গল্পঃ বেস্টফ্রেন্ড নাকি বয়ফ্রেন্ড পর্ব ০৯ | Romantic Love Story

 

#বেস্টফ্রেন্ড_নাকি_বয়ফ্রেন্ড   
#Maishara_Jahan
#par.............9

আলো সব দেখছে আর মনে মনে অনেক রাগ হচ্ছে। তার জায়গা অন্য কেও নিয়ে নিচ্ছে মনে হচ্ছে। 

আয়ান,,,,,,,,প্লিজ বসো।

রিনা,,,,,,,,,, হুমম ( রিনা আয়ানের সামনে বসে ) 

আয়ান,,,,,,,,, রিনাকে এখানে ডাকার কারনটা কি জানতে পারি। (আবিরের কানে কানে) 

আবির,,,,,,,,, সিম্পল যাতে তোর মন এখানে লেগে যায় আর আমার ও আলোর রাস্তা পরিষ্কার হয়ে যায় তাই। 

আয়ান,,,,,,,,,, তোরে তো 

আবির,,,,,,,,, রিনা তোমরা কথা বলো আমি আলোর কাছে যাই, আলো আমার অপেক্ষা করছে

এটা বলে আবির আলোর কাছে যাই। 

আলো,,,,,,,,, রিনা কেনো গোলাপ নিয়ে এসেছে। 

আবির,,,,,,, আলো তুমিও না, বুঝো না রিনা আয়ানকে পছন্দ করে তাই নিয়ে এসেছে। আর আমার মনে হয় কি জানো। 

,,,,,কি

,,,,,,, আমার মনে হয় আয়ান ও রিনাকে পছন্দ করে

,,,,,,,, কিহহ,, না না,, এরকম কিছু হলে আয়ান আমাকে বলতো। 

,,,,,,,,,, আরে আয়ানকে তো আগে অনুভব করতে দাও তারপর তো তোমাকে বলবে। আর আমি আয়ানের চোখে রিনার জন্য ভালোবাসা দেখেছি। 

আলোর মনে মনে হিংসা হচ্ছে । আলো আয়ান আর রিনার দিকে তাকায়। 

আলো,,,,,,, (এতো হেঁসে হেঁসে কি কথা বলছে ওরা, আয়ানের বাচ্চা আমার সাথে কথা বলার টাইম নেয় আর এখন দেখো) 

আবির,,,,,,,,, আলো কি ভাবছো। 

,,,,কিছু না। 

রিনা,,,,,,,,,, আয়ান দেখো, আবির আর আলোকে এক সাথে কতো ভালো লাগে। আর দুজন দুজনকে কতো ভালোবাসে তাই না। 

আয়ান,,,,,,,,,, হুমম ( মুখ বেকিয়ে ) 

আলোর নজর আয়ানের টেবিলে আর আয়ানের নজর আলোর টেবিলে। 

আবির আর আলো উঠে আসে আয়ানের টেবিলে। 

আবির,,,,,,,,, গল্প তো অনেক হলো এখন আমরা লাঞ্চ এক সাথে করবো। 

আয়ান,,,,,,, হুমমম প্লিজ সিট। 

আবির আয়ানের সাথে সোফায় বসে আর আলো রিনার সাথে সোফায় বসে। সবাই খাবার খাওয়া শুরু করে। 

আবির,,,,,,,,, মাই জান এই নাও (এক চামচ বিরয়ানী আগে করে) 

আলো ও খায়, ঐদিকে আয়ানের মনে চাচ্ছে ঐ চামচ আবিরের মুখের ভিতরে ডুকিয়ে দিতে। 

আবির,,,,,,,,, আলো তুমিও তোমার নরম হাতে আমাকে খায়িয়ে দাও। 

আলোও আবিরকে খায়িয়ে দেয়, আয়ান রাগে রিনার মুখের সামনে হঠাৎ চামচ ধরে। রিনা চমকে যায়৷ তারপর লজ্জা পেয়ে খেয়ে নেয়। তারপর রিনাও খায়িয়ে দেয়। 

