গল্পঃ ধর্ষণের মিথ্যা অপবাদ ১৫তম পর্ব | Dhorsoner Mitha Opobad Part 15

 
গল্পঃ ধর্ষণের মিথ্যা অপবাদ ১৫তম পর্ব | Dhorsoner Mitha Opobad Part 15

#ধর্ষণের_মিথ্যা_অপবাদ
✍লেখক✍কালো ভূত
🌺১৫তম পর্ব
রাসেল তো অবাক হয়ে এক ধ্যানে তাকিয়ে আছে নীলার দিকে✍✍✍
নীলাও তাকিয়ে আছে রাসেলের দিকে দুজনেই যেন অবাকেই শেষ পর্যায়ে,

বি,দ্র,-গল্প কেউ কপি করে নিজের নামে চালাবেন না এতে লিখকের গল্প লেখার প্রতি ইচ্ছেটাই হারিয়ে যায়,)

নীলা:-রাসেল কিভাবে আসলো,
তাহলে ভাইয়ার বন্ধু কি এই রাসেলই,
মনে মনে,

রাসেল:-নীলা কি তাহলে নীলের বোন,
এখন নীলা যদি নীল সবটা খুলে বলে তাহলে কি হবে,
মনে মনে,

রাসেল সবতের গ্লাস যখন নিচ্ছে না নীলার দিকে তাকিয়ে আছে তাই দেখে নীল বলে ওঠে,
নীল:-এই রাসেল তুই নীলার দিকে এইভাবে অবাক হয়ে তাকিয়ে আছিস কেনো,

রাসেল তখন কথা ঘুরানোর জন্য বলে,
রাসেল:-আরে তেমন কিছু না আসলে তোর বোন কে আগে দেখিনি তো তাই দেখছিলাম,
তোর মতই চেহারা হয়েছে,

নীল:-ওহ এইবেপার,
আর বলিস না সবাই বলে আমরা দুজনই নাকি একই কাঠিনের দেখতে,

এইদিকে নীলা রাসেলের কথা শুনে ভাবতাছে নীলা:-রাসেল মিথ্যা কেনো বলল,
ওতো আমাকে চেনেই,আর তাঁর থেকেও বড় কথা হলো ওর জীবন নষ্ট করার জন্য আমিও তো দায়ী,
তাহলে ও আমাকে না চেনার ভান কেনো করলো,
নাকি ও চাইনা ওর কথা কেউ জানুক,

নীল:-এই নীলা তুই দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে কি দেখছিস হুম রাসেল কে সরবতের গ্লাসটা দে জলদি,

নীলের কথা শুনে নীলার ধ্যান ভাঙ্গে,
নীলা গ্লাসটা রাসেলের হাতে দিয়েই উপরে চলে যায়,

রাসেল:-আচ্ছা বন্ধু নীলা তোর বোন কিন্তু আমি আগে কখনো দেখতে পারলাম না কেনো,

নীলা:-আরে তুই দেখবি কেমনে আমিতো দেখতে পারতাম না কারণ ও অনেক দিন পরে আসতো,
আর তুই থাকার পরে নীলা এইখানে আসে নাই,

রাসেল:-সেটাই হবে হয়তো,
আসে নাই ভালো হয়ছে, আর তুই যদি জানতি এই নীলা ও আমার জীবন নষ্টের সাথে জড়িয়ে ছিলো,
মনেমনে,

এইভাবে দুজনের ভিতরে অনেক কথা হয়,
তারপর রাসেল উপরে চলে আসে আর নীল বাজারে চলে যায়,
রাসেল যখনই নীলার রুম পার হতে যাবে তখন নীলা রাসেলের হাত ধরে রুমে টেনে নিয়ে যায়,
রাসেল অনেক টাই অবাক হয়ে যায়,

নীলা:-এই তুমি ভাইয়া কে মিথ্যা কেনো বললে যে আমাকে আজকেই প্রথম দেখলে,

রাসেল:-শোনের আপনার ভাগ্য ভালো যে আপনার ভাই জানেনা আপনেই সেই নীলা যে আমার জীবন নষ্টের সাথে জড়িত,
আপনার সাহস কি করে হয় আমার হাত স্পর্শ করার,
অনেক টাই রেগে,

