#অবহেলিত প্রেমিক যখন বিমান বাহিনীর বড় অফিসার🦋
⏪ ⏪লেখখ:রাসেল"কালো ভূত⏩ ⏩
---------৩ পর্ব--------
⏪⏩▶
⏩▶
🎤
কেননা গ্যারেজের মালিক এসেই রাসেলের হাত থেকে টাকা গুলো থাবা দিয়ে কেড়ে নেয়,যেটা দেখে সবাই অবাক রাসেল তো মনে হয়ে স্টেচু হয়ে গেছে।
মালিক:-আজকে ভালো কাজ করেছিস,এতোগুলো টাকা একসঙ্গে কি মজা।
এইনে ধর এইটা দিয়ে কিছু কিনে খাস।
পকেট থেকে একটা দশটাকার কাগজের মূল্যবান করকরা নোট বের করে রাসেলের হাথে দেয়,রাসেল আর কি করবে সেই টাকাটা মালিক কে ফিরিয়ে দেয়।
রাসেল:-দেখেন এই টাকাতো আপনার আমি কেনো নিবো,আমার কিছুই খাওয়ার প্রয়োজন নেই।
মালিক:-ওহহহহহ তাহলে ভালোই হলো দশটাকা আমার কাছেই জমা হলো,এর সাথে আর দশটাকা হলে বিশটাকা হবেনি।
রাসেল:-কি কিপটারে বাবারে বাবা,আমি এতো কিপটা মানুষ কখনো দেখিনি(মনে মনে)
মালিক:-ঐ তুই কি আমাকে ভির ভির করে কিছু বলতেছিস নাকি।
রাসেল:-না মালিক আপনাকে কিছু বলার সাধ্য আমার নেই বা কখনো হবেও না।
মালিক:- ঠিক আছে,যা এখন আর কথা না বলে যা গিয়ে কাজ কর।
রাসেল সেখান থেকে গিয়ে আবারো কাজ করতে শুরু করে,কাজ করছে কিন্তু হাত চলছেনা,কি করে করে চলবে বলেন,পেটে ভাত না থাকলে কি আর কাজ করার শক্তি থাকে,রাসেল তবুও অনেক কষ্টের সাথে কাজ করতে থাকে,দুপরে কাজ থেকে আসার সময় কিছু বাজার করে আনে,কিভেবেছেন খুব ভালো মন্দ জিনিস বাজার করেছে,আরে না কারণ ওর কাছে অতো ভালো বাজার করার টাকাই তো নেই,রাসেল বাসাই এসে চুলাতে ভাত বসিয়ে গোসল করে নেয়,ভাত রান্না হয়ে গেলে আলু ভর্তা করে ভাত খেয়ে নিয়ে সেই একটা ঘুম দেয়,বিকালে ঘুম থেকে উঠতে না উঠতেই রাফি কল দেয়।
রাফি:-কি মাম্মা কৈ তুই হুম।
রাসেল:-একটু ঘুমাইছিলামরে মাত্র উঠলাম,তা কোনো দরকার নাকি।
রাফি:-নারে তেমন দরকার না,একটা সুখবর আছে মামা।
রাসেল:-কি সুখবর একটু বল শুনি।
রাফি:-রাইসা ও আমাকে ভালোবাসে,সেটাও নাকি অনেক আগে থেকেই,আমি সত্যি অনেক খুসিরে।
রাসেল:-যাক আমি খুসি যে নিজের গালে থাপ্পড় খেয়ে ও তোর ভালোবাসার জন্য কিছু করতে পেরেছি,এমনিতেই তো আমার মতো মানুষ কারো উপকারে আসেনা।
রাফি:-এই চুপ থাক,তোর উপকার আমি কোনদিন ভুলবোনা,তুই আমার জন্য অনেক করেছিস।
রাসেল:-আমার জন্য তুই যা করিস সেটার তুলনায় তো আমি কিছুই করিনি।
