গল্পঃ সিনিয়র চাচাতো বোন এর রোমান্টিক প্যারা পর্ব ঃ-০৫ + ৬

 গল্পঃ  সিনিয়র চাচাতো বোন এর রোমান্টিক প্যারা
পর্ব ঃ-০৫ + ৬ 
লেখকঃ নিরব আহমেদ কাউছার 

> তুই আমার সাথে চল তুই কি যানি বললি  আমি যা করতে বলবো করবি ঠিক আছে আয় আজ তর সাথে অনেক কিছু করবো ( মায়া মুচকি হাসি দিয়ে বললো) 

তখন আমি মায়াকে  বললাম 

> অনেক কিছু করবে মানে কি করবে তুমি আমার সাথে ( আমি ঘাবড়ে গিয়ে বললাম) 

> আয় না তুই আমার সাথে পরে গেলেই তো বুঝতে পারবি কি করবো  ( মায়া তার ঠোঁটে কামড় দিয়ে  বললো) 

> এই মেয়ের মতলবটা কি কে যানে ভাব সাব দেখে মনে তো হচ্ছে না ভালো মতলব আছে  যাই হোক যদি আবার মারে তাহলে আমিও এইবার ছাড়বো না হুম এই বলে দিলাম  ( আমি মনে মনে বললাম) 

তখন মায়া  বললো। 

> দাঁড়িয়ে না থেকে চল ( মায়া বললো)   

তখন আমি  বললাম। 

> নাহ আমি যাবো না তোমার সাথে ( আমি বললাম) 

> না গেলে সত্যি মারবো আবার এখন  চল বলছি  ( মায়া ধমকে বললো)  

> শয়তান মেয়ে তুই যদি আমার সিনিয়র না হতি আর চাচাতো বোন না হতি তাহলে তকে বুঝিয়ে দিতাম এতখনে  ( আমি মনে মনে বললাম)  

তখন মায়া আবার বললো। 

;> কিরে কি ভাবছিস ( মায়া বললো)  

> কিছু না ( আমি বললাম)  

> চল তাহলে  । তুই বলছিস আমি যা বলবো করবি এখন চল ( মায়া বললো) 

এই বলে তখন মায়া  আমার হাতে দরে টেনে নিয়ে যেতে লাগলো  কিন্তু অন্য একটা রাস্তা দিয়ে নিয়ে যেতে লাগলো আমায়। 
।।
তখন আমি খেয়াল করলাম এটা তো আমার বাসার রাস্তা অথবা মায়ার  বাসার রাস্তা না  অন্য রাস্তা দিয়ে নিয়ে যাচ্ছে তখন আমি মায়াকে জিজ্ঞেস করলাম । 

> কোথায় নিয়ে যাচ্ছো আমায় এদিক দিয়ে এটা তো বাসার রাস্তা নয় ( আমি বললাম) 

তখন মায়া হাসতে হাসতে বললো। 

>  চুপ করে আয়  অনেক কিছু করার আছে কত দিন অপেক্ষায় ছিলাম এই দিনটির জন্য  কোনো কথা না বলে আয়   ( মায়া মুচকি হাসি দিয়ে বললো)  

তখন আমি কিছুটা ভয় পেয়ে গেলাম মায়ার কথা শুনে। 
 কারন এই মায়া অনেক রাগি মেয়ে আবার মারবে না তো। এটা ভেবে ভয় লাগছে। 
।।
 কিছুখন পর মায়া একটা বাসার সামনে নিয়ে গেলো। 
গিয়ে তখন টেনে আমায় ভিতরে নিয়ে গেলো। 
 মায়া ভিতরে নিয়ে  যাওয়ার পর দেখি। 
 একটা মেয়ে উল্টো দিকে ফিরে রয়েছে দাড়িয়ে  তখন মায়া তাকে উদ্দেশ্য করে  বললো। 
।।

> কিরে অহনা  আংকেল আন্টি কোথায় আজ ( মায়া বললো) 

> একটু পাশের বাসার গেছে একটা চাঁচি কে দেখতে খুবি অসুস্থ তাই ( অহনা এদিকে ফিরতে ফিরতে বললো) 

অহনা এদিকে ফিরে দেখলো আমি মায়ার সাথে আসছি তখন অহনা বললো। 

> একি নিরব ভাইয়া আপনি কেমন আছেন ( অহনা বললো) 

