পর্বঃ ৫ শেষ পর্ব
লেখকঃ 𝑵𝒊𝒓𝒐𝒃 𝑨𝒉𝒎𝒆𝒅 𝒌𝒂𝒘𝒄𝒆𝒓
..........................................................
....................................................
.............................................
।
_ ডেকে কোনো লাভ নেই আমি ঘুম পাড়িয়ে দিয়েছি এমন ঘুম পাড়িয়ে দিয়েছি যে সকালের আগে কিছুতেই ঘুম ভাঙ্গবে না আর { জ্বিন মেয়েটি }
তখন নিরব তাকিয়ে দেখে জ্বিন মেয়েটি তখন বলে উঠলো।
_ কিন্তু কেন এমন ঘুম পাড়িয়ে দেওয়া হলো কারণ কি { নিরব }
_ কারণ আজকের রাতটা আমার জন্য বিশেষ রাত তোমার সঙ্গে আমার মিলনের রাত এই রাতটির জন্য দীর্ঘ ২১ টি বছর অপেক্ষা { জ্বিন মেয়েটি }
_ কিহহহহ কি সব উল্টো পাল্টা বলছেন {, নিরব }
এটা শুনে নিরব কিছু টা ঘাবড়ে গেলো..তখন জ্বীন মেয়েটি নিজের সাথে নিজে বলতে লাগলো।
_ এইরে বলতে গিয়ে তো বলেই দিচ্ছি না কথা ঘুরিয়ে অন্য দিকে নিতে হবে যানতে দেওয়া যাবে না কিছু { জ্বীন মেয়েটি মনে মনে বললো }
তখন জ্বিন মেয়েটি নিরব কে বললো।
_ নাহ মানে ইয়ে আজ তো তোমার ২২ বছর পূর্ণ হবে ১২ টার পর সেটাই বললাম আর কি ২১ বছর শেষ হবে আর দেখো না এই ২২ বছর পর তোমাকে পেলাম আমি আর এই রাতটায় আমি তোমাকে বিশেষ কিছু উপহার দিতে চাই { জ্বীন মেয়েটি }
_ এখনো পাননি আমি রাজি নয় হুম আর কি দিবে { নিরব }
_ যাক বুঝে নি বলতে গিয়ে কি যে বলে ফেলছিলাম একটুর জন্য সব শেষ হয়ে যাচ্ছিলো { জ্বিন মেয়েটি মনে মনে }
তখন নিরব জ্বীন মেয়েটি কে চিন্তিত দেখে বললো।
_ কিন্ত আমার মনে হয় আগে যানি কি বললে অন্য একটা কথা { নিরব }
_ নাহ এটাই বুঝাতে চেয়েছি আজ তোমার ২১ বছর শেষ হবে আর ২২ বছরে পা রাখবে { জ্বিন মেয়েটি }
_ যাই হোক আপনি যান আমি ঘুমাবো যেহেতু আব্বু আম্মু কে ঘুম পাড়িয়ে দিয়েছেন ভালো করছেন এইবার যান { নিরব }
এটা বলে নিরব আর কোনো কিছু না শুনে চলে আসলো নিজের রুমে তখন জ্বিন মেয়েটি দাড়িয়ে বলতে লাগলো।
_ গাড় তেরা ছেমড়া এমন একটা রোমান্টিক জ্বিন গালফ্রেন্ড হতে চায় তবুও দাম দেয় না দাড়া তকে নিজের ক্ষমতা জাদু দিয়ে এখনি নিজের করে নিবো বাকি যে কাজে আসছি পরে দেখা যাবে { জ্বিন মেয়েটি }
তখন জ্বিন মেয়েটি তার নিজের রুপ পরিবর্তন করে নিলো সুন্দর করে নিজেকে নিরবের সামনে উপস্থাপন করলো বউ এর সাজে এতটা সুন্দর করে নিজেকে সাজালো যে কেউ তাকিয়ে তার প্রেমে পড়ে যাবে।
নিরবের সামনে গিয়ে বলতে লাগলো...
