গল্পঃ ধর্ষণের মিথ্যা অপবাদ পর্ব ৪ - ৫| Dhorsoner Mitha Opobad Part 4 - 5

 #ধর্ষণের_মিথ্যা_অপবাদ
✍লেখক✍কালো ভূত
🌺৪র্থ পর্ব
কেউ একজন রাসেলের কাধে হাত রাখে,,,
এতে রাসেল একটু চমকে ওঠে কেননা এইখানে ওকে তো কেউ চেনেনা,তাহলে কেইবা ওর কাধে হাত রাখলো,
তাই ভয়ে ভয়ে পিছনে তাকিয়ে দেখতে পাই তার বয়সি একটা ছেলে,

ছেলেটি:-হাই ব্রো,
এতো ভয় পাবার কিছু নেই,
আমি জাহাঙ্গীর তোমার সাথেই পড়ি,

রাসেল:-ওহহহহ তাহলে এই ছেলে আমার সাথে পড়ে,
যাক বাবা হাফ ছেড়ে বাঁচলাম যে শিখার দলের কেউ না,মনে মনে,
হ্যালো,
আমি রাসেল,

জাহাঙ্গীর:-আমরা কি আজ থেকে বন্ধু হতে পারি,

রাসেল:-কি বলো এই সব আমি একটা গরিব ক্ষেত মার্কা ছেলে আর তুমি আমার সাথে বন্ধুত্ব করতে চাইছো,

জাহাঙ্গীর:-দেখো ভাই বন্ধুত্ব ধনী গরিব বিচার করে  হয় না,
আর আমিও তো গরিব,
আর আমার কোনো বন্ধু নেই,তুমি যদি না হও তাহলে বন্ধুহিন হয়েই থাকতে হবে,
মন খারাপ করে,

রাসেল একটু ভেবে দেখলো যে জাহাঙ্গীর ঠিক কথাই বলেছে,
তাই সে ঠিক করে বন্ধু বানাবে,

রাসেল:-আরে ভাই মজা করলাম,
রাগ করো কেন,
আমরা আজ থেকে বন্ধু ঠিক আছে,

জাহাঙ্গীর:-হুম এইবার ঠিক আছে,
অনেক খুসি হয়ে,

রাসেল আর জাহাঙ্গীর জমিয়ে আড্ডা দিচ্ছে তখনই পিছন থেকে শিখা বলে ওঠে,

শিখা:-কিরে ক্ষেত ভালোই তো বন্ধু বানাইছিস তাও তোর মতই ক্ষেত,

বলেই ওর বন্ধুরা সহ হাসতে শুরু করলো,

রাসেল:-দেখেন আমাকে নিয়ে যা মন চাই বলেন কিন্তু আমার বন্ধু কে নিয়ে একটা বাজে কথাও বলবেন না,

অনামিকা:-এই শিখা দেখে ছেলের রাগ উঠছে,
মনে হয় আমাদের মারবে,

শিখা:-কিরে ছোটলোকের বাচ্চা আমাদের মারবি,
ছি কি পোশাক পরে এসেছিস,
গন্ধ বের হচ্ছে,
নাক ধরে বলল,

নীলা:-এই শিখা চলতো ওতো তোর কোনো ক্ষতি করেনি তাহলে ওর পিছনে কেন লেগেছিস,

শিখা:-আরে ওকে থাপ্পড় না দিলে আর অপমান না করলে আমার পেটের ভাত হজম হয়না,

রাসেল:-আপনেরা থাকেন আমরা যায়,

ঠাসসস করে একা থাপ্পড় লাগিয়ে দিয়ে বলে,

শিখা:-ছোটলোকের বাচ্চা তোর এতো বড় সাহস আমাদের সামনে দাঁড়িয়ে বলস চলে যাবি,
তোর সাহস কি করে হয়,
ফকিন্নিরবাচ্চা,

রাসেল আর নিজের রাগকে কন্ট্রোল করতে পারলনা,
তাকে নিয়ে যা বলেছে তাতে কোনো আপত্তি নেই কিন্তু ওর বাবা মা কে নিয়ে কথা কেনো বলবে,
তাই ঠাসসস ঠাসসসস করে দুইটা থাপ্পড় লাগিয়ে দেই,
এটা দেখে ঐখানে থাকা সবাই তো আতঙ্কিত হয়ে যায়,সবার চোখ এদের দিকে

রাসেল:-আমাকে নিয়ে যা ইচ্ছা বলেন কিন্তু আমার মা বাবা সম্পর্কে একটা কথাও চলবেনা,

শিখা:-তোর এতো বড় সাহস এই শিখা চৌধুরীর গায়ে হাত দিস,
তোর হাত আমি কেটে নিবো বলে দিলাম,

