✍লেখক✍কালো ভূত
🌺১৬তম পর্ব
❣
❣
রাসেল নানান চিন্তা ভাবনা করে বাড়ির মেইন গেট পেড়িয়ে দরজার সামনে এসে কলিং বেল দিতেই কেউ একজন এসে তারাতাড়ি দরজা খুলে দেয়,
আর সেই মানুষটিকে দেখে রাসেল অবাক হয়ে যায় কেননা সে ছিলো সেই বেঈমান মিথ্যাবাদী শিখা, যার জন্য বিনা অপরাধে জেল খাট্তে হয়েছে,শিখাকে দেখেই রাসেলের রাগের পরিমাণ টা আরো বেড়ে যায়,কিছুতেই নিজের রাগকে কন্ট্রোল করতে পারছেনা সে,এখনোই মনে হচ্ছে শিখাকে চোখ দিয়ে গিলে খাবে,চোখ দিয়ে শুধু আগুন বেড় হচ্ছে,রাসেলের এমন রুপ দেখে শিখা তো শেষ শুধু ডোক গিলতেছে,কাপাকাপি শুরু করেদিছে,চোখের কোণে পানি জমা হয়ে আছে,
মনে হচ্ছে এখনি বৃষ্টি নামবে,
((বি,দ্র,-গল্প কেউ কপি করে নিজের নামে চালাবেন না এতে লিখকের গল্প লেখার প্রতি ইচ্ছেটাই হারিয়ে যায়,))
শিখা:-কেমন আছো,
আর এতদিন কোথায় ছিলা,এমন শুকিয়ে গেছো কেনো,কান্না ভরা কণ্ঠে,
রাসেলের ওর সাথে কথা বলার কোনো ইচ্ছায় নেই, তবুও বলে,
মনের গহীনে লুকানো রাগ নিয়ে,
রাসেল:-শাকচুন্নি তোর মতো বসে বসে তোর আর খাইনি কাজ করে খেতে হয়েছে,মনে মনে,
আপনার সাথে কথা বলার কোনো ইচ্ছে বা সময় কোনোটাই আমার নেই,
আমার সামনে থেকে সরে গেলে খুশি হবো,
ঝাঝালো কণ্ঠে,
এমন মেজাজ দেখেতো শিখা কান্নাই করে ফেলে,
যার ফলে,
আম্মু:-শিখা মামুনি কে এসেছে আর কান্নাই বা কেন করতেছিস হুম,
রাসেল ওর মায়ের কথা শুনে চমকে ওঠে,
এইমেয়েকে এতো সম্মান দিয়ে কথা বলে কথাটা ভেবেই রাসেলের চোখের জল চলে আসে,
এইদিকে শিখা কিছু বলছেনা দেখে রাসেলের আম্মু দরজার দিকে চলে আসে,
আর এসেই অবাক হয়ে যায় রাসেল কে দেখে,
খুশিতে চোখ থেকে আষাঢ়ে বৃষ্টি পরতে শুরু করে,
এযেনো কোনো কষ্টের বৃষ্টি না শুখের বৃষ্টি,
আম্মু:-কেমন আছিস বাবা,
আমাদের ছাড়া থাকতে পারলি এতোদিন,
কোথায় ছিলি কি করেছিস,
নিজের কোনো যত্ন নিসনি,
এক দমে কথা গুলো বলে হাপিয়ে যায়,
রাসেল:-আপনেরা আমার সাথে এইভাবে কথা বলছেন কেন,
আমি আপনাদের পরিচিত কেউনা,
আমাকে এইখানে থাকার জন্য পাঠানো হয়েছে অফিস থেকে,এটা আপনাদের বাড়ি জানলে আমি মরে গেলেও আসতাম না,
আর হ্যাঁ আপনেরা জাকে ভেবে কথা বলার চেষ্টা করছেন সে আজ থেকে কয়ক বছর আগেই মারা গেছে, আপনেরা মেরে ফেলেছেন তাকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে,
আম্মু:-দেখ বাবা এমন করে বলিস না,
আমরা অনেক বড়ো ভুল করেছি ক্ষমা করে দে আমাদের,
আমরা অনেক জায়গায় খোঁজ করেছি তোকে কোথাও পাইনি,
কেদেঁ কেদেঁ,
রাসেল হাসতে থাকে,
এ যেনো এক ছারকেস চলতেছে এইখানে,
রাসেল:-হাহাহা খোঁজ করেছেন,
তাও আবার আমার হাহাহা,
তখনই পিছন থেকে রাসেলের আব্বু আর বোন বেড়িয়ে আসে,
জুঁই ওর ভাইকে দেখেই তো দৌড়ে এসে জড়িয়ে ধরে কান্না করে দিয়ে কিল ঘুসি মারতে থাকে,
জুঁই :-ভাইয়া তুই পচা এতো দিন আমাকে ছাড়া থাকতে পারলি আমার জন্য তোর একটুও কষ্ট হয়নি তাইনা,জানিস ভাইয়া আমি না একটুও ভালো নেই শুধু তোর কথা ভেবে ভেবে,
