অবহেলিত প্রেমিক যখন বিমান বাহিনীর বড় অফিসার 9 পর্ব

 #অবহেলিত_প্রেমিক_যখন_বিমান_বাহিনীর_বড়_অফিসার🦋
      ⏪ ⏪লেখখ:রাসেল"কালো ভূত⏩ ⏩
                      ---------৯ পর্ব--------
⏪⏩▶
⏩▶
🎤
রফিকুল:-বাবা সব সময় নিজের খেয়াল রাখিস,আর কোনো চিন্তা করবিনা মনে করবি আমরা তোর সাথেই আছি।

রাসেল ওর বাবাকে জড়িয়ে ধরে কান্না করে দেয়,বাবা ছেলের এমন ভালোবাসা দেখে ওখানে উপস্থিত সবাই যেনো থমকে যায়।

রাসেল:-আচ্ছা বাবা ঠিক আছে,আর তুমি নিজের আর আম্মু ও আহানার খেয়াল রাখিও ভাল থেকো বাই।

রফিকুল চৌধুরী এক ধ্যানে প্লেনের দিকে তাকিয়ে থাকে,ধিরে ধিরের চোখের পলকের সামনে হারিয়ে যায় আর দেখতে পাওয়া যায় না বিমান টিকে,চোখের কোণে জমে থাকা পানি আজ একটু বেশি জমেছে,হাতের উল্টা পিঠ দিয়ে চোখের পানি মুছে বাসাই চলে আসে,এইদিকে আহানা রুমে এসে দেখে নিধি এখনো কান্না করেই যাচ্ছে।

আহানা:-ভাবি তুই এভাবে কান্না করতিস কেনো হুম,আর ভাইয়া তো চলে গেছে,যাওয়ার আগে চোখের ইশারায় অনেক খুজলো।

নিধি:-চলে গেছে,আমি ওকে কতটা ভালোবাসি সেটা কেনো মানতে চাইনা।

আহানা:-দেখ ভাবি ভাইয়ের মনে হয় কালো একটা অতিত আছে যেটার কারণেই তৌর ভালোবাসা এক্সেপ্ট করেনি,তবে আমি স্পষ্ট ওর চোখে তোর ভালোবাসা দেখেছি।

নিধি:-সত্যি আমে ওকে অনেক ভালোবাসি,সেদিন রাত থেকেই তোর ভাই আমার রাতে ঘুম কেড়ে নিয়েছে,এখন তোরা ভাই বোন আমার ঘুম ফেরত দে।

আহানা:-ভাইয়া ফিরে আসুক তখন বলবো তোর ঘুম যেনো ওভার টাইমের টা সহ ফিরিয়ে দেয়।

আহানার কথা শুনে নিধি ফিক করে হেসে ওঠে,এইভাবে কেটে যায় অনেকটা সময়,রাসেল লন্ডন এসে পৌঁছে যায়, এয়ারপোর্টে এসে নেমে ওর গন্তব্যে চলে যায় ওকে নিতে আসার লোকটার সাথে,এইভাবে কেটে যায় অনেক গুলো দিন,এইদিকে রাফি ও রাইসা কলেজে বসে আছে।

রাফি:-রাইসা দেখেছো মানুষ চলে গেলেও ঠিকই তার স্মৃতি গুলো রয়ে যায়,রাসেল নেই অথচ তোমাকে আমার করার জন্য কত কি করেছে,সেটা ঠিকই আছে।

রাইসা:-হুম আজ তিনটা মাসের বেশি সময় হয়ে গেছে ভাইয়া চলে গেছে,ভাইয়ের কথা খুব মনে পরে,যানিনা বেচে আছে নাকি।।।।

রাইসা বাকিটা বলার আগেই রাফি মুখ আটকে দেয়,রাইসা আর কিছুই বলতে পারেনা।

রাফি:-এমনটা বলবেনা আমার বন্ধুর কিছুই হবেনা দেখবে একদিন ঠিক আমাদের মাঝে ফিরে আসবে।

