#অবহেলিত_প্রেমিক_যখন_বিমান_বাহিনীর_বড়_অফিসার🦋
⏪ ⏪লেখখ:রাসেল"কালো ভূত⏩ ⏩
---------১২ পর্ব--------
⏪⏩▶
⏩▶
🎤
নিধি:-তুমি তো শিখাচ্ছো এমন কথা বলতে আমাকে,আমি কি থোরি এইসব বলতে পারতাম।
রাসেল:-বাববাহ সব কিছু নিজেই বলে এখন আমার নামে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে তাইনা।
নিধি:-হুম তুমি তো আমার সব তোমার সাথেই তো এমন দুষ্টুমি করবো তাইনা,আচ্ছা তুমি থাকো কেমন,আব্বু ডাকছে দেখি কি বলে।
রাসেল:-আচ্ছা তাহলে যাও ভালো থাকো আল্লাহ হাফেজ।
নিধি:-ওকে তুমি ও ভালো থাকো উম্মমমমমমমমাহ আল্লাহ হাফেজ।
রাসেল নিধির কিছটা ধরে নিয়ে বুকের বামপাশে যত্ন করে রেখে দেয়,এইদিকে নিধিকে যে কিছু বলবে সেটার ও কোনো উপায় নেই কেননা পাগলি তো লজ্জা পেয়ে দৌড়ে পালাইছে।
রাসেল:-পাগলি একটা এখনো বাচ্চামো সভাব যায়নি,আমি কি আসলেই ভাগ্যবান যে নিধির মতো এতো সুন্দর একটা মনের মানুষ কে পেয়েছি,যার মনে নেই কোনো অহংকার নেই আছে শুধু অফুরন্ত ভালোবাসা,কিন্তু ভয় হয় যদি আমাকে আবার ইসরাতের মতো ছেড়ে চলে যায়।
এইসব ভাবছে রাসেল ঠিক তখনই আকাশ হাতে দুইটা কফি নিয়ে চলে আসে,এই ছেলেটাও না কেমন ঠিক বুঝে যায় কখন রাসেলের কি খেতে মন চাই।
আকাশ:- শুভসকাল স্যার,এইনিন আপনার জন্য স্পেশাল কফি নিয়ে আসলাম।
রাসেল:-শুভসকাল, ধন্যবাদ আপনাকে মিস্টার আকাশ সাহেব,তা আপনে কিভাবে বুঝতে পারলেন যে এখন আমার কফি খেতে মন চাচ্ছে।
আকাশ:-আমি এসে দেখি আপনে ফোনে কথা বলছেন,আর উদাস হয়ে বাইরের দিকে তাকিয়ে কি একটা ভাবছেন তাই এই কফি টা আপনার প্রয়োজন বুঝতে পারলাম আর টপকরে নিয়ে চলে আসলাম,এখন খেয়েনিন।
রাসেল:- আচ্ছা বসেন দাঁড়িয়ে আছেন কেনো,আমি আপনার স্যার বলে কি এখানেও আমার সামনে এভাবে দাঁড়িয়ে থাকবেন নাকি।
আকাশ:-সরি স্যার আচ্ছা ঠিক আছে আমি বসতেছি।
এইভাবে নানান কথা বার্তার মাঝে দিয়ে চলে যায় দিনগুলো আগামীকাল কেই ফিরে যাবে নিজ দেশে অন্যের দেশ ফেলেরেখে,রাসেল সব কাগজপত্র আগেই ঠিক করেনিছে এখন শুধু জিনিসপত্র গুলাই গুছিয়ে নেওয়া বাদ আছে,রাসেল সব জিনিসপত্র গুলো গুছিয়ে রাতের খাবার খেয়ে রুমে চলে আসে,সকাল ছয়টাই ফ্লাইট,রাসেল ওর বাবার কাছে ফোন করে।।
রাসেল:- আসসালামুয়ালাইকুম বাবা কেমন আছো,আমাকে তো ভুলেই গেছো।
রফিকুল:- ওয়ালাইকুমাসালাম,আমি ভালো আছি,তুই কেমন আচিস,তা বাবা আমি তোকে ভুলে গেছি নাকি তুই আমাকে ভুলে গেছিস কোনটা হুম।
রাসেল:-আমি কি তোমাকে ভুলতে পারি বলো শুধু একটে মনে কম রেখেছি এটাই হিহিহি।
