স্বামী স্ত্রীর রোমান্টিক ইসলামিক গল্প | গল্পঃ হুজুরের হুজরানী ৪ ও ৫ পর্ব
স্বামী স্ত্রীর রোমান্টিক ইসলামিক গল্প | গল্পঃ হুজুরের হুজরানী ৪ ও ৫ পর্ব |
#হুজুরের_হুজরানী
৪ ও ৫ পর্ব
লেখকঃ মোঃ সাজ্জাত হোসেন ( বড় ভাই)
প্রথমে......
#_৪য়_পর্ব
তীব্র গতিতে এগিয়ে গেলাম ওদের দিকে
ওরা বাইকের গতি দেখে একদড়ে রাস্তার সাইডে
আমি চোখের পলকেই উধাও হয়ে গেলাম
শুভা,, এটা কি হলো
শুভার বান্ধবী,, দোস্ত এইটা বাইকের ড্রাইভার নাকি রকেটের ভালোই হলো মাঝে মাঝে রকেটে চরতে পারবি
শুভা,, তুরা মোজা করছিস আমার সাথে
শুভার বান্ধবী,, আরে ছেলেটা তো মনে হলো হুজুর শেষ মেষ হুজুরের প্রেমের পাগল হয়লি
শুভা,, হুজুর হয়েছে তো কি হয়েছে ওর সামনে গেলে বুঝতে পারবি আমি কেনো ওর প্রেমের পাগল হলাম
শুভার বান্ধবী,, আমি হুজুর ছেলে প্রেম ভালোবাসা করে না এগুলো নাকি পাপ
শুভা,, তুই কি এইসব নেগেটিভ চিন্তা ভাবনা ছাড়া আর কিছু ভাবতে পারিস না আমার যে করেই হোক ওকে চাই জীবনের বিনিময়ে হলেও
শুভার বান্ধবী,, ওই ওই দারা এতো পাগল হওয়া লাগবে না সবাই মিলে প্লান বের করতে হবে কি করা যায়
শুভা,, চল বিকালে সবাই মিলে ইমনদের বাসায় যাবো তারপর দেখি কি করা যায়
শুভার বান্ধবী,, আচ্ছা চলে আসবো কোন চিন্তা করিস না দেখি আমার বান্ধবীর জন্য কি করা যায়
শুভা,, আচ্ছা বিকাল ৫ টায় আছরের নামাজের পরে চলে আসিস আমি গেলাম
শুভার বান্ধবী,, আচ্ছা চলে আসবো চিন্তা করিস না
এইদিকে আমি আর ইমন বিভিন্ন এলাকা ঘুরে বেড়াচ্ছি এমন সময় ফোনে রিং বেজে উঠলো বাইক সাইটে করে পকেটে থেকে ফোন বের করে দেখি খালামনি ফোন দিছে
আমি,, আসসালামু আলাইকুম খালামনি
খালামনি,, বাবা তুমি কোথায়
আমি,, এইতো একটু ঘুরে বেড়াচ্ছি
খালামনি,, বাসায় আসো সেই সকালে গেছো ১২ টা বাজে বাসায় আসো আমি তোমার নানির বাড়িতে যাচ্ছি তোমরা খালু অফিস থেকে লাতে ফিরবেন
আমি,, আচ্ছা খালামনি তুমি যাও আমরা নামায পড়ে এসে খেয়ে নিবো
খালামনি,, আচ্ছা তাড়াতাড়ি চলে এসো
আমি,, আচ্ছা খালামনি চিন্তা করো না যোহরের নামাজ পড়ে চলে আসবো ওকে
নামাজ পড়ে ভিন্ন একটা রাস্তা দিয়ে বাসায় গেলাম নাস্তা করে এক ঘুম বিকাল সাড়ে চারটায় ঘুম ভাঙ্গল বাহিরে দেখি অনেক মেয়েদের শব্দ আমি ভাবলাম কি হলো খালামনি তো বাসায় নেই এতো মেয়েদের শব্দ আসছে কোই থেকে দরজার ফাঁক দিয়ে উঁকি মেরে দেখি একগাদা মেয়ে মানুষ বসে আছে সাথে ইমনো কথা বলছে আমি ইমনকে message কিরে খালা বাসা থেকে যেতে না যেতেই এতো গুলো মেয়ে নিয়ে কি শুরু করলি