রাইসা:-হুম ইসরাত এখন আর সাভাবিক নেই সব সময় নিজেকে চারদেওয়ালের মাঝে বন্ধি রাখে,ঠিকমতো খাবার ও খাইনা।

রাফি:-একটা নিরাপরাধ ছেলের পবিত্র ভালোবাসা নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছে ওর সাথে এমনটা হবে না তো কার সাথে হবে বলো,ওর বোঝা উচিৎ ছিলো রাসেলের মত ছেলেকে নিজের জিবনে পেয়ে ও হারিয়ে ফেলে মানে কতো কিছু।

রাইসা:-হুম এখন ঠিক বুঝতেছে কিন্তু আফসোস কিছুই করার নেই।

এইভাবে কথা বলতেই থাকে দুইজন,এইদিকে রাসেল জানালার গ্রিল ধরে একমনে বাইরে দিকে তাকিয়ে আছে,নিধির কথা আজ বড্ড বেশি মনে পরতেছে,এখন আর ইসরাতের কথা মনে পরেনা কেননা নিধির ভালোবাসার নিচে ইসরাতের মহো চাপা পরে গেছে,রাসেল এই সব ভাবছে ঠিক তখনই পিছন থেকে আকাশ বলে ওঠে।

আকাশ:- স্যার আপনার নাস্তা করার সময় হয়ে গেছে চলেন সবাই আপনার জন্য অপেক্ষা করতেছে।

রাসেল:-ওহহহহ আকাশ সাহেব আচ্ছা চলেন।

আকাশ:-হুম স্যার আপনার মনটা কি কোনো কারণে খারাপ আজকে।

রাসেল:-না তেমন কিছু না ঐ একটু আরকি,বাড়ির লোকের কথা ভিষণ মনে পরছে তো তাই আরকি।

রাসেল আকাশের সাথে নিচে চলে আসে খাবার খাওয়ার জন্য,কি ভাবছেন আকাশ টা আবার কে,আসলে আকাশ হলো বিমান বাহিনীর একজন ছোট কর্মকর্তা,যে রাসেলের দেখাশোনা করে,সবাই নাস্তা করে নেয়,এইভাবে কেটে যায় আরো কয়েকটা দিন,রাসেল শুয়ে আছে,তখনি বাড়িতে ফোন দেয় আহানার ফোনে।

আহানা:- আসসালামুয়ালাইকুম ভাইয়া তুই কেমন আছিস।

রাসেল:- ওয়ালাইকুমাসালাম,আমি অনেক ভালো আছি,বাড়ির সবাই কেমন আছে।

আহানা:-হুম সবাই ভালো আছি তবে একজন একটু অসুস্থ আছে।

অসুস্থতার কথা শুনে রাসেল অনেক টা গাবরে যায়,কে আবার অসুস্থ হলো এটা ভেবে।

রাসেল:-কিরে এইতো বললি সবাই ভালো আছে,তাহলে অসুস্থ হলো কে শুনি।

আহানা:-ভাবির অনেক জ্বর তোর কথা চিন্তা করে ঠিকমতো খাওয়া দাওয়া ও করেনা।

রাসেল:-কি বলিস আমার কথা ওকে কে চিন্তা করতে বলেছে।

আহানা:-ভাইয়া তোকে অনেক বেশি ভালোবাসে বুঝিস না কেনো।

রাসেল:-আমার মনে কোনো ভালোবাসা নেইরে,আচ্ছা ওর খেয়াল রাখিস বাই পরে কথা হবে।

রাসেল ফোন কেটে দিয়ে চোখের কোণে জমে থাকা পানি মুছে নেয়,কেননা নিধির কথা ওকে অনেক ভাবাচ্ছে যেটা মুখে প্রকাশ করতে পাচ্ছে না।

রাসেল:-একেবারেই পাগলি একটা ওর কেনো আমার কথা ভেবে নিজেকে কষ্ট দিতে হবে,আমি তো ওরি আছি সেটা কি বোঝেনা,এইরে আমি পাঠকদের সামনে এটা কি বললাম।

