✍লেখক✍কালো ভূত
🌺১২ম পর্ব
❣
❣
নীলের কথা শুনে রাসেল বলে,
রাসেল:-ভাইরে এইটা তোকে আর বলতে হবেনা,
আমিতো শিখা কে কখনোই ছাড়বনা,
আমাকে যেই কষ্ট দিছে তার থেকে হাজার গুণ কষ্ট ওকে পেতে হবে,
নীল:-এটা ঠিক বলেছিস,
যে যেমন কাজ করবে তার সাথেও ঠিক তেমন কাজই করতে হবে,
অনামিকার কি করবি সেইটা তো বললি না,
রাসেল তখন একটু চিন্তা করে নীলের দিকে তাকিয়ে বলে,
রাসেল:-কি বলবো অনামিকার কথা বল,
নীল:-কেনো ঐ তো শিখাকে উস্কে দিছে তোর সাথে অমন করতে,
রাসেল:-সেইটা ঠিক আছে কিন্তু,
আল্লাহ যে ওকে আমার আগেই শাস্তি দিয়ে দিছে,
রাসেলের কথা শুনে নীল অনেক টাই অবাক হয়ে যায়,
আর জিগ্গেস করে,
#আমাকে কেউ গল্প পড়ার জন্য ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট দিলে অবশ্যই এ্যাক্সেপ্ট মি লিখে একটা টেক্সট দিবেন, হাই হ্যালো দিলে রিকুয়েস্ট গ্রহণ যোগ্য হবেনা, ঝুলেই থাকবেন ধন্যবাদ,
গল্পের মাঝে বারতি কথা বলার জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত 🙏🙏
নীল:-আল্লাহ শাস্তি দিছে মানে,
রাসেল:-হুম আল্লাহ শাস্তি দিছে,
আমি জানতে পেরেছি, এক বছর আগে অনামিকার বিয়ে হয়,
ছেলেটা ভালো না অনেক মারদোর করে,
পরে অর বাবা ওকে ছাড়িয়ে আনে,
তার কিছুদিন পরে একটা এ্যাক্সিডেন্টে ওর একটা পা নষ্ট হয়ে যায় সাথে কথা বলার শক্তি ও হারিয়ে ফেলে,
এখন শুধু দেখতে পারে কথাও বলতে পারেনা,
তাহলে তুই বল এর উপরে আমি আর কি শাস্তি দিমু,
নীল তখন বুঝতে পারে রাসেল কেন বলেছে আল্লাহ ওকে ওর পাপের শাস্তি দিয়েছে,
নীল:-রাসেল তুইকি তোর পরিবারের কাছে ফিরে যাবিনা,
রাসেল:-আমি তাদের কাছে ফিরে যাবো কিনা সেটা জানিনা,
তবে আমি আগে প্রতিষ্ঠিত হতে চাই,
কিন্তু তুই এটা বল তুই আমার পরিবারের কথা শুনতে চাস আর আমি তোর পরিবারের কথা বললেই চেপে যাস কেন,
নীল:-রাসেল প্লিজ দয়াকরে আমার পরিবারের কথা জানতে চাস না,
মন খারাপ করে,
রাসেল বুঝতে পারে এখন নীলের মন ভালো না তাই আর কথা বাড়ানো উচিৎ না,
তাই নীলের মন ভালো করার জন্য বলে,
রাসেল:-এই তোকে গোমড়া মুখে একদম ভালো লাগেনা,হাসেক,
নীল:-নারে বন্ধু ঠিক আছে,
এইভাবে চলতে দিন,
এক বছর পরে,
রাসেল:-নীল আমাকে আজকে লন্ডন যেতে হবে তিন মাসের জন্য,
একটা জরুরি কাজে,
নীল:-কি বলছিস হুম,
তুই জানিস না দুইদিন পরে আমার আদরের বোন আসবে ওর জন্মদিন এখানের করবে,
রাসেল:-দোস্ত আমার করার কিছুই নাই অফিস থেকে পাঠানো হচ্ছে একটা বড়ো কাজ নিয়ে,
আমি ইচ্ছা করলেও থাকতে পারবোনা,
তুই রাগ না করে এই দিকে সব ঠিক ভাবে শেষ কর,আর তুই করা যা আর আমি করা সমান,
তখন নীল আর কিছু বলেনা কারণ সে বুঝতে পেরেছে রাসেল তো আর ইচ্ছে করে এমন করছেনা,