রাসেল:-যা পারেন করেন গা আমি 
এইখানেই অপেক্ষা করতেছি,

তখনি ক্লাসের সময় হওয়াতে ঘন্টা বাজিয়ে দেই,
তাই সবাই ক্লাসে চলে যায়,

শিখা:-তোকে আমি দেখে নিবো,
বলেই হন হন করে রুমের দিকে চলে যায়,
রাসেল ও যায়,

জাহাঙ্গীর:-রাসেল এদের সাথে লাগা কিন্তু ঠিকনা,
এরা অনেক ভয়ংকর বলতে গেলে এখন না জানি কী করে,

রাসেল:-এতো ভয় পেলে কি দুনিয়ায় টিকে থাকা যায় নাকি,
আর তুই কোনো চিন্তা করিস নাই এখন চল ক্লাসে যায়,

জাহাঙ্গীর:-হুম চল,

তারপর ওরা দুই বন্ধু ক্লাসে চলে যায়,
ক্লাসে এসে দেখতে পাই স্যার এখনো ক্লাসে আসেনাই,
কিন্তু একটু ভালো করে লক্ষ্য করে দেখতে পাই শিখা অগ্নি দৃষ্টি নিয়ে ওর দিকে তাকিয়ে আছে,
মনে হচ্ছে এখনি খেয়ে ফেলবে,
ফর্সা গালে পাঁচটা আঙ্গুলের দাগ ফুটে উঠেছে,

জাহাঙ্গীর:-এই তারাতাড়ি গিয়ে বসেক দেখছিস না কি ভাবে চেয়ে আছে তোর দিকে,
কানে কানে,

রাসেল:-হুম রে চল,

তারপর ওরা সিটে গিয়ে বসে,
কিছু সময় পরে স্যার চলে আসে,
সবাই সালাম দেই,

স্যার:-হুম বসো তোমরা আর সবাই কেমন আছো,

সবাই একসাথে বলেওঠে সবাই ভালো আছে,
স্যার ক্লাস করে এইভাবে একে একে সব গুলো ক্লাসি শেষ হয়ে যায় আর সবাই বাড়িতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে পরে,
 জাহাঙ্গীর:-আমি তাহলে আসি,
তোর বাসা তো ঐ দিকে দেখে শুনে সাবধানে যাস কেমন,

রাসেল:-আচ্ছা তুইও সাবধানে যাইস,

বলেই রাসেল একটা রিকশা নিয়ে বাসাই চলে আসে,
আর বাসাই এসেই,

রাসেল:-আম্মু তারাতাড়ি খাবার দাও খুব খুদা লেগেছে,

কাজের মেয়ে:-ছোট সাহেব ম্যাডাম এখনো আশে নাই,
আপনে বসেন আমি খাবার দিচ্ছি,

রাসেল:-আচ্ছা,

রাসেল ফ্রেস হয়ে এসে খাবার খেয়ে নেই,
একা একা ভালো লাগছে না তাই ছোফায় বসে টিভি দেখতেছে,
তখননি,

আম্মু:-কিরে বাবা কখন আসলি তুই,

রাসেল:-কি বেপার আজকে হটাৎ রাজা রাণী একসাথে যে,
আর আমে একটু আগেই এসেছি,

আম্মু:-আসলে তোর বাবা আর আমি এক জায়গায় গিয়েছিলাম,
তোর বিয়ে ঠিক করতে,

বিয়ের কথা শুনেই তো রাসেল অবাক হয়ে যায়,

রাসেল:-আমার এখনো পড়াশোনা শেষ হয়নাই আর তোমরা সোজা বিয়ে দিতে চাচ্ছ,

আব্বু:-আরে বাবা আমার বন্ধুর মেয়ে অনেক সুন্দর, শুধু কাবিন করে রাখবো সমস্যা কোথায়,

রাসেল ভালো করেই জানে এদের আর বুঝিয়ে কোনো লাভ হবে না,
কারণ এরা যা বলবে তাই হবে,

রাসেল:-থাকো তোমাদের বিয়ে নিয়ে আমি গেলাম,

বলেই রাসেল ওর রুমে চলে আসে,
নিচে কোনো কিছু না বলেই,
রাতেও খাবার খাইনা,
রাগ করে,
তাই ওর আম্মু ডাকতে চলে আসে,

আম্মু:-বাবা রাগ করে থাকিস না,
তোর এমন অবস্থা দেখে আমার কি ভালো লাগতেছে বল,
চল খাবার খেয়ে নিবি,

রাসেল:-না আমি খাবো না,

আম্মু:-আচ্ছা থাক তোরা বাবা ছেলে মিলে,
খেতে হবে না

বলেই রাসেলের মা চলে যায় আর রাসেল চুপটি করে ঘুমিয়ে যায়,
সকালে একটু দেরিতেই ঘুম ভাঙ্গে,
আর উঠে ফ্রেস হয়ে গিয়ে নাস্তা করে কলেজে চলে যায়,