আলোর এতো রাগ উঠে যে আলো তাড়াতাড়ি করে আবিরের মুখে খাবার জোর করে ডুকিয়ে দেয়। এটা দেখে আয়ান ও কয়েক বার খাবার খায়িয়ে দেয় রিনাকে৷ 

খাওয়া দাওয়া শেষ করে সবাই বাসায় আসে। আলো আয়ানের সাথে কোনো কথা বলে নি, আয়ান ও আলোর সাথে কোনো কথা বলেনি।

রাতে,,,,,,,,,

আবির,,,(ফোনে) হ্যালো আলো শুনো চুপচাপ লুকিয়ে বাসা থেকে বেরিয়ে আসো। 

,,,,,, কেনো। 

,,,,, আরে আসো না। 

আলো চুপচাপ বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসে। 

আলো,,,,,,,,, তুমি লুকিয়ে কেনো এলে তাও আবার রাত ১১ টা বাঝে।  

আবির,,,,,,,, এ দেখো এটা কি। (বাইকের দিকে ইশারা করে) 

,,,,,,,, বাইক, তুমি বাইক কেনো এনেছো। 

,,,,,,,, চলো আমরা বাইকে বসে ঘুরবো। 

,,,,,,, তুমি পাগল হয়ে গেছো এতো রাতে। 

,,,,,,, মাত্র রাত ১১ টা বাঝে। 

,,,,,,,, এটা একটা মেয়ের জন্য গভীর রাতের সমান। 

,,,,, কেনো তুমি তো বলেছিলে যে, তুমি আর আয়ান অনেক রাতে লুকিয়ে বাইকে ঘুরতে যেতে৷ তুমি আয়ানকে জোর করে নিয়ে যেতে। ও তোমার ফ্রেন্ড হয়ে নিয়ে যেতে পারে আর তোমার হবু হাসবেন্ড আর আমার সাথে তুমি যেতে পারো না। 

,,,,,,,,, আবির বুঝার চেষ্টা করো এটা সেফ না। 

,,,,,,,, বুঝে গেছি আমি, ভেবেছিলাম এই দিনটাকে আরো স্পেশাল বানাবো, কিন্তু তুমি তো আমার থেকে বেশি ঐ আয়ানকে বিশ্বাস করো। 

,,,,,,,,(ঠিকি তো, আমি তো আয়ানকে কতো বার জোর করে রাতে বাইকে ঘুরতে যেতাম কোনো দিন ওর সাথে যেতে ভয় করতো না। একটা বিশ্বাস আছে ওর উপর যে, যাই হয়ে যাক আয়ান আমার রক্ষা করবে। কিন্তু অন্য কারো সাথে এই ভরসা পাচ্ছি না। কি করবো আবিরের সাথে যেতে মন চাইছে না। 

না জানি কেনো আজ ভয় করছে, আয়ানের সাথে গেলে এতো কিছু কখনো ভাবি নি। কিন্তু অন্য কারো সাথে গেলে আমার বার বার মনে হয় আমি একটা মেয়ে আমার আরো অনেক দিক দিয়ে বিপদ হতে পারে।) 

আবির,,,,,,,,,,, কি ভাবছো চলো আমার সাথে। আর আমার সাথে না গেলে ভাববো তুমি আমাকে ভালোই ভাসো না। 

আলো,,,,,,,,,, ঠিক আছে। দাঁড়াও এক মিনিট। 

আলো আয়ানকে মেসেজ দেয়। 

,,,,,,, তুমি বাইক নিয়ে দাঁড়াও বাড়ির সামনে আমি এখনি আসছি, ঘুরতে যাবো। 

আয়ান,,,,,,,,, পাগল হয়ে গেছিস নাকি কি বলছিস। 

আলো,,,,,, সরি আবিরকে মেসেজ দিতে গিয়ে তোকে দিয়ে ফেলেছি। ওকে বাই। 

আবির,,,,,,,, কি হলো আলো। 

আলো,,,,,, হুমম চলো (আমি নিশ্চিত আয়ান অবশ্যই আসবে) 