রফিকুল:-পাগল ছেলে,তা কালকে তো ফিরেই আসতাছোস তাইনা।
রাসেল:-হুম তুমি তো সব জানোই আবার জিগাও কেন হুম।
রফিকুল:-দেখলাম যে এটাও তোর মনে আছে কিনা মনে নেই।
এইভাবে বাবার সাথে অনেক সময় কথা বলে রাসেল ফোন কেটে দেখে নিধি অনেক গুলা কলদিছে যেটা রাসেল তেরও পাইনি।
রাসেল:-এইরে মহারানী এতো গুলা কলদিছে আর আমি তেরি পায়নি,না জানি কোন লেভেলের রেগে আছে কে জানে,না বাবা না মহারানীর রাগ ওঠার আগেই কল ব্যাক দেই।
রাসেল কললিষ্ট থেকে কিউট পাগলি নামটা বের করে কল দেয়,হাই হাই কি নাম মাইরি কিউট পাগলি🥰নিধি কল রিসিভ করে কথা বলেনা শুধু কানে ধরে আছে আর রাগে ফোস ফোস করতেছে,মনে হচ্ছে এই বুঝি জাতি সাপের মতো ছোবল দিবে।
রাসেল:-এই পাগলি কথা বলনা কেনো হুম,তোমার নিশ্বাস শুনতে শুনতে তো আমার নিশ্বাস ঘাটতি পরে যাচ্ছে।
নিধি:-বলবো কেনো কথা,কতো বার কল দিছি তুমি কি ধরেছো,আবার কথা বলো তাইনা।
রাসেল:-আরে আমি বাবার সাথে কথা বললাম,বুঝতেই পারো কিলকে চলে আসতাছি তোমাদের কাছে,এই বিলাতি মেমসাহেবদের একা করে।
নিধি:- শশুর আব্বার সাথে কথা বললে দেখে যাও ক্ষমা করে দিলাম,আর বিলাতি মেয়েদের দিকে তাকা তোমার চোখ তুলে নিবো বলে দিলাম,তুমি শুধু আমার তাই শুধু আমাকেই দেখবে।
রাসেল তো নিধির এমন রাগি কথা শুনে অবাক,যে এতো নরম সভাবের মেয়ে এতোটা রাগ কিভাবে করতে পারে,আসলেই একটা মেয়ে যতই নরম হোকনা কেনো,তার স্বামী বা বয়ফ্রেন্ডের পাশে কোনো মেয়ে কে দেখলে বা নাম শুনলেই রাগীণি রুপ ধারন করতে এক মিনিট ও লাগেনা,এটাই প্রকৃত ভালোবাসা,কারণ কোনো মেয়েই তার স্বামী বা বয়ফ্রেন্ডের ভাগ অন্য কে দিতে চাইনা।
রাসেল:-এই এই তোমার এতো রাগ কবে থেকে হলো,আমি তো এমন রুপে নতুন করে ক্রাশ খেলাম,এমনিতেই আগের থেকেই ক্রাশ খেয়ে আমার যেই অবস্থা,তার উপর আবার নতুন করে।
নিধি:-হিহিহি তুমি আমার রাগ দেখে ভয় পায়ছো যাক ইনজেকশন আর হুদাই খরচ করতে হবেনা।
রাসেল:-হুম আচ্ছা কি করো এখন।
নিধি:-এইতো গরম কফি ঠান্ডা করে একটু একঠু করে খাচ্ছি।
রাসেল:-আমার জানুটা আসলেই পাগলি,কফি কেউ ঠান্ডা করে খাই নাকি শুনি।
নিধি:-হুম আমি তো পাগলি,তুমি সব সময় আমার মনের মাঝে থাকো,আর আমি গরম কফি খাই আর সেটার কারণে তোমার কষ্ট হোক গরম লেগে তাইনা।
রাসেল:-ওরে বাবারে এতো দুর দিয়ে চিন্তা ভাবনা,আমি তো এটা ভেবে দিখিনি যে এক আর এক শুধু দুই হয় না বরং এগারো ও হয়।
নিধি:-হুম তোমার জন্য আমি কতো ভাবি,শুধু তুমি ভাবো না।
রাসেল:-দুইজন ভাবতে থাকলে কি হবে একজন ভাবলেই হবে বুঝেছো।