রাসেল এভাবে কথা বলছে আর একাই হাসতেছে এমন সময় আকাশ চলে আসে সেখানে।

আকাশ:-স্যার চলেন কোথাও ঘুরে আসি,আর তো থাকবোই মাত্র দুইমাস,তারপর তো চলেই যাবো।

রাসেল:-হুম চলেন একটু ঘুরে আসলে মনটাও হালকা হয়ে যাবে,আর এই শহর টার সাথেও একটু পরিচিত হয়ে নেওয়া যাবে।

আকাশ:-স্যার আপনে খুব মজার কথা বলেন কিন্তু,আপনার সাথে কেনো জানি কথা বলে আমার খুব ভালো লাগে।

রাসেল:-হাহাহা কি যে বলেন না,আমি ভালো গুছিয়ে কথা বলতে পারিনা দেখে কোনো মেয়ে কথা পযর্ন্ত বলতে চাইনা,আর আপনে বলছেন আমার কথা আপনার ভালো লাগে।

আকাশ:-আপনার সাথে যে মেয়ে কথা বলবেনা সে হয় বোবা না হয় তার কপাল খারাপ আপনার মতো এতো সুন্দর মনের মানুষ পেয়েও কথা বলেনা।

রাসেল:-হয়ছে এখন চলে রেডি হয়ে যাওয়া যাক।

আকাশ চলে যায় রেডি হতে,রাসেল ও রেডি হয়ে নেয়,হোইট শার্টের সাথে কালো প্যান্ট ও কালো কোটে একদম পুরাই যেনো ম্যান ইন ব্লাক,এই পোশাকে রাসেল কে কোনো মেয়ে দেখলে চোখ না বন্ধ করেই এক বস্তা ক্রাশ খাবে হিহিহি,এই যে আপুমণিরা আপনেরা আবার ক্রাশ খেয়ে আমার দোষ দিয়েন না,রাসেল ও আকাশ বেড় হয় ঘুরতে যাওয়ার জন্য,কিন্তু রাসেল খেয়াল করছে বার বার আকাশ ওর দিকে তাকাচ্ছে।

রাসেল:-আচ্ছা আকাশ সাহেব আমি লক্ষ্য করতেছি আপনে অনেক টা সময় ধরেই আমার দিকে নজর দিচ্ছেন এটার কারণ কি আসলে।

আকাশ:-আসলে স্যার আপনাকে আজকে এই পোশাকে কটু বেশিই সুন্দর লাগতাছে,আমি তো ক্রাশ খেয়ে গেছি,ইশশশশ আমি যদি মেয়ে হতাম তাইলে এখনি প্রপোজ করেফেলতাম।

রাসেল তো আকাশের কথা শুনে হাসতে হাসতে শেষ,ছেলে হয়ে ছেলের উপরেই ক্রাশ খেয়েছে হাহাহা,কি আর বলবোরে ভাই আজকাল যেই জামানা আইছে,মেয়ে হয়ে মেয়েকে ভালোবাসে,একে অপরকে ছাড়া বাচবে না,সেখানে এটা কিছুই না।

রাসেল:-হয়ছে এখন চলেন যাওয়া যাক।

রাসেল ও আকাশ চলতে থাকে গাড়ি নিয়ে,অনেকটা সময় ঘুরে বাসাই চলে আসে,আজকের দিনটা অনেক ইনজয় করেছে যেটা ভোলার মতোনা,রাসেল বাসাই ফিরেই ওয়াশরুম থেকে ফ্রেস হয়ে বিছানায় গাটা এলিয়ে দেয়,যেইনা চোখটা বন্ধ করতে যাবে ঠিক তখনই ওর ফোনে আননোন নাম্বার থেকে কল আসে।

রাসেল:-ধ্যাত মাত্র একটা ঘুম দিমু ভাবতাছি আর শালার ফোন তরে যে কি করমু কল আশার আর সময় পেলনা।