জাহাঙ্গীর:-হাই বন্ধু কেমন আছিস,

রাসেল:-হুম ভালো আছি তুই কেমন আছিস,

জাহাঙ্গীর:-হুম ভালোই আছি,

এইভাবে অনেক কথা বলে রাসেলের চোখ হঠাৎ গেটের দিকে আটকে যায়,
শিখা আজকে শাড়ি পরে এসেছে,
অনেক সুন্দর লাগছে তাকে,

রাসল:- জাহাঙ্গীর আজকে কি সূর্য পশ্চিম দিকে উঠেছে নাকি,

জাহাঙ্গীর:-কেনোরে হঠাৎ এমন প্রশ্ন কেনো,

রাসেল:-তাকিয়ে দেখ সামনে কি,

জাহাঙ্গীর সামনে তাকিয়ে শিখা কে দেখে তো অবাক হয়ে যায় এই মেয়ে আজকে শাড়ি পরেছে,
ঐদিকে শিখার বান্ধবীরাও অবাক এমনটা দেখে,

নীলা:-কিরে আজকে এতো সুন্দর করে সেজে আইছিস তাও আবার শাড়ী পরে,

শিখা:-ইচ্ছে হলো তাই আর,
আমার কিন্তু বিয়ে ঠিক হয়ছে আমার বাবা বন্ধুর ছেলের সাথে,

এইভাবে অনেক কথা বলে,
শিখা মনে মনে ফন্দি আটে রাসেল কে থাপ্পড় মারার একটা শাস্তি দিবেই,
তাই ওর বান্ধবীদের সাথে একটা প্লান শেয়ার করে,

নীলা:-দেখ তোরা এটা কোরতে পারিস না,
ছেলেটার জীবন নষ্ট হয়ে যাবে,

শিখা:-তুই যদি কাউ বলিস তাহলে তোরও খবর আছে,
আর তুই গিয়ে রাসেল কে বলবি,
কলেজের ৩৩৩নাম্বার রুমে আসতে একটা কাজ আছে,

নীলা:-আচ্ছা মুখটা ছোট করে,

নীলা আর কোনো কথা না বলে সোজা রাসেলের কাছে চলে আসে,

নীলা:-ভাইয়া তোমার সাথে শিখা দেখা করতে চাই,
ও ওর ভুল বুঝতে পেরেছে,

রাসেল তো অবাক কেননা এই মেয়ে ওর থেকে চাইবে মাপ,

রাসেল:-তা আপনার বান্ধবী কোথায়,
দেখা করবে,

নীলা:-কলেজের তিন তলায় ৩৩৩ নাম্বার রুমে,
কারণ এইখানে সবাই দেখবে আর মজা নিবে তাই এমন,

রাসেল ভাবে নীলার কথাই যুক্তি আছে,
তাই সেখানে যাওয়া টাই উত্তম,
রাসেল:-আচ্ছা আপনে যান আমি আসতাছি,

নীলা চলে যায়,
নীলা:-আমার কাজ শেষ 
তোদেরটা শুরু করতে পারস,

শিখা:-এইতো লক্ষি মেয়ের মতো কাজ,

তারপর শিখা তার প্লান মতো সেখানে চলে যায়,

জাহাঙ্গীর:-দেখ বন্ধু ঐটা ঐ মেয়ের কোনো একটা চাল তোকে ফাদে ফেলার তুই যাস না,

রাসেল:-আরে না ঐতো ওর ভুল বুঝতে পেরেছে,
আমার সাথে অমন কিছু করবেইনা,

বলেই আর কোনো কথা না শুনেই রাসেল ও চলে যায়,
কিন্তু রাসেল গিয়ে দেখে একটা পরিত্যক্ত রুম,
কিন্তু ঐ রুমে কোনো মানুষের ছিটা ফোটাও নেই,
তাই একটু ভিতরে দেখার জন্য আস্তে আস্তে ভিতরে প্রবেশ করে,
তখনি পিছন থেকে দরজা আটকানো শব্দ আসে,,
❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣

আজকের বারে এখানেই রেখে দিলাম,
।।।।।।।।।।বাই বাই টা টা।।।।।।।।।।।।
ফের দেখা হবে কথা হবে আগামী পর্বে  সেই পযর্ন্ত ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন,
।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।
।।।।।।।।।।
।।।।।
💝..........চলবে........
💝
🌺আমার গল্প যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই বেশি বেশি করে লাইক কমেন্ট আর শেয়ার করবেন,
আর দয়াকরে গল্প লেখার মাঝে যদি কোনো প্রকার ভুল ক্রটি হয় তাহলে অবশ্যই ক্ষমার চোখে দেখবেন,
ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে🌺
🌺পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করুন🌺
🌺Wait for next part coming tomorrow 6am to 7am🌺
গল্পঃ ধর্ষণের মিথ্যা অপবাদ পর্ব ৪ - ৫| Dhorsoner Mitha Opobad Part 4 - 5