বিকালে রাসেলকে এয়ারপোর্টে রেখে আসে নীল,
নীলের চোখে পানি আজ নিজের ভাইয়ের মতো বন্ধু কে তিন মাসের জন্য একা দূরে পাঠিয়ে দিচ্ছে,
রাসেলের ও তো আর কম কষ্ট হচ্ছে না,
সেও যে সমান কষ্ট পাচ্ছে,
রাসেল চলে যায় লন্ডন আর নীল বাসাই চলে আসে,
তখনই নীলের ফোনে কল আসে,
স্কিনে তাকিয়ে দেখে তার বোন নীলা কল দিছে,
তাই নীল কল কেটে দিয়ে ব্যাক করে,
নীল:-হ্যালো নীলা কেমন আছিস,
নীলা:-আমার কথা বাতদে আগে বল আমাকে নিতে আসলিনা কেনো,
অনেকটা রেগে,
এইদিকে নীলের তো মনেই নেই যে আজকে নীলা আসবে তাকে স্টেশনে আনতে যেতে হবে এখন কি বলবে,
নীল:-বোন রাগ করিস না আমার মনেই ছিলোনা আসলে আমার বন্ধুটা আজকে লন্ডন চলে গেলো তাই ওর চিন্তাই কিছুই মনে ছিলোনা,
নীলা:-ভাইয়া তোর বন্ধু লন্ডন গেলো মানে কি,
আমার জন্মদিন দুইদিন পরে তুই তাকে থাকতে বলিশ নাই,
আমার খুব ইচ্ছে তাকে দেখার,
আর একটা ধন্যবাদ দিবো যে তোর মতো অমানুষ কে মানুষ করেছে,
নীল:-আর বলিস না ওর হঠাৎ অফিস থেকে লন্ডন যাওয়ার অর্ডার আসে তাই যেতে হয়েছে তিন মাসের জন্য,নাহলে ও একটু যেতো না,
আমার না ভালো লাগতেছে না আমি ওকে এয়ারপোর্টে রেখে আইছি,
প্লিজ লক্ষি বোন আমার তুই গাড়ি নিয়ে চলে আই,
নীল:-আসবো কি হ্যা আমি তো তোর বাসাই এসে গেছি দরজা খোল,
নীল গিয়ে তারাতাড়ি দরজা খুলে নীলাকে জড়িয়ে ধরে কান্না করে দেই,
নীলা:-ভাইয়া তুই কান্না করতেছিস কেন,
নীল:-তুই রাসেল আমার একমাত্র বেঁচে থাকার অক্সিজেন আর সেই বন্ধু আমার কাছে নেই তাই,
চলে জল এসেছে,
নীলা:-ভাইয়া কান্না করিস না,
সব ঠিক হয়ে যাবে,আগে চল ফ্রেস হয়ে নিবি,
তারপর তারা রুমে চলে যায়,
ফ্রেস হয়ে খাবার খাওয়ার জন্য বসে,
দুইজন খাবার খাচ্ছে,
নীলা:-ভাইয়া আমার সাথে দেখা করতে বাবা এসেছিলো,
এইটা শুনে নীলের রাগ উঠে যায়,
নীল:-কি বলিস আমাকে আগে বলিস নাই কেন,
আর ঐ লোকটা আবার কি চাই,
নীলা:-আমি কথা বলি নাই,
অনেক কান্না করেছে,আর তোর ঠিকানা চাইলো,
আমি কিছুই বলিনাই,
নীল:-ভালো করেছি,
আর তোর সব বন্ধুদের দাওয়াত করেছিস তো নাকি,
নীলা:-হুম সবাইকে দাওয়াত করেছি,
কিন্তু আমার একটা বান্ধবী আসতে পারবেনা,
ও অসুস্থ,
নীল:-ও আচ্ছা,
এইভাবে অনেক কাথা বলে,তারা খাবার শেষ করে,
এইদিকে রাসেল প্লেনে বসে আসে,
আর ভাবতেছে একটা অপরিচিত ছেলে বিশ্বাস করে এতো কিছু করলো আর নিজের পরিবার বিশ্বাস করতে পারলোনা,
সবার কথা তো অনেক শুনলাম,
এখন চলে একটু রাসেলের পরিবার থেকে ঘুরে আসি,
রাসেলের বাবা মা বোন ছোফায় বসে টিভি দেখতেছে,
শিখা:-আব্বু আমি চাই আমরা সবাই কিছু দিনের জন্য কোথাও থেকে ঘুরে আসা,
সবার একটু হলেও ভালো লাগবে,
আব্বু:-সেইটা ভালো ভালো বলেছিস কিন্তু কোথায় যাবি,