নীলা:-শোনো আমি আমি সেইদিন ইচ্ছে করে অমনটা করিনি, আমি পরিস্থিতির শিকার হয়ে ছিলাম,
আমাকে ক্ষমা করে দাও প্লিজ,

রাসেল:-ক্ষমা তাও আপনাদের হাহাহা,
শোনের একটা কথা আমি আপনাকে চিনি বা আপনে আমাকে চেনেন,
সেই কথা কেও যেনো না জানে,

নীলা:-ঠিক আছে বলবোনা,
কিন্তু আমার সাথে এমন ব্যবহার কেনো করতেছো,

রাসেল:-চুপ একটা কথা ও বলবেন না,
আশা করি আমার সামনে এমন বিহেব করবেন না,
বলেই রাসেল অনেক টা রাগ নিয়ে রুমে চলে আসে, মাথা এমন টাই গরম যে পাক্কা ত্রিশ মিনিট সাওয়ার নেয়,
কি বলবে নীলা কে, কিছু বলতেও পারতেছেনা বন্ধুর বোন বলে,
এইসব ভেবে গোসল শেষ করে বের হয়ে আসে,

নীল:-রাসেল চল নিচে খেয়ে নিবি,
সব কিছু রেডি করা আছে,
রাসেল হুম চল,
আমার খুব খুদা লেগেছে,

#আমার- প্রাণ-প্রিয় পাঠক এবং পাঠিকারা কেউ যদি গল্প পড়ার জন্য আমাকে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট দেনতো অবশ্যই এ্যাক্সেপ্ট মি বা এ্যাড লিখে একটা ছোট্ট করে টেক্সট দিবেন না হলে ঝুলেই থাকবেন, হাই হ্যালো দিয়ে কাজ হবেনা✍✍
গল্পের মাঝে বাড়তি কথা বলার জন্য দুঃখিত,,।

তারপর দুই বন্ধু নিচে নেমে টেবিলে বসে খাবার খাওয়া শুরু করে,
নীলাও আছে কিন্তু কোনো কথায় বলছেনা, 

রাসেল:-নীল ভাবি কে কিন্তু এখোনো দেখালিনা,

ওহ আপনারা তো জানিনা যে রাসেল এখোনো বউ দেখেনি,

নীল:-দেখিস দেখিস ফুরিয়ে তো আর যাবেনা,
কিন্তু তোমার কপালে আমার বউয়ের মুখ দেখা হবেনা, মনে হয়

রাসেল:-কেন কেন,
অনেকটাই অবাক হয়ে,
নীল:-কারণ তোর ভাবি মাদ্রাসাতে পড়েছে পর্দা করে চলে,
রাসেল:-ওহহহ তাহলে ঠিক আছে,
আমার বোন টাও মাদ্রাসাই পড়ে কতো দিন হলো ওকে দেখিনা,

নীলা:-যদি জানতে ভাবি তোমারই আপন ছোট বোন তাহলে আর বলতেনা,যে ভাবি দেখতে কেমন
মনে মনে

এইভাবে দেখতে দেখতে পার হয়ে যায় একটি বছর,এর মাঝে নীলার বিয়ে হয়ে গেছে,
কষ্টের বিষয় নীলার বিয়ের সময় ও রাসেল বাড়িতে ছিলোনা,একটা কাজে বাইরে গিয়েছিলো,
আফসোস এই অনুষ্ঠানের সময় কি ওর কাজ বাজতে হয় নাকি বুঝিনা,
রাসেল অফিসে বসে কাজ করতেছে,
নীল গেছে তার শশুর বাড়িতে একটা দরকারে,
সেইটা রাসেলকে জানাইনি,

পিয়ন:-স্যার এইনিন আপনার চা,
আপনাকে দেখে মনে হচ্ছিলো আপনে একটু টেনশনে আছেন তাই আপনার জন্য চা নিয়ে আসলাম,

রাসেল পিয়নের কথা শুনে অবাক হয় যে তার জন্য ও কেউ ভাবে,
রাসেল:- ধন্যবাদ চাচা তোমাকে,
আমার জন্য না বলার পরেও চা আনার জন্য,
হয়তো এই চা টা আমার অনেক উপকার করবে এখন,