রাফি:-হয়ছে এখন ফ্রেস হয়ে মামার চায়ের দোকানে চলে আই,আর তোর জন্য একটা টিউশনের ব্যবস্থা করেছি,যেটা দিয়ে তোর কিছুটা হলেও উপকার হবে।
রাসেল:-আমার কাছে আবার কে পড়বে বল,আমার যেই জামাকাপড় সেটা দেখে সবাই তো দৌড়ে চলে যায়,কেননা গরিবদের কাপড়ে নাকি দূর গন্ধ লেগে থাকে,এর আগেও তো অনেক গুলাই টিউশনের ব্যবস্থা করেদিছিলি,কিন্তু পড়ানোর সুযোগ হয়নি।
রাফি:-ঐ তোকে কি আমি এতো কথা বলতে বলছি হুম,যেটা বললাম তুই সেটা কর।
রাসেল:-আচ্ছা ঠিক আছে তুই থাক আমি এখনি চলে আসতাছি,তোর ডাক শুনে আমি কি আর না এসে পারি বল।
এইভাবে কিছু সময় কথাবলে রাসেল কল কেটে দিয়ে,ফ্রেস হয়ে টেবিলের কাগজের নিচে পরে থাকা দশ টাকা পকেটে নিয়ে খুসি মনে রাফির কাছে চলে আসে,রাফি ওর আগেই এসে বসে আছে।
রাফি:-মামা তোর তাহলে আসতে এতো সময় লাগলো।
রাসেল:-আর বলিস না আসতে একটু লেইট হয়ে গেলো,কেননা আজকাল রাস্তা ঘাটের যেই অবস্থা বুঝতেই তো পারিস।
রাফি:-হুম মামা বুঝছি,এখন বস চা খাই,মামার হাতের চা অনেক দিন হলো খাইনা,এই মামা দুইটা কড়া করে দুধ চা দাওতো।
রাসেল:-মামা একটা কড়া করে দিয়েন,আর একটা অতোটা করা করতে হবেনা,কারণ রাফির ঠোঁট পুরলে এখন ভিটামিন নিলেই ঠিক হয়ে যাবে,কিন্তু আমার সেই কপাল না।
রাসেলের কথা শুনে রাফি ও দোকানদার মামা হাসতে থাকে।
রাফি:-হাহাহা দোস্ত হয়ছে এভাইবে বলিস না,মাত্র রিলেশন শুরু হলো আর তুই ভিটামিনের কথা বলছিস।
রাসেল:-ভিটামিন তো ঠিকই নাওআর আমি বললেই সেটা অপরাধ তাইনা।
রাসেল ও রাফি কথা বলছে আর চা খাচ্ছে,কিছু সময় পরে চা খাওয়া শেষ করে রাফি রাসেল কে সেই টিউশনের জায়গায় দিয়ে পরিচয় করিয়ে দিয়ে যায়,রাসেল একটা ছেলেকে পড়াবে,ছেলেটি এবার ক্লাস সেভেনে পড়ে,রাসেল ছেলেটিকে ভালো করে পড়িয়ে চলে গেলো বাসাই,সারাদিনে একবারের জন্য ও ইসরাতের কাছে কল দেয়নি তাই কল দেয়।
রিং হচ্ছে কিরিং কিরিং।
ইসরাত:-হ্যা কি বলবে বলো আমার আবার সময় নেয় কথা বলার।
রাসেল:-আমার সাথে কি একটুও ভালো ভাবে কথা বলা যায়না,তুমিকি বোঝোনা তোমার দেয়া অবহেলা আমার কলিজায় সইনা।
ইসরাত:-এর থেকে ভালো ব্যবহার তুই কিভাবে আশা করিস তাও আবার এই ইসরাত চৌধুরীর থেকে হুম,যেটা করতেছি সেটা নিয়েই সন্তুষ্ট থাক।