আলো আবিরের পিছনে বসে, আবির বাইক চালাচ্ছে। 

আবির,,,,,,,,, কেমন লাগছে। 

আলো,,,,,,,,, ভালো লাগছে। 

আবির অনেক দূরে নিয়ে যায়। 

আলো,,,,,,,,, আবির ফিরে চলো, অনেক দূরে এসে গেছি। আমার ভয় করছে। 

আবির,,,,,,,,,, কিসের ভয় আমি আছি না। 

আবির একটা জায়গায় বাইক থামায়। 

আলো,,,,,,,, এ জায়গায় কেনো থামালে। চলো এখান থেকে এখানে খারাপ ছেলেরা থাকে। 

,,,,,,, এতো রাতে সবাই ঘুমাচ্ছে। আর দেখো না জায়গাটা কতো সুন্দর। আশেপাশে একদম ফাঁকা সামনে ঝিল। আসো আমরা এখানে বসি।

,,,,,, কিন্তু কেনো৷ 

,,,,,,, চলো না বেবি আমরা একটু বসি। 

আলো আর আবির একটা পাথরের উপরে বসে। আলো বার বার আশেপাশে তাকাচ্ছে কিন্তু আয়ানকে দেখতে পারছে না। 

আবির আলোর হাতে হাত রাখে। আলো ভয় পেয়ে যায়। 

আলো,,,,,,,(কতো স্বপ্ন দেখতাম এমন একটা রোমান্টিক জায়গায় আমি আর আমার মনের মানুষ থাকবে তার ছোঁয়ায় আমার আমি লজ্জা শিহরিত হয়ে যাবো। কিন্তু এমন কিছু হচ্ছে না, কেনো জানি আবির ছোয়ায় আমার ভয় লাগছে, ভালো লাগছে না) 

আবির,,,,,,,,,,,, এরকম রাতে, এমন পরিবেশে তোমার হাত আমার হাতে আর কি লাগে। মনে হচ্ছে রাতের পরি আমার সাথে বসে আছে। আলো আমার একটা ইচ্ছে আছে পূরণ করবে। 

আলো,,,,,,, কি 

আবির,,,,,,,,, একটা কিস করবে জাস্ট একটা কিস। ( আলোর দিকে এগিয়ে ) 

,,,,,,,, (আমার সব চেয়ে বেশি এটারই ভয় ছিলো) আবির পিল্জ না। 

,,,,,,,, কিন্তু কেনো। 

,,,,,,, দেখো কিছু দিন পরেই আমাদের বিয়ে হয়ে যাবে তাই এখন আমাদের সম্পর্কটাকে অপবিত্র করার কি দরকার। 

,,,,,,,, বেবি আজ কাল এটা চলে। ইট’স নট আ বিগ ডিল। 

,,,,,,,,, নো আবির পিল্জ। 

এই সময় একটা গাড়ি দিয়ে কিছু ছেলে যাচ্ছিলো, আলো আর আবিরের পিছনে গাড়ি থামায়। আবির আর আলো পিছনে তাকায়৷ ছেলে গুলো গাড়ি থেকে বের হয় । 

১ম ছেলে,,,,,,,,,, কি মামা এতো রাতে একা একা মজা করছো। 

আবির,,,,,,,,, ও হ্যালো কি উল্টো পাল্টে বলছো, তোমরা তোমাদের কাজে যাও। 

২য় ছেলে,,,,,,,,,,,,,  ভাই দেখ মালটা কিন্তু হেব্বি। 

আলো,,,,,,,,, মুখ সামলে কথা বলো। 

৩য় ছেলে,,,,,,,, বুক চিন চিন করছে হায় মন তোমায় কাছে চাই। এভাবে বল । 

আবির,,,,,,,, খবরদার এর দিকে নজর দিয়েছিস তো, ও আমার হবু বউ। 

১ম ছেলে,,,,,,,,,,, এমন সবাই বলে, আমাদের কি বোকা পেয়েছিস নাকি, এতো রাতে কেও তার হবু বউকে এমন এক জায়গায় নিয়ে আসবে। 