আসলে অহনা আমায় আগে থেকেই চিনে কারন মায়া পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলো একদিন  আর ভাইয়া বলে ডাকতে বলছে আর সেখান থেকে আমিও  চিনি ।
।।
তখন আমি অহনাকে বললাম। 

> এই তো আছি কোনো মতো বেঁচে আর কি ( আমি বললাম) 

> কেন কি হয়েছে ( অহনা বললো) 

আমি  কিছু বলতে যাবো তখন মায়া বললো। 

> থাক আর কিছু জিজ্ঞেস করা লাগবে না। 
 আমি নিয়ে আসছি আর শুন তর রুমটা আমার লাগবে এখন আমাদের কাজ আছে তুই বুলেও আসতে পারবি না যতক্ষণ না আমি বলি ( মায়া বললো)  

> কি ব্যাপার কি মতলব তর  হুম   ( অহনা বললো)  

> সেটা তকে বলতে যাবো কেন হুম তকে যেটা বললাম সেটা করবি আর তর খাটের নিচে লাঠি আছো তো ( মায়া বললো) 

> হুম আছে ( অহনা বললো)  

,> আচ্ছা ঠিক আছে তুই থাক আমি যাচ্ছি ( মায়া বললো) 

> আচ্ছা ঠিক আছে যাহ  ( অহনা বললো) 

তারপর মায়া আমায় টেনে নিয়ে গেলো অহনার রুমে। 
গিয়ে দরজা বন্ধ করে দিলো তখন আমি বললাম। 

> কি করছো কি তুমি দরজা বন্ধ করছো কেন তুমি দরজা খুলে দাও ( আমি বললাম) 

> stop,,,,,,,,,,,, ( মায়া ধমকে বললো)  

তখন মায়া কিছু না বলে আমায় ধাক্কা দিয়ে খাটে ফেলে দিলো আর সাথে সাথে তার জরজেট ওড়না দিয়ে হাত বেধে ফেললো। তখন আমি আবারও বললাম। 

> কি করছো তুমি পাগল হয়ে গেছো নাকি কি উল্টো পাল্টা কাজ করছো  ( আমি বললাম)  

> আমি বলছি না কোনো কথা বলবে না চুপ করে থাকো ( মায়া রাগী গলায় বললো) 
 
তখন আমি উঠে বসতে চাইলাম তখন মায়া আমায় আবার ধাক্কা দিয়ে শুইয়ে দিলো আর উঠে আমার বুকের উপর বসলো। 
।।
তখন আমার কাঁদে একটা কিস করলো আর আসতে আসতে কিস করতে করতে উপরে উঠতে লাগলো এক পর্যায়ে  সারা মুখে কিস করতে লাগলো তখন মায়া বললো। 

> তর ঠোঁট গুলো আমায় সারাখন বিরক্ত করে কখন তাকে আদর করবো  তুই কাছে থাকলে  নিজেকে সামলে রাখতে পারি না  অনেক ভালবাসি তকে ( মায়া বললো) 

এই বলে মায়া সারা মুখে কিস করতে লাগলো তখন   আমি বললাম। 

> কেন এমনটা করছো আমরা চাচাতো ভাই বোন ভালবাসা  এটা হয় না প্লিজ থামো  ।  ( আমি বললাম) 

তখন মায়া বললো। 

> কে বললো হয় না দুটি মন এক হলেই সব হয় ( মায়া বললো)  

> না হয় না প্লিজ ছাড়ো আমায় সবাই খারাপ ভাববে আর আমি এটা চাই না আর সমাজ এর মানুষ খারাপ ভাববে প্লিজ থামো এগুলো করো না  ( আমি বললাম) 

> কেউ কিচ্ছু ভাববে না  আমাদের ক্লাসের ফারিয়া তার চাচাতো ভাই এর সাথে প্রেম  করছে আর আমার এক বান্ধবীর তার বান্ধবী তার মামাতো ভাই  কে বিয়ে করছে তারা যদি  প্রেম করতে পারে বিয়ে করতে পারে  তাহলে আমরা করলে সমস্যা কোথায় প্লিজ আজ বাঁধা দিস না আমায় আদর করতে দেহ একটা বছর দরে তকে ভালবাসি কিন্তু বলতে পারছি না  আমি আর পারছি না আমি নিজেকে সামলে রাখতে প্লিজ আমায় একটু আদর করতে দেহ ( মায়া বললো) 