রাসেল অনেক টাই রাগ নিয়ে মোবাইল টা হাতে নিয়ে কলটা রিসিভ করে,আর বলতে শুরু করে।

রাসেল:-হ্যালো কে বলছেন আর কি সুখ পেলেন আমার এই সুন্দর সবে মাত্র আশা ঘুমটা নষ্ট করে।

নিধি:-অনেক কিছুই পেয়েছি যেটা বলে বুঝতে পারবো না।

রাসেল একটু অবাক হয়ে যায় নিধির কণ্ঠ সুনে,আর মনে মনে অনেক টা খুসিও হয়,রাসেল ও ভাবে নিধির সাথে কথা বলবে কিন্তু পারেনা যদি আবার মায়াই জড়িয়ে যায়।

রাসেল:-আরে ডাক্তার ম্যাডাম যে,কেমন আছো।
এতোদিন পরে আমার কথা মনে পরলো বুঝি।

নিধি:-হুম আল্লাহ রহমতে ভালোই আছি,কি বললে এতো দিন পরে তোমার কথা মনে পরলো,আরে দিনের চব্বিশ ঘন্টার বাইশ ঘন্টাই তোমার কথা না ভাবলে আমার দিনটাই ভালো কাটেনে,তোমার সাথে যোগাযোগ করার আমার কোনো ওয়ে নেই,অনেক কষ্টে লুকিয়ে আহানার থেকে নাম্বার নিছি,তবে তোমার খবর আমি রোজ আহানার থেকে নিতাম।

রাসেল নিধির এমন মনকারা কথা শুনে কি বলবে ভেবে পায়না,একটা মেয়ে এতোটা ভালো কিভাবে বাসতে পারে।

রাসেল:-দেখো নিধি আমি আগেও বলেছি আর এখনো বলছি,আমার মনে প্রেম ভালোবাসা বলতে কোনো জিনিস নেয়,তুমি সুন্দর ও লক্ষি একটা মেয়ে দেখবে আমার থেকেও ভালো বর পাবে।

নিধি:-চাইনা আমার ভালো বর,তুমি নেংড়া কানা হলেও আমি শুধু তোমাকেই চাই,এবং মৃত্যুর পরেও তোমাকেই চেয়ে যাবো,আর আমি বিশ্বাস করি আমার পবিত্র ভালোবাসা আল্লাহ কখনো মিথ্যে করবেনা।

রাসেল:-দেখো বোঝার চেষ্টা করো আমি আর এই প্রেম নামক মিথ্যে মায়াই জড়িয়ে নিজের জীবন টাকে নষ্ট করতে চাইনা।

নিধি:-তোমার সাথে কোন মেয়ে কি করেছে সেটা আমি জানিনা আর জানতেও চাইনা,আমি শুধু জানি আমি তোমাকেই ভালোবাসি,আর এই দেহে প্রাণপাখিটা থাকা পযর্ন্ত ভালোবেসেই যাব।

রাসেল:-দেখো আমি একটা এতিম ছেলে,আমার পরিবার নেই,আর একটা এতিম ছেলের সাথে তোমার পরিবার কখনো বিয়ে দিবেনা,বা তুমি ও সুখি হতে পারবেনা।

নিধি:-শোনো অন্য দশটা পরিবারের মতো আমার পরিবারের লোকজন না,আর রইলো সুখের কথা,আমি তোমার কাছে যেই সুখ পাবো সেটা পৃথিবীর কোথাও পাবোনা,আমি তোমার জন্য হাসতে হাসতে জিবন টাও দিয়ে দিতে পারি।

রাসেল পরে যায় মহা ঝামেলাই,দেখলেনি তো কতো ভাবে বুঝালো কিন্তু বুঝতেই চাচ্ছে না,রাসেল কি করবে ভেবে পায়না,অবশেষে আর কিছু কথা বলে কল কেটে দিয়ে ফোন কেটে দেয়,এইদিকে।

নিধি:-আমি জানিনা কোনো শাকচুন্নি তোমার মনের মাঝে ভালোবাসা টা ভেঙে টুকরো টুকরো করে দিছে,তবে যতই কষ্ট হোক না কেনো আমি আমার প্রেম নামক সুপারগ্লু দিয়ে তোমার ভাঙা মনকে জোরা লাগাবোই হুম,তুমি শুধুই আমার,আই লাভ ইউ কলিজা,আই রিয়ালি লাভ ইউ সোনা পাখি।