৪র্থ ছেলে,,,,,,,, দেখ মামা, একা খেলিস না নিজের ভাইদের কথাও ভাব৷ 

আবির,,,,,,  আরেকটা কথা বললে না। 

আলো,,,,,,,, চলো আবির আমরা এখান থেকে যায়। 

২য়,,,,,,, এতো দাম দেখাচ্ছিস কেনো কতো লাগবে বল। যতো চাবি দিবো। 

আবির,,,,,, জাস্ট সেটআপ। 

৩য়,,,,,,,,, এই চুপ, ভালো কথা কানে ডুকে না তাই না। চুপচাপ এই মেয়েকে রেখে এখানে থেকে যা। না হলে,, 

আবির,,,,,,, না হলে কি হুমম। 

আবির ছেলেদের সাথে মারামারি লেগে যায়, কিন্তু আবির একা আর পারছে না। মার খাচ্ছে। আলো চিৎকার করছে, কিন্তু কেও নেয়। 

১ম,,,,,,,,, হাই ডার্লিং এখন তোমার কি হবে।  

আয়ান,,,,,,,,,,,, এর দিকে নজর দিলে চোখ উঠিয়ে ফেলবো, হাত লাগালে হাত কেটে গলায় ঝুলিয়ে দিবো। (এক হাতে একটা বড় লাঠি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে) 

আলো,,,,,,,, আয়ান তুই এসেছিস। 

আলো গিয়ে আয়ানকে জরিয়ে ধরে।

আয়ান,,,,,,,, চিন্তা করিস না, আমি এসে গেছি কেও তোর কিছু করতে পারবে না। 

সবাই আসে আয়ানকে মারতে আয়ান লাঠি দিয়ে সব কয়টাকে ইচ্ছে মতো দুলায় করে, আবির ও সাথে ওদের মারে। সবাই গাড়ি নিয়ে পালায়। 

আয়ান রাগে জোরে লাঠি ফেলে দেয়৷ আলো ভয় পেয়ে যায়, আয়ান রাগী চোখে তাকিয়ে আছে। 

আয়ান,,,,,,,,,,,, আবির তোর সাহস কি করে হলো এতো রাতে আলোকে নিয়ে বের হওয়ার। আর কোনো মেয়েকে নিয়ে বের হলে নিজের সাথে  সিফটির জন্য কিছু রাখতে হয় জানো না৷ (রাগে জোরে)

আবির,,,,,,,,,, আমি কি জানতাম নাকি এমন কিছু হবে। 

আয়ান,,,,,,,,,,, এটা লন্ডন না আবির, এটা বাংলাদেশ এখানে ডাকাতির থেকে বেশি রেপ হয়। আজ যদি আমি এখানে না আসতাম তাহলে কিহতো। 

আলো,,,,,,,,,, আয়ান চুপ কর পিল্জ এমন কথা বলিস না। (কান্না করতে করতে) 

আয়ান,,,,,,,,,, এখন কান্না করে কি লাভ। 

আবির,,,,,,,, তুমি এখানে কিভাবে। 

আয়ান,,,,,,, আলো আর আপনাকে এতো রাতে বের হতে দেখে আমি পিছনে আসলাম,ভাবলাম কোনো বিপদ হলো নাকি কিন্তু এখানে এসে তো অন্য কিছুই দেখি।  

আবির,,,,,,,,, তার মানে তুই প্রথম থেকে সব দেখছিলি তাহলে আগে আসতে পারনি। (আয়ানের কানে কানে)

আয়ান,,,,,,,,,  তাহলে তোকে মার খেতে কিভাবে দেখতাম। আলো যা গিয়ে আমার বাইকে বস। 

আবির,,,,,,,,  কেনো। 

আয়ান,,,,,,,, চুপচাপ নিজের বাসায় যাও। 

আলো গিয়ে আয়ানের বাইকে বসে, আর আয়ান আলোকে নিয়ে চলে যায়। পুরো রাস্তা আলো কান্না করতে করতে আসে। আয়ান বাইক বাড়ির সামনে দাঁড় করায়৷ দুজনে নামে বাইক থেকে। আলো এখনো কান্না করছে। 