>  তারা যা খুশি করুক তা আমার দেখা দরকার নেই আমাদের মাঝে এই সম্পর্ক হবে না,,,,,,,,,,,

বানান গুলো ভুল হলে ক্ষমা করে দিবেন। 

আর পর্বটা ছোট করে দেওয়ার জন্য সরি পরের পর্ব বড় করে দিবো। 

চলবে,,,,,

গল্পঃ  সিনিয়র চাচাতো বোন এর রোমান্টিক প্যারা
পর্ব ঃ-০৬
লেখকঃ নিরব আহমেদ কাউছার 

> কেউ কিচ্ছু ভাববে না  আমাদের ক্লাসের ফারিয়া তার চাচাতো ভাই এর সাথে প্রেম  করছে আর আমার এক বান্ধবীর তার বান্ধবী তার মামাতো ভাই  কে বিয়ে করছে তারা যদি  প্রেম করতে পারে বিয়ে করতে পারে  তাহলে আমরা করলে সমস্যা কোথায় প্লিজ আজ বাঁধা দিস না আমায় আদর করতে দেহ একটা বছর দরে তকে ভালবাসি কিন্তু বলতে পারছি না  আমি আর পারছি না নিজেকে সামলে রাখতে প্লিজ আমায় একটু আদর করতে দেহ অনেক ভালবাসি তকে  ( মায়া বললো) 

>  তারা যা খুশি করুক তা আমার দেখা দরকার নেই আমাদের মাঝে এই সম্পর্ক হবে না ( আমি বললাম ) 

> প্লিজ আমায় ফিরিয়ে দিস না তুই চাইলেই হবে আমি তকে অনেক ভালবাসি  ( মায়া বললো) 

> কিন্তু আমি ভালবাসি না আমি তোমাকে বোনের মতো দেখি  প্লিজ ছাড়ো ( আমি বললাম)

>  কেন বুঝতে পারছিস না আমি তকে অনেক ভালবাসি তুই আমায় বোনের মতো ভাবিস কিন্তু আমি তেমন কিছুই ভাবি না আমি তকে ছাড়া থাকতে পারবো না অনেক ভালবাসি   ( মায়া বললো) 

> দেখো আমার কিন্তু এখন রাগ উঠে যাচ্ছে  ছাড়ো বলছি আমি তোমাকে ভালবাসি না সরো আমার উপর থেকে ( আমি রাগী গলায় বললাম) 

তখন মায়া শক্ত করে জরিয়ে দরে কান্না করতে করতে বললো। 

> প্লিজ তর মনে আমায় একটু যায়গা দেহ আমার কিছু লাগবে না শুধু তুই হলেই হবে অনেক ভালবাসি তকে আমি পারবো না থাকতে তকে ছাড়া   ( মায়া বললো) 

> দেখো আমি তোমাকে আবারও বলছি আমি তোমাকে ভালবাসি না  বোন হিসেবে ভালবাসি আর কিছুই না  সরো এখন ( আমি রাগি গলায় বললাম) 

> নাহ আমি সরবো না  ।  ( মায়া বললো)

মায়া এটা বলেই আমার শার্ট খুলতে লাগলো  তখন আমি বললাম। 

> কি করছো তুমি এইগুলা আমার শার্ট কেন খুলছো ( আমি বললাম)  

কিন্তু মায়া আমার কোনো কথাই শুনছে না আমার শার্ট এর সব বোতাম  খুলে ফেললো । আর তখন মায়া
 আমায় কিস করতে লাগলো সারা মুখে  তখন আমি কিছু বলতে যাবো তার আগেই তার ঠোঁট দিয়ে  আমার কথা বলা বন্ধ করে দিলো আর  কিস করতে লাগলো একপর্যায়ে পাগলের মতো  টেনে আমার ঠোঁট  খেতে লাগলো। 

।।
 আমার হাতটা বাঁধা বলে কিছু করতেও পারছি না 
মায়া আসতে আসতে আরো পাগলামি শুরু করতে লাগলো আমি কি করবো বুঝতে পারছি না এখন যদি মায়াকে না আটকানো যায় তাহলে সত্যি কিছু একটা করে ফেলবে 

