গল্প/::: #ছদ্মবেশী ছেলে বনাম মেজরের মেয়ে।
*
*
* লেখক/::: #রাসেল চৌধুরী 🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿🌷🌿
*
*
* পর্ব/::::::::::: ( ৪ ) ::::::: ( #চার )
*
*
*
*একটু পর হঠাৎ ওপরের দিকে চোখ গেলো। দেখি একটা মেয়ে সিঁড়ি দিয়ে নিচে নেমে আসছে। তাকে দেখে আমি পুরো অবাক হয়ে গেলাম। ও এখানে কি করছে। তার মানে ও সফিকুল আনকেল এর মেয়ে।
*
* আপনারা ঠিকই ধরেছেন জান্নাত। তার মানে জান্নাতের আজকে জম্মদিন। আমাকে জম্মদিনের কাট দিতে কলেজে গেছে। আর আমি শুধু শুধু মন খারাপ করে ফেলছি।
*
* জান্নাত কে আজকে অনেক সুন্দর লাগছে। নীল রঙের একটা লেহেঙ্গা পরেছে, জান্নাত সিঁড়ি দিয়ে নামতে আমাকে দেখে দেখে ফেলছে। জান্নাত সোজা আমার সামনে এসে বললো।
জান্নাত/: তুই আমাদের বাসায়। তোকে জম্মদিনের কাট দিতে কলেজে গেছি। কিন্তু তোকে পাইনি। আর আজকে তো তোকে হিরোর মতো লাগছে। এ জামা কাপড় কোথায় ফেলি।
আমি/: আসলে সকালে ঘুম থেকে উঠতে দেরি হয়ে গেছে। তাই কলেজে যেতে যেতে দেরি হয়েছে।
জান্নাত/: তুই আমাদের বাড়িতে কি ভাবে আসলি। তুই তো আগে কখনো আমাদের বাসায় আসিস নাই।
আমি/: আমি কি জানতাম, এটা তোদের বাসা। আমি আব্বু আম্মুর সাথে এসেছি। এসে তোকে দেখে বুঝতে পারছি, এটা তোদের বাসা।
জান্নাত/: তোর আব্বু আম্মু মানে। তুই তো বলছিস, তোর দুনিয়ায় কেউ নেই।
আমি/: আসলে আমি তোর কাছে মিথ্যা বলেছি। আমার আব্বু আম্মু এবং একটা বোন আছে। তোর আব্বু আর আমার আব্বু , তারা দুজনে বন্ধু। আমার বাবা একজন বাংলাদেশের টপ বিজনেস ম্যান দের মধ্যে একজন। রায়হান সিকদার আমার বাবা।
জান্নাত/: তাহলে তুই কলেজে , ক্ষেত শেযে আসিস কেনো।
আমি/: আমি বাবার ক্ষমতায় চলতে চাইনা। আমি সাধারন মানুষ এর মতো চলতে চাই। তাই ওই রকম ভাবে চলাফেরা করি।
হঠাৎ আব্বু আর জান্নাত এর আব্বু আমাদের সামনে আসলো। তখন আমার আব্বু বললো।
আব্বু/: রাসেল এ হচ্ছে জান্নাত । তোর সফিকুল আনকেল এর মেয়ে। আর জান্নাত এ হচ্ছে আমার একমাত্র ছেলে রাসেল ।
জান্নাত/:: আনকেল আমরা দুজন দুজনকে আগে থেকে চিনি। আমরা দুজনে একসাথে কলেজে পড়ি।
সফিকুল/' তাহলে তো ভালোই। এবার চল কেক কাটার সময় হয়ে গেছে।
তার পর জান্নাত স্টেজে উঠে গেলো । আমি একটু দূরে দাঁড়িয়ে আছি। আগে যদি জানতাম জান্নাত এর বাসায় আসবে, তাহলে ওর জন্য উপহার নিয়ে আসতাম।
জান্নাত কেক কাটলো। প্রথমে তার আব্বু আম্মুকে খাইয়ে দিলো। তার পর আমার আব্বু আম্মু কে খাইয়ে দিলো।