ইমন,, এই গুলো আমি করি নাই তুমি করছো
আমি,, মানে
ইমন,, মানে এইগুলো শুভা ও তার বান্ধবীরা আম্মু বাড়িতে নাই তাই বাসা ঘেরাও করেছে তোমাকে আজ প্রোপজ করে ছাড়বে আমি অনেক বুঝলাম কাজ হলো না
আমি একটু চিন্তা করলাম দেখি কি করা যায় একটা বুদ্ধি বের করলাম
আমি,, ইমন বাইকের চাবি কোন জায়গায়
জুব্বা পায়জামা পরে নিলাম
ইমন,, তুই কি ঘরের ভিতর দিয়ে বাইক চালাবি নাকি
আমি,, চুপ তুই কোন কথা বলবি না চুপ করে দেখে যা চাবি কোথায় তাই বোল
ইমন,, চাবি টেবিলের উপর
আমি,, তুই কোন কথা বলবি না দেখ শুধু আমি কি করি
এই কথা বলে মোবাইলে একটা ফেক কল Apps ডাউনলোড দিলাম সব ঠিক করলাম রুমে থেকে বের হোলাম এগিয়ে যাচ্ছি মেয়েগুলো কিছু বলার জন্য সোফা থেকে উঠবে
তখনি ফেক কল থেকে আমার মোবাইল একটা কল চলে আসলো আমি ফোন বের করে কথা বলতে লাগলাম
হ্যা ভাই চিন্তা করবেন না আমি এখনি চলে আসছি
তখন মোবাইলটা কানে রেখেয় ইমনকে বললাম ভাই আমি একটু রাজশাহী যাচ্ছি একজনের সাথে একটু মিটিং আছে ফিরতে রাত
আমি কথাটা বলে বাসা থেকে বের হয়ে বাইক নিয়ে সুজা টান ইমন বুঝতে পেরেছে কিন্তু মেয়েগুলোর মলিন হয়ে গেছে ইমন হাসছে
শুভা,, এই কুত্তা হাসছিস কেনো(রাগী লুকে)
ইমন,, এইটা আমার খালাতো ভাই জিনিয়াস ভেরি জিনিয়াস সবাই টুপি পরিয়ে চলে গেলো শুভা দেখ তুই তো সুন্দর কম না এলাকার সব ছেলে তোর জন্য পাগল তুই ওকে ভুলে গিয়ে অন্য কারো সাথে প্রেম কর
শুভা,, আমি ওকে ভালোবাসি আমি ওকে নিজের করবোই এই জীবনে বিনিময়ে হলেও
ইমন,, দেখ ও এরকম ছেলে না ও জীবনে কারো সাথে প্রেম করবে না এই কারনেই কলেজ ছেড়েছে এইগুলো সয্য করতে পারে না বলে,,
শুভা,, সেটা তোকে না ভাবলেও চলবে ভালোবাসা কারে বলে আমি ওকে বুঝিয়ে দিবো
সবাই জার জার বাড়ি চলে গেলো রাত ৯ টার দিকে বাসায় ফিরলাম পরের দিন শুক্রবার সকালে ফযরের নামাজে মসজিদে গিয়ে দেখি ইমাম সাহেব আশে নাই আমিকেই দেওয়া হলো নামাজ পড়ানোর জন্য
ইমাম সাহেব নাকি আজ দিনের ভিতর আসতে পারবে না তাই জুম্মার দায়িত্ব আমার উপরে পরলো
সকাল বেলা দেখলাম শুভা ঘুরাঘুরি করছে আর উঁকিঝুঁকি মারছে