পিয়ন:- ধন্যবাদের কি আছে এটা তো আমার দায়িত্ব যে এই অফিসের কার কখন কি প্রয়োজন সেইটার খেয়াল রাখা,

রাসেল অনেক সময় অফিস করে একটু নিজের অফিসে চলে যায় কাজ দেখার জন্য,
বলতে গেলে রাসেল এখন অনেক বড়লোক,
ধরা যায় ওর বাবার থেকে ও উপর লেভেলে উঠেছে,
চট্টগ্রামে বাড়ি গাড়ি মিল কারখানা কোনো কিছুই কোমতি নেই ওর,
আবার ঢাকাতেও আছে,রাস্তাই ভের হলেই আবার চোখের সামনে ভাসে Rk কোম্পানির লোগো,
আছে বিভিন্ন মডেলের গাড়ি,
রাসেল অফিসের সামনে এসে গাড়ি থামিয়ে ভিতরে প্রবেশ করে সব কিছু দেখে আবার অন্য আরেকটা অফিসে চলে যায় এইভাবে সব গুলো অফিস দেখে বাসার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়,
এইদিকে 

নীল:-বাবা আমাকে এতো আর্জেন্ট খবর দিয়েছেন কি কারণে এখনো বললেন না কিন্তু,

উপরের কথাটা নীল সবার সাথে খাবার খাওয়ার সময় তার শশুর কে জিগ্গেস করল,
একটু চুপ থেকে মিস্টার রায়হান চৌধুরী জবাব দেয়,

আব্বু:-দেখো বাবা অনেক দিন তো হলো জুঁই আমাদের বাড়িতে আছে,
এখন লোকে খারাপ বলে যে বিয়ে হয়েছে তাহলে মেয়ে বাপের বাড়ি থাকবে কেনো,

নীল:-ওহহহ এই বেপার,
এটা কোনো সমস্যা না সামনের সপ্তাহে আমি জুঁই কে আমার বাড়িতে নিয়ে যাবো,

আব্বু:-আচ্ছা বাবা ঠিক আছে আমি তাহলে বিয়ের জন্য প্রস্তুতি নেই,
একমাত্র মেয়ের বিয়ে বলে কথা,
অনেক ধুমধাম করে মেয়ের বিয়ে পারি দিবো,

শিখা:-ভাইয়া আপনার বন্ধু কে সাথে নিয়ে আসলেই পারতেন,
আমরা এখনো তাকে দেখতে পারলাম না,
তাকে খুব দেখার ইচ্ছা আমাদের,

নীল:-ভাবি আমাদের নাকি শুধু আপনার আমার বন্ধু টাকে দেখার সক হুম,
হাসতে হাসতে,

শিখা:-উমমম বয়েই গেছে আপনার বন্ধু কে আমার দেখার,
বলেই শিখা উপরের রুমে চলে যায়,
আসলেই উপরে যতই হাসিখুশি থাকেনা কেনো সবাই কে দেখানোর জন্য,কিন্তু ভিতর টা সব সময় রাসেলের জন্যই কাঁদে,
কাউকে দেখাথে পারেনা তার হৃদয়ে জমানো কষ্টগুলো,

শিখা:-রাসেল তুমি কেনো ফিরে আসোনা,
একবার এসে দেখে যাও আমি একটুও ভালো নেই,তোমার উপরে নেশার বসে প্রতিশোধ নিতে গিয়ে আজ নিজেই তোমার থেকে বেশি শাস্তি পাচ্ছি,

এইদিকে রাসেল বসে বসে টিভি দেখতে ছিলো তখনই রাসেলে ফোনে একটা মেইল আসে,
রাসেল মেইলটা অপেন করেই দেখতে পায় তাকে বদলি করা হয়ছে,
কিন্তু কোথায় সেইটা লেখা নেই আছে শুধু ঢাকা,
কালকেই জেতে হবে,

রাসেল:-কি বেপার আমাকে আবার বদলি করা কি  হলো,আমি এখন ঢাকাতে গেলে এখানে ব্যবসা করবো কি ভাবে,