নিধি:-আচ্ছা জানু কালকে কখন আসবে তোমাকে দেখার জন্য মনটা ব্যকুল হয়ে আছি,কিছুতেই মানছেনা,শুধু বলছে তোমাকে কখন দেখবে কখন দেখবে।
রাসেল:-আমার কালকে সকাল ছয়টায় ফ্লাইট,তাই তো এখন সব কিছু গুছিয়ে রাখলাম,আচ্ছা আমি এখান থেকে তোমার জন্য কি নিয়ে আসলে তুমি খুসি হবে বলোতো।
নিধি:-তুমি আমার কাছে সবচেয়ে দামি জিনিস তাই আমি চাই আল্লাহ রহমতে তুমি আমার কাছেই ফিরে আসো,এতেই আমি অনেক খুসি।
রাসেল নিধির কথা শুনে অনেক টাই খুসি হয়,রাসেল ভেবেছে অনেক কিছু হয়তো চাইবে,কিন্তু নিধি কিছুই চাইলোনা,শুধু ওর সহিসালামতে ফিরে আসাটাই কামনা করলো,যেটার কারণে নিধির জন্য রাসেলের মনে আরো হাজার গুণ ভালোবাসা বেড়ে গেলো।
রাসেল:-সত্যি আমি তোমাকে যতই দেখছি ততই যেনো মুগ্ধ হচ্ছি,আরো কতো রুপ তোমার মাঝে আছে শুনি।
নিধি:-তোমার মনের মতো সব আছে বুঝতে পারলে কলিজা।
রাসেল:-হুম না বুঝতে পারলে কি আর ছাড় আছে নাকি,তুমি তো বুঝিয়েই ছাড়বে সে যে ভাবেই হোকনা কেনো।
নিধি:-হুম আচ্ছা কলিজা এখন তাহলে ফোন রাখি,তুমি ঘুমিয়ে যাও সকাল সকাল উঠটে হবে আমি তোমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছি।
রাসেল:-হুম ঠিক আছে শুভরাত্রী কলিজা, লাভ ইউ সোনাপাখি,আল্লাহ হাফেজ।
নিধি:-লাব ইউ টু কলিজা, আল্লাহ হাফেজ, গুড নাইট এন্ড সুইট ড্রিম উইথ মি।
রাসেল কলটা কেটে দিয়ে ঘুমের রাজ্যে পারি জমায়,এইদিকে নিধি বইটা হাতে নিয়ে পড়তে থাকে আর মুচকি মুচকি হাসতে থাকে,কেননা কালকে প্রিয় মুখটা আবার দেখতে পারবে ভাবতেই নিধি যেনো আনন্দে আত্মহারা।
এইদিকে রাসেলের ও আজকে দুই নয়নে ঘুম যেনো কিছুতেই ধরা দিতে চাচ্ছে না,বিছানার এপাশ থেকে ও পাশ করেই যাচ্ছে কিন্তু ঘুম পরি আসছে না,অবশেষে এমন করতে করতে কখন যে ঘুমিয়ে যায় সেটা রাসেল নিজেও জানেনা,তাহলে আপনেরা কিভাবে জানবেন,সকালে সময়ের আগেই রাসেল উঠে পরে,মনের মাঝে এক আলাদা ভালো লাগা কাজ করতেছে,এতোদিন পরে বাড়ি যাবে বলে কথা,রাসেল সব কিছু রেডি করে নিয়ে বসে আছে,এমন সময় আকাশ আসে।
আকাশ:- আসসালামুয়ালাইকুম গুড মর্নিং স্যার, কেমন আছেন।
রাসেল:- ওয়ালাইকুমাসালাম, গুড মর্নিং মিস্টার আকাশ সাহেব, আমি ভালো আছি,তা আপনে কেমন আছেন।
আকাশ:-হুম স্যার আমি ভালো আছি তবে মনটা একটু খারাপ।
রাসেল অনেক টা অবাক হয়ে জিগ্গেস করে মন খারাপের কারণ টা আসলে কি।
রাসেল:-ঐ রাতে তো ভালো মানুষের মতোই দিখলাম তাহলে এখন আবার মন খারাপ কেনো শুনি।
আকাশ:-আপনাকে ছেড়ে চলে যেতে হবে তাই,আপনে থাকেন চট্টগ্রাম আর আমি থাকা ঢাকা,এখানে তো আপনার আন্ডারে আমাকে রাখা হয়েছিলো।