রাসেল:-হুম কি আর করা থাকতেই হবে,কেননা আমি তো আর তোমাকে ছাড়া থাকতে পারবোনা,এই জনমেও তোমাকে চাই আর পরজনমেও শুধু তোমাকেই চায় আমি।
ইসরাত:-তোর যদি কথা বলা শেষ হয়ে থাকে তো কল কাটমু বল।
রাসেল:-মাত্র কথা বলা শুরু করলাম এর আগেই তুমি কল কাটতে চাইতেছো,আচ্ছা ঠিক আছে কথা বলতে হবেনা পড়ো।
রাসেল উপরের কথাগুলো বলেই কলটা কেটে দেয়,এইদিকে ইসরাত মনে মনে ভাবে।
ইসরাত:-ফকিরের বাচ্চা আমি তো এটাই চায় যে তুই আমার জিবন থেকে চলে যা।কেনো পরে আছিস,তোকে যে আমি আর ভালোবাসিনা,তোর মতো ক্ষ্যাত কে আমার একদম সহ্য হয়না।
রাসেল রাতের খাবার খেয়ে বইনিয়ে পড়তে থাকে, গভীর রাত পযর্ন্ত পড়ে রাসেল বই এর উপরেই মাথা দিয়ে ঘুমিয়ে যায়,সকালে ঘুম ভাঙে পাখির কিচিরমিচির শব্দে,এই সময় টা যেনো খুবই মধু মাখা একটা সময়,এখনো সূর্যি মামা তার আবরণের খোলস থেকে বাইরে আলো নিয়ে আসেনি,তাইতো শিশির কণাগুলো ঘাসের উপরে পরে চিক চিক করছে,রাসেল প্রতিদিনের তো রান্না বসিয়ে একটু বই নিয়ে পড়তে বসে,খাওয়া দাওয়া করে কলেজের সময় হলে কলেজে চলে যায়,রাসেল এসেই দেখতে পায় রাফি আর রাইসা বকুল গাছটার নিচে বসে আছে,রাসেলের একটু খারাপ লাগে তাই মনে মনে ভাবে।
রাসেল:-জিএফ পেয়েই আমাকে ভুলে গেলি দোস্ত,যেই তুই কলেজে আমাকে কখনো না নিয়ে আগে আসতি না আর সেই তুই আজকে ঠিকই এসে বসে আছিস,আসলে মানুষ ঠিকই পরিবর্তন হয়,কিন্তু জিবনের ডাইরিতে জমে থাকা কালো কালির লেখা স্মৃতি গুলো পরিবর্তন হয় না।
রাসেল এইসব ভাবতে ভাবতে ওদের কাছে চলে আসে,রাসেল যে ওদের কাছে এসেছে সেই দিকে কোনো খেয়াল নেই রাফির,রাসেল এসে রাফির পাশে বসে বই নিয়ে পড়তে থাকে,একটু পরে ইসরাত চলে আসে।
রাসেল:-কেমন আছো তুমি।
ইসরাত:-হুম ভালো আছি,তাইতো ঠিকভাবে কলেজে আসতে পেরেছি সেটা কি দেখছিস না।
রাসেল:-ওহহহহহ আসলে তুমিতো ঠিকই বলেছো আমি আসলে ঐটা খেয়াল করিনি,কেননা তোমার চাঁদ মুখটা দেখলেই দুনিয়ার সব কিছুই ভুলে যায়।
ইসরাত:-এই দেখ আমি কোনো গাড়ির চাকা নই যে তুই পাম দিলেই ফুলে উঠবো ছো বুঝে চুপ থাক।
রাসেল:-আমার সাথে কি একটু ভালো ভাবে কথাও বলতে পারোনা।
ইসরাত:-এমন ভাবে কথা বলছি সেটাই তোর কপাল ভালো বুঝলি।
রাসেল:-হুম তুমি অনেক বদলে গেছো ইসরাত,কিন্তু মনে রেখো এই কখনো বদলাবো না,এখনো বলবো তোমাকে নিজের জিবনের থেকে বেশি ভালোবাসি,আর মরণের পরেও আল্লাহর কাচে তোমাকে চেয়ে নিয়ে বলবো ঠিক আগের মতো তোমাকেই ভালোবাসি।
