গল্প/:::: পছন্দের মেয়েটি যখন অফিসের বস
*
*
* লেখক/::::: রাসেল চৌধুরী 🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿
*
*
* পর্ব/::::;;;;;;::::: (২) দুই
*
*
*
*
* হঠাৎ একটা টেবিলে চোখ পড়তে , আমার মাথা পুরো খারাপ হয়ে গেল। এবং আবার মন ও খারাপ হয়ে গেল। দেখি ফারিয়া একটা ছেলের সাথে বসে কফি খাচ্ছে। এবং দুজনে হেসে হেসে কথা বলছে।
আমি তাদের থেকে চোখ সরিয়ে নিলাম। রিয়া এখনো দেখে নাই। দুজনে খাবার খেয়ে রেস্টুরেন্ট থেকে বেরিয়ে আসলাম। বিলটা আমি দিলাম।
রিয়াকে একটা রিকশায় উঠিয়ে দিয়ে , আমি আরেক টা রিকশা নিয়ে বাসায় চলে আসলাম। মনটা অনেক খারাপ হয়ে গেল। তার মানে ফারিয়ার অন্য ছেলের সাথে রিলেশন আছে।
কলিং বেল চাপ দেওয়ার পর রাইসা এসে দরজা খুলে দিলো। আমাকে দেখে বলল।
রাইসা/: কিরে ভাইয়া, আজকে এতো তাড়াতাড়ি অফিস থেকে চলে আসলি যে। শরীর খারাপ।
আমি/: না, আমি ঠিক আছি। তোর সাথে পরে কথা বলবো। আমি রুমে গেলাম।
রাইসা কে আর কিছু বলতে না দিয়ে রুমে চলে আসলাম। ওয়াস রুমে ঢুকে ঝর্না ছেড়ে দিয়ে অনেকক্ষন ভিজলাম।
ওয়াস রুম থেকে বেরিয়ে বিছানায় এসে শুয়ে পড়লাম। দুপুরে রাইসা খাবার খাওয়ার জন্য ঠেকেছে। আমি রাইসা কে বললাম। বাহির থেকে খেয়ে এসেছি।
রাইসা কিছু না বলে চলে গেল। বিছানায় শুয়ে ভাবতে লাগলাম। ফারিয়ার সাথে ছেলেটা কে, এবং ওর সাথে ফারিয়ার কি সম্পর্ক । সব কিছু জানতে হবে।
পরের দিন অফিসে একটু আগে চলে আসলাম। এখনো অফিসের সবাই আসে নাই। আস্তে আস্তে সবাই আসা শুরু করলো। কিছুক্ষণ পর রিয়া আমার কেবিনে এসে বললো।
রিয়া /: কিরে তুই আজকে এতো তাড়াতাড়ি অফিসে আসলি যে।
আমি/: সকালে ঘুমটা তাড়াতাড়ি ভেংগে গেছে। তাই বাসায় না থেকে অফিসে চলে আসলাম। তা তুই কখন আসলি।
রিয়া/: আমি তো মাএ আসলাম। চল দুজনে কেন্টিনে গিয়ে কপি খেয়ে আসি। কফি খেয়ে এসে কাজ করবো।
আমি/: ঠিক আছে চল।
রিয়া আর আমি কেন্টিনে গিয়ে দুইটা কফি খেয়ে অফিসে চলে আসলাম। নিজের কেবিনে এসে মনে হলো। আমার তো কোনো কাজ নেই। তাই বসে না থেকে ফারিয়ার কেভিনের সামনে গিয়ে বললাম।
আমি): ভিতরে আসতে পারি ম্যাম।
ফারিয়া/: হুম আসুন। ( একটা ফাইলের কাজ করতে করতে)
আমি ভিতরে ঢুকে ফারিয়াকে দেখে , আবার প্রেমে পড়ে গেলাম। হঠাৎ গতকালের ঘটনা মনে পড়তে মনটা খারাপ হয়ে গেল। ফারিয়া আমাকে বললো।