কান্না করে,
রাসেল ওর বোনের সাথে রাগ করতে পারল না,
বুকে জড়িয়ে সেও কান্না করে দিলো,
রাসেল:-তোর কথা আমার সব সময় মনে পরেছে কিন্তু এই সমাজের নিকৃষ্ট মিথ্যাবাদী মানুষের জন্য তোর কাছ থেকে দূরে থাকতে হয়েছে,
জুঁই:-ভাইয়া আমি জানি তোর কোনো দোষ ছিলনা,
তবুও বাবা মা তোর কথা বিশ্বাস করতে পারেনি,
#আমার- প্রাণ-প্রিয় পাঠক এবং পাঠিকারা কেউ যদি গল্প পড়ার জন্য আমাকে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট দেনতো অবশ্যই এ্যাক্সেপ্ট মি বা এ্যাড লিখে একটা ছোট্ট করে টেক্সট দিবেন না হলে ঝুলেই থাকবেন, হাই হ্যালো দিয়ে কাজ হবেনা✍✍
গল্পের মাঝে বাড়তি কথা বলার জন্য দুঃখিত,,))
আব্বু:-বাবা রাসেল কেমন আছিস,
আর আসতে কোনো অসুবিধা হয়নি তো,
রাসেলের রাগ মনে হচ্ছে আরো বেড়ে গেলো,
রাসেল:-দেখুন মিস্টার রায়হান চৌধুরী আমি আপনার ছেলেনা যে এইভাবে কথা বলবেন,
আমি একজন সরকারি কর্মকর্তা এইবাড়িতে থাকার জন্য পাঠানো হয়েছে,এটা অপনার বাড়ি জানলে জিবনে কি মৃত্যুর পরেও আসতাম না,
আর হ্যা আপনাদের ছেলে সেই দিনা মারা গেছে যেইদিন বলেছে আপনাদের কোনো ছেলে সন্তান ছিলোনা,আশা করি আমার সাথে বাবার অধিকার দেখাতে আসবেন না,
সবার চোখ দিয়েই যনো কষ্টের বৃষ্টি অনবরত পরেই যাচ্ছে, এযনো বিরতিহিন বৃষ্টি থামার কোনো নাম গন্ধই নেই,
আব্বু:-দেখ বাবা আমরা মানছি অনেক বড় ভুল করেছি,যেই ভুলের কোনো ক্ষমা হয় না,
তাও আমাদের ক্ষমা করে দে,
তোকে অনেক খুজেছি আমরা কিন্তু কোথাও পায়নি,
রাসেল:-হাহাহা আপনে নিজেই বলছেন এই ভুলের কোনো ক্ষমা হয়না তাহলে ক্ষমা চাচ্ছেন কি ভাবে,
আর কি বললেন আমার খোঁজ করেছেন অনেক,
আব্বু:-হ্যা বাবা আমরা সত্যিটা জানার পরে তোকে অনেক খুজেছি,
রাসেল:-বলতে পারেন আমি একটি বছর জেলে ছিলাম কোনো দিন দেখতে গিয়েছেন,
একজন শত্রু ও যদি জেলে থাকে তাও তার শত্রু তাকে দেখতে যায় আর আপনেরা কোনদিন যাননি,
আর এখন বলতেছেন অনেক খুজেছেন,
শিখা দৌড়ে এসে রাসেলের পা জড়িয়ে ধরে কান্নাই ভেঙ্গে পরে,
কিন্তু রাসেল লাফদিয়ে ফাকে চোলে যায়,
শিখা:-আমাকে ক্ষমা করে দাও প্লিজ,
আমার অনেক বড় ভুল হয়েছে,
কেদেঁ কেদেঁ,
রাসেল:-তোর মতো নোংরা মেয়ের সাহস কি করে হয় আমাকে স্পর্শ করার হুম,
আর কি বললি ক্ষমা করবো তাও আবার তোকে হাহাহা কোনদিন না,
ঝাঝালো কণ্ঠে,
জুঁই:-ভাইয়া এরা সবাই এখন তাদের ভুলের জন্য অনেক অনুতপ্ত,
প্লিজ সবাইকে ক্ষমা করেদে,
রাসেল:-শোন তুই কিছু বলিসনা,
তাদের বল আমার হারিয়ে যাওয়া বাবা মা বোনের ভালোবাসা,
সবার মাঝে সম্মান, ফিরিয়ে দিতে বল,
আর আমার ধর্ষণের দাগ মুছে দিতে বল,তাহলে ক্ষমা করে দিবো,
কারো মুখেই কোনো কথা নেই কিবা বলবে রাসেল সব কিছুই তো ঠিকই বলেছে কেননা না একজন শত্রু ও তার শত্রুর সাথে এমন ব্যবহার করেনা,
যেমন টা এরা সবাই করেছে,
রাসেল:-কিরে বোন কথা বলিস না কেনো কথা বল,যানিস জেলে প্রতিটা সেকেন্ড আমি বাইরের দিকে তাকিয়ে ভেবেছি এখনি মনে হয় আমার বাবা মা আমাকে নিতে আসবে কিন্তু পোরা কপাল আমার,
তারা তো দূরে থাক তাদের ছায়াও কোনদিন যায়নি,
কেউ কিছুই বলছেনা শুধু শুনেই যাচ্ছে আর চোখ দিয়ে বৃষ্টি ফেলছে,
রাসেল:-শোনের মিস্টার রায়হান চৌধুরী আমি এইবাড়িতে থাকতে এসেছিলাম কিন্তু যদি জানতাম এটা আপনাদের বাড়ি তাহলে আসতাম না,আপনাদের পবিত্র বাড়ি আমার মতো ধর্ষকের কারণে অপবিত্র হয়ে গেলো,ক্ষমা করবেন বাই,
বলেই রাসেল চলে যেতে শুরু করে,
তখনই,
আম্মু:-বাবা যাসনা তুইতো এইখানে থাকতে এসেছিস তো থাকনা তাও তো তোর মুখটা দেখতে পারবো,
রাসেলের ও এমন কথা শুনে অনেক কষ্ট হচ্ছে মনে হচ্ছে এখনি জড়িয়ে ধরে বলবে,
আম্মু আমাকে ক্ষমা করে দাও,কিন্তু অভিমান,
লোকে ঠিকই বলে রাগ অভিমান জিনিস টা খুবই খারাপ জিনিস যা মানুষ কে তিলে তিলে ধবংস করে দয়,
রাসেল:-আমি এখানে থাকতে পারি পাঁচটা শর্ত যদি আপনেরা মানতে পারে তাহলে,
সবাই এটা শুনে অনেক টাই অবাক হয়,
আর ভাবে না শর্তমতে হলেও থাকুক রাসেল এইখানে তাও তার মুখটা দেখতে পারবে সবাই,
আব্বু:-কি শর্ত,
রাসেল:-শর্ত নাম্বার,
১,,আমার বোন ছাড়া এই পরিবারের কেউ আমার সাথে কথা বলবেনা,
২,,আমার বোন ছাড়া আমার রুমে কেউ প্রবেশ করবেনা,
৩,,আমি এই বাড়িতে থাকবো মাসে মাসে ভাড়া দিয়ে, ফ্রিতে নয়,
৪,,আমি এইবাড়ির একগ্লাস পানিও খাবোনা তার জন্য জোর করতে পারবেন না,
এবং লাস্ট নাম্বার শর্ত,
৫,,আমি আপনাদের ছেলে সেইটা কাউকে বলবেন না,
এইসবগুলা শতা মানলে আমি এই বাড়িতে থাকবো না হলে এই চললাম,
রাসেলের আব্বু মনে মনে ভাবে
আব্বু:-ছেলে আমার এতো তেরা কি করে হলো,কি আজব আজব শর্ত দিচ্ছে যা মেনে চলা সম্ভব না,
সবাই চুপ করে আছে দেখে রাসেল আবার বলে ওঠে,
রাসেল:-কি বেপার সবাই বাংলার পাঁচের মতো মুখ করে চুপ করে আছেন কেনো,
কিছু না বললে আমি কিন্তু গেলাম,
আম্মু:-আমরা তোর সব শর্তে রাজি,
কিন্তু নিজের ছেলে কে সবার সামনে কিভাবে বলবো যে তুই আমার ছেলে না,
রাসেলের:-কেন এটা বলা আপনার কাছে খুবই সোজা এবং ছোট্ট একটা বেপার,
যেভাবে কলেজে আর আদালতে সবার সামনে বলেছিলেন সেইভাবে বলবেন,
এটা শুনে আর কেউ কিছু বলেনা,
কারণ সবাই জানে এখন যায় বলবে তার পতিউত্তর সঠিক তাই খুজে খুজে বের করবে তারছে বরং চুপ থাকাই ভালো,
আম্মু:-জুঁই রাসেল কে ওর রুম দেখিয়ে দে,
যা সাথে নিয়ে,
তারপর রাসেল জুঁইএর সাথে উপরে তার রুমে চলে যায়,
রুমে ডুকেই অবাক কেননা রুমটা সেই আগের মতোই আছে,কিন্তু অনেক গোছানো আর সুন্দর করে সব কিছু সাজানো,
রাসেল:-জুঁই আমার রুম এতো সুন্দর করে তুই সাজিয়েছিস নাকি,
জুঁই:-নাহ আমি কেনো এইবাড়ির কাউকে ভাবি এই রুমে আসতে দেইনা,
কারণ তুই এসে যদি বলিস রুমের কিছুই ঠিক নেই,
সব সময় ঘুছিয়ে রাখে,
রাসেলের এই কথাটা শুনের অনেকটাই ভালো লাগে, তাও ভালো কিছু তো করছে,
এটা ভেবে,
রাসেল:-আচ্ছা শিখা আমাদের বাড়িতে কেনো থাকে,
জুঁই:-এই তুই কি বুদ্ধ নাকি,
তুই জানিস না একটা মেয়ের বিয়ে হলে তাকে স্বামীর বাড়িতে থাকতে হয়,
রাসেল:-হুম সেইটা জানি,
কিন্তু ওর সাথে তো আমার তেমন ভাবে বিয়ে হয়নি তাও দেমাগী মেয়ে কি করে এখানে থাকে,
জুঁই:-নারে ভাইয়া ভাবি এমন মেয়ে না প্রথম প্রথম আমার ও অনেক রাগ হতো,
কিন্তু পরে ধীরে ধীরে বুঝতে পারি ভাবি যা করেছে সব নিজের ইচ্ছায় করেনি,
রাসেল:-নিজের ইচ্ছায় করেনি মানে কি,
জুঁই:-তা আমি জানিনা,
তবে আমার মনে হয় ভাবি কোনো চাপে পরে এমনটা করেছে,(এখানে একটা টুইস্ট আছে যা আপনেরা গল্পেরসাথে থাকলে জানতে পারবেন)
রাসেল:-আচ্ছা সে যায় হোক শিখা এখানে কবে থেকে থাকে,
জুঁই:-যেদিন থেকে তোর সাথে বিয়ে হয়েছে,
একদিন ও বাড়িতে যায়নি এটা ভেবে যে তুই যদি হটাৎ করে এসে ভাবিকে দেখতে না পাস,
ভাবি খুব ভালো রে আব্বু আম্মুকে অনেক ভালোবাসে আর সেবা করে,
রাসেল:-ওর কথা বাতদে তো ওর কথা শুনলেই আমার রাগ উঠে যায়,
তুই পাকিস্তান থেকে কবে এসেছিস,
জুঁই:-তোর জেলে যাওয়ার এক বছর পরে,
আর ভাইয়া আমার কিন্তু বিয়ে হয়েছে,
কিন্তু এখনো কালেমা পড়ানো হয়নি শুধু কাবিন করে রাখছে,
রাসেল বিয়ের কথা শুনে অবাক হয়ে যায়,
হাইরে কপাল একমাত্র বোনের বিয়েটাও তার কপালে জুটলো না,
রাসেল:-কি বলিস আমাকে ছাড়াই তুই বিয়ে করে নিলি,যাহ তোর সাথে কথা নেই,
জুঁই:-ভাইয়া আমার কিছুই করার নেই,
আমি তো রাজি হচ্ছিলাম না তোকে ছাড়া আংটি পরতে, কিন্তু বাবা মার জোরাজুরিতে পরতে বাধ্য হয়েছি,কারণ তাদের কর্তব্য এটা মেয়ে বিয়ের নায়েক হলেই তাকে বিয়ে দিয়ে দেওয়া,কেনন আল্লাহ বিয়ে সবার জন্য ফরজ করেছে,
রাসেল তখন আর কিছু বললনা,
কারণ তারা ঠিকই করেছে,
জুঁই:-ভাইয়া তুই ফ্রেস হয়েনে আমি গেলাম,
রাসেল:-আচ্ছা ঠিক আছে যা,
তারপর জুঁই চলে যায় আর রাসেল একটা কথা নিয়ে চিন্তাই পরে যায়,সেই কথাটি হলো,,,,
❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣
আজকের বারে এখানেই রেখে দিলাম,
।।।।।।।।।।বাই বাই টা টা।।।।।।।।।।।।
ফের দেখা হবে কথা হবে আগামী পর্বে সেই পযর্ন্ত ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন,
।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।
।।।।।।।।।।
।।।।।
💝..........চলবে........
💝
🌺আমার গল্প যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই বেশি বেশি করে লাইক কমেন্ট আর শেয়ার করবেন,
আর দয়াকরে গল্প লেখার মাঝে যদি কোনো প্রকার ভুল ক্রটি হয় তাহলে অবশ্যই ক্ষমার চোখে দেখবেন,
ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে🌺
🌺পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করুন🌺
🌺Wait for next part coming tomorrow 6am to 7am🌺