যাই হোক ১২ টার দিকে প্রস্তুতি নিয়ে মসজিদে গেলাম আমি রেগুলার জুম্মা পরায় না তাই নার্ভাস লাগছিলো অনেক মানুষ আমার খালু শুভার আব্বু খালু দের অনেক আত্মীয় স্বজন উপস্থিত অনেক দিন পর মন খুলে আলোচনা করলাম বাস্তব প্রেক্ষাপটের বিষয়ে উচিৎ কথা বললাম যার বিরুদ্ধে যায় গেছে কোন নেতার ভয় করিনা আমার তো আর চাকরি যাবার ভয় নেই তাই বয়ান করলাম একেবারে যা ইমাম সাহেবরা অনেকেই বলে না যদি কমিটির বিরুদ্ধে যায় বা কোন নেতার বিরুদ্ধে যায় তাহলে চাকরি শেষ তাই অনেক চাকরির ভয়ে সত্য কথা বলে না
আমার তো এসবের ভয় নেই বলেই দিলাম কিছু মানুষ একটু ক্ষুন্ন হলেও সবাই অনেক খুশি নামাজ শেষে অনেকে পরিচিত হতে থাকে সবাই অনেক প্রসংসা করে কে তুমি বাবা উচিৎ কথা বলেছো খুৎবায় এমন বয়ান হওয়া উচিত
বাড়িতে গিয়ে খালু আর শুভার বাবা খালু দের বাসায় একজায়গায় বসে আছে আমাকে ডেকে নিয়ে নতুন করে পরিচিত হলাম আমার অনেক প্রসংসা করলেন বুঝিনি এইটায় আমার জীবনে বিশাল একটা বাশ ছিলো
পরে বুঝলাম শুভা তাদের বাড়িতে ওর পছন্দের কথা বলে ওর বাবা অনেক খুশি
আমি রাতে রুমে শুয়ে শুয়ে হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী হরঃ
লেখা অসাধারণ একটি বই
"মুসলমানের হাসি"
পড়ছিলাম
এমন সময় খালামনির ডাক খাওয়ার জন্য
আমি বললাম খালামনি একটু পরে খাবো ৫ মিনিট
কারন একটা ঘটনার অর্ধেক অংশ পড়া হয়েছে তাই ভাবলাম ঘটনা টা পড়া শেষ করে খাবো
আমি জানাছিলোনা শুভা খালাদের বাসায়
আমার যাওয়া দেরি হচ্ছে দেখে শুভা আসলো আমার রুমে
আমি পড়ায় বেস্ত ছিলাম
শুভা ঘরে ঢুকে যা করলো আমি জীবনে কল্পনা করতে পারিনি।
চলবে.......?
💕❤️হুজুরের💞হুজরানী❤️💕
#_৫য়_পর্ব
শুভা আমার রুমে ঢুকে যা করলো আমি কল্পনা ও করতে পারিনি
ওকে রুমে ঢুকতে দেখে আমি বইটা রেখে খাটের উপর থেকে নিচে নেমে দাঁড়িয়ে পরলাম তখন শুভা আমার কাছে এসে আমার হাতে ধরে টান দিয়ে বললো আপনাকে খেতে ডাকছে আপনি শুনতে পারছেন না
,
আমার হাত ধরার সাথে সাথে আমার কি হলো সেটা নিজেও বলতে পারবো না
এমন জোরে একটা চিৎকার দেয় শুভা ফ্লোরে গিয়ে বসে পরে কি হলো আমি নিজেও জানি না এই প্রথম কোন বেগানা নারী আমায় টাস করলো আমার মনে হলো কেও জেনো আমার হাতে জাহান্নামের আগুন ধরেছে আমি সেটা সয্য করতে পারছিনা আমি যেনো জাহান্নামের আগুনে পরে গেছি
তাই নিজের অজান্তেই চিৎকার দেয়
,
শুভা ফ্লোরে পরে যেনো শরীরের সব কিছু কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছে
হাত-পা নাড়াতে পারছেনা এমন কি কথাও বলতে পারছে না
,
আমার চিৎকার শুনে খালা ও ইমন রুমে এসে দেখে শুভা ঘরের মেঝেতে পড়ে আছে আমে মুর্তির মত দাঁড়িয়ে আছে
,