ফারিয়া/' কি ব্যাপার, কোনো কথা বলছেন না কেন। তা আমার কেবিনে কেনো আসলেন।
আমি/: আসলে ম্যাম, আমার হাতে কোনো কাজ নেই। তাই আপনার কাছে আসলাম। যদি কোনো কাজ থাকে, তাহলে দেন।
ফারিয়া/: ঠিক আছে। এই দুইটা ফাইল নিয়ে যান। কাজ করা শেষ হলে দিয়ে যাবেন। ( আমার সামনে রেখে)
আমি/: ঠিক আছে ম্যাম। ম্যাম যদি কিছু মনে না করেন, তাহলে একটা কথা জিজ্ঞেস করতে পারি।
ফারিয়া/: মনে করার কি আছে। আপনি বলুন।
আমি/: ম্যাম গতকাল আপনাকে একটা রেস্টুরেন্টে দেখলাম, একটা ছেলের সাথে বসে কফি খাচ্ছেন। ছেলেটা কে, আপনার বয়ফ্রেন্ড নাকি।
ফারিয়া আমার কথা শুনে হাসতে লাগল। আমি ফারিয়ার হাসির দিকে একদেনে তাকিয়ে আছি। কি সুন্দর হাসি, মনে কয় তার এই হাসি সারাক্ষণ দেখি। হঠাৎ ফারিয়া বলে উঠলো।
ফারিয়া/: আসলে ওর নাম জীবন। আমার ছোট বেলার বান্ধবী তিথির বয়ফ্রেন্ড। হঠাৎ তিথি আমাকে ফোন দিয়ে বলে , রেস্টুরেন্টে যেতে। তাই গেলাম। কিন্তু আপনি ওই রেস্টুরেন্টে কি করছিলেন।
আমি তো ফারিয়ার কথা শুনে অনেক খুশি হলাম। তার মানে ছেলেটার সাথে ফারিয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। আমি শুধু শুধু কষ্ট পেলাম। আমি বললাম।
আমি): কিন্তু গতকাল তো , আপনার বান্ধবী কে দেখি নাই। ওনি কোথায় ছিলো। গতকাল আমার অফিসে কেমন খারাপ লাগছে। তাই ম্যানেজার থেকে আমি আর রিয়া ছুটি নিয়ে বাহিরে একটু ঘুরা ঘুরি করে রেস্টুরেন্টে গেলাম। তার পর আপনাকে দেখলাম।
ফারিয়া/: ও আচ্ছা। আর তিথি গতকাল ওই সময় তার বাসার থেকে ফোন আসে। তাই সে একটু বাহিরে গেছে।
আমি/: ওহ, ঠিক আছে ম্যাম, আমি তাহলে নিজের কেবিনে গিয়ে কাজ করি।
ফারিয়া/: ঠিক আছে যান।
আমি আর কোনো কথা না বলে ফাইল দুটো নিয়ে ফারিয়ার কেভিন থেকে বেরিয়ে আসলাম। নিজের কেবিনে বসে কাজ করতে লাগলাম।
দেখতে দেখতে দুই মাস চলে গেল। এখন ফারিয়ার সাথে অনেক ফ্রি হয়ে গেছি। একজন আরেকজনকে নাম এবং তুমি করে বলি। আর রিয়ার সাথে আরো ভালো বন্ধুত্ব হয়ে গেছে।
ফারিয়ার সাথে প্রতিদিন রাতে মোবাইলে কথা বলি। রিয়ার সাথেও বলি।
রাতে খাবার খেয়ে এসে বিছানায় শুয়ে মোবাইল টিপতে লাগলাম। হঠাৎ মোবাইল টা বেজে উঠলো। তাকিয়ে দেখি ফারিয়া ফোন দিছে। আমি কল রিসিভ করে বললাম।
আমি/: কেমন আছো। কি করো। খাবার খেয়েছো। বাসার সবাই কেমন আছে।
ফারিয়া/: আরে আস্তে আস্তে বলো। এতো গুলো প্রশ্ন করলে , কোনটার আগে উত্তর দিবো।