ইসরাত:-দূর এতো প্যাচাল ভালোই লাগেনা,এই রাইসা ওকে এখান থেকে চলে যেতে বলতো,ওর কথা আমার শুনতেই ঘা শিন শিন করে।
রাইস:-কি বলিস এইসব,যেই মানুষটার সাথে একটা মূহুর্ত কথা না বলে থাকতে পারতি না আমরা হাজার বারন করার পরেও,আর সেই তুই আজ কি বলছিস।
ইসরাত:-ঠিকই বলছি এখন আর ওকে আমার দেখতে ইচ্ছে হয় না,ওর কি যোগ্যতা আছে এই ইসরাত চৌধুরীর সাথে প্রেম করার,আর সব থেকে বড় কথা আমি আগে জানতাম না ও একটা এতিম,আর আমি কোনো এতিমের সাথে থাকতে পারবো না।
রাসেল তো ইসরাতের কথা শুনে ওখানেই স্টেচু হয়ে বসে থাকে,মনে হচ্ছে এখনই চোখের কোণে জমে থাকা বিন্দু বিন্দু পানির ফোটা জোরে পরবে।
রাসেল:-ঠিক আছে ইসরাত আর তুমি ঠিক বলেছো,এই সমাজে এতিমরা একটা বোঝা সরুপ,যেটাকে বহন করাও কষ্টকর আবার ফেলে দেওয়া ও কষ্টের।
রাইসা:-ভাইয়া আপনে কিছু মনে করিয়েন না,আর ঐদিনের ব্যবহারের জন্য সরি,আসলে আমি বুঝতে পারিনি যে আপনার কোনো দোষ নেই।
রাসেল:-আরে এখানে ক্ষমা চাওয়ার কি আছে,যেই মানুষের পৃথিবী জুরেই আমি ছিলাম,সেই যখন বুঝলো না আর তুমি তো জানোই না,রাফি তোর কথা বলা শেষ হলে ক্লাশে চলে আসিস আমি গেলাম।
রাফির কোনো কথা না শুনেই রাসেল সেখান থেকে চলে আসে ক্লাসে,পিছনের বেঞ্চে বসে বইয়ের উপরে মাথা দিয়ে চোখের পানি ফেলতে থাকে,আজ ভালোবাসার মানুষ টার কাছেও এতোটা অবহেলার পাত্র হয়ে গেলো,ভাবতেই রাসেলের অবাক লাগে,আগের সময় টা কতই না ভালো ছিলো যখন ইসরাত রাসেল কে ছাড়া কিছুই বুঝতো না,রাসেল এইসব ভাবছে তখনি রাফি এসে ওর মাথায় হাত রাখে।
রাফি:-সরিরে আজকে রাইসাকে নিয়ে আসার জন্য তোকে আনতে পারিনি,বুঝতেই পারিস নতুন গার্লফ্রেন্ড বলে কথা।
রাসেল:-আরে এটা এভাবে বলার কি আছে,আজকাল তো সবাই আমাকে অবহেলা করেই যাচ্ছে তুইও না হয় তাদের দলেই যোগ হয়ে যা।
রাফি বুঝতে পারে রাসেলের কতটা কষ্ট হয়েছে,সব চেয়ে বেশি কষ্ট পেয়েছে ইসরাত ব্যবহারে তাই বলে।
রাফি:-দোস্ত এখনো সময় আছে কিন্তু ইসরাত কে ভুলে নতুন করে জিবন কে সাজিয়ে নে,নাহলে ইসরাতের দেওয়া আগুনে তোকে সারাজীবন জ্বলতে হবে।
রাসেল:-তুইকি কখনো লক্ষ্য করেছিস,মাছ কে পানি থেকে শুকনায় রাখলে বাচতে পারেনা,তেমনি আমি ও যে ইসরাত কে ছাড়া বেচে থাকার কথা চিন্তা করতে পারিনা,ঐ যে আমার বেচে থাকার অক্সিজেন।