#ধর্ষণের_মিথ্যা_অপবাদ
✍লেখক✍কালো ভূত
🌺৫ম পর্ব
পিছন থেকে দরজা আটকানোর শব্দ আসে,
সেইটা দেখার জন্য রাসেল পিছনে তাকিয়ে দেখতে পাই সেখানে কেউ আছে, অন্ধকারে ভালো করে বোঝা যাচ্ছে না ভূত না মানুষ,
তবুও অনেক চেষ্টার পরে বুঝতে পারে সেখানে কোনো ভূত না বরং মানুষ তাও আবার মেয়ে মানে শিখা, রাসেল শিখাকে দেখে মনের যে ভয় ছিলো সেইটা দূর হয়ে যাই,
তাই বুকে একটু থুতু দেয়,

রাসেল:-দ্যাত কতটা ভয় পেয়েছিলাম,
এই যে ম্যাডাম এইভাবে কেউ দরজা বন্ধ করে,
 এই অন্ধকার রুমে আমি তো ভয় পেয়েছিলাম,
আর একটু হলেই তো দম বন্ধ হয়ে আসতো,

শিখা:-বাববাহ কাজ শুরু করার আগেই ভয় পাচ্ছো এটা তো হবেনা,চান্দু,
তোমার জন্য অনেক কিছু অপেক্ষা করছে সামনে,

তখন শিখার কথা শুনে রাসেল অনেক টাই ঘাবড়ে যায়,

রাসেল:-মানে কিসের কাজ,
আর সামনে আরো কি আছে,
আপনে আমাকে এখানে ডেকেছেন ক্ষমা চাওয়ার জন্য,
নীলা আপু বলল তাই এসেছি,

তখনই পিছন থেকে নীলা বলে ওঠে,

নীলা:-আমাদের ফাদে ফালানোর জন্য তোমাকে মিথ্যা বলে এখানে এনেছি চান্দু,
মনটা খারাপ করে,

রাসেল:-আপু সবাই কে বিশ্বাস না করলেও আপনাকে এদের মতো মনে করতে পারিনি,
আর শেষে আপনেও আমার বিশ্বাস নিয়ে পুতুলের মতো খেলা করলেন,

নীলার মুখে কোনো কথা নেই,
দুই চোখে অশ্রু টলমল করতেছে যখন তখন বের হতে পারে, কি করবে সেও তো পরিস্থিতির শিকার,

নীলা:-রাসেল আমার করার কিছুই নেই,
পারলে ক্ষমা করে দিও, 
কখনো ভাবিনি কোনো নির্দোষ মানুষের সাথে এমনটা করবো, মনে মনে
শিখা আমি বাইরে আছি,তুই তোর কাজ কর,

শিখা:-আচ্ছা যা তোরা বাইরের সব কিছু রেডি কর আমি এইদিক টাই ঠিক করতেছি,

রাসেল তো ভয়ে চুপসে গেছে,
কেননা ছেলেরা এই একটা জায়গায় খুবই দুর্বল,
কারণ এইবেপারে মেয়েরা যা বলবে সবাই সেটাই বিশ্বাস করবে ছেলেদের কথায় কান ও দিবেনা,
এটা গল্পের কথা না বাস্তব কথা,

রাসেল:-এই এই কি ঠিক করবেন,
আর আমাকে যেতে দিন,

শিখা:-না চান্দু সেইটা হবে না,
তুই দুইটাকার ছেলে হয়ে কোটি টাকার মেয়ের গালে  থাপ্পড় মেরে যেই ভুল করেছিস তার শাস্তি তো তোকে পেতেই হবে,

রাসেল:-কি করতে চাইছেন আপনে,
ঠিক বুঝিয়ে বলেন তো,

শিখা:-ওরে বোকা বাবুটা কিচ্ছু বোঝেনা,
আসো দেখিয়ে দেই কি করবো,

রাসেলের কাছে আসছে আর তার শরিরের শাড়ী একটু একটু অগোছালো করতেছে,
ঠোঁটের লিপস্টিক ও নষ্ট করতেছে,
ব্লাউজ ও ছিড়তে শুরু করে চুল গুলো আউলা যাওলা করে,
সাথে একটু লাল রঙ মেখে দেয়,
যাতে তাকে দেখেই বোঝা যায় কেউ ধর্ষণ করেছে,

রাসেল:-এই এই আপনে এইসব কি করতেছে,
শাড়ী কেন খুলতেছেন,
আর আপনার ব্লাউজ কেন ছিড়তেছেন,
অনেক টাই ভয় নিয়ে বলল,