_ কেমন লাগছে আমায় { জ্বিন মেয়েটি }
নিরব দেখে অবাক হয়ে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে আর এই সুজুকে চোখের ধাঁধায় ফেলে দিলো নিরব কে জাদুর মধ্য দিয়ে ৷ জ্বিন মেয়েটি যাতে নিরব তার প্রতি আসক্ত হয়ে দূর্বল হয়ে যায় তার এই সৌন্দর্য তে তখন নিরব বলতে লাগলো।
_ অনেক সুন্দর লাগছে তোমাকে { নিরব }
_ তাই এখন তো বলো তুমি আমাকে ভালবাসো তাহলে আমি নিজেকে তোমার মধ্যে দিয়ে দিবো { জ্বীন মেয়েটি }
নিরব কে জাদুর মধ্য দিয়ে দূর্বল করে দিয়েছে জ্বীন মেয়েটির প্রতি একপ্রকার চোখের ধাঁধায় ফেলে দিয়ে মানে তার সৌন্দর্য তে আকৃষ্ট করে নিয়েছে তাই তার জবাবে হ্যা বলে দিলো।
_ তোমাকে যেদিন প্রপোজ করে আসছি ভুলে মানুষ ভেবে ভুত শুনে তোমাকে ভয় পেতাম কিন্তু ভাবতাম বউ হলে তো ভুতের বাচ্চা হবে আর তাই চাই না আমি ভুত বউ তাই না করছি কিন্তু এখন সত্যি তোমাকে ভালবাসি { নিরব }
_ সত্যি ভালবাসো তাহলে আমাকে { জ্বিন মেয়েটি }
_ হুম সত্যি [ নিরব ]
তখন জ্বীন মেয়েটি গিয়ে নিরব কে দাড় করিয়ে পিছনে গিয়ে ঝরিয়ে ধরে।
জাদুর মধ্যমে জোনাকির পোকা দিয়ে সুন্দর করে ঘরে সিরিয়াল ধরে Happy Birthday সাজিয়ে দিলো পোকার আলোই বেশ সুন্দর দেখাচ্ছে কিন্তু এটা যাস্ট নিরবের চোখেই দেখা যা মিথ্যা এটা জাদুর মধ্যে দেখালো যা মিথ্যা ছিলো কিন্তু নিরব সত্যি মনে করছে তখন জ্বিন মেয়েটি বলতে লাগলো।
_ Happy Birthday { জ্বীন মেয়েটি }
_ Thank you তুমি তো দেখছি ভালো ম্যাজিক যানো { নিরব }
_ হুম I Love you { জ্বীন মেয়েটি }
_ I love you too { নিরব }
_ চলো বেশ রাত হয়ে গেছে বিছানায় এখনো অনেক কিছু বাকি কথা বাকি কাজ বাকি [ জ্বীন মেয়েটি }
এটা বলে জ্বীন মেয়েটি কিছু একটা বলে নিরব কে টাচ করতেই কেঁপে উঠলো ।
আসলে এখন দুইটা জাদু করেছে এই একটা জাদু হচ্ছে জ্বীন মেয়েটির প্রতি দূর্বল করে তার প্রতি আকৃষ্ট করে নিয়েছে এখন যেটাই বলবে নিরব করতে বাধ্য আর একটা কি তা অজানা ।
তখন নিরব কে নিয়ে বিছানায় ফেলে দিয়ে উপরে বসলো তখন নিরব বলে উঠলো।
_ কি করছো { নিরব }
_ করবো অনেক কিছুই করতে দিবা তো { জ্বীন মেয়েটি }
_ তোমার যা ইচ্ছে করো আমি তো তোমারি { নিরব }
_ পূর্ণ হয়ে গেছে সব আর কয়েকটি দিন তারপর...হি হি হি এখন তাহলে বাকি কাজটা ও সেড়ে ফেলি মাজ রাত হওয়ার আগে { মনে মনে জ্বীন মেয়েটি বলে হাসতে লাগলো }
তারপর জ্বীন মেয়েটি নিরব কে তার নিজের প্রতি আকৃষ্ট দূর্বল করে তার সাথে শারিরীক দেহের মিল করে নিলো।
গভীর রাতে শারিরীক দেহের মিল শেষে
নিরব যখন ক্লান্ত হয়ে গভীর ঘুমে তখন জ্বিন মেয়েটি নিরবের হাতে একটা চাকু দিয়ে কিছুটা কেটে দিলো সেখান থেকে রক্ত বের হতে লাগলো সেই রক্ত বেশ কিছুটা নিয়ে জ্বীন মেয়েটি নিরবের হাতে বেধে হাসতে হাসতে বলতে লাগলো।
_ Sorry...