নানান চিন্তা ভাবনা রাসেলের মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে, অবশেষে রাসেল ডিসিশন নিয়েই নেই ঢাকাতে যাবে কারণ সেখানে অনেক হিসাব মিলান বাকি,
রাসেল খেয়ে রুমে এসে ঘুমিয়ে যায়,
সকালে ঘুম থেকে উঠে নামাজ পড়ে নাস্তা করে,
অফিসে চলে যায় সেখান থেকে সব কিছু বুঝে নিয়ে আবার বাসাই চলে আসে,

আব্বু:-স্যার ঐ সাহেব যেহেতু এইখানে আসবে,
আর এখানে থাকার তেমন ভালো হোটেল ও নেই তাই আমি বলিকি সে আমার বাসাতেই থাকুক যতদিন থাকে,

অফিসার:-সেইটা অবশ্য মন্দ বলেন নাই কিন্তু সে কি মানবে,,
তবে আমি বলে দেখি কি হয় তবে আপনার ঐখানে থাকলেই সে সর্বোচ্চ সুবিধা পাবে,

এইভাবে অনেক কথা হয় এদের মাঝে,
তারপর রাসেলের বাবা সেখান থেকে বাড়িতে চলে আসে খুসি মনে,
বাড়িতে এসেই রাসেলের আম্মু রাসেলের আম্মু

আম্মু:-কি হয়েছে এইভাবে ডাকো কেনো,
তোমার ডাক শুনে সবাই চলে এসেছে,

আসলেই ডাকা ডাকি শুনে বাসার সবাই সেখানে এসে উপস্থিত,

আব্বু:-ঐ যে আমাদের এখানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের অফিসার আসবেনা,
সে আমাদের বাড়িতেই থাকবে,

আম্মু:-ওহহহ আচ্ছা কিন্তু এতে এভাবে ডাকা ডাকির কি আছে,

শিখা:-আব্বু একটা অজানা ছেলেকে বাড়িতে জায়গা দেওয়া কি ঠিক হবে,
যে খানে এই বাড়িতে আমি আর জুঁই থাকি,

আব্বু:-আমি খোঁজ নিয়ে দেখেছি ছেলেটা নাকি অনেক ভালো,
তাই আমি আর মানা করিনি,
অনেক কাজে সাহায্যের প্রয়োজন হয় তো,

আম্মু:-ঠিক আছে,

এইদিকে রাসেল বসে আছে নীলের অপেক্ষায়,
একটু পর নীল বাসাই এলে আসে,

নীল:-দোস্ত এইভাবে বসে আছিস কেন অফিসে যাসনাই,

রাসেল:-হুম গেছিলাম,
কিন্তু আবার চলে আইছি,
নীল:-কেন চলে আইছিস হুম
রাসেল:-কারণ আমাকে বদলি করা হয়েছে,
ঢাকাথে আজকেই রেথে হবে,
নীল:-কি বলছিস এই সব হুম তুই আজকেই চলে যাবি মানে কি,
রাসেল:-কিছুই করার নাই বন্ধু অন্যের কাজ করে খেলে এইগুলা মানতেই হবে,
নীল:-হুম সেটাও ঠিক কথা তবে তুই গিয়ে থাকবি কোথায়,
রাসেল:-সেটা ওখানে গিয়ে জানতে পারবো কেননা আমাকে এখনো বলা হয়নি ঢাকা কোন জায়গায় আমাকে বদলে করেছে,

নীল:-আচ্ছা যেতেই যখন হবে তখন আর দেরি কেরে লাভ নাই,
তাহলে তারাতাড়ি করে যা রাত হলে আবার ঝামেলা এমনিতেই শিতের দিন,
রাসেল:-হুমরে আমিতো রেডি হয়েই বসে আছি শুধু তোর জন্য,
নীল:-তোকে তো বলাই হয়নি আমার বিয়ে কিন্তু আগামী সপ্তাহে তুই কি করবি এইবার যদি না আসোস কোনো অযুহাত দেখাস তাহলে আমি কিছুতেই মানবোনা,
রাসেল:-আচ্ছা কথা দিলাম তোর বিয়েতে আমি থাকবো সে আমার যতই কষ্টই করতে হোক না কেন,