আয়ান আলোর কাছে গিয়ে আলোর চোখের পানি মুছে দেয়৷ 

আয়ান,,,,,,,, পাগল মেয়ে সব ঠিক আছে এখন আর কান্না করতে হবে না।

,,,,,,, তুই না আসলে আমার কি অবস্থা হতো। 

,,,,,,, এখন সেটা ভাবা লাগবে না, আমি থাকতে তোর কিছু হবে না। আর তোর যদি কোথাও যেতে ইচ্ছে না করে তাহলে সোজা না করে দিবি। যে তোকে ভালোবাসে সে এই কারনে তোকে ছেড়ে যাবে না।

,,,,,তুই কিভাবে জানলি আমি যেতে চাই নি। 

,,,,, কারন যেতে চাইলে আমাকে মেসেজ করতি না, আসার জন্য। 

,,,,, আমি কখন তকে আসতে মেসেজ করেছি ঐটা তো৷ 

,,,,,ঐটা আমাকেই করেছিলি আমি বুঝে গেছি। কারন তুই কোনো দিন আমাকে মেসেজ করিস না সব সময় ফোন করিস তাই আমার আইডি সব থেকে নিচে তাকার কথা তাই ভুলে চলে গেছে এটা মানা যায় না৷ 

,,,,,,,,,, এতো সহজে বুঝে গেলি। 

,,,,,,,, আমি তোর নিশ্বাসের আওয়াজে তোর মনে খবর বলতে পারি। আর আমাকে দরকার লাগলে সরাসরি বলবি, এমন ঘুরিয়ে বলার কোনো দরকার নেয়। 
এখনো এই চোখ দিয়ে পানি ঝরছে। 

আয়ান দুচোখের পানি মুছে দিচ্ছে, আলো আয়ানকে জরিয়ে ধরে। আয়ান ও ধরে সান্ত্বনা দেয়। আয়ানকে জরিয়ে ধরে আলোর অদ্ভুত একটা ফিল হচ্ছে। আলোর শরীরের রোম রোম দাঁড়িয়ে যায়। 

আলো,,,,,,,(এটা কেমন ফিলিং, আমার এমন লাগছে কেনো, এটা যেমনি ফিলিং হোক না কেনো খারাপ লাগছে না। আজকের আগে এমন তো কখনো হয়নি) 

আলো তাড়াতাড়ি আয়ানকে ছেড়ে দেয়। 

আলো,,,,,, আমি এখন যায়, তুই ও যা। 

বলে তাড়াতাড়ি ভিতরে চলে যায় আলো, আলোর নিশ্বাস ভারি হয়ে আসছে। আলো চুপচাপ রুমে গিয়ে শুয়ে পড়ে। 

সকালে,,,,,,,,,,

আলো আয়ানের বাসায় যায় সাথে তার মা বাবাও। আয়ান নিচে আসে। 

আয়ান,,,,,,, ওওহহহ কি ব্যাপার আজ সবাই এক সাথে। 

মিসেস্ রোজা,,,,,,,,  তোমার মা ডাকলো। 

মিসেস রোদেলা,,,,,,,,,,  আরে ভাবী মিস্টি মুখ করো, আয়ান রিনার বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে। 

আয়ান,,,,,,,,,  আমি কখন হ্যাঁ বললাম। 

আয়ান,,,,,,, রিনা বলেছে তুই নাকি রিনাকে পছন্দ করিস তাই তো কাল ওকে খাবার খায়িয়ে দিয়েছিলি৷ 

আলো,,,,,,,, আয়ান তুই বিয়েতে রাজি। 

আয়ান আলোর দিকে তাকিয়ে অভিমানে হ্যাঁ বলে দেয়।

আলোর হিংসা হচ্ছে, আলো রাগে বলে উঠে। 

আলো,,,,,,,,, মা আবিরের কিছু কাজ আছে তাই বিয়েটা এগিয়ে দিতে বলেছে, সো বিয়েটা এই সপ্তাহেই হবে৷ 

আলো এটা বলে চলে যায়, আর আয়ান ও তার রুমে চলে যায়৷ রাগে আয়ান লাথি দিয়ে টেবিল ফেলে দেয়। 

চলবে,,,,,,,,,,,

ভালো লাগলে like, comment করে সাথে থাকুন ধন্যবাদ ❤।
Post a Comment (0)
Previous Post Next Post