।।

ঠিক তখনি অহনা এসে দরজার বাহির থেকে বললো। 

> মায়া যলদি দরজা খোল আব্বু আম্মু চলে আসবে এখনি যলদি দরজা খুলে বাহিরে আয় ( অহনা বললো) 

এদিকে মায়ার কোনো খেয়াল নেই বাহির থেকে কে কি বলছে তখন আবার অহনা বললো। 

> মায়া দরজা খুলে বাহিরে আয় যলদি ( অহনা বললো) 

এবার মায়া শুনতে পেলো আর বললো। 

> আমার আরো কিছুখন লাগবে ( মায়া বললো) 

> প্লিজ তর পায়ে পড়ি যলদি বেরিয়ে আয় নয়তো আব্বু আম্মু এসে দেখলে আমায় সন্দেহ করবে ( অহনা বললো) 

> ঠিক আছে আসছি দাড়া ( মায়া বললো)  

এইবলে মায়া আমার উপর থেকে নেমে  গিয়ে দরজা খুলে দিলো আর অহনা তখন  ঘরে এসে পড়লো আর দেখলো আমায় ওড়না দিয়ে বেধে খাটে ফেলে রাখছে শার্ট এর বোতাম খোলা  তখন অহনা বললো। 

> ছি কি করছিলি তুই এইগুলা পাগল হয়ে গেলি নাকি বিয়ের আগেই এইসব ( অহনা বললো)  

> হুম পাগল হয়ে গেছি ওর প্রেমে আর ওকে পাওয়ার জন্য আমি সব কিছু করতে পারি ( মায়া বললো) 

> তাই বলে এখনি এইসব করতে হবে ( অহনা বললো) 

তখন মায়া আর কিছু বললো না  চুপ করে করে রইলো তখন আমি অহনাকে বললাম। 

> অহনা আমার হাতের বাঁধনটা খুলে দাও তো ( আমি বললাম) 

তখন মায়া বলে উঠলো 

> নাহ খুলবে না তুই আগে বল আমায় ভালবাসিস ( মায়া বললো)  

> অহনা কি বললাম আমি বাঁধন খুলে দিতে ( আমি রাগী গলায় বললাম) 

তখন অহনা এসে আমার হাতের বাঁধন খুলে দিলো আর আমি উঠে মায়ার কাছে গিয়ে   ঠাসস করে দুটি চর দিয়ে বললাম। 

> ছি তুমি ভাবলে কি করে এইগুলো তুমি  আমার চাচাতো বোন আমি তোমাকে বোনের মতো দেখি। তোমার ডাকে আসি বলে  এই নয় যে আমি তোমাকে ভালবাসি তুমি আমার চাচাতো বোন বলে বেঁচে গেলে নয়তো আরো কয়েকটি চর দিতাম আমায় আর কখনো ফোন দিবে না তুমি আজ থেকে  এমন কি সামনে পযন্ত আসবে না  মনে রেখো আজ থেকে তোমার আমার কোনো সম্পর্ক নেই তোমার বাসায় আর আমায় ডাকবে না ( আমি রাগী গলায় বললাম ) 

আমি এই বলে চলে আসতে যাবো তখন মায়া আমার হাত দরে বললো 

> প্লিজ তুই এমনটা করিস না আমি থাকতে পারবো না তকে ছাড়া এক মূহুর্তের জন্য ও পারবো না তকে ছাড়া থাকতে  অনেক ভালবাসি তকে  ( মায়া বললো) 

তখন আমি মায়ার হাতটি ছাড়িয়ে বললাম। 

> তোমার মাথায় যা গুরছে তা ভাবা বন্ধ করে ফেলো এই বলে দিলাম আমার সামনে তো আসার কথা কখনো কল দিবে না আমায় ( আমি বললাম)  

তারপর আমি সেখান থেকে চলে আসলাম আর আসার পর অহনা তখন মায়াকে বললো। 

> তুই কি করলি এটা তর এখন বলা ঠিক হয়নি তুই আমার সব প্ল্যান নষ্ট করে দিলি ( অহনা বললো) 

> কি করবো বল না বলে থাকতে পারছিলাম না যখন একটা কথা শুনতে পেয়েছি ( মায়া বললো) 