জান্নাত হাতে এক টুকরো কেক নিয়ে আমার সামনে আসলো। তখন আমাকে বললো।
জান্নাত/: দেখি হা কর তো। আমি তোকে কেক খাইয়ে দি।
আমি /: আমার হাতে দেয়, আমি খেয়ে নিচ্ছি।
জান্নাত): জম্মদিন তোর না আমার। হা কর বলছি।
আমি আর কোনো কথা না বলে হা করলাম। জান্নাত আমাকে কেক খাইয়ে দিলো। আমি জান্নাত কে বললাম।
আমি/: জান্নাত তোকে, তোর জন্মদিনে কোনো উপহার দিতে পারি নাই। আমি জানতাম না তোর জন্মদিনে আসবো। জানলে তোর উপহার নিয়ে আসতাম।
জান্নাত/: আমার কোনো উপহার লাগবে না। তুই এসেছিস, এতেই আমি অনেক খুশি।
রাতে খাওয়া দাওয়া করে, সবার থেকে বলে বাসায় চলে আসলাম। নিজের রুমে এসে ফ্রেশ হয়ে বিছানায় শুয়ে পড়লাম।
আসার সময় জান্নাত এর মোবাইল নাম্বার নিয়ে এসেছি। শরীর টা ভালো লাগছে না। তাই ওকে আর ফোন না দিয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম।
দেখতে দেখতে আরো একটা মাস চলে গেছে। এখন জান্নাত আমার সাথে আগের থেকে ফ্রি ভাবে কথা বলে। ওই ছেলের কথা এভারে ভুলে গেছে।
আমার সাথে প্রতিদিন ফোনে কথা হয়। আমি আগের মতই কলেজে যাওয়া আসা করি। আজকে সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করে কলেজে চলে আসলাম।
বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছি। কিছুক্ষণ পর জান্নাত কলেজে আসলো। তার পর সোজা আমার সাথে এসে বসলো। জান্নাত এখন আমাদের সবার সাথে বন্ধুত্ব করেছে।
আমি/: কেমন আছিস।
জান্নাত/; আমি ভালো আছি, তোরা সবাই কেমন আছিস।
আলাউদ্দিন/: আমরা সবাই অনেক বিন্দাস আছি।
তার পর আরো কিছুক্ষণ আড্ডা দিয়ে ক্লাসে চলে গেলাম। সব ক্লাস শেষ করে বাহিরে এসে রাফি আর আলাউদ্দিন কে বিদায় দিয়ে, জান্নাত আর আমি বাসায় যেতে লাগলাম।
জান্নাত/: রাসেল চল, আজকে দুজনে সারাদিন ঘুরবো।
আমি/: ঠিক আছে চল।
তার পর জান্নাত আর আমি সারাদিন ঘুরা ঘুরি করে বাসায় চলে আসলাম।
রাতে খাবার খেয়ে রুমে এসে বিছানায় শুয়ে মোবাইল টিপতে লাগলাম। হঠাৎ জান্নাত ফোন দিলো।
আমি/: হুম বল। কেমন আছিস।
জান্নাত): আমি ভালো আছি। তুই কেমন আছিস। খাবার খেয়েছিস।
আমি/: হুম মাএ খেয়ে রুমে আসলাম। তুই
জান্নাত/: আমি ও খাওয়া দাওয়া করে মাএ রুমে এসে তোকে ফোন দিলাম।
আমি/: ওহ।
জান্নাত/: রাসেল কালকে একটু কলেজে তাড়াতাড়ি আসতে পারবি।
আমি/: পারবো , কেনো বল তো।
জান্নাত/: তোর সাথে আমার কিছু কথা আছে। আসলে বলবো।
আমি/: আচ্ছা ঠিক আছে।
আরো কিছুক্ষণ কথা বলে ঘুমিয়ে গেলাম। পরের দিন সকালে কলেজে একটু তাড়াতাড়ি গেলাম । এখনো ছাএ ছাত্রী কেউ আসে নাই। আমি কলেজের ভিতরে একটা গাছের নিচে বসে মোবাইল টিপতে লাগলাম।
হঠাৎ কলেজ গেটে চোখ পড়তেই আমি পুরো অবাক হয়ে গেলাম। কারন জান্নাত আজকে শাড়ি পড়ে কলেজে এসেছে। তাকে আজকে অনেক সুন্দর লাগছে। জান্নাত আমার সামনে এসে বললো।
জান্নাত/: কিরে এভাবে তাকিয়ে আছিস কেন।
আমি/: তোকে আজকে শাড়িতে অনেক সুন্দর লাগছে।
জান্নাত/: ধন্যবাদ। এখন চল আমার সাথে। আজকে ক্লাস করবো না। আজকে তোকে নিয়ে এক জায়গায় যাবো।
আমি/: কোথায় যাবি। আর তুই বলছিস না, আমার সাথে কি কথা আছে।
জান্নাত): এখন বলবো না। ওই জায়গায় গিয়ে বলবো। এখন কথা না বলে চল ।
আমি আর কোনো কথা না বলে জান্নাত এর সাথে কলেজ থেকে বেরিয়ে এসে একটা রিকশা নিলাম। এই প্রথম কোনো মেয়ের সাথে রিকশা উঠেছি। কেমন যেনো লাগছে।
দুজনে কথা বলতে বলতে একটা পার্কে চলে আসলাম। জান্নাত রিকশা ভাড়া দিয়ে আমাকে সাথে নিয়ে ভিতরে ঢুকলো।
তার পর একটা খালি জায়গায় গিয়ে বসলো। আমিও তার সাথে বসলাম। তখন আমি বললাম।
আমি/: এবার বল, কি কথা বলবি।
জান্নাত/: এখনো কি আমাকে আগের মতো ভালোবাসিস।
জান্নাত এর এমন কথা শুনে কিছুটা অবাক হলাম। তখন আমি বললাম।
আমি/: তুই হঠাৎ এ কথা বললি কেন।
জান্নাত/: আমি যেটা বলছি, সেটার উত্তর দেয়।
আমি/: হুম এখনো তোকে অনেক ভালোবাসি। কিন্তু তুই বলেছিস, আমার সাথে বন্ধু ছাড়া ভালোবাসতে পারবি না। তাই তোকে আর ভালোবাসার কথা বলি না।
জান্নাত/: আসলে ওই ছেলের কথা মন থেকে মুছতে পারছি না। তাই তোকে ভালোবাসতে পারি নাই। কিন্তু এখন তোর সাথে চলতে চলতে ওর কথা একদম ভুলে গেছি। আর তোর প্রতি অনেক দুর্বল হয়ে পড়ছি। আমি বুঝতে পারছি, আমি তোকে ভালোবেসে ফেলেছি। তাই তোকে কথাটা না বলে থাকতে পারছি না। আমি তোকে ভালোবেসে ফেলেছি রাসেল। আই লাভ ইউ।
আমি/: যদি তোর ভালোবাসার মানুষ আবার ফিরে আসে। তখন তো আমাকে ছেড়ে চলে যাবি। তাই আমি তোকে ভালোবাসতে পারবো না।
জান্নাত/: আমি কথা দিচ্ছি। আমি তোকে ছেড়ে কোথাও যাবো না। আমি তোকে অনেক ভালোবেসে ফেলেছি।
আমি/: কি এমন গেরান্টি আছে। তুই আমাকে ছেড়ে যাবি না।
জান্নাত/: তুই যা বলবি, আমি তাই করবো। বল আমাকে কি করতে হবে।
আমি): আমাকে এখন কাজি অফিসে বিয়ে করতে হবে। পড়ালেখা শেষ হলে। আমি তোকে বাসায় নিয়ে আসবো।
জান্নাত/: ঠিক আছে। আমি তোর কথায় রাজি।
আমি/: তাহলে এখন থেকে আর তুই করে না, তুমি করে বলবে।
জান্নাত): ঠিক আছে চলো। দুজনে এখনি বিয়ে করে ফেলি।
আমি/: বিয়ে করবে ভালো কথা। কিন্তু তোমার জম্ম নিবন্ধন কোথায়। সেটা ছাড়া তো বিয়ে হবে না। আমার টা সবসময় আমার সাথেই থাকে।
জান্নাত/: আমার জম্ম নিবন্ধন, আমার ও সবসময় সাথে থাকে।
আমি/: তাহলে তো ভালোই। চলো ।
দুজনে পার্ক থেকে বেরিয়ে একটা রিকশা নিয়ে কাজি অফিসে চলে গেলাম। বিয়েটা করে কাজি অফিস থেকে বেরিয়ে একটা রেস্টুরেন্টে গেলাম।
দুজনে খাওয়া দাওয়া করে সারাদিন ঘুরা ঘুরি করে বাসায় চলে আসলাম।
এভাবে দেখতে দেখতে ছয়টা মাস চলে গেল। আমার আর জান্নাত এর ভালোবাসা আগের থেকে অনেক গভীর হয়েছে। জান্নাত এখন আমাদের বাসায় আসে।
ছয় মাসে আমি অনেক কাজ করেছি। সেটা সময় হলে জানতে পারবেন।
সকালে ঘুম থেকে উঠে ওয়াস রুমে চলে গেলাম। ওয়াস রুম থেকে বেরিয়ে দেখি জান্নাত আমার রুম গুছিয়ে রাখতে আছে। আমি রুমের দরজা বন্ধ করে জান্নাত কে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরলাম।
জান্নাত/: এই তুমি কি করছো। কেউ এসে দেখে ফেলবে।
আমি/: দেখলে দেখুক, আমি আমার বউ কে জড়িয়ে ধরেছি। তাতে কার কি।
জান্নাত/: ও তাই। তাহলে আমাকে একবারে বাসায় নিয়ে আসো।
আমি/: আনবো তো। আগে পড়ালেখা শেষ করি।
জান্নাত/: কবে যে পড়ালেখা শেষ হবে।
আমি/: ধৈর্য ধরো। দেখতে দেখতে শেষ হয়ে যাবে। এখন আমাকে একটা কিস করো।
জান্নাত/: আমি পারবো না। তুমি করতে পারো না।
আমি/: ঠিক আছে আমিই করছি।
জান্নাত কে আমার দিকে ঘুরিয়ে তার ঠোঁটের সাথে ঠোট এক করে দিলাম।
আপনাদের একটা কথা বলে রাখি, আমি যে জান্নাত কে বিয়ে করছি, এটা আমার বন্ধুরা কেউ জানে না। আমার পরিবার তো ভুলেও বলতে পারবে না।
কলেজের সবাই জানে আমরা দুজনে ফ্রেন্ড। সকালে আমি আর জান্নাত রিকশা নিয়ে কলেজে চলে গেলাম। রাইসা গাড়ি নিয়ে আগে চলে এসেছে কলেজে।
আমি রিকশা ভাড়া দিয়ে , দুজনে রাফি আর আলাউদ্দিন এর সামনে গিয়ে বললাম।
রাফি/: কিরে কেমন আছিস তোরা।
আমি/: আমরা ভালো আছি। তোরা কেমন আছিস।
আলাউদ্দিন/: আমরাও ভালো আছি। জান্নাত তুই একটু ক্লাসে যা, রাসেল এর আমাদের কিছু কথা আছে।
জান্নাত/: আমি থাকলে সমস্যা কোথায়।
রাফি/: তোকে পরে বলবো। কথাটা ইম্পরট্যান্ট ।
জান্নাত/: ঠিক আছে, তাহলে আমি ক্লাসে গেলাম। তোরা সবাই কথা শেষ করে আয়।
জান্নাত কথা টা বলে ক্লাসে চলে গেল। তখন আমি বললাম।
আমি/: এবার বল, কি কথা বলবি।
আলাউদ্দিন/: রাসেল আকাশ বাংলাদেশে এসেছে। গতকাল তাকে একটা মার্কেট এর সামনে দেখলাম।
রাফি/: এখন তাহলে কি করবি তুই।
আমি আকাশ এর কথা শুনে মাথাটা পুরো গরম হয়ে গেল। তখন আমি বললাম।
। আমি/: ওকে এখন কিছু করা যাবে না। যা করবো, বুদ্ধিতে করতে হবে।
রাফি/: তুই শুধু একবার বল। ওই সালাকে বাসা থেকে তুলে আনি।
আমি/: মাথা গরম করে কিছু হবে না। আগে আমাদের আকাশ কে প্রো করতে হবে। সে কোথায় যায়, কী করে। আমাদের এসব কিছু খুঁজ খবর নিতে হবে।
আলাউদ্দিন/: তুই ঠিকই বলেছিস, আমি আমাদের লোককে বলে দিচ্ছি, আকাশ কে প্রো করার জন্য।
আমি/; ঠিক আছে, এখন চল ক্লাসে যাই। আর জান্নাত কে অন্য কথা বলে কাটিয়ে দিবো।
রাফি): ঠিক আছে চল।
সবাই ক্লাসে চলে আসলাম। আমি আর রাফি একটা সিটে গিয়ে বসলাম। কিছুক্ষণ পর স্যার ক্লাসে ঢুকলো। তার পর সব ক্লাস করে বাহিরে চলে আসলাম। জান্নাত আমাদের বলল।
জান্নাত): তোরা কি কথা বলেছিস।
আমি/: আমি বলছি, আসলে রাফি একটা মেয়েকে পছন্দ করে। তাই আমাকে বলছে, তার সাথে লাইন করে দিতে। আর তোর সামনে কথাটা বলতে লজ্জা পাচ্ছে। তাই বলে নাই।
আমার কথা শুনে রাফি আর আলাউদ্দিন হা করে তাকিয়ে আছে। তখন জান্নাত বললো।
জান্নাত/: এখানে লজ্জা পাওয়ার কি আছে। আমরা তো বন্ধু। সব কথা শেয়ার করতেই পারি।
আমি/: ঠিক আছে, এখন বাসায় চল।
রাফি আর আলাউদ্দিন কোনো কথা না বলে চলে গেল। আমি ওদের চোখ টিপ মারলাম। কারন এখানে কথা বললে জান্নাত আরো কিছু জানতে চাইতো।
জান্নাত তার বাসায় চলে গেলো। আমি আমার বাসায় চলে আসলাম।
দেখতে দেখতে পাচ দিন চলে গেল। এই পাঁচ দিনে আকাশের অনেক খবর পেয়েছি। আকাশ আগের মতোই আছে।
রাত বারোটায় আমি রাফি আলাউদ্দিন এবং বাকি লোক গুলো আকাশের একটা আস্তানায় আক্রমণ করতে যাচ্ছি।
আকাশ এই আস্তানায় ছোট ছোট বাচ্চাদের তুলে এনে , তাদের রাতে পাচার করে। তাই আমরা ওদের উদ্ধার করতে এসেছি।
আমরা সবাই আকাশের আস্তানা চার পাশে ঘিরে ফেলেছি, আমি রাফি এবং আলাউদ্দিন আস্তানার ভিতরে ঢুকে গেলাম।
আমি ভিতরে ঢুকে এমন একজন কে দেখবো। সেটা আমি কখনো কল্পনাও করতে পারিনি।
প্রিয় মানুষগুলো শুধু রাগটাই দেখে।
- রাগের মধ্যে লুকিয়ে থাকা ভালোবাসাটা দেখে না.।
এক ফোটা চোখের পানি ঝড়ার চেয়ে এক ফোটা রক্ত ঝড়া অনেক ভালো।
কারণ, এক ফোটা রক্ত বের হতে হালকা ব্যথা লাগে,
আর এক ফোটা চোখের জল পুরো হৃদয় চিড়ে বের হয়
*
*
*
*
* চলবে
*ছদ্মবেশী ছেলে বনাম মেজরের মেয়ে গল্পের সকল পর্বের লিংক এক সাথে
*
* তো কেমন হয়েছে জানাবেন। আজকের পর্ব টা সাজিয়ে লিখতে পারি নাই। কারন আমি কিছুটা অসুস্থ। ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। সবাই লাইক এবং কমেন্ট দিয়ে পাশেই থাকবেন।