গল্প/;:::::: সিনিয়র বড় আপু পর্ব/:::::::(৭) সাত


গল্প/;:::::: সিনিয়র বড় আপু

*

*

* লেখক:::: রাসেল চৌধুরী 🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷

*

*

* পর্ব/:::::::(৭) সাত

*

*

*

*

* বাসায় এসে কলিং বেল চাপ দিলাম, রিয়া এসে দরজা খুলে দিল, আমি কোনো কথা না বলে রুমে চলে আসলাম। রিয়া আমার পিছনে আসলো। 

*

* রিয়া): তোকে একটা কথা বলবো।

*

* আমি/; ভালোবাসার কথা ছাড়া যেটা যাস , বলতে পারিস, 

*

* রিয়া): আমি জানি তুই সাদিয়া আপুকে ভালোবাসিস । তোর কি হয়েছে, তা আমি জানতে চাই না, আর আমি ভেবে দেখলাম জোর করে কারো ভালোবাসা পাওয়া যায় না, 

*

* আমি): যা বলার সোজা সুজি বল। 

*

* রিয়া/: আমি না তোর বন্ধু সাদিন কে ভালোবেসে ফেলেছি। তুই আমাকে একটু হেল্প করবি। 

*

* আমি): তুই কি সাদিন কে বলেছিস , ভালোবাসার কথা। 

*

* রিয়া): না, কিন্তু তাকে কথায় বুঝাতে চেয়েছি, কিন্তু সে বুঝতে পারলো না। 

*

* আমি): ঠিক আছে, এ ব্যপারে সাদিনের সাথে আমি কথা বলবো। 

*

* আরো কিছুক্ষণ কথা বলে রিয়া রুম থেকে বেরিয়ে গেল। হঠাৎ সাদিন ফোন দিলো।

*

* আমি/: হুম বল। 

*

* সাদিন/: কিরে কোথায় তুই।

*

* আমি): আমি তো বাসায় ‌ 

*

" সাদিন): তুই কলেজে আসলি , কিন্তু ক্লাস না করে বাসায় চলে গেলি কেন।

*

* আমি): আমি আর কলেজে পড়বো না, আমি টিসি নিয়ে বাসায় চলে আসছি। 

*

* সাদিন): কি বলিস তুই, পড়বি না মানে। 

*

* আমি): পড়বো না কে বললো, আমি দেশের বাইরে গিয়ে লেখা পড়া করবো। 

*

* সাদিন): ঠিক আছে, আমরা তোর বাসায় আসতেছি। 

*

* বলে ফোন কেটে দিল। হঠাৎ তিথি এসে জড়িয়ে ধরলো আমাকে, আর কান্না করে দিল।

*

* আমি/: এ পাগলি কান্না করছিস কেন। 

*

* তিথি/: শুনলাম তুমি নাকি বাহিরে গিয়ে পড়ালেখা করবে। 

*

* আমি): হুম, তুই ঠিকই শুনেছিস। 

*

* তিথি): কেন তুই বাহিরে গিয়ে পড়বি, তোকে ছাড়া এই বাড়িটা খালি খালি লাগে। আর আমি তোকে ছাড়া থাকতে পারবো না। 

*

* আমি): প্লিজ বোন আমার, আমাকে বাধা দিস না, আমি তোর সাথে প্রতিদিন ফোনে কথা বলবো। ।*

* তিথি/: ঠিক আছে, কথাটা যেন মনে থাকে। 

*

* আমি): হুম থাকবে। 

*

* হঠাৎ দরজার দিকে তাকিয়ে দেখি রনি , সাদিন আর মিম দাঁড়িয়ে আছে। 

*

* আমি): কিরে দাঁড়িয়ে আছিস কেন, আর তোরা কখন আসলি। 

*

* সাদিন): কিছুক্ষণ আগে, তোর আর তোর বোনের কথা শুনছিলাম। 

*

* মিম): তুই কি সত্যি বাহিরে গিয়ে পড়ালেখা করবি‌ 

*

* আমি/: হুম, 

*

" রনি): এখানে কি হয়েছে তোর।

*

* আমি/: এখানে থাকলে , প্রতিদিন সাদিয়াকে দেখতে হবে, আমি চাই না, ওর মতো খারাপ মেয়ের চেহারা দেখতে। তাই দেশের বাহিরে গিয়ে পড়ালেখা শেষ করবো। 

*

* মিম/: সাদিয়া আপু কি করেছে তোর সাথে। 

*

* আমি/: তিন দিন ধরে আমার সাথে যোগাযোগ করে নাই, তাই তাদের বাসায় গেলাম, আন্টি বলল। ও নাকি তার বান্ধবীর বিয়েতে গেছে, ওর বান্ধবী সিলার বিয়েতে, তার পর আমি আর সাদিন তার বান্ধবীর বাসায় গেলাম , গিয়ে দেখি আমাকে ভুলে আরেক টা ছেলের সাথে ছিঃ ছিঃ ছিঃ আমি বলতে পারবো না, 

*

* রনি/: হয়েছে আর বলতে হবে না। তবে বাহিরে গিয়ে আমাদের ভুলে যাস না।

*

* আমি): তোদের আমি কখনো ভুলে যাবো না। 

*

* রনি): ঠিক আছে, তাহলে আমরা বাসায় চলে যাই। 

*

* আমি/: এখন চলে যাবি, দুপুরে খাবার খেয়ে যাবি। 

*

* মিম): নারে পরে একসময় খাবো। আমরা এখন আসি। 

*

* আমি/: সাদিন তুই থাক, তোর সাথে কিছু কথা আছে। 

*

* সাদিন): ঠিক আছে,।

*

* মিম আর রনি চলে গেল, সাদিন এসে আমার পাশে বসলো। 

*

* সাদিন/: হুম বল কি কথা।

*

* আমি): রিয়াকে তোর কেমন লাগে।

*

* সাদিন/: হঠাৎ এ প্রশ্ন।

*

* আমি): আগে বল কেমন লাগে।

*

* সাদিন): বন্ধু হিসেবে অনেক ভালো, কেন বল তো।

*

* আমি): রিয়া তোকে ভালোবাসে। কিন্তু কখনো তোকে বলতে পারে নি, কিন্তু তোকে কথায় বুঝাতে চেয়েছে।

*

* সাদিন): সত্যি কথা বলতে কি আমিও তাকে প্রথম দেখায় ভালোবেসে ফেলেছি, কিন্তু তোর মামাতো বোন বলে কিছু বলি নাই। তুই যদি পরে বন্ধুত্ব নষ্ট করে দিস , সে ভয়ে।

*

* আমি): আরে পাগল তুই রিয়াকে ভালোবাসিস, এটা বললে , তুই কেমনে ভাবলি তোর সাথে বন্ধুত্ব নষ্ট করে দিব, আমি অনেক খুশি হয়েছি, । 

*

* সাদিন/: তাহলে রিয়া এখন কোথায়। 

*

* আমি): আছে ওর রুমে, তুই বস আমি আমার রুমে পাঠিয়ে দিচ্ছি। 

*

* আমি রুম থেকে বেরিয়ে রিয়ার রুমে চলে গেলাম,, তার পর বললাম তোর জন্য সাদিন আমার রুমে অপেক্ষা করছে। রিয়া লজ্জা পেয়ে এক দৌড়ে আমার রুমে চলে গেল। 

*

* দেখতে দেখতে পাচ দিন চলে গেল, আমি এখন বিমানের ভিতরে বসে আছি, বাসা থেকে আসার সময় সবাই কান্না করছে। বন্ধুরা আমাকে জড়িয়ে ধরে অনেক কান্না করছে, 

*

* পাঁচ ঘণ্টা পর কানাডা এসে পোছলাম। এয়ার পোর্ট থেকে বেরিয়ে দেখি একটা লোক আমাকে ডাকছে। 

*

* লোকটি): তুমি রাসেল তাই না।

*

* আমি/: হুম, কিন্তু আপনি আমাকে চিনেন কি ভাবে। 

*

* লোকটি/; আমাকে রহমান ( আমার বাবার বন্ধু) স্যার পাঠিয়েছে, আর তোমার একটা ছবি দিছে,। 

*

* আমি): ও আচ্ছা, আপনাকে রহমান আনকেল পাঠিয়েছে, ঠিক আছে চলুন। 

*

* তার পর লোকটা গাড়ি চালিয়ে একটা বাড়ির ভিতরে ঢুকে গেছে, বাড়ি দেখে মনে হচ্ছে অনেক বড় লোক। দুজনে গাড়ি থেকে নেমে বাসার ভিতরে গেলাম। আমাকে সোফায় বসতে বলে লোকটা ওপরে চলে গেল।

*

* আমি বাসার ভিতরে দৃশ্য দেখতে লাগলাম, অনেক সুন্দর বাড়ি , কিছুক্ষণ পর লোকটা রহমান আনকেল কে সাথে নিয়ে আসলো, ( আসলে আমি ওনাকে চিনেছি দেওয়ালে ছবি দেখে) 

*

* আমি): আসসালামুয়ালাইকুম আনকেল কেমন আছেন। 

*

* আনকেল/: ওয়ালাইকুম আসসালাম। আমি ভালো আছি, তুমি কেমন আছো। 

*

* আমি): আমি ও ভালো আছি।

*

* আনকেল/: তোমাকে সেই ছোট দেখেছি , এখন অনেক বড় হয়ে গেছো। তা তোমার বাসার সবাই কেমন আছে। 

*

* আমি): জি আনকেল , বাসার সবাই ভালো আছে। 

*

* আনকেল/: সিরাজ রাসেল কে ওপরের রুমে নিয়ে যাও। ( যে লোকটা আমাকে নিয়ে আসলো , তার নাম সিরাজ)

*

* সিরাজ): জি স্যার। 

*

*আনকেল) যাও রাসেল, রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে খাবার খেতে আসো। 

*

* আমি): জি আনকেল। 

*

* তার পর সিরাজ ভাইয়ের সাথে ওপরের রুমে চলে গেলাম। আমি রুমে এসে দেখি রুমটা অনেক সুন্দর, এবং পুরো রুম কি সুন্দর করে সাজিয়ে রেখেছে। 

*

* আমি ওয়াস রুমে ঢুকে ফ্রেশ হয়ে আঙ্কেল এর সাথে খাবার খেয়ে রুমে চলে আসলাম। আব্বু আম্মু কে ফোন দিয়ে বললাম, আমি ঠিক ভাবে এসে পোঁছে ছি। 

*

* আপনারা হয়তো ভাবছেন আমি কোথায় থেকে বাসায় ফোন, আসলে আঙ্কেল আমাকে একটা মোবাইল দিছে বাসায় কথা বলার জন্য, 

*

* পরের দিন সকালে নাস্তা করার পর আনকেল আমাকে সাথে করে নিয়ে একটা কলেজে ভর্তি করিয়ে দিল। ( ও আপনাদের একটা কথা বলতে ভুলে গেছি, আনকেলের পরিবারে সদস্য তিন জন, আনকেল আন্টি আর তাদের একটা ছেলে আছে, ছেলের নাম ইমন এবার দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্র। আন্টি আর তার ছেলে বাংলাদেশ গেছে, আন্টির বাপের বাড়ি। 

*

*দেখতে দেখতে দুই বছর চলে গেছে। ( বেশি বড় করলাম না)

*

* আমি এখন ইন্টার কমপ্লিট করে করে ফেলেছি, কলেজে অনেকের সাথে বন্ধুত্ব হয়েছে, এখানে থাকতে থাকতে সাদিয়ার কথা একদম ভুলে গেছি, এখন মনে হয় তার বিয়ে হয়ে গেছে, বিয়ে হয়ে গেলে আমার কি , আমি তো এখন তাকে ভালোবাসি না।


আজকে বাড়িতে যাবো, এখানে আমার একমাত্র খেলার সাথী ছিল ইমন, তার সাথে দুষ্টুমি করতাম , ইমন প্রতিদিন আমার সাথে ঘুমাতো। আন্টি ও অনেক ভালো। সবাই আমাকে অনেক আদর করতো। 

*

* আনকেল আন্টির কাছ থেকে বিদায় নিয়ে এয়ার পোর্টে চলে আসলাম। আসার সময় ইমন অনেক কান্না করছিলো, ( আমি যে বাড়িতে যাবো , কাউকে জানাই নাই।, সবাইকে সারপ্রাইজ দিবো বলে)এমন কি বন্ধু রা ও জানে না। 