> কি কথা শুনতে পেয়েছিস ( অহনা বললো) 

> তুই নিলাকে চিনিস ( মায়া বললো) 

> হুম চিন্তে পারছি কেন কি হয়েছে ( অহনা বললো) 

> আজ ফোন করেছে কিছুখন আগে আর  আমায়  বলছে সে নাকি নিরব কে ভালবাসে। তখন আমি বলছি আমি ভালবাসি নিরব কে তখন নিলা কি বললো যানিস বলছে নিরব নাকি শুধু তার আর কারো না সে যাদি  না পায় তাহলে কারো হতে দিবে না আর আমায় বলছে নিরব এর সাথে যেন না দেখে যদি দেখে তাহলে নাকি আমার  মৃত্যু হতে পারে।  এটা শুনে আর থাকতে পারলাম না বলে দিলাম ভয় হচ্ছে যদি আমার কাছ থেকে নিয়ে চলে যায় তাহলে আমি কি নিয়ে বাচবো কাকে নিয়ে থাকবো। আমি শুধু নিরব কেই চাই আর কাউকে না  আমি পারবো থাকতে অনেক ভালবাসি  ( মায়া কান্না করতে করতে বললো  )  

তখন অহনা বললো । 

> আরে কান্না করিস না থাম আর চিন্তা করিস না নিরব শুধু তর হবে কিন্তু তুই এটা ভুল করেছিস এখন রুমে এসে যা করছিলি ( অহনা বললো) 

> কি করবো বল রাজি হচ্ছে না তাই ভাবলাম নিজের সবটা দিয়ে দেখি রাজি করতে পারি কি না ( মায়া বললো) 

> এটা করেই ভুল করলি এখন তর উপর আরো তার রাগ উঠে গেছে এখন এটা ভাঙ্গাতে প্রায় অসম্ভব হয়ে যাবে সব প্ল্যান নষ্টই করে দিলি তুই আমার ( অহনা বললো)  

> আমি কিছুই যানি না আমার শুধু নিরব কে চাই যে কোনো কিছুর বিনিময়ে সব কিছু করতে রাজি আমি ( মায়া বললো) 

> ঠিক আছে শুন এখন আমি যা বলবো তাই করবি  যদি তুই  সব ঠিক মতো সব করতে পারিস তাহলে নিরব তর হবেই ( অহনা বললো) 

> হুম বল আমি সব কিছু করতে রাজি নিরব কে পাওয়ার জন্য বল কি করতে হবে ( মায়া বললো) 

> ঠিক আছে শুন তাহলে..................... ( গল্প পড়তে থাকেন তাহলে সব আসতে আসতে যানতে পারবেন প্ল্যান কি ছিলো)  

সব কিছু শুনে  মায়া তখন বললো। 

> ঠিক আছে আমি সব কিছু করতে  রাজি সব করবো পাওয়ার জন্য কিন্তু এইটা যদি না কাজ হয় তাহলে ( মায়া বললো) 

> এটা কাজ করবেই চিন্তা করতে হবে না  কারণ আমিও এটা করেছি আর আমার চাচাতো ভাই এর সাথে রিলেশন চলছে আমার ( অহনা বললো) 

> ওই শয়তান মেয়ে তুই রিলেশন করিস আগে বলিস নি কেন হুম ( মায়া বললো)  

> ভেবেছিলাম বলবো বলবো কিন্তু তুই তো আমার সাথে আর এই বিশয় নিয়ে কথা বলিস নি তাই বলিনি ( অহনা বললো)  

> আচ্ছা ঠিক আছে দেখি তর প্ল্যান কতটুকু কাজ করে  তাহলে আমি আগামীকাল থেকে কাজে লেগে পড়বো। 
( মায়া বললো) 

> হুম তাই কর ( অহনা বললো)  

 > হুম আর ওই নিলাকে কিছু একটা করতে হবে ওর কতবড় সাহস আমার জান কে আমার কাছ থেকে নিয়ে যাওয়ার হুমকি দেয় ওকে আমি দেখে নিবো  ( মায়া বললো)  

বানান গুলো ভুল হলে ক্ষমা করে দিবেন। 

চলবে,,,,,
Post a Comment (0)
Previous Post Next Post