ওরা শুভাকে এসে ধরে রুম থেকে বাহিরে নিয়ে যায় আর
,
আমি এখনো মুর্তির মত দাঁড়িয়ে আছি
দুনিয়াটা যেনো উলটপালট হয়ে গেছে আমার মাথা ঘুরছে পরে যাবো এমন সময় ইমন এসে আমাকে ধরে খাটে শুইয়ে দেয়
,
আমার দু'চোখ দিয়ে বন্যার স্রোতের মত পানি পরছে আর মুখ দিয়ে শুধু একটা শব্দ বের হচ্ছে
আমি জাহান্নাম দেখে ফেলেছি
আমায় জাহান্নামের আগুন ধরেফেলেছে
,
ডাক্তার আসেন আমাকে দেখে বললেন ওর বেরেন্টে চাপ পরেছে এবং অনেক ভয় পেয়ে আছে
আমি ঘুমের ইনজেকশন দিয়ে যাচ্ছি আজ রাত টা ঘুম পারলে সকালে ঠিক হয়ে যাবে চিন্তা করবেন না
,
পরের দিন সকালে ১১টার দিকে ঘুম ভাঙ্গে মাথাটা একটু ব্যথা করছিলো পাশে মোবাইলের স্ক্রিনে দিকে তাকিয়ে দেখি ১১টা বাজে আর ৭টা মিস কল ফোন হাতে নিয়ে দেখি আমাদের মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মানে মুহতামিম সাহেব ফোন দিয়েছেন
আমার তখন মনে পরলো আমার আজকে ছুটি শেষ তাই ফোন দিয়েছেন
তাই তাড়াতাড়ি ফোন ব্যাক করলাম
ফোন ধরতেই
আমি,, আসসালামু আলাইকুম হুজুর কেমন আছেন?
,
হুজুর,, ওয়ালাইকুমুস সালাম আলহামদুলিল্লাহ আমি ভালো আছি বাবা তুমি কেমন আছো আর কোন জায়গায় আছো?
,
আমি,, হুজুর আলহামদুলিল্লাহ আমি ভালো আছি আমি খালার বাড়িতে আছি
,
হুজুর,, তোমার নিশ্চয় মনে আছে তিন মাস পর তোমার ফাইনাল পরীক্ষা তাই আজ ছুটি শেষ কাল ক্লাস সুরু হবে তুমি চলে এসো
,
আমি,, আচ্ছা হুজুর আমি এখনি বের হচ্ছি চলে আসছি
,
হুজুর,, আচ্ছা রাখি সাবধানে এসো
,
আমি,, আচ্ছা হুজুর ফিআমানিল্লাহ্
ফোন রেখে উঠে ফ্রেশ হয়ে বের হয়ে গেলাম
খালামনির কাছে গিয়ে
আমি,, খালামনি আমার ছুটি শেষ বড় হুজুর ফোন দিয়েছিলো আমার চলে যাওয়া লাগবে
,
খালামনী,, সেকি এখনি জাবি নাকি
,
আমি,, তুমি জানো তো মাদ্রাসা একদম টাইম মেনটেন করে চলতে হয়
,
খালামনী,, আচ্ছা আমি তোমাকে নাস্তা দিচ্ছি খেয়ে নাও তারপর যাও
,
আমি,, আচ্ছা খেতে দাও ও ইমন কোথায়
,
খালামনী,, ও ইমন স্কুলে গেছে বললো বারোটার ভিতরে চলে আসবে
,
আমি,, আচ্ছা
খাওয়া দাওয়া শেষ করলাম ইমনকে ফোন দিলাম এমন আসলো
ইমন আমার সাথে বাস স্ট্যান্ড পর্যন্ত যাবে বাইক নিয়ে,
,
সাবার কাছে বিদায় নিয়ে বাড়ির বাইরে গিয়ে বাইকে উঠবো এমন সময় শুভার আব্বু এসে হাজির
শুভার আব্বু,, বাবা তুমি চলে যাচ্ছো নাকি
,
আমি,, হুম আংকেল আসলে আমার ৭দিনের ছুটি ছিলো আজ ছুটি শেষ আর মাদ্রাসা থেকে ফোন দিয়ে ছিলো তাই আজ চলে যাচ্ছি
,