রাসেল:-আরে এতে মন খারাপের কি আছে হুম,দেখা তো হবেই আর আপনার ডিউটি আমার সাথেই পরবে নো সমস্যা ইয়াং ম্যান।
আকাশ:-আপনে চাইলে যে কোনো কিছুই সম্ভব,অসম্ভবের কিছুই নাই,তা চলেন খেয়ে নেই,আর একটু পরে বের হতে হবে।
রাসেল:-হুম চলে আগে খেয়েনেই তাহলে পরে আবার দৌড়াদৌড়ি করার তালে পরতে হবেনি,সেটা আমার একটুও ভালো লাগবেনিনা।
আকাশ:-হুম স্যার খাবার পরে যদি একটু রেষ্ট করতেই না পারি তাহলে যেনো কেমন কেমন লাগে।
আর কোনো কথা না বলে ওরা চলে যায় নাস্তা করার জন্য,দুজনে নাস্তা করে বেরিয়ে পরে এয়ারপোর্টের উদ্দেশ্যে,সবাই রাসেল কে এগিয়েদিতে এসেছে,কেননা রাসেল এই ছয়টা মাসে অনেকেরই মন জয় করেছে,এর মাঝে আবার অনেক গুলা বিলাতী মেয়ের চোখে ও পানি জমতে শুরু করেছে,রাসেল সবাইকে শান্তনা দিয়ে, এয়ারপোর্টের সকল কাজ শেষ করে বিমানে উঠে বসে পরে একটু পরেই বিমান টেকঅফ করবে বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে।
আকাশ:-স্যার এই মূহুর্ত টা না আমার খুব ভালো লাগে,যেটা আপনাকে বলে বুঝতে পারবোনা।
রাসেল:-আরে কোন সময় টা আপনার এতোটা ভালো লাগে সেটাই তো বুঝতে পারলাম না আমি।
আকাশ:-আমি বলছি এইযে বিমান টেকঅফ করে মাটি থেকে ঠাসসসস করে আকাশে উঠে পরে আমরা শূন্যের উপরে ভাসতে থাকি সেটার কথায় বলছি।
রাসেল:-ওহহহহহ আমি এতোখণে বুঝতে পারলাম আপনে আসলে কোন ভালো লাগার কথা আসলে বলেছেন,তবে এই সময় টা তো অনেকেই ভয় পায়।
আকাশ:-আমার ভয়ের পরিবর্তে মজা টাই বেশি লাগে সেটা আপনে বলতে পারেন।
ওরা দুইজন কথা বলছে এর মাঝেই পাইলট এসে রাসেলের সাথে কৌশল বিনিময় করে সাথে নিয়ে ককপিটে চলে যায়,রাসেল অনেক কথা বলে বিমান টেকঅফ করলে সেখান থেকে আবার আকাশ সাহেবের কাছে চলে আসে,লম্বা একটা সফর তাই রাসেল ঘুমিয়ে পরে,এইদিকে নিধি পথ চেয়ে বসে আসে কখন রাসেল আসবে।
রাশিদা:-আহানা রাসেল কে আনতে যেতে হবে তো নাকি।
আহানা:-হুম যেতেই হবে কতো দিন হলো ভাইয়া কে দেখিনা,আর বাবা তো এয়ারপোর্টে আছেই।
রাশিদা:-হুম তুই বরং নিধি কে সাথে নিয়ে চলেযা,আমি জানি নিধি আমার ছেলেকে অনেক ভালোবাসে।
মায়ের মুখে এই কথা শুনে আহানা তো রিতিমতো সেই লেভেলের অবাক।
আহানা:-আম্মু তুই এইকথা টা কিভাবে বুঝতে পারলে শুনি।
রাশিদা:-সন্তানের মনপড়ার ক্ষমতা মায়েদের থাকে বুঝলি,আর ওদের দুইজন কে কিন্তু সেই মানাবে।
আহানা:-হুমমমম ভাবি আমার সেই কিউট তাইনা আম্মু,আচ্ছা তুমি থাকো আমি তাহলে পেত্নি ভাবিকে রেডি হতে বলি।