শিখা:- এখনো বুঝতে পারিসনি,
সকলের সামনে তোকে প্রমাণিত করবো তুই আমাকে ধর্ষণ করেছিস,
কাছে আসতে আসতে বলল,

রাসেল:-কি বলছেন এই সব ছাড়েন আমাকে ছাড়েন,

শিখা:-কে কোথায় আছো বাঁচাও আমাকে বাঁচাও এই নরপশুটা আমাকে নষ্ট করে দিচ্ছে,
অনেক চিৎকার করে কেদেঁ কেদেঁ,

এইদিকে শিখার বন্ধু বান্ধবীরা স্যারের কাছে যায় দৌড়াতে দৌড়াতে,

অনামিকা:-স্যার স্যার তারাতাড়ি আমাদের সাথে চলে,
হাপাতে হাপাতে,

স্যার:-এই কি হয়েছে তোমরা এমন হাপাচ্ছ কেনো,

নিধি:-স্যার এখন বলার সময় নেই,
তারাতারি চলেন নাহলে শিখার ইজ্জত নষ্ট করে ফেলবে,

তারপর স্যার আর কিছু না বলেই ওদের সাথে দৌড়ে চলে আসে,
আর শুনতে পাই ভিতর থেকে শিখা চিৎকার করতেছে,

স্যার:-এই তোমরা কি দেখছো হুম দরজা ভেঙে ফেলো,

অনিক:-জি স্যার,

বলেই অনেক তার বাহু দিয়ে দরজা ভেঙে ফেলে,
আর সবাই ভিতরে ডুকে দেখে শিখাকে রাসেল ধরে আছে,
শিখা সবাইকে দেখেই রাসেলের কাছ থেকে তাদের কাছে চলে আসে,

শিখা:-স্যার এই লম্পট টা আমার সর্বনাশ করেছে,

তখন নীলা ওর চাদর দিয়ে শিখাকে জড়িয়ে নেই,

রাসেল:-স্যার বিশ্বাস করেন আমি কিছু করিনি সব কিছু এদের সাজানো নাটক,
কেদেঁ কেদেঁ,

স্যার দৌড়ে এসে ঠাসসসসস ঠাসসসসস করে রাসেলের গালে থাপ্পড় লাগিয়ে দেই আর বলে,

স্যার:-তোর মতো ছেলেরাই এমনটা করতে পারে,
তোদের তো বাবা মা লেখাপড়া করার জন্য পাঠাইনা পাঠাই মেয়েদের সাথে অসভ্যতামি করতে,

আজ রাসেলের চোখে জল,
তার জন্য তার বাবা মা কথা শুনতে হচ্ছে,
ইচ্ছা করছে,
এখনি আত্মহত্যা করতে কিন্তু নিরুপায়,
সে নিয়তির কাছে,
চুপ করে দাঁড়িয়ে শুনছে স্যারের বলা সব কথা,
চোখ দিয়ে অনবরত জল পরেই যাচ্ছে,
নেই কোনো মুখে শব্দ,

জাহাঙ্গীর:-তুই ও যে এমন হবি সেইটা কখনো কল্পনাও করিনি,
ছি ছি তোর মতো একটা খারাপ ছেলের সাথে আমি বন্ধুত্ব করেছি,
দোয়া করি আল্লাহ তোর মতো বন্ধু যেনো কারো কপালে না জুটাই,

রাসেলের মুখে কোনো কথা নেই সে এইসব দেখে পাথর হয়ে গেছে,
চোখ ভর্তি অশ্রু গড়িয়ে গড়িয়ে পরছে,

স্যার:-এই তোমরা দাঁড়িয়ে কি দেখছো হুম ও একটা ধর্ষক,
তোমরা আগে নিজের হাতে শাস্তি দাও পরে অন্য ব্যবস্থা নেওয়া যাবে,

স্যার এই কথা টা বলার সাথে সাথেই সবাই ঝাঁপিয়ে পরে রাসেলের উপরে,
রাসেলের মুখে শুধু একটাই শব্দ,

রাসেল:-আমি কিছুই করিনি,
তোমরা কেন বোঝনা,
আমি কিছু করিনি,

এতোটাই মেরেছে যে রাসেলের চোখ দিয়ে অশ্রু আর শরির বেয়ে রক্ত বের হচ্ছে তবুও কারো কোনো মায়া নেই ওর প্রতি কারণ ও একটা ধর্ষক,

শিখা:-আমাকে থাপ্পড় মারো না,
এখন বোঝো কেমন লাগে,
বলেছিলাম না আমার সাথে লাগলে তার ফল ভালো হবেনা,
এখন বোঝেক কেমন লাগে,
মনে মনে,

নীলার চোখে পানি,
সে কিছুই বলতে পারছে না,
শুধু চেয়ে দেখছে আর ভাবছে,

নীলা:-আজ আমি যদি মিথ্যা বলে এখানে না আনতাম তাহলে ওর এতো কষ্ট হতোনা,
রাসেল আমাকে ক্ষমা করে দিও,
মনে মনে,