তারপর রাসেল নীলের থেকে বিদাই নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পরে,
ড্রাইভার গাড়ি চালাচ্ছে আর রাসেল শুধু এইদিক সেইদিক ঘুরে ঘুরে দেখতেছে,
হটাৎ রাসেলের মনে হয় আদনান স্যারের কথা তা সাথে অনেক দিন হলো কথা হয়না,
তাই ফোনটা বের করে ঠাস করে আদনান স্য
আরের নাম্বারে কল করে,
রিং হচ্ছে কিরিং কিরিং,
প্রথম বারেই কল রিসিভ করে,

রাসেল:- আসসালামুয়ালাইকুম স্যার কেমন আছেন,
আদনান:- ওয়ালাইকুমাসালাম,
হুম আমি ভালো আছি আর এতো দিন পরে আমার কথা মনে পরলো তাইলে,
রাসেল:-স্যার আর বলিয়েন না আমি তো অনেক বিজি তাই,আর এখন আপনার সাথে যেনো অল টাইম কথা বলতে পারি তার জন্য ঢাকাতেই আমার বদলি হয়েছে,

এইকথাটা শুনে মিস্টার আদনান সাহেবের মনে যেইটুকু রাগ ছিলো সেইরাগ টুকু নিমিষেই শেষ হয়ে গেলো,

আদনান:- সত্যি,
আমি অনেক খুসি আগে আসো পরে দেখতেছি,
এখন কোথায়,
রাসেল:-আমি রওনা দিছি,
আর ঘন্টা চার এর মতো লাগবে আসতে,

অনেক কথা বলে রাসেল কল কেটে দেয়,
দেখতে দেখতে রাসেল ঢাকায় পৌঁছে যায়,
এখন একটা অফিসে সামনে এসে গাড়ি থামে কেননা এখান থেকেই জানতে হবে তাকে কোথায় বদলি করা হয়েছে,
তাই রাসেল গাড়ি থেকে নেমে ভিতরে প্রবেশ করে ঝন্টু স্যারের রুমে গিয়ে,
রাসেল:- আসসালামুয়ালাইকুম স্যার,
 ঝন্টু স্যার কারো কথা শুনে মাথাটা উপরে উঠিয়ে দেখে যাকে বদলি করা হয়েছে সেই ছেলেটা,

ঝন্টু:- ওয়ালাইকুমাসালাম,
বসেন, আর আপনার নাম মিস্টার রাসেল তাইনা,
রাসেল:-হুম,

ঝন্টু স্যার তখন রাসেল কে সব কিছু বুঝিয়ে বলে,
এবং কোথায় থাকতে হবে সেই ঠিকানা দিয়ে দেই,
কিন্তু ঠিকানা দেখে কেন জানি মনে হচ্ছে এই ঠিকানা ওর অনেক পরিচিত কিন্তু মনে করতে পারতেছেনা,
ঝন্টু স্যারের থেকে বিদাই নিয়ে রাসেল সেই ঠিকার  দিকে যায়তে থাকে,
একু পরে পৌঁছে ও যায়,রাসেল বাড়ির দিকে তাকিয়ে অবাক কেননা এটা তাদেরি বাড়ি,
রাসেল নানান চিন্তা ভাবনা করে বাড়ির মেইন গেট পেড়িয়ে দরজার সামনে এসে কলিং বেল দিতেই কেউ একজন দরজা খলে দেয়,
আর সেই মানুষটিকে দেখে রাসেল অবাক হয়ে যায় কেননা সে ছিলো,,,,,,,
❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣

আজকের বারে এখানেই রেখে দিলাম,
।।।।।।।।।।বাই বাই টা টা।।।।।।।।।।।।
ফের দেখা হবে কথা হবে আগামী পর্বে  সেই পযর্ন্ত ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন,
।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।
।।।।।।।।।।
।।।।।
💝..........চলবে........
💝
🌺আমার গল্প যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই বেশি বেশি করে লাইক কমেন্ট আর শেয়ার করবেন,
আর দয়াকরে গল্প লেখার মাঝে যদি কোনো প্রকার ভুল ক্রটি হয় তাহলে অবশ্যই ক্ষমার চোখে দেখবেন,
ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে🌺
🌺পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করুন🌺
🌺Wait for next part coming tomorrow 6am to 7am🌺
Post a Comment (0)
Previous Post Next Post