এটা বলে রহস্যময় একটা হাসি দিয়ে অদৃশ্য হয়ে গেলো।
আর তখন থেকেই শুরু হলো নিরবের জীবনে ঝড় অদ্ভুত অদ্ভুত ঘটনা তার সাথে ।
জ্বিন মেয়েটি যাওয়ার পর নিরবের গায়ে প্রচুর জ্বর উঠে গেলো মাথা ব্যাথা চোখ খুলতেই পারছে না বিছানা থেকে উঠতেই পারছে না একদম সরিল দূর্বল কিছু খেতেই পারছে না এটা দেখে বেশ চিন্তিত নিরবের আম্মু আব্বু ।
।
ঔষধে কিছুই হচ্ছে না একদিন পার হলো জ্বীন মেয়েটির কোনো খোজ নেই আর।
।
দৃতীয় দিন রাত থেকে শুরু হলো নিরবের সাথে অদ্ভুত ঘটনা হঠাৎ করে চিৎকার দিয়ে উঠে রাতে ভয়ংকর চেহারা কোনো এক ব্যাক্তি কে দেখে । তাকে প্রচন্ড মারধর করে রাতে ঘরে থেকে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে চলে যায় পাওয়া যায় না সকালে মানুষ তাকে রাস্তা থেকে ভিন্ন যায়গা থেকে খুজে দিয়ে যায় এই ভৌতিক বিষয় টা সারা গ্রামে যেনে যায়।
।
নিরবের আব্বু আম্মু ও বেশ হতাশ চিন্তিত ভেঙে পড়েছে কারণ এর আগেও তার একটি মেয়ে আর ছেলে হারিয়েছে এই জ্বিন এর জন্য এখন তার তৃতীয় ছেলে নিরব ও জ্বীনের কেবলে পড়েছে।
।
এইভাবে কেটে যায় ১০ দিন জ্বিন মেয়েটির কোনো খোজ নেই নিরবের অবস্থা খুবি খারাপ ঠিক মতো খেতে পারে না জ্বীনের অত্যাচারে মৃত্যুর অবস্থায় চলে যাচ্ছে ।
।
তার আব্বু আম্মু রোজ কান্না করছে তাহলে কি তার এই ছেলেটি কে হারাবে নিরবের বন্ধুরা এসে দেখে গেছে তারাও বেশ চিন্তিত কবিরাজ কাকা গিয়ে বলছে তিনি বলছে ঠিক সময়ে তিনি যাবেন।
।
এইভাবে আরও দুইদিন কেটে গেলো ১২ দিন পর জ্বিন মেয়েটি রাতে নিরবের ঘরে আসলো এসে দেখলো কেউ একজন বসে আছে সেটা কবিরাজ কাকা নিরবের কিছু একটা পড়ে ফু দিয়ে চোখ বন্ধ করে বলতে লাগলো।
।
_ আমি তর উপস্থিতি বুঝতে পারছি এই ঘরেই বর্তমানে আমি যানি আমার কিছু কথার উত্তর আসা করি দিবি চিন্তা নেই না নিরবের আম্মু আব্বু বাহিরে শুনতে পাবে না { কবিরাজ কাকা }
তখন একটা হওয়া এসে জানান দিলো হ্যা তখন বলতে লাগলো।
_ ছেলেটা কে এমন অত্যাচার করছিস কেন কি এমন অপরাধ করছে যে মারতে চাইছিস দেখতেই তো পারছিস কি অবস্থায় হয়েছে ছেলেটার { কবিরাজ }
তখন জ্বীন মেয়েটি কান্নার কন্ঠে উওর দিলো অদৃশ্য থেকে ।
_ কোনো অপরাধ নেই আমি কেন তাকে অত্যাচার করবো মারবো আমি তাকে ভালবাসি { জ্বিন মেয়েটি }
এটা শুনে কবিরাজ চিন্তিত সাথে আপনারা ও মনে হয় যদি ভালবাসে তাহলে হাত কেটে রক্ত নিলো কেন সেদিন ১২ দিন উধাও কেন আর অত্যাচার মারতে চাইলো কে তাহলে সব উওর পাবেন সাথে থাকুন।