শুভার আব্বু,, ও আচ্ছা কালকের সব ঘটনা শুভা আমাদের বলেছে আসলে কালকের ঘটনার জন্য আমি আমি ওর হয়ে ক্ষমা চাইছি
,
আমি,, আংকেল কি বলছেন এসব আপনি আমার বড় আর শুভার উপর আমার কোন রাগ নেয়
,
শুভার আব্বু,, আসলে আমার একমাত্র অনেক আদরের মেয়েতো আসলে ও তোমাকে অনেক ভালবাসে
,
আমি,, আংকেল ভুল বললেন এটাকে ভালোবাসা বলে না আবেগ বলে যা একটা মানুষের জীবন ধ্বংস করে দেবার জন্য যথেষ্ট
,
শুভার আব্বু,, মেয়েটা অনেক অসুস্থ হয়ে পরেছে খাওয়া দাওয়া করছে না ঘরে থেকে বের হচ্ছে না
,
আমি,, চিন্তা করবেন না আবেগ তো কয়েকদিন পরে ঠিক হয়ে যাবে
,
শুভার আব্বু,, ভয় হয় একটা ও যে জেদি মেয়ে কি না কি করে বসে
,
আমি,, চিন্তা করবেন না সব ঠিক হয়ে যাবে
,
শুভার আব্বু,, আচ্ছা ঠিক আছে যাও বাবা আবার এসো কিছু মনে করো না
,
আমি,, আচ্ছা আংকেল দোয়া করবেন আবার ছুটি পেলেই বেড়িয়ে যাবো
,
তারপর বাইক স্টাড দিয়ে চলে গেলাম রাতে মাদ্রাসায় পৌঁছালাম
পরের দিন ক্লাসে উপস্থিত হলাম
মুহতামিম আমাকে বললেন
আসলে সব হুজুর আমাকে খুব ভালোবাসে বিশেষ করে বড় হুজুর তাই কখনো নাম ধরে ডাকে না বাবা বলে ডাকে
হুজুর,, বাবা তোমার কি হয়েছে তোমাকে অন্য রকম লাগছে পড়ায় মন নেই
,
আমি,, হুজুর তেমন কিছু না এমনি
,
হুজুর,, তুমি আমার কাছে কথা লুকাচ্ছো
,
আমি,, না মানে ( ভয়ে ভয়ে)
,
হুজুর,, ঠিক আছে ক্লাস শেষে আমার রুমে এসে দেখা করো
,
আমি,, আচ্ছা হুজুর
ক্লাস শেষে হুজুরের রুমে গেলাম হুজুর কে সব ঘটনা খুলে বললাম
হুজুর বললো দেখো এই একটা কারন যা দুইটা জীবন কে ধংস করে দেবার জন্য যথেষ্ট তুমি তোমাকে নিয়ে আমার গর্ব হচ্ছে তুমি আর তোমার খালার বাসায় যাবে না
মেয়েটি নিজেও ধংস হবে তোমাকে ও ধংস করবে
,
তোমার যে অবস্থা তোমার মনের উপর বিশাল চাপ পরেছে এমন অবস্থায় তো পড়াশোনা হবে তা তোমার মনটা একটু ফ্রেশ হওয়ার দরকার আর সামনে তোমার ফাইনাল পরীক্ষা ভেবে দেখি কি করা যায়
রাতে তোমাকে আবার ডাকবো এখন যাও ক্লাস করার দরকার নাই একটু রেস্ট নাও
রাতে হুজুর বললেন তুমি সোজা বাড়ি যাবা কয়েকটি দিন বাড়িতে থাকতে মনটা ফ্রেশ সবে আবার লেখাপড়ায় মনোযোগী হতে পারবে
পরের দিন বাড়িতে গেলাম বাসায় কিছু বললাম না সোজা রুমে গিয়ে শুয়ে আছি এমন সময় আমার আমার ফোনে একটা ফোন আসলো
কল রিসিভ করতে ওই পাশের লোকটা যা বললো কথাটা শুনার পর ফোনটা আমার হাত থেকে কাঁপছে কাঁপতে ফ্লোরে পরে গেলো চারদিক যেনো অন্ধকার হয়ে এলো
,
চলবে.......