রাশিদা:-আহানা রাসেল কে কল দেতো একটু কথা বলি,ওর সাথে কথা না বললে আমার ভালো লাগেনা।

আহানা:-আম্মু ভাইয়া মনে হয় এখন ঘুমাচ্ছে তাই রাতে কথা বলিওনি,ভাইয়া পরিশ্রম করে বুঝতেই তো পারো।

রাশিদা:-হুম ঠিক আছে,।

এইদিকে রাসেল গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন,চারিদিকে কি হচ্ছে কিছুই জানেনা রাসেল,রাতে ঘুম ভাঙতেই উঠে ফ্রেস হয়ে এসে রাতের খাবার শেরে নেয়।

আকাশ:-স্যার কালকে তো আমার এখানে যেতে হবে,ঐ খানে নাকি ট্রেনিং হবে আমাদের।

রাসেল:-ওহহহহহ সমস্যা নেই আমি তো আছি নাকি সব কিছুই ঠিক করে নিবো।

আকাশ:-স্যার আপনে থাকতে আমার কোনো চিন্তাই নেই,আপনে যেখানে সেখানে চিন্তা করেই বা কি হবে।

রাসেল:-হুম এখন গিয়ে তাহলে ঘুমিয়ে পরেন।

আকাশ:-শুভরাত্রী স্যার।

রাসেল:-হুম শুভরাত্রী,আর সকালে একটু তারাতাড়ি উঠিয়েন কেমন।

আকাশ চলে যায় রাসেলের কথার হা সূচক জবাব দিয়ে,এইদিকে রাসেল বিছানায় শুয়ে ওর মায়ের নাম্বারে একটা কল দেয়,কল দিতে দেরি রিসিভ হতে দেরি না।

রাসেল:- আসসালামুয়ালাইকুম আম্মু কেমন আছো।

রাশিদা:- ওয়ালাইকুমাসালাম আমি কি করে ভালো থাকি তোকে ছাড়া বল,তুই কেমন আছিস।

রাসেল:-আম্মু তোমাদের রেখে যে আমিও একটুও ভালো নেই।

রাশিদা:-একদম চিন্তা করবিনা কেমন,আর নিয়ম মতো খাবার খাবি বলে দিলাম।

রাসেল:-হুম আম্মু আর তোমরাও তোমাদের যত্ন নিও কেমন।

এইভাবে বাড়ির সবার সাথে অনেক সময় করা বলে ফোন কেটে দিয়ে ঘুম পরিকে জড়িয়ে ধরে ঘুমের রাজ্যে হারায়ে যায়,সকালে ফযরের আযানের শব্দে রাসেলের ঘুম ভেঙে যায়,রাসেল নামাজ পরে এসে নাস্তা করে বসে থাকে আকাশের জন্য,একটু পরে আকাশ চলে আসে,,,,,,
 
                    ✍।।।।।।।।।।।।।।।।✍
   🌺❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣🌺
         - আজকের বারে এখানেই রেখে দিলাম-
         -ফের দেখা হবে কথা হবে আগামী পর্বে-
           -সেই পযর্ন্ত ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন-
                    ✍।।।।।।।।।।।।।।।।।।।✍
                       ........চলবে........
         🌺,আমার গল্প যদি আপনাদের ভালো লাগে, তাহলে অবশ্যই বেশি বেশি করে লাইক কমেন্ট আর শেয়ার করবেন,আর দয়াকরে গল্প লেখার মাঝে যদি কোনো প্রকার ভুল ক্রটি হয়,তাহলে অবশ্যই ক্ষমার চোখে দেখবেন,কেননা ভুল না করলে জীবনে কিছু শেখা যায় না🌺
                               💖💖💖
        🌺পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করুন🌺
Post a Comment (0)
Previous Post Next Post