*

* এয়ার ফোটে সব কাজ শেষ করে বিমানে গিয়ে বসলাম। দীর্ঘ পাঁচ ঘণ্টা পর বাংলাদেশে এয়ার ফোটে এসে পোছলাম, বাহিরে এসে একটা টেক্সি নিয়ে বাড়িতে রওয়ানা দিলাম। সব কিছু কেমন যেন চেন্জ হয়ে গেছে। 

*

* এক ঘন্টা পর নিজের বাড়ির সামনে এসে টেক্সি এসে থামলো। ভাড়া মিটিয়ে বাসার ভিতরে ঢুকলাম। কলিং বেল চাপ দিলাম। একটা মেয়ে এসে দরজা খুলে দিল। 

*

* চেহারা দেখে মনে হচ্ছে, তাকে চেনা চেনা লাগছে, 

*

* আমি): আপনাকে তো চিনতে পারলাম না। 

*

* কিন্তু মেয়েটা কোনো কথা না বলে আমাকে জড়িয়ে ধরে কান্না করে দিল, আমি তো কিছুই বুঝতে পারছি না, 

*

* আমি/: এ আপনি আমাকে জড়িয়ে ধরছেন কেন। আর আপনি কে। 

*

* সাদিয়া/: আমাকে তুমি চিনতে পারছো না, আমি তোমার সাদিয়া, তোমার ভালোবাসা। 

*

* আমি/: সরি , আমি সাদিয়া নামে কাউকে চিনি না। একটা ছিল, সে দুই বছর আগে আমার কাছে মারা গেছে। 

*

* সাদিয়া/: প্লিজ তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও , আমি তোমাকে ছাড়া দুই টা বছর অনেক কষ্টে ছিলাম। আমি আর তোমাকে ছাড়া থাকতে পারছি না। 

*

* আমি/: আমি আপনার মতো মেয়েকে কখনো ক্ষমা করবো না, । 

*

* আম্মু): কেরে আসছে সাদিয়া, আর তুই কার সাথে কথা বলছিস। ( ভিতর থেকে)

*

* দরজার সামনে এসে আমাকে দেখে জড়িয়ে ধরে কান্না করে দিল। 

*

* আম্মু): তুই কেমন আছিস বাবা, তুই আজকে আসবি আমাদের তো একটু বললিও না। 

*

* আমি): আমি তোমাদের সারপ্রাইজ দিবো বলে বলি নাই। তুমি কেমন আছো। 

*

" আম্মু): আমি এতো দিন ভালো ছিলাম না, এখন তুই আসছিস, অনেক ভালো আছি। 

*

* আমি/: আব্বু তিথি তারা কোথায়। 

*

* আম্মু): তোর আব্বু অফিসে, আর তিথি তার বান্ধবীর বাসায় গেছে। 

*

* আমি/: ওহ, কিন্তু ওনি এ বাসায় কেন‌ ।

*

* আম্মু/: ওতো আজ দুই বছর ধরে এই বাসায় থাকে। তুই মেয়েটা কে ভুল বুঝছিস, মেয়েটার কোনো দোষ নেই, 

*

* আমি): আম্মু নিজের চোখে যেটা দেখলাম, তার পর ও তুমি বলছো ভুল বুঝছি। 

*

* আম্মু): মাঝে মাঝে চোখের দেখাও ভুল হয়। 

*

* আমি): আমি ওর ব্যপারে আর কিছু শুনতে চাই না, আমি আমার রুমে গেলাম। 

*

* আর কোনো কথা না বলে নিজের রুমে চলে আসলাম। রুমে এসে আমি তো অবাক হয়ে গেলাম। আমার রুমটা অনেক সুন্দর করে গুছিয়ে রাখছে। আর আমার মনে হয় আমার রুমে কেউ থাকে। আমি আম্মু কে ডাক দিলাম। 

*

* আম্মু): কি হয়েছে ডাকছিস কেন।

*

* আমি/: আমার রুমে কে থাকে।

*

* আম্মু): তুই চলে যাবার পর সাদিয়া এই রুমে থাকে, মেয়েটা তোকে অনেক ভালোবাসে, যদি তোকে ভালো না বাসতো, তাহলে দুই বছর এই বাসায় থাকতো না, নিজের এতো বড় বাড়ি রেখে এই বাড়িতে এসে থাকে। 

তুই মেয়েটাকে মাফ করে দেয়।

*

* আমি/: তুমি এখন আমার রুম থেকে যাও। 

*

* আম্মু আর কোনো কথা না বলে রুম থেকে বেরিয়ে গেল। আমি ওয়াস রুমে ঢুকে ফ্রেশ হয়ে বাহিরে এসে দেখি সাদিয়া দাঁড়িয়ে আছে। 

*

* আমি): আপনি আমার রুমে কেন। 

*

* সাদিয়া/: তোমাকে আম্মু খাবার খেতে ডাকছে। 

*

* আমি): এক মিনিট, আম্মু মানে।

*

* সাদিয়া/: বারে , তোমার যদি আম্মু হয়, তাহলে আমার তো শাশুড়ি আম্মু। 

*

* আমি/: শাশুড়ি মানে‌ 

*সাদিয়া/: তোমাকে বিয়ে করলে, আমার তো শাশুড়ি আম্মু হবে।

*

* আমি): কিন্তু আমি তো আপনার মতো খারাপ মেয়েকে কখনো বিয়ে করবো না। 

*

* সাদিয়া): আমাকে কি মাফ করে দেওয়া যায় না। 

*

* আমি): কোনো দিনও না। আপনি এ বাড়ি থেকে চলে গেলে আমি অনেক খুশি হবো। 

*

* সাদিয়া/: আমি এই বাড়ি থেকে কখনো যাবো না। ( বলে রুম থেকে বেরিয়ে গেল) 

*

* আমি দাঁড়িয়ে না থেকে খাবার টেবিলের সামনে এসে একটা চেয়ার টেনে বসলাম। সাদিয়া আমাকে খাবার বেড়ে দিতে আসলে আমি না করে দিলাম, নিজের হাতে খাবার নিয়ে খেয়ে রুমে চলে আসলাম। 

*

*তার পর একটা ঘুম দিলাম, বিকালে কেউ একজন আমাকে জড়িয়ে ধরে কান্না করতে লাগলো। চোখ খুলে যাকে দেখলাম আমি তো অবাক হয়ে গেলাম। 

*

*যদি কাউকে ধোঁকা দিতে পারো,, তাহলে ভেবোনা সে বোকা ছিলো.. মনে রাখবে সে তোমাকে বিশ্বাস করে ছিলো,, কিন্তু তুমি তার সেই বিশ্বাসের যোগ্য ছিলেনা..!! 


মাঝে মাঝে কাঁদাবো,, হয়তবা রাগাবো.. একদিন হটাত্‍ করেই হারাবো,, চিরতরে ঘুমাবো.. আমি যে তোমার কেউ ছিলাম,, একদিন তোমায় ভাবাবো..!! 

*

*

*

*

*

* চলবে ♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️♥️

*

*এ গল্পটা শেষ হলে ( বিনা দোষে দোষী) এ গল্পটা পোস্ট করবো।

*

*

*

* কেমন হলো জানাবেন, পরবর্তি পর্বে শেষ করে দিবো। আর আমি গল্প লিখি আমার মনের অনুভূতি থেকে বাস্তবের সাথে কোন মিল নেই। সবাই লাইক এবং কমেন্ট দিয়ে জানাবেন কেমন হয়েছে।

*

*

*

* ধন্যবাদ সবাইকে পাশেই থাকবেন 🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡🧡

*

*

*

*

* পরবর্তি পর্বের জন্য অপেক্ষা করুন 🌿🌿🌷🌿🌷🌷🌷🌿🌷🌿🌷🌷🌷🌿🌷🌿🌷🌷🌷🌿🌷🌿🌷🌷🌷🌿🌷🌿🌷🌷🌷🌿🌷🌿🌷🌷🌷🌿🌷🌿🌷🌷🌷🌿🌷🌿🌷🌷🌷🌿🌷🌿🌷🌷🌷🌿🌷🌿🌷🌷🌷🌿🌷🌿🌷 🌷🌷🌿🌷

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post