আমি/: ঠিক আছে। একটা একটা করে বলো।
ফারিয়া/: আমি ভালো আছি। খাবার খেয়ে এসে , বিছানায় শুয়ে তোমাকে ফোন দিলাম। আর আব্বু আম্মু সবাই ভালো আছে। এবার তোমার টা বলো।
আমি/: আমি ও ভালো আছি। খাবার খেয়ে এসে বিছানায় শুয়ে মোবাইল টিপতে আছি। হঠাৎ তুমি ফোন দিলে।
ফারিয়া/: ওহ।
আমি/: আচ্ছা ফারিয়া তোমাকে একটা কথা জিজ্ঞেস করি। রাগ করবে না তো।
ফারিয়া/: কি কথা বলো। আমি রাগ করবো না।
আমি/: আচ্ছা তুমি কি কখনো কারো সাথে প্রেম করছো। বা কোনো ছেলেকে পছন্দ করতে।
ফারিয়া/: আজ পর্যন্ত তেমন ছেলে পাইনি । আর পাবো কেমন করে। সারাক্ষণ পড়ালেখা নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। তাই কোনো ছেলের সাথে প্রেম ভালোবাসা করা হয়নি। তবে আমি এখন একটা ছেলেকে পছন্দ করি। কিন্তু সে করে কি না, সেটা আমি জানি না। তবে তার কথা বার্তা, চলা ফেরা বলে। সেও আমাকে ভালোবাসে।
ফারিয়ার মুখে এমন কথা শুনে মনটা খারাপ হয়ে গেল। ফারিয়াকে পাওয়ার জন্য নিজেদের অফিস ছেড়ে তাদের অফিসে চাকরি নি। এখন নাকি সে অন্য কাউকে পছন্দ করে। আমার কোনো কথা না শুনে ফারিয়া বললো।
ফারিয়া/: কি ব্যাপার রাসেল। তুমি কোনো কথা বলছো না কেনো। কি হয়েছে তোমার।
আমি/: আসলে তেমন কিছু না।আর ছেলেটা কে, তা কি জানতে পারি।
ফারিয়া/: সেটা সময় হলে জানতে পারবে।
আমি/: আচ্ছা ঠিক আছে। এখন তাহলে রাখি। কালকে অফিসে কথা হবে।
ফারিয়ার কোনো কথা না শুনে ফোন কেটে দিলাম। নিজের চোখ দিয়ে দু ফোঁটা পানি পড়ে গেল। সারা রাত আর ঘুম হয়নি। সকালে বিছানায় থেকে উঠে ওয়াস রুমে ঢুকে আয়নার মধ্যে তাকিয়ে দেখি, চোখ দুটো লাল হয়ে গেছে।
ফ্রেশ হয়ে ওয়াস রুম থেকে বেরিয়ে , অফিসের জন্য রেডি হয়ে নিচে চলে আসলাম। একটা চেয়ার টেনে বসলাম। তখন আব্বু আমাকে বললো।
আব্বু/: তা বাপজান, তোমার অফিসে কাজ কেমন চলছে।
আমি/: অনেক ভালো আব্বু।
আম্মু): রাসেল তোর চোখ দুটো লাল হয়ে আছে কেনো। রাতে কি ঘুমাস নাই।
আমি/: ঘুমাইছি, সকালে চোখে যেনো কি পড়েছে। তাই লাল হয়ে গেছে।
আব্বু): তোকে বলছি, এবার নিজেদের অফিস দেখাশোনা কর । আমি একা একা অফিস দেখাশোনা করতে পারছি না।
আমি/: আব্বু আমার আরো কয়টা দিন সময় লাগবে। প্লিজ আব্বু রাগ করো না।
আব্বু/: ঠিক আছে। কিন্তু তুই কিন্তু আমাকে এখনো বলিস নাই। তুই অন্য অফিসে গিয়ে কেনো কাজ করছিস।