_ তাহলে কে এতো অত্যাচার করতো প্রতিরাতে মারার চেষ্টা করতো কারণ কি { কবিরাজ }
_ সেটা আমি নয় অন্য কেউ ৷ কি জন্য এটা এখন বলা যাবে না ক্ষতি হবে আমি চাই না । আর আমি নিজেই আটকে ছিলাম { জ্বীন মেয়েটি }
_ দেখ অনেক হয়েছে আর নয় এমনিতেই এই পরিবারে নিরবের ভাই বোন হারিয়েছে এই জ্বিন এর জন্যই এখন নিরব কে হারালে পাগল হয়ে যাবে তার বাব মা আর কিছু ক্ষতি করিস না প্লিজ আমি বলছি চলে যা { কবিরাজ }
_ কেন যাবো আমি তাকে ভালবাসি কখনো যাবো না গেলে নিয়ে যাবো সাথে করে { জ্বীন মেয়েটি }
_ এটা কোনো দিন সম্ভব না তোদের ভালবাসা { কবিরাজ }
_ কেন সম্ভব না ভালবাসা কি অপরাধ { জ্বিন মেয়েটি }
_ ভালবাসা অপরাধ না অপরাধ হচ্ছে জ্বিন আর মানুষের মধ্যে ভালবাসা হয় না এটা { কবিরাজ }
_ কি হয় না হয় সেটা যানতে চাই না তবে আমি থাকতে আর কোনো ক্ষতি হবে না যদি আপনি তাড়াতে চেষ্টা করেন তাহলে দুজনকেই হারাবে আমি তাকে ভালবাসি { জ্বীন মেয়েটি }
_ এতটা যখন ভালবাসিস এই ১২ দিন কই ছিলি পারলি বাঁচাতে এতো অত্যাচার করলো আটকাতে { কবিরাজ }
_ ভালবাসি বলেই বাঁচিয়েছি বাচাবো আর বাঁচাবো বলেই ভালবেসেছি { জ্বিন মেয়েটি }
_ মানে কি বলতে চাইছিস { কবিরাজ }
_ ১২ দিন আগে সেদিন রাতে না মেরে রক্ত নিয়েছি সেদিন রাতে মারার কথা ছিলো আমার কিন্তু আমি তা করি নি ভালবাসি বলে আর তাতে আমার উপর রেগে অত্যাচার করছে আপনি তো কবিরাজ আপনার তো পালিতো জ্বিন আছে তাদের জিজ্ঞেস করবেন জ্বিনের শাস্তি কেমন তাহলে বুঝতে পারবেন কতটা আঘাত সয্য করতে হলো আমার আজ মুক্তি পেয়ে আসছি আর এই ১২ দিন এসে তারা নিরবের উপর অত্যাচার করছে আর সামনে আরও করবে মারবে কিন্তু আমি থাকতে তা হতে দিবো না { জ্বিন মেয়েটি }
_ কিন্তু কেন মারতে চায় কি কারন কে সে { কবিরাজ }
_ এখন বলার সঠিক সময় নয় তার আগে আপনি শুনে আসুন আগে কেন নিরবের ভাই বোন কে জ্বিন মারলো কারণ কি আর কি এমন হয়েছে তারপর আমি সব বলবো { জ্বীন মেয়েটি }
_ ঠিক আছে আমি সত্য ঘটনা শুনে আসবো কি এমন হয়েছে যে তাদের ছেলে মেয়ে কে মারছে আর নিরব কে চেষ্টা করছে মারতে তারপর তর বলতে হবে { কবিরাজ }
তখন জ্বীন মেয়েটি হ্যা বললো আর বলে উঠলো।
_ আমায় একটু আজ এখন থাকতে দিবেন নিরবের সাথে কারণ আজ তারা আসবে আপনি তাদেরকে বলবেন না আসতে দয়া করে { জ্বিন মেয়েটি }
_ ঠিক আছে তোদের ব্যাপার নিয়ে পরে ভাবা যাবে আগে বিপদ কাটুক { কবিরাজ কাকা }
এটা বলে চলে গেলো কবিরাজ কাকা তখন গিয়ে নিরবের আম্মু আব্বু কে জিজ্ঞেস করলো।
_ আচ্ছা আমি একটা কথা জিজ্ঞেস করি { কবিরাজ }