শিখা:-আমার বান্ধবীর জন্মদিন আগামীকাল কে আমাদের সবাই কে দাওয়াত করেছে,
তাই চলো আমরা সবাই চট্টগ্রাম যায় ওদের বাসাই,
আম্মু:-হুম ঠিক আছে ,
তাহলে আমরা সবাই যাবো কালকে সকালে,
শিখা তুই সবকিছু রেডি করে নে তাহলে,
শিখা:- আচ্ছা আম্মু ঠিক আছে,আমি এখন থেকেই সব কিছু ঘুছানো শুরু করতাছি,
আর এইযে ননোদিনি তুমিও চলো তারাতাড়ি সময় কিন্তু বেশি নাই, অনেক কিছু করতে হবে,
জুঁই:-আচ্ছা তাহলে চলো,
এমনিতেই কিছু ভালো লাগেনা, ওখানে গেলে খাওয়া ও হবে ঘোরাঘুরি ও হবে হাহাহা কি মজা,
ভাবি আমরা কিন্তু কক্সবাজার ঘুরতে যাবো,
অনেক টাই খুসি হয়ে,
শিখা:-আচ্ছা ঠিক আছে যাবো,
তুমি আগে চলো তোমার সবকিছুই ঘুছিয়ে নাও আমরা কয়েক দিন থাকবো ওখানে,
তারপর সবাই যার যার মতো সব কিছু ঘুছাতে শুরু করে,
এইদিকে রাসেলের প্লেন অনেক সময় জার্নির পরে লন্ডনের মাটিতে ল্যান্ড করে,
রাসেল এয়ারপোর্টের সব সব ফরমালিটিজ পূরণ করে বাইরে বেরিয়ে এসে এদিক সেদিক তাকিয়ে দেখতে পাই একটা তার সমবয়সি লোক(সবুজ),
পরনে একটা কালো কোট কালো প্যান্ট কালো সু,
শার্ট টা সাদা,এক কথায় ভালোই হ্যান্ডসাম লাগছে,
রাসেলের ফটো হাতে দাঁড়িয়ে আছে,
রাসেল ক দেখেই বলে ওঠে,
সবুজ:-হ্যালো স্যার,
আমি সবুজ লন্ডনের মাটিতে আপনাকে জানাই স্বাগতম,
রাসেল:- ধন্যবাদ আপনাকে,
আর আমি হলাম রাসেল না তো শোনায় হোগা,
সবুজ:-হুম স্যার এই নিন আপনার জন্য একটা এই দেশের ক্রেডিট কার্ড আর সিম,
আপনার ব্যবহারের জন্য,
রাসেল তখন সিম টা নিয়েই মোবাইলে তুলে,
সঙ্গে সঙ্গে নীল কে কল করে,
এইদিকে নীল ফোন টা নীলার কাছে রেখে ওয়াশরুমে যায়,
তখনই রাসেলের ফোন আসে নীলা কোনো কিছু না ভেবেই ফোন রিসিভ করে,
নীলা:-হ্যালো আসসালামুয়ালাইকুম কে বলছেন,
নাম্বার তো আর সেইভ করা নাই তাই চিনতে পারেনি,আর
আসলেইতো অপরিচিত নাম্বার থেকে কল এসেছে তাহলে চিনতে পারবে কি করে,তাইনা,
রাসেল:- ওয়ালাইকুমাসালাম,
আমি রাসেল বলছি, নীলের বন্ধু, কিন্তু কথা হলো এটা নীলের ফোন তাহলে আপনে কে,
নীলা চিন্তা করে এটা তাহলে ভাইয়ার সেই ভালো মনের বন্ধু, যাক একটু মজা করা যাক,
নীলা:-ওগো তুমি আমার কণ্ঠ চিনতে পারতেছো না আমি তোমার হবু বউ,
গো হবু বউ,
রাসেল তো হবু বউ শব্দ টা শুনেই অবাক,
রাসেল:-আরে বা আমার কপাল এতো ভালো কি করে হলো, লন্ডনের মাটিতে আসতে না আসতেই হবু বউ এসে গেল,
নিশ্চয়ই এটা নীলের ঐ ফাজিল বোন নীলা,
মনে মনে,
রাসেল কিছুই বলছেনা দেখে নীলা বলে,
নীলা:-ঐ মিস্টার হবু বর কথা বলছেন না কেনো,
হুম,
রাসেল:-শোনেন ম্যাডাম আমি এখন মজা করার মুডে নেই সো আপনে কে সেইটা বলেন আর আমার বন্ধু নীলকে ফোন দিন,
তখনই নীল ওয়াশরুম থেকে বেরিয়ে আসে,
আর নীলের ফোন নীলার হাতে দেখে বলে,