রাসেল অতিরিক্ত মাইর সহ্য করতে না পেরে এক
সময় অজ্ঞান হয়ে যায়,
কিন্তু সেইদিকে কারো খেয়ালি নেই,
মেরেই যাচ্ছে,
তখন স্যার লক্ষ্য করে,

স্যার :-এই তোমরা থামো রাসেল তো নড়াচড়া করতেছেনা,
কিছু হয়ে গেলনা তো আবার,অনেকটা চিন্তিত হয়ে,

এইকথা শুনে সবাই মারা বন্ধ করে,
শিখার তো ভয়ে কলিজা শুকিয়ে গেছে যদি কিছু হয়ে যায়,
তখন সবার মধ্যে একজন রাসেলের পালস্ চেক করে দেখে কিছু হয়নি,

সিফাত:-স্যার কিছু হয়নি,
খুব বেশি মাইরের ফলে অজ্ঞান হয়ে গেছে,

স্যার এই আর মারার দরকার নেই,
এখন ওর চোখে পানি দিয়ে জ্ঞান ফেরাও আমি দেখি ওর ফাইল থেকে ওর বাবা মার তথ্য পাইনাকি আর পুলিশ কে আসতে বলছি,
বাকিটা তারাই করবে,

তখন পুলিশ কথাটা শুনে শিখার অনেক খারাপ লাগে,
সে এতো কিছু হবে ভেবে দেখেনি,

শিখা:-স্যা স্যা স্যার পু পু পুলিশ কেনো,

স্যার:-শিখা মামুনি তোমার কোনো ভয়নেই পুলিশ এই জানোয়ার টার বিচার করবে,

বলেই স্যার চলে যায়,
তাই শিখা চাইলেও কিছু বলতে পারেনা,
এইদিকে একজন রাসেলের চোখে পানি ছিটিয়ে দিচ্ছে কিন্তু ওর জ্ঞান ফেরছেনা,
এইভাবে অনেক সময় করার পরে রাসেলের জ্ঞান আসে,
দেখে সবার মুখে হাসির রেখা ফুটে ওঠে,
ঐদিকে স্যার গিয়ে পুলিশ কে সবকিছু খুলে বলে,
আর কলেজে আসতে বলে,
রাসেলের ফাইল গেটে গুটে একটা নাম্বার পাই সেই নাম্বার টা ছিলো রাসেলের বাড়ির ল্যান্ড লাইনের নাম্বার,
স্যার ফোন দিলেই,
বাড়ির কাজের লোক রিসিভ করে,

রহিম:- আসসালামুয়ালাইকুম কে বলছেন স্যার,

স্যার:- ওয়ালাইকুমাসালাম,
আমি ****এই কলেজ থেকে বলছি,
এটাকি রাসেলের বাড়ির নাম্বার,

রহিম:-হ্যা হ্যা এটাতো তার বাড়ির নাম্বার কেনো,

স্যার :-তার বাবা মাকে এখনি কলেজে আসতে বলেন বাকিটা তারা নিজের চোখেই দেখতে পারবে,

বলেই স্যার ফোন রেখে দেই,
আর রহিম রাসেলের মা আর বাবার কাছে যায়,
দেখতে পাই রাসেলের মা রুমে একটা কাজ করতেছে আর ওর বাবা শুয়ে আছে,

রহিম:- ম্যাডাম আসতে পারি,

দরজা থেকেই বলল,

আম্মু:-হ্যা রহিম আসো আর কিছু কি হয়েছে,

রহিম:-হ্যা ছোট সাহেবের কলেজ থেকে ফোন দিছিলো,
তারপর সবটা খুলে বলে,

আব্বু:-কি বলছো এইসব,

রহিম:-সাহেব আমি সত্যি বলছি,
আপনেরা এখনি যান,

তারপর রাসেলের বাবা আর মা গাড়ি নিয়ে কলেজের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়,
ঐদিকে পুলিশ অফিসার আতিক ফোর্স নিয়ে কলেজে চলে আসে,

আতিক:-স্যার কোথায় ঐ জানোয়ার টা,
তারাতাড়ি বাহিরে নিয়ে আসেন,

তখন স্যার রাসেল কে বাহিরে আনার হুকুম দেয়,
একটু পরে রাসেল কে পুলিশের সামনে নিয়ে আসে,
চারিদিকে ছাত্রছাত্রী দিয়ে ঘেরা মাঝে পুলিশ শিখার বাবা মা শিক্ষক আর কিছু মুরুব্বি,
তাদের সামনেই মাথা নিচু করে দাঁড়ানো রাসেল,
পুলিশ অফিসার উঠে গিয়ে রাসেলের গালে একটা থাপ্পড় লাগিয়ে দিয়ে বলে,