_ তার আগে বলেন কিছু হলো ছেলেটা ভালো হবে { নিরবের আম্মু }
_ হুম হবে কিন্তু জ্বীন মেয়ে প্রেমে পড়ছে উল্টো পাল্টা কিছু করলে নিয়ে চলে যাবে তাই সাবধাণ আপনারা তবে কোনো ক্ষতি করবে না এটা নিশ্চিত। { কবিরাজ }
_ ঠিক আছে { নিরবের আব্বু }
_ আচ্ছা আগে বলুন তো সত্যি টা কি আপনারা ছেলে মেয়ে কে জ্বিন মারলো { কবিরাজ }
এটা শুনে চুপ করে রইলো তখন আবারও বলে উঠলো।
_ কি হয়েছে বলুন আজ সত্যি টা বলুন { কবিরাজ }
_ ঠিক আছে সবি বলবো কিন্তু আজ নয় আগামীকাল সকালে অনেক রাত হয়েছে বলতে বলতে রাত পার হবে { নিরবের আব্বু }
_ আচ্ছা ঠিক আছে সকালে আসবো এখন তাহলে যাচ্ছি আর আজ রাতে নিরবের রুমে যাবেন না { কবিরাজ }
_ কিন্তু কেন { নিরবের আম্মু }
_ সমস্যা হবে তাই যাবেন না { কবিরাজ }
_ ঠিক আছে ।
এই বলে চলে গেলো তখন নিরবের আম্মু আব্বু নিজেদের রুমে চলে গেলো গিয়ে শুয়ে পড়লো তখন জ্বিন মেয়েটি গিয়ে গভীর ঘুম পাড়িয়ে দিলো আর তখন নিরবের কাছে গিয়ে কপালে চুমু খেয়ে বললো।
_ ক্ষমা করে দিও গো আমি আমার ভালবাসার জীবন বিপদে ফেলি দিয়েছিলাম তবে চিন্তা করো না আর কিছু হবে না { জ্বীন মেয়েটি }
নিরব গভীর ঘুমে থাকায় শুনতে পায় নি তখন জ্বীন মেয়েটি নিরবের বুকে মাথা রেখে শুয়ে রইলো মাঝ রাত নিরবের ঘুম ভাঙ্গতে তাকিয়ে দেখলো সে আসছে বুকে মাথা রেখে শুয়ে আছে তখন নিরব চুমু দিয়ে তখন সাথে সাথে শক্ত করে জরিয়ে ধরলো তখন জ্বিন মেয়েটি ও জেগে গেলো আর সেও শক্ত করে জরিয়ে ধরে কান্না করতে করতে চুমু দিতে লাগলো। নিরব তাকে শান্ত করে জরিয়ে ধরে শুয়ে পড়লো।
।
....... সমাপ্তি.........
গল্পটা এইখানেই শেষ করতো হলো কারণ সিজন ২ নিয়ে আসতে হবে সব রহস্য সেখানে ক্লিয়ার হয়ে যাবে এই প্রথম সিজনে রোমান্টিক ফানি রহস্যময় মিলিয়ে রাখা হয়েছে তাই দৃতীয় সিজন একটু অদ্ভুত হবে তাই আমি সিজন ১ এইখানে শেষ করলাম সিজন ২ খুব শীগ্রই পাবেন।
কেন নিরবের ভাই বোন কে মারলো আর কে নিরব কে অত্যাচার করছে সবকিছু সিজন ২ এর যানানো হবে আর দেখা যাক তাদের মিল হবে নাকি নিরব এর মৃত্যু হবে।
।
সবাই কমেন্ট করে জানিয়ে দিন কেমন হয়েছে সিজন ২ খুব শীগ্রই পাবেন সবাই পেইজে ফলো দিবেন আর গল্পটা লেট হওয়ার জন্য ক্ষমা করবেন সমস্যার মধ্যে ছিলাম।
খুব শীগ্রই পাবেন সিজন ২ কেমন হয়েছে জানাবেন।
বানান ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
গল্পঃ জ্বীনের মেয়েটি যখন রোমান্টিক গালফ্রেন্ড সকল পর্বের লিংক পাওয়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন