গল্প : রিকশা চালক ছেলেটি যখন কোটি পতির ছেলে পর্ব : ৭ -৮


 গল্প : রিকশা চালক ছেলেটি যখন কোটি পতির ছেলে 
পর্ব : ৭
লেখক : নিরব আহমেদ কাওছার 
...
মনে মনে ভাবছিলাম আর হেটে যাচ্ছিলাম তখন হঠাট কারো সাথে ধাক্কা লাগলো তাকিয়ে দেখি নিলা আর রাগি দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে আমার দিকে এখন সরি বললেও মারবে না বললেও মারবে একেতো আমায় দেখতেই পারে না সয্য করতে পারে না  তার উপর আবার ধাক্কা লেগেছে।।   তখন আমি বললাম। 

> সরি আমি দেখে ধাক্কা দেইনি ক্ষমা করে দিবেন আমায় ( আমি বললাম) 

তখন নিলা ঠাসস করে দুটি চর দিয়ে বললো।

> কু,,,,,,,,,তা,,,,,,,,,,র,,,,,,,,বা,,,,চ্চা,,,,,,তুই ইচ্ছে করে ধাক্কা দিয়ে এখন বলছিস দেখিনি মেয়ে মানুষ দেখলেই শুধু ধাক্কা খেতে মন চায় ছোটলোকের বাচ্চা। 
আজ তর হাত পা সব ভাঙ্গবো ( নিলা রাগি গলায় বললো)  

> আমি ইচ্ছে করে ধাক্কা খাইনি বিস্যাস করুন তাবুও আমি ক্ষমা চাইছি আর আপনি একটু  দেখে হাটলেই  হতো তাহলে আর ধাক্কা লাগতো না  ( আমি কান্না ভেজা কন্ঠে বললাম)  

>কিহহ  তর এত সাহস তুই ধাক্কা দিয়ে এখন বলছিস আমি দেখে হাটতে  তকে আজ আমি ( নিলা রাগি গলায় বললো) 

নিলা এটা বলেই   আমার শাটে দরে  শাট টেনে ছিড়ে ফেললো ছিড়ে  আরো দুটি চর দিলো আর ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিলো আমায় মাটিতে  আমি পড়ে যাওয়ার পর  লাথি মারতে লাগলো  কলেজের অনেক ছাএ ছাএী এসে ভিড় জমিয়ে দেখতে লাগলো আর নিলা লাথি মারতে মারতে বললো। 

> ছোটলোকের বাচ্চা খুব শখ মেয়ে মানুষ এর সাথে ধাক্কা খাওয়ার তাই না নিজে ধাক্কা দিয়ে এখন বলছিস আমি দেখে হাটতে আমায় দোষ দিচ্ছিস। ( নিলা লাথি মারতে মারতে বললো)  

> সরি আমায় ক্ষমা করে দিন দোষটা আমারি  ( আমি কান্না ভেজা কন্ঠে বললাম)  

> কোনো ক্ষমা নেই তর আমার এত সুন্দর  শরিলটা তুই ময়লা করে ফেলছিস ।   এখন বুঝতে পারবি তার ফল  আর তুই এই কলেজে আসছিস কেন ভর্তি হতে তুই এই কলেজে কখনো ভর্তি হতে পারবি না আমি থাকতে  ( নিলা লাথি মারতে মারতে বললো।) 

তখন আমার চোখটা সামনে   মায়ার দিকে গেলো দেখি দাড়িয়ে আছে  আর রাগী দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে রয়েছে তখন আমি নিলা কে বললাম। 

> ম্যাডাম প্লিজ আর মারবেন না আপনার পায়ে দরি তবুও ক্ষমা করে দিন  ( আমি কান্না করে বললাম)  

> তদের ছোটলোকের কোনো ক্ষমা নেই ( নিলা লাথি মারতে মারতে বললো)  

এইবলে লাথি মারতে লাগলো কিছু খনপর আমি আবার বললাম।। 

> প্লিজ ম্যাডাম আর মারবেন না আপনার পায়ে দরি প্লিজ আমি ইচ্ছে করে ধাক্কা দেইনি তবুও ক্ষমা চাইছি প্লিজ ক্ষমা দিন  ( আমি কান্না করে বললাম)  

> এই তদের মতো কিছু  গরিব  ছোটলোক গুলোর একটাই সমস্যা তদের মারলেও সরিলে লাগে না কথা বললেও তা লাগে না  দোষ করে আবার পায়ে পড়িস ছেড়ে দিলে কিছু দিন ভালো সেজে আবার এমনি করছিস তকে তো আজ এমন শিক্ষা দিবো সারাজীবন মনে রাখবি ( নিলা লাথি মারতে মারতে  বললো) 

তখন মায়া এসে নিলা কে ঠাসস করে দুটি  চর দিলো আর বললো। 

> কি মনে করিস নিজেকে খুব সুন্দরি।  তর বাবার টাকা আছে বলে যার সাথে মন চায় তার সাথে খারাপ ব্যাবহার করবি। ছেলেটা তকে কোনো আগাত দেয়নি তবুও তুই মারছিস ক্ষমা পযন্ত চেয়েছে তবুও তুই মারছিস    তর বাবা তকে ভাল কোনো  শিক্ষাই দেয়নি ভদ্রতা কিছুই শিক্ষাইনি।   তুই যদি আমার বেস্ট ফ্রেন্ড না হতি তাহলে তকে আরো কয়েকটি চর দিতাম কিন্তু বেস্ট ফ্রেন্ড বলে বেচে গেলি।। আর কি যানি বললি   গরিবের সরিলে মারলে  লাগে না কথা বললেও লাগে না আরে লাগবে কি করে তারা কোনো দোষ করলে তা মাথা পেতে নেয়  যা শাস্তি দিবে তা সয্য করে নেয় আর না দোষ করলেও তর মতো অহংকারি কিছু লোক একটু কিছুর জন্য হাজারটা বাহান দরে কথা বলে। 
 তর বাবার  তো বসে বসে গরিবের টাকা মেরে খায়  গরিবের একশত টাকা রোজকার করতে হয় সারাটা দিন খেটে সেটা তকে বুঝাতে পারবো না কারণ তর মতো মেয়ে কে বোঁজানোর কোনো প্রয়োজন মনে করি না তর সাথে আমার বন্ধুত্ব শেষ আর কি জানি বললি ও এই কলেজে ভর্তি হতে পারবে না আমিও দেখবো কি করে ভর্তি না হয়  ( মায়া রাগী গলায় বললো) 

তখন নিলা মায়াকে  বললো। 

> তুই কাজটা ঠিক করিস নাই এই ছোটলোকের বাচ্চার  জন্য বন্ধুত্ব শেষ করলি তো আর আমার গায়ে হাত তুললি আমিও দেখে নিবো তদের দুজন কে ( নিলা মায়াকে রাগি গলায় বললো)  

> যাহ কি করবি করিস ( মায়া বললো) 

তখন আমায় আরেকটা লাথি দিয়ে নিলা বললো। 

> তকে আমি দেখে নিবো  ( নিলা বললো) 

তখন মায়া ঠাসস করে  আরো দুটি চর দিলো নিলাকে আর বললো

 
> তুই আবার লাথি মারছিস তর পা ভেঙ্গে ফেলবো যদি আর একবার লাথি মারিস ( মায়া রাগী গলায় বললো) 

> তদের দুজন কে পরে আমি দেখে নিবো ( নিলা বললো)  

তখন নিলা চলে গেলো।  আমি মাটিতে পড়ে ছিলাম তখন  মায়া গিয়ে টেনে তুললো আর পাশে থাকা সব ছাএ ছাএী কে বললো। 

> বাহহ আপনার সবাই খুব ভালো দাড়িয়ে দাড়িয়ে বোবার মতো দেখতে যানেন বাধা দিতে যানেন না একটা মেয়ে এমন করে মারছে কোথায় আটকাবেন তা না করে দাড়িয়ে দেখছেন ( মায়া বললো)  

তখন সেখান থেকে একটা ছেলে বললো। 

> কি করে বলবো বলেন তার আব্বু হচ্ছে  মন্ত্রী  আর তার আপন চাচা এই কলেজের প্রিন্সিপাল কিছু বলতে গেলে আমাদের এই কলেজ থেকে বের করে দিবে ( ছেলেটা বললো)  

> এই ভয় নিয়ে যদি থাকেন তাহলে জীবনে কিছু হবে না আজ তার সাথে করছে অন্য দিন আপনার সাথে করতেও পারে যান আপনার সবাই এখন চলে যান যার যার কাজে ( মায়া বললো )  

তখন সবাই চলে গেলো তখন আমি মায়াকে বললাম। 

> আপনি আমার জন্য শুধু শুধু  আপনার বন্ধুত্ব নষ্ট করে দিলেন কেন আমায় মারছিলো মারতো ( আমি কান্না ভেজা কন্ঠে  বললাম)  

> কান্না বন্ধ করো তুমি আগে আর  শুনো আমিও গরিবের মেয়ে আব্বু অনেক কষ্টে লেখা পড়া করাচ্ছে আমায় আর  গরিব মানুষ কে নিয়ে এমন বাজে কথা বলবে এটা আমি সয্য করবো কি করে আর এমন  বেস্ট ফ্রেন্ড আমার প্রয়োজন নেই যে নাকি গরিব মানুষ গুলো কে  মানুষ এর মতো দেখে না ( মায়া বললো)  

> হুম বুঝতে পারছি  আপনার তো  বেস্ট ফ্রেন্ড ছিলো  ( আমি বললাম) 

> বেশি কথা বললে তোমাকে এখন চর দিবো কয়েকটি ( মায়া রাগী গলায় বললো)  

তখন আমি চুপ করে রইলাম আর  ভাবলাম  চলে যাই এখন থেকে হেঁটে চলে  যাবো তখন মায়া আমার হাতটা ধরে  বললো। 

> কোথায় যাও চলো আমার সাথে ( মায়া বললো) 

> নাহ আমি আর কোথাও যাবো না বাসায় চলে যাবো ( আমি বললাম) 

> নাহ এখন বাসায় যেতে হবে না আগে  ভর্তি হয়ে নাও তারপর বাসায় যাও ( মায়া বললো)  

> আমি আর লেখা পড়া করবো না আমার কাছে টাকা নাই এখন থেকে রিকশা চালাবো এটাই ভালো  ( আমি বললাম) 

> আমি টাকা দিবো ভর্তি হওয়ার জন্য চলো ( মায়া বললো)  

> নাহ থাক আমি রিকশা চালাবো লেখাপড়া আর করবো না আর এখানে যদি ভর্তি হই তাহলে নিলা আরো অত্যাচার করবে আপনি থাকেন আমি গেলাম ( আমি বললাম)  

এটা বলে হাটতে যাবো তখন মায়া টেনে নিয়ে যেতে লাগলো আর বললো। 

> টাকা দিচ্ছি আমি তোমার সমস্যা কি হুম  আমি বলছি  ভর্তি হতে হবে  তার মানে ভর্তি তুমি এই কলেজে হবে চলো ( মায়া বললো)  

> কিন্তু আমার শাট তো ছিড়ে ফেলছে এখন কি করে যাবো খালি গায়ে  ( আমি বললাম)  

> আচ্ছা চলো কলেজ এর সামনে একটা দোকান আছে গেঞ্জি বিক্রি করে সেখান থেকে একটা নিয়ে আসি কিনে ( মায়া বললো)  

আমি কিছু বলতে যাবো কিন্তু আমার মুখে হাত দিয়ে বললো কিছু বলা যাবে না আর কিছু বলতেও দিলো না মায়া টেনে নিয়ে গিয়ে একটা গেঞ্জি কিনে পড়িয়ে তারপর ভর্তি করালো তারপর বের হওয়ার পর মায়া বললো। 

> এখন বাসায় যাও আর এখন কলেজে কি  হয়েছে তা ভুলে যাও আমি তোমায় ফোন করবো যাও ( মায়া বললো) 

আমি আর কিছু না বলে সেখান থেকে চলে আসলাম। লিমার জন্য চকলেট নিয়ে বাসায় আসার পর বোনটা বললো। 

.................

আগামীকাল রাত ১১ টায়  পরের পর্ব আপলোড করবো। 

বানান গুলো ভুল হলে ক্ষমা করে দিবেন। 

অপেক্ষায় থাকুন তার পরের পর্ব জন্য

গল্প : রিকশা চালক ছেলেটি যখন কোটি পতির ছেলে 
পর্ব : ৮ 
লেখক : নিরব আহমেদ কাওছার 
...............................................................

আমি কিছু বলতে যাবো কিন্তু মায়া  আমার মুখে তার 
হাত দিয়ে চেপে দরে বললো কিছু বলা যাবে না আর কিছু বলতেও দিলো না মায়া টেনে নিয়ে গিয়ে একটা গেঞ্জি কিনে পড়িয়ে তারপর ভর্তি করালো তারপর বের হওয়ার পর মায়া বললো। 

> এখন বাসায় যাও আর এখন কলেজে কি  হয়েছে তা ভুলে যাও আমি তোমায় ফোন করবো যাও ( মায়া বললো) 

আমি আর কিছু না বলে সেখান থেকে চলে আসলাম। লিমার জন্য চকলেট নিয়ে বাসায় আসার পর বোনটা  বললো। 

> ভাইয়া তুমি আসছো কোথায় আমার চকলেট কোথায় দাও দাও যলদি দাও  ( লিমা খুশিতে লাফিয়ে  বললো)  

 আমি চকলেট গুলো লিমার হাতে দিয়ে খাটে এসে বসে পড়লাম তখন লিমা আমার কাছে  আসলো আর এসে আমার গালে হাত দিয়ে দেখতে লাগলো গালে চর দেওয়াতে ফুলে গেছে তখন লিমা  বললো। 

> তোমার গালে কি হয়েছে ভাইয়া এমন ফুলে আছে কেন কি হয়েছে ( লিমা বললো)  

> এই যাহ  এখন কি বলবো আমি।  সত্যিটা বলা যাবে না যে কোনো একটা মিথ্যা বলতে হবে ( আমি মনে মনে বললাম)  

তখন আমি লিমা কে বললাম।। 

> কিছু হয়নি  বোন এমনি ফুলে গেছে    ( আমি বললাম)  

> নাহ তোমার নিশ্চয়ই  কিছু হয়েছে তাই ফুলে গেছে গাল ( লিমা বললো)  

 আমি কিছু বলতে যাবো তখন লিমা আবার বললো। 

>  এই যে দেখো তোমার হাত টাও ফুলে গেছে কেউ কি মেরেছে তোমাকে ভাইয়া ( লিমা বললো)  

> এখন কি করে সত্যি কথা বলবো আমি তকে। 
আমায় শুধু শুধু ওই মেয়েটি মেরেছে  ( আমি মনে মনে)  

তখন বোনটা আবার বললো। 

> কি হয়েছে বলো ভাইয়া তোমাকে কে মারছে ( লিমা বললো)  

>  নাহ বোন কেউ মারেনি আমায় এমনি একটু পড়ে গিয়ে ব্যাথা পাইছি ( আমি বললাম)  

> পড়ে গেলে আবার গালে ব্যাথা পায় কি করে তাহলে তো  হাতে পায়ে  সব যায়গায়  ব্যাথা  পাওয়ার কথা ( লিমা চিন্তিত কন্ঠে বললো )  

তখন আমি লিমাকে বললাম।। 

> তুই কি আমায় সন্দেহ করিছস ( আমি বললাম)  

> সন্দেহ করবো কি  করে ফেলছি ( লিমা বললো)  

> যাহ তর সাথে কথা নাই তুই শুধু শুধু আমায় সন্দেহ করিস ( আমি একটু অভিমানি কন্ঠে বললাম)  

তখন বোনটা আমার দুই গালে দরে কপালে একটা চুমু দিয়ে বললো। 

> আমার লক্ষি ভাইয়া তুমি রাগ করছো ( লিমা বললো)  

> নাহ আমি রাগ করি নাই ( আমি অন্য দিকে তাকিয়ে বললাম)  

> এহ দেখছো কি করে রাগ করে আছে  আমার সাথে ।    আমি বুঝিনা মনে করছো তাই না । আচ্ছা ঠিক আছে আর সন্দেহ করবো না  চলো খিদে পেয়েছে খাবার খাইয়ে দাও ভাইয়া  ( লিমা বললো)  

> আচ্ছা ঠিক আছে চল গোসল করিয়ে খাইয়ে দিচ্ছি ( আমি বললাম)  

>  এমন করে বলে কেউ ভালো করে বলো তুমি কিন্তু  রাগ করে বলছো  ভাইয়া ( লিমা বললো)  

> আমি রাগ করিনি চল বোন  তকে গোসল করিয়ে খাইয়ে দেই ( আমি বললাম)  

>  হি 😁 হি 😁 হি 😁 এবার ঠিক আছে  ( লিমা) 

তারপর বোনটাকে নিয়ে গোসল করিয়ে দিলাম তারপর ঘরে এসে খাবার  খাইয়ে দিলাম আমিও খাবার খেয়ে নিলাম খাওয়া দাওয়া শেষ করে কিছুখন পর রিকশা নিয়ে বেরিয়ে পড়ালাম কিছুটা দূরে যাওয়ার পর দেখলাম চাচা আসছে রিকশা নিয়ে তখন আমি থেমে রিকশা থামিয়ে দিয়ে দাড়িয়ে রইলাম চাচা আমায় দেখে কাছে আসলো এসে বললো। 

> কিরে ভাতিজা কেমন আছিস তুই ( চাচা বললো)  

> ভালো আছি চাচা তুমি কেমন আছো আর চাচি  কেমন আছে ( আমি বললাম)  

> সবাই ভালো আছে তর চাচি খুব খুশি হয়েছে তর দেওয়া শাড়ি পেয়ে ( চাচা বললো)  

> তুমি বলে দিয়েছো শাড়িটা আমি দিয়েছি৷ ( আমি বললাম)  

> হুম তর চাচি তকে বলছে যেতে কখন যাবি বল ( চাচা বললো)  

> আচ্ছা আগামীকাল যাবো চাচা  ( আমি বললাম) 

তারপর আরো কিছুখন কথা বলে আমি চলে আসলাম  রিকশা নিয়ে একটু সামনে আসার পর একটি মেয়ে ডাকলো রিকশা নিয়ে কাছে৷ যাওয়ার পর বললো। 

>  ভাইয়া নিউ মার্কেট যাবো যাবে ( মেয়েটি বললো  ,) 

আমিতো মেয়েটির কথা শুনে অবাক হয়ে গেছি। যেখানে রিকশা ওয়ালা ছাড়া কেউ ডাকে না সেখানে এই মেয়েটি আমায় ভাইয়া বলে ডাকলো।। 

।।

আমি মেয়েটির দিকে তাকিয়ে দেখি আমার দিকে অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে তখন আমি বললাম। 

> হুম নিউ মার্কেট যাবো উঠুন ( আমি বললাম)  

মেয়েটি আমার দিকে এখনো অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে তখন আমি জোরে বললাম। 

> কি হলো উঠেন রিকশায় ( আমি বললাম)  

তখন মেয়েটি আমায় বললো ।। 

> আচ্ছা আপনার আব্বু আম্মু আছে ( মেয়েটি বললো)  

> হুম আছে কেন কি হয়েছে ( আমি মিথ্যা কথা বললাম)  

> আসলে আপনার চেহারা আর আমার আব্বুর চেহারা প্রায় একি দেখতে........... 

বানান গুলো ভুল হলে ক্ষমা করে দিবেন।। 

( প্রিয় বন্ধুরা প্রথমে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি গল্পটা লেট করে দেওয়ার জন্য আপনাদেরকে অনেক বার বলছি নিয়মিত গল্প দিবো কিন্তু পারছি না দিতে। 
আসলে আমি একটা সমস্যার মাঝে আছি পারিবারিক সেটা হয়তো বলতে পারবো না। 
  তাই লেট হচ্ছে আপনারা যানি রেগে আছেন প্লিজ রাগ করেন না )  

অপেক্ষায় থাকুন তার পরের পর্ব জন্য ।। 

যানি এই পর্বটা ছোট হয়েছে তার জন্য সরি পরের পর্ব আরো বড় করে দিবো খুব তারাতাড়ি দিবো পরের পর্ব
Post a Comment (0)
Previous Post Next Post