রাফি:-হুম বুঝেছি কিন্তু ইসরাতের ব্যবহার দেখিস দিন তোর প্রতি কেমন হয়ে যাচ্ছে।
রাসেল:-আরে সমস্যা নেয়,ও আমাকে যতটা খুসি অবহেলা করুক আমি না হয় সেই অবহেলা কেই ভালোবাসা মনে করে বুকে জড়িয়ে নিবো।
রাফি:-আসলেই ইসরাত এখন আর তোকে ভালোবাসেনা যেটা আচরণে বুঝিয়ে দিচ্ছে কিন্তু মুখে বলতে পাচ্ছে না।
রাসেল:-হুমরে সব কিছুই বুঝি,কিন্তু একটা কথা জানিস তো থাকতে মুল্য কেউ বোঝেনা,হারিয়ে গেলে তার মুল্য ঠিকই বোঝে কিন্তু আফসোস সময় থাকেনা তখন আর,ভালোবাসি বলেই যে ওকে আপন করে পেতে হবে সেটা তো নয়,আমি না হয় অপূর্ণতার মাঝেই নিজেকে সুখি মনে করবো।
রাফি:-তোর যা ইচ্ছা কর আমি কিছুই বলবো না কারণ তুই অন্ধ হয়ে গেছিস ইসরাতের প্রেমে।
রাসেল:-হুম তুই ঠিকই বলেছিস আমি ওর ভালোবাসায় অন্ধ হয়ে গেছি,রাতের আধারে টর্চ লাইট ছাড়া যেমন পথ চলা দূষকর তেমনি ওকে ছাড়া আমার জিবন নামক পথচলার কথা কল্পনা করাও দূষকর।
এইভাবে আরো অনেক ভাবে রাফি রাসেল কে বোঝতে থাকে কিন্তু রাসেল নানান যুক্তি দেখিয়ে সেটা উরিয়ে দেয়,যেন যুক্তি বিদ্যাই পিএইচডি করে এসেছে,এইভাবে সবগুলো ক্লাস শুষ হয়ে যায়,রাসেল একাই চলে যায় বাসাই কেননা রাফির এখন রাইসা আছে ওকেও সময় দিতে হয়,একটা এতিমের জন্য তো আর নিজের কষ্টে জোটানো ভালোবাসার মানুষ কে দূরে ঠেলে দিতে পারেনা তাইনা বলেন,রাসেল বাসাই বইগুলো রেখে চলে যায় গ্যারেজে,এসে প্রতিদিনের মতো এক বস্তা বকা শুনে কাজ করতে থাকে,রাতে বাসাই এসে ভাত রান্না করতেছে এমন সময়,,,,,,,??
✍।।।।।।।।।।।।।।।।✍
🌺❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣🌺
- আজকের বারে এখানেই রেখে দিলাম-
-ফের দেখা হবে কথা হবে আগামী পর্বে-
-সেই পযর্ন্ত ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন-
✍।।।।।।।।।।।।।।।।।।।✍
........চলবে........
🌺,আমার গল্প যদি আপনাদের ভালো লাগে, তাহলে অবশ্যই বেশি বেশি করে লাইক কমেন্ট আর শেয়ার করবেন,আর দয়াকরে গল্প লেখার মাঝে যদি কোনো প্রকার ভুল ক্রটি হয়,তাহলে অবশ্যই ক্ষমার চোখে দেখবেন,কেননা ভুল না করলে জীবনে কিছু শেখা যায় না🌺
💖💖💖
🌺পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করুন🌺