আমি/: আব্বু সেটা সময় হলে জানতে পারবে। তুমি এ কথা আমাকে আর জিগ্গেস করোনা।
আব্বু/: ঠিক আছে, করবো না। এবার নাস্তা করে অফিসে যা।
আমি আর কোনো কথা না বলে নাস্তা করে বাসা থেকে বেরিয়ে আসলাম। নাস্তার টেবিলে রাইসা কে দেখলাম না। মনে হয় এখনো ঘুমাচ্ছে। আব্বুর সাথে কথা বলতে বলতে রাইসার করা জিগ্গেস করতে পারি নাই।
তো চলুন, অফিসে যেতে যেতে আপনাদের একটা কথা বলি। আব্বুকে যখন বলি আমি একটা অফিসে চাকরি করবো। তখন আব্বু বলে , নিজেদের অফিস থাকতে অন্য অফিসে কাজ কেনো করবো। তখন আমি আব্বুকে বললাম। আমার একটা কাজ আছে। সেটা সময় হলে জানতে পারবে। কিন্তু আব্বু আমাকে অন্য অফিসে চাকরি করতে দিবে না, অনেক কষ্টে আব্বুকে বুঝিয়ে , তার পর ফারিয়াদের অফিসে চাকরি নিলাম।
আপনাদের সাথে কথা বলতে বলতে অফিসে চলে আসলাম। অফিসের ভিতরে ঢুকে নিজের কেবিনে চলে গেলাম। আজকে অফিসে আসতে দশ মিনিট লেট হয়ে গেছে। টেবিলে একটা ফাইল আছে। সেটার কাজ করতে লাগলাম। হঠাৎ রিয়া আমার কেবিনে আসলো।
রিয়া): কিরে তোর আজকে অফিসে আসতে লেট কেনো। আর তোর চোখ দুটো লাল হয়ে আছে কেনো।
আমি/: ওয়াস রুমে ঢুকার সময় ,কি জানি চোখে পড়ছে। তাই লাল হয়ে আছে। আর আজকে ঘুম থেকে উঠতে দেরি হয়ে গেছে, তাই লেট হয়েছে।
রিয়াকে সত্যি টা বললাম না। তাহলে সে কষ্ট পাবে। কারন রিয়া জানে আমি যে ফারিয়াকে ভালোবাসি। আমি ওর সাথে সব শেয়ার করি। এটা করলাম না, কারন রিয়া সত্যি টা ফারিয়াকে বলে দিবে। আমি রিয়াকে বলছি, এটা যেনো কখনো ফারিয়াকে না বলে। রিয়া বন্ধু হিসেবে আমার অনেক কেয়ার করে। আমার কষ্ট রিয়া সয্য করতে পারে না। রিয়া বললো।
রিয়া/: তা ফারিয়ার সাথে কথা হয়েছে। কতো টুকু আগালি।
আমি/: হুম রাতে কথা হয়েছে। কিন্তু আমার মনে হয় ফারিয়া আমাকে ভালোবাসে না।
রিয়া ): হঠাৎ তোর এ কথা মনে হলো কেনো।
আমি/: আমার মনে হয়, ফারিয়া আমাকে বন্ধুর মতো ভাবে। এর থেকে বেশী কিছু না। আমি তাকে কথায় অনেক বার বুঝিয়েছি, কিন্তু ওর কোনো রিয়েকসন দেখি না।
রিয়া/: আমার মনে হয় কি। ফারিয়া ও তোকে ভালোবাসে । হয়তো ভয়ে বলতে পারে না।আর তুই তো জানিস, মেয়েদের বুক ফাটে তো মুখ ফুটে না।
আমি/: আচ্ছা ঠিক আছে। আরো কিছুদিন দেখি। তার পর চিন্তা করবো কি করা যায়। তুই এখন তোর কাজ কর গিয়ে।
রিয়া আর কোনো কথা না বলে তার কেভিনে চলে গেল। আমি বসে বসে কাজ করতে লাগলাম। হঠাৎ পিয়ন এসে বললো। ফারিয়া নাকি তার কেবিনে ডাকছে।