নীল:- কে ফোন করেছে রে,
নীলা তখন পিছনে ফিরে দেখে নীল,
নীলা:-ভাইয়া তোর বন্ধু ফোন করেছে,তুই তো ওয়াশরুমে ছিলি তাই আমি রিসিভ করেছিলিম,এই নে ধর,
নীল:-হ্যা বন্ধু কখন পৌঁছে গেছিস,
আর কোনো অসুবিধা হয়নি তো,
রাসেল:-আরে বেটা আগে এইটা বল ফোন কে ধরে ছিলো,
নীল:-আরে ফোন তো নীলা ধরেছে,
মনে হয় তোর সাথে ফাজলামি করেছে,
কিছু মনে করিস না ও একটু এইরকমই
তুই যাওয়ার পরেই এসেছে,
রাসেল:-আরে আমি কিছু মনে করবো কেনো হুম,
আর আমি ঠিক ভালো ভাবেই পৌঁছে গেছি একটু আগেই,আচ্ছা তুই ঐদিকে সব ঠিক কর আমি বাসাই গিয়ে তোকে কল দিবোনি,
ভালো থাকিস বাই বাই আল্লাহ হাফেজ,
বলেই রাসেল কল কেটে দিয়ে সবুজের সাথে গাড়ি তে করে বাসার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়,
শুধু ঘুরে ঘুরে চারপাশ টা দেখতেছে কত সুন্দর এই শহরটা, শুধু বিল্ডিং আর বিল্ডিং অনেক পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন সব কিছু দেখেই যেন মন জুরিয়ে আসে,
কিছু সময় পরে একটা হোটেলের সামনে এসে সবুজ গাড়ি থামায়,
সবুজ :-স্যার আপনার জন্য এই হোটেলে সব কিছুর ব্যবস্থা করা হয়েছে,
চলেন যায় ভিতরে,
রাসেল:-হুম চলো,
তারপর তারা রিসেপশন্ থেকে চাবি নিয়ে তাদের রুমে চলে যায়, রাসেল ওয়াশরুম টা খুজে ফ্রেস হতে যায় আর সবু বাইরে খাবার আনতে চলে যায়,
নীল:-নীলা তুই কি ওকে কিছু বলেছিস নাকি,
নীলা:-এইরে কাম সাড়ছে ভাইয়া কে ঐ খাট্টাস লোকটা কিছু বলেনি তো আবার,
মনে মনে,
ভাইয়া আমি তো কিছুই বলিনি শুধু নাম্বার দেখে চিনতে না পেয়ে কে সেইটা জিগ্গেস করেছি,
কেনো ভাইয়া
নীল:-ওহহ আচ্ছা ঠিক আছে,
আর কিছু বলেনি আসলে ও ঐখানে পৌঁছেই ফোন করেছে,
তুই যা রেস্ট নে আমি রাতের জন্য খাবার তৈরি করি,
নীলা:-ভাইয়া তোমার হাতের খাবার আর আমার ভালো লাগেনা,
নীল:-কোনো সমস্যা নেই আমি তাহলে রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার আনাচ্ছি দাঁড়া,
নীলা:-আরে ভাইয়া সেটা না,
আমি বলছি কি এখন একটা ভাবি আনার জন্য ব্যবস্থা কর,
নীল:-ওরে শাকচুন্নি এই কথা,
আগে তোকে অন্যের ঘাড়ে চাপিয়ে তার পর আমি বিয়ে করবো,
নীলার কানটা টেনে,
নীলা:-ভাইয়া আ আ লাগছে,
এহহহ আমি তোকে ছেড়ে কোথাও যাবোনাহুম,
মুখটা ফুলিয়ে,
নীল:-বোনরে মেয়ে হয়ে জন্মেছিস অন্যের ঘরে তো যেটেই হবে এটাই যে আমাদের সমাজের নিয়ম,
নীলা:-হুম ভাইয়া আর শোন কালকে সকালে আমার বান্ধবী শিখা তার শশুর বাড়ির সবাইকে নিয়ে এখানে আসবে,
নীল:-তাই তাহলে তো ভালোই হবে,
এইভাবে অনেক কথা বলে দুজনে,
এইদিকে রাসেল কফির মগ হাতে নিয়ে ল্যাপটপের দিকে তাকিয়ে পরিবারের সবার ছবি দেখছে আর চোখের জল ফেলছে,তখনই সবুজ ,