আতিক:-এই জানোয়ার তোর সেক্স করতে ইচ্ছা হয়েছে তো কোনো পতিতালয়ে যা এই মেয়ের জীবন টা নষ্ট করলি কেনো,

রাসেলের মুখে কোনো কথা নেই,
এইদিকে রাসেলের বাবা মা সবার পিছনে দাঁড়িয়ে কথাগুলো শুনছে আর চোখের পানি মুছতেছে,

শিখার বাবা:-স্যার এইসব জানোয়ারদের বুঝিয়ে কোনো লাভ নেই,
কেননা এদের জন্মের ঠিক নেই,
এদের মতো লম্পটদের বাবা মাই খারাপ খোঁজ নিয়ে দেখেন,

শিখার চোখে জল তার একটা ভুলের জন্য একটা নির্দোষ ছেলে কষ্ট পাচ্ছে,

নীলা:-শিখা আজকে তুই অনেক খুসি তাইনারে,
তুই প্রতিশোধ নিতে পেরেছিস,
দেখছিস শুধু তোর জন্য একটা নিরাপরাধ ছেলে কে কতটা অপমানিতো হতে হচ্ছে,

শিখার মুখে কোনো কথা নেই আজ তার চোখে ও অশ্রু জমেছে,

 রাসেল:-স্যার অপরাধ যদি করে থাকি সেটা আমি করেছি,
আমার বাবা মা করে নি,
এই অপরাধের জন্য আপনেরা চাইলে আমাকে ফাঁসি দিতে পারেন,
আমি মাথা পেতে নিবো,তবুও আমার বাবা মার নামে একটা বাজে কথা বলবেন না পায়ে ধরে বলছি আপনাদে,
কেদেঁ কেদেঁ,

রাসেলের এমন কথা শুনে সবার চোখেই পানি,
সবাই নিস্তব্ধ কারো মুখে কথা নেই,
আসলেই তো অপরাধ সন্তান করবে আর তার খেসারত পিতা মাতা কেন দিবে,
তারা কি তাদের সন্তান কে শাষন করেনা,
অবশ্যই কিন্তু করে,

স্যার:- মিস্টার রায়হান চৌধুরী ছেলেটা কিন্তু সঠিক কথায় বলেছে,
অপরাধ ও করেছে তাহলে ওর বাবা মা তার জন্য কথা শুনবে কেনো,

আতিক:-স্যার এইসব বাদ দিয়ে আগে বলেন ওর পরিবারের কাউকে কি আসতে বলেছেন,

স্যার:-হুম আমি ফোন করে আসতে বলেছি,
কিন্তু এখনো আসেনি,

আতিক:-এই তোর বাবা মাকে ফোন করে আসতে বল,
অনেক টা রাগী ভাবে বলল,

রাসেল:-স্যার আমি বলেছি তো আমাকে ফাঁসি দিয়ে দিন তবুও তাদের এখানে এনে অসম্মান করবো না,

তখনি পিছন থেকে রাসেলের আম্মু বলে ওঠে,

আম্মু:-স্যার আমাদের ডাকতে হবেনা আমরা অনেক আগেই এসেছি আর সব কিছুই শুনেছি,

তখন সবাই কথা শুনে সেইদিকে তাকিয়ে দাঁড়িয়ে যায়,
সবাই অবাক রাসেলের বাবা মাকে দেখে,

আতিক:-ম্যাডামআপনে এখানে,
স্যালট দিয়ে,

আম্মু:-আসতেই হলো আপনেরাতো ওর মতো খারাপ ছেলের খারাপ মা বাবা কে দেখতে চেয়েছেন,
দেখেনিন আমি ওর জন্মদাত্রী মা,
আর এই হলো ওর জন্মদাতা পিতা,

চোখের কোণে জল,
সবাই চুপ কারো মুখে কোনো কথা নেই,
তখন শিখার বাবা বলে ওঠে,

শিখার বাবা:- বন্ধু ও তাহলে তোর ছেলে,
নরম সুরে,

আব্বু:-হুম আমার ছেলে ছিলো কিন্তু এখন থেকে ও আমাদের ছেলে না,
আমাদের ছেলে মারা গেছে,
কান্না করে,

আম্মু:-অফিসার ও যার সাথে নষ্টামী করেছে তাকে  নিয়ে আসেন,

তখন শিখাকে সামনে নিয়ে আসে,
শিখার মুখটা শুখিয়ে গেছে,মাথাটা নিচের দিকে দিয়ে এক কোনাই দাঁড়িয়ে থাকে,

আব্বু:-রায়হান এটা তোর মেয়ে না,

শিখার বাবা:-হুম,

তখন রাসেলের বাবা রাসেলের গালে একটা থাপ্পড় দিয়ে বলে,

আব্বু:-রাসেল এই মেয়ের সাথেই তোর বিয়ে ঠিক করে রেখেছিলাম,
তুই আমাদের বলতি ওকে বউ করে ঘরে নিয়ে যেতাম, ওর জীবন টা কেন নষ্ট করলি,