রাশিদা:-হুম তারাতাড়ি যা,আমার ছেলে আবার এই চলে আসলো বলে।
আহানা আর কোনো কথা না বলে সেখান থেকে রেডি হয়ে গাড়ি নিয়ে নিধির বাড়ির সামনে রেখে চলে আসে নিধির কাছে।
আহানা:-ভাবি ভাবি ঐ নিধি পেত্নি কোথায় তুই।
নিধি সদ্য গোসল করে ওয়াশরুম থেকে বেরিয়েছে,চুলথেকে পানি টপটপ করে কমর বেয়ে মাটিতে পরতেছে,অমনি আহানার কথার জবাবে বলে ওঠে।
নিধি:-ঐ সাকচুন্নি এইভাবে চিল্লাস কেনো হুম,কোন পাকা ধানে মইদিবি যে এতো চিল্লাস।
আহানা:-ভাবি তুই জানিস আজকে ভাইয়া আসবে,তোকে আমার সাথে যেতে বলেছে তোমার গুণধর শাশুড়ি মা।
নিধিতো আহানার কথা শেনে সেই লেভেলের খুসি,কি করবে ভেবেই পাচ্ছেনা যেনো।
নিধি:-দেখতে হবেনা শাশুড়ি মাটা কার,ছেলের হবু বউয়ের জন্য আগেই কতো দরত দেখেছিস হুম।
আহানা:-হুম হয়ছে আর সাফাই গাইতে হবেনা তুই বরং তারাতাড়ি রেডি হয়েনে।
নিধি:-তুই দুই মিনিট বসেক আমি তিরিশ মিনিটে রেডি হয়ে আসতাছি।
নিধি একটা মুচকি হাসি দিয়ে রেডি হতে চলে যায়,এইদিকে আহানা নিধির আম্মুর সাথে এটা ওটা নিয়ে কথা বলতে থাকে,এইদিকে নিধি কি পরবে সেটা ভেবেই পাচ্ছে না,অবশেষে রাসেল যেটা একদিন পছন্দ করেদিছিলো সেটাই পরে নেয়,অনেকটা সময় পরে রেডি হয়ে বেড়িয়ে পরে,আহানা ও নিধির মা তো সিড়ির দিকে এক ধ্যানে তাকিয়ে আছে,মনে হচ্ছে আসমান থেকে কোনো পরী জমিনে নেমে এসেছে,অসম্ভব সুন্দর লাগছে,হালকা বাতাসে সিলকি চুলগুলো বার বার এলো মেলো হয়ে যাচ্ছে যেটা নিধি বার বার কানের পিছনে গুজে দিচ্ছে।
আহানা:-বাববাহ ভাবি তোকে তো একদম পরির মতন লাগছে সত্যি আজকে আমার ভাইয়াটা তোকে দেখেই পাগল হয়ে যাবে।
নিধি:-যাহ দুষ্ট এইভাবে বলিসনা,আমার বুঝি লজ্জা করেনা হুম(লজ্জাভাব নিয়ে)
আহানা:-থাক আর লজ্জা পেতে হবেনা,এবার তারাতাড়ি চল নাহলে ভাইয়া এসেই রেগে ফায়ার হয়ে যাবে কিন্তু।।।।।।।
✍।।।।।।।।।।।।।।।।✍
🌺❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣🌺
- আজকের বারে এখানেই রেখে দিলাম-
-ফের দেখা হবে কথা হবে আগামী পর্বে-
-সেই পযর্ন্ত ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন-
✍।।।।।।।।।।।।।।।।।।।✍
........চলবে........
🌺,আমার গল্প যদি আপনাদের ভালো লাগে, তাহলে অবশ্যই বেশি বেশি করে লাইক কমেন্ট আর শেয়ার করবেন,আর দয়াকরে গল্প লেখার মাঝে যদি কোনো প্রকার ভুল ক্রটি হয়,তাহলে অবশ্যই ক্ষমার চোখে দেখবেন,কেননা ভুল না করলে জীবনে কিছু শেখা যায় না🌺
💖💖💖
🌺পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করুন🌺