সবুজ:-আসতে পারি স্যার,
তখনই তারাহুরা করে চোখের জল মুছে বলে,
রাসেল:-ওহ তুমি আসো ভিতরে আসো,
সবুজ:-স্যার আপনার চোখে পানি কেনো,
রাসেল:-ওহ কিছুনা আসলে চোখে কিছু পরেছে তাই,
সবুজ আর কথা না বাড়িয়ে খাবার রেখে তার রুমে চলে যায়,
এইদিকে রাসেলের বাবা মিস্টার রায়হান চৌধুরী ছোফায় বসে বসে কফি খাচ্ছে আর খবরের কাগজ পরতেছে,
একটি লাইনে তার চোখ আটকে যায়,
এদেশের টপ বিজনেস ম্যানদের মধ্যে টপ পজিশনে আছেন মিস্টার RK,
আব্বু:-এই Rk টা আবার কে আগে তো কখনো নাম শুনি নাই,
তখন পিছনে থেকে রাসেলের বাবাকে কিছু নিয়ে চিন্তিত দেখে জিগ্গেস করে,
আম্মু:-তুমি কি নিয়ে চিন্তা করতেছো শুনি,
আব্বু:-আর বলোনা এই খবরের কাগজে লেখেছে এখন দেশের টপ বিজনেস ম্যানদের মধ্যে টপ পজিশনে আছে মিস্টার Rk যেখানে আমি সব সময় টপ থাকতাম,
সেটা নিয়েই ভাবতেছি,
আম্মু:-ওহহহহ এই বেপার,
তারপর তারা দুজনে কথা বলে,
এইদিকে শিখা সব কিছু ঘুছিয়ে নেয়,
সকাল সকাল বের হবে বলে,
রাতে খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পরে,সকালে নামাজ পড়ে সবার জন্য নাস্তা তৈরি করে খাবার টেবিলে পরিবেশন করে, একে একে সবাই চলে আসে আর নাস্তা করে নেয়,
তারপর সবাই রেডি হয়ে গাড়ি নিয়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে বেড়িয়ে পরে,
আজকে শিখাকে একদম পরী লাগছে,
গোলাপী রঙের একটা শাড়ী পরেছে সাথে মাছিং জুয়েলারি, চোখে হালকা করে কাজল দিয়েছে,
আরো আছে একটা কপালে ছোট্ট করে টিপ তাতে যেনো তার সৌন্দর্য আরো কয়েক গুণ বেড়ে গেছে,
এখন কোনো কবি শিখাকে দেখলে অনায়াসে কবিতা লিখে ফেলতো, আজ কতো ছেলের ক্রাশ হবে কে জানে,
তখনই জুঁই বলে ওঠে,
জুঁই:-ভাবি তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছে,
তখন জুঁই এর কথা শুনে শিখা একটু চুপ থেকে যা বলে,,,,,,,
❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣
আজকের বারে এখানেই রেখে দিলাম,
।।।।।।।।।।বাই বাই টা টা।।।।।।।।।।।।
ফের দেখা হবে কথা হবে আগামী পর্বে সেই পযর্ন্ত ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন,
।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।
।।।।।।।।।।
।।।।।
💝..........চলবে........
💝
🌺আমার গল্প যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই বেশি বেশি করে লাইক কমেন্ট আর শেয়ার করবেন,
আর দয়াকরে গল্প লেখার মাঝে যদি কোনো প্রকার ভুল ক্রটি হয় তাহলে অবশ্যই ক্ষমার চোখে দেখবেন,
ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে🌺
🌺পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করুন🌺
🌺Wait for next part coming tomorrow 6am to 7am🌺