এইকথা শুনে ওখানে থাকা সবাই অবাক,
সবথেকে বেশি অবাক তো শিখা,
আজ তার ভুলের জন্য এমন টা হলো,

শিখা:-আজ প্রতিশোধ নিতে গিয়ে নিজের হবু বরের সাথেই এমনটা করলাম,
ছি আমিতো নারী জাতের কলঙ্ক,
কি করে পারলাম একটা নিরাপরাধ ছেলের সাথে এমনটা করতে
মনে মনে,

আম্মু:-অফিসার ওকে নিয়ে যান ওর মতো ছেলে এখানে থাকলে সবাই বিপদে পরবে,

আতিক:-ম্যাডাম যা হবার তা হয়েছে আপনেরা ওকে বাসাই নিয়ে যান,

আম্মু:-অফিসার এটা কথা বললেন,
এই হাত দিয়ে কত মানুষের অন্যায়ের শাস্তি দিয়েছি, আর ওকে ওর পাপের শাস্তি দিবনা এটা ভাবলেন কি করে,

তখন শিখা কিছু বলতে যাবে,
অমনি অনামিকা শিখার মুখ চেপে ধরে,

অনামিকা:-এই কি করছিস,
এখন তুই সব বললে আমরা সবাই ফেসে যাবো,
তারছে বরং পরে বলে সব ঠিক করা যাবে,
শিখার কানে কানে

শিখাও ওর কথা বুঝতে পেরে আর কিছু বললনা,

রাসেল ওর বাবা মায়ের পায়ে পরে যায়,
রাসেল:-আম্মু আমি কিছু করিনি,
সব আমাকে ফাঁসানোর জন্য ওদের সাজানো নাটক,
আমি কেমন সেইটা তোমরা ভালো করেই যানো,
কেদেঁ কেদেঁ,

আম্মু:- বিশ্বাস করবো তোকে,
এই শুনে রাখ আজ থেকে তুই আমার ছেলেনা,
আমার একটা ছেলে ছিলো মারা গেছে,
মনে করবো আমার ছেলে নেই,

তখন আবার রাসেল ওর বাবার পায়ে ধরে বলে,
রাসেল:-আব্বু তুমিতো বিশ্বাস করো আমি কিছু করিনি,

আব্বু:-বিশ্বাস তাও আবার তোকে,
আমার কাছে তুই মৃত,

তখন রাসেল দৌড়ে নীলার কাছে চলে যায়,
রাসেল:-আপু আপনে তো সব কিছু জানেন আমার আম্মু আব্বু কে একটু বুঝিয়ে বলেন না,
কেদেঁ কেদেঁ,

কিন্তু নীলা কিছু না বলেই সেখান থেকে চলে যায়,
নীলার ও খুব করে বলতে ইচ্ছে করছিলো কিন্তু বলতে পারেনি,

শিখার বাবা:-এখন আমার মেয়েটার কি হবে,

আম্মু:-ওর বিচার আইন করবে,
অফিসার ওকে নিয়ে যান কালকে আদালতে ওর বিচার হবে,

তখন পুলিশ রাসেল কে টানতে টানতে নিয়ে যায়,
এইদিকে রাসেলের বাবা আর মার চোখে পানি,
কি থেকে কি হয়ে গেলো,

আম্মু:-মামুনি তুমি কোনো চিন্তা করোনা,
ও ওর শাস্তি পাবে,

বলেই সেখান থেকে বাসাই চলে এসে সোজা ছোফায় বসে পরে,মাথায় হাত দিয়ে,

রাসেলের বাবা রাসেলের আম্মু কে জিগ্গেস করে,

আব্বু:-আচ্ছা আমাদের রাসেলের কি বিচার করবে তুমি,

এটা শুনে রাসেলের আম্মু যা বলে,,,,,,
❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣

আজকের বারে এখানেই রেখে দিলাম,
।।।।।।।।।।বাই বাই টা টা।।।।।।।।।।।।
ফের দেখা হবে কথা হবে আগামী পর্বে  সেই পযর্ন্ত ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন,
।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।
।।।।।।।।।।
।।।।।
💝..........চলবে........
💝
🌺আমার গল্প যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই বেশি বেশি করে লাইক কমেন্ট আর শেয়ার করবেন,
আর দয়াকরে গল্প লেখার মাঝে যদি কোনো প্রকার ভুল ক্রটি হয় তাহলে অবশ্যই ক্ষমার চোখে দেখবেন,
ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে🌺
🌺পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করুন🌺
🌺Wait for next part coming tomorrow 6am to 7am🌺
Post a Comment (0)
Previous Post Next Post