমি ফোন হাতে নিয়ে দেখি তরীর বাবা ফোন করেছে। আমি ফোন রিসিভ করে উনাকে সালাম দিয়ে বললাম,
.
-- কিছু বলবেন আঙ্কেল.? (আমি)
.
-- তুমি এক্ষুণি আমাদের বাড়িতে এসো। কোনো কারণ জানতে চাইবে না। আসতে বলেছি আসো। (আঙ্কেল)
.
বাজখাঁই গলায় কথাটা বলে আঙ্কেল ফোন রেখে দিলেন। আমি সাতপাঁচ না ভেবে একাই তরীদের বাড়িতে গেলাম। কিন্তু তরীদের বাড়িতে যে আমার জন্য এত বড় সারপ্রাইজ অপেক্ষা করছে ভাবতে পারি নি। তরীর বাবা আমাকে দেখা মাত্রই ঠাস করে চড় মারলো।
.
চলবে..... ?????
.
#প্রেম_বিশেষজ্ঞ
.
(আজকের পার্টের রোমান্স কেমন হয়েছে.? আশা করি সবার ভালো লেগেছে। পরের পার্ট ও এমন হবে। আজকের পার্ট'টা কেমন হয়েছে সবাই কমেন্ট করে জানাবেন। অবশ্যই গঠনমূলক কমেন্ট করবেন। পারলে গল্প নিয়ে ছোট করে রিভিউ দিবেন। সবার কমেন্টের অপেক্ষায় রইলাম।
আর হ্যাঁ, পরের পার্টে কিন্তু গল্পটা আরো জমজমাট হবে। আপনাদের সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাবেন। জাস্ট ওয়েট করেন।)
ধন্যবাদ সবাইকে.!
হ্যাপি রিডিং... ♥♥♥
Post a Comment (0)
Previous Post Next Post