আমি আর বসে না থেকে ফারিয়ার কেভিনের সামনে গিয়ে বললাম।
আমি ): ভিতরে আসতে পারি।
ফারিয়া/: আরে তুমি আসো। তোমাকে বলছি না, আমার কেবিনে আসতে অনুমতি লাগবে না। বসো।
আমি চেয়ারে বসে , ফারিয়ার দিকে তাকিয়ে দেখি, আজকে ফারিয়াকে অনেক সুন্দর লাগছে। যেনো একটা পরি আমার সামনে বসে আছে। রাতের কথা মনে পড়তে মনটা খারাপ হয়ে গেল। আমি বললাম।
আমি/: তো বলো। আমাকে কেনো ডেকেছো। আমার হাতে কাজ আছে। এগুলো করতে হবে।
ফারিয়া/: আজকে তোমাকে আর কাজ করতে হবে না। তুমি আর আমি আজকে একটা জায়গায় যাবো।
আমি/: কোথায় যাবে। সেটা কি জানতে পারি।
ফারিয়া): সেটা গেলে দেখতে পাবে। তুমি গিয়ে বাহিরে দাঁড়াও । আমি ম্যানেজার আঙ্কেল কে বলে আসছি।
আমি ঠিক আছে বলে ফারিয়ার কেভিন থেকে বেরিয়ে অফিসের বাহিরে চলে আসলাম। আসার সময় রিয়া আমাকে দেখে বললো , কোথায় যাচ্ছি। তখন আমি ফারিয়ার কথা বললাম। রিয়া মুচকি মুচকি হাসছে।
কিছুক্ষণ পর ফারিয়া অফিস থেকে বেরিয়ে আসলো। তার পর ফারিয়া তার গাড়ি নিয়ে কোথায় যেনো যাচ্ছে। আমি ফারিয়ার সাথে সামনের সিটে বসলাম। কিছুক্ষণ পর ফারিয়া এয়ার পোর্টে চলে আসলো। ফারিয়া গাড়ি পার্কিং করে বললো , বাহির হতে। দুজনে গাড়ি থেকে বের হলাম। তখন আমি ফারিয়াকে জিগ্গেস করলাম।
আমি/: ফারিয়া তুমি এয়ার পোর্টে আসলে কেনো।
ফারিয়া/: আজকে আমার কলিজা আসবে। তার জন্য এসেছি।
ফারিয়ার মুখে কলিজা শুনে মনটা পুরো খারাপ হয়ে গেল। তার মানে ফারিয়ার বয়ফ্রেন্ড বাহিরে থাকে। কিছুক্ষণ পর ফারিয়া একটা ছেলেকে দেখে এমন কিছু করবে। আমি তো কল্পনাও করতে পারিনি।
- কাউকে ঠকিয়ে নিজেকে বড় মনে কইরো না।
- হয়তো তোমার জন্য আরো বড় ঠকবাজ অপেক্ষা করছে।
অভিমান হলো হৃদয়ের অতি গোপন প্রকোষ্ঠের।
ব্যাপার যে কেউ সেখানে হাত ছোঁয়াতে পারে না।
চলবে
তো কেমন হয়েছে জানাবেন। ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আমি গল্প লিখি আমার মনের অনুভূতি থেকে। বাস্তবের সাথে কোনো মিল নেই। সবাই লাইক এবং কমেন্ট দিয়ে পাশেই থাকবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে পরবর্তি পর্বের জন্য অপেক্ষা করুন 🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿 রোমান্টিক গল্প লেখক রাসেল চৌধুরী 🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿
💖